চলারপথে রিপোর্ট :
ফরিদপুরের নগরকান্দায় মোবাইল ফোন চুরি করে আইএমই নম্বর পরিবর্তন করে বিক্রয় চক্রের সক্রিয় ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ২৭ মে শনিবার দুপুরে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোহাম্মদ ইমদাদ হুসাইন তাদের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা পুলিশ থেকে গণমাধ্যমকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নগরকান্দা থানা এলাকার গজারিয়া বাজারে কৃষ্ণপুর রোডে সুরমান শেখের মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকানে অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় হাতেনাতে চুরি করা মোবাইল বিক্রয় চক্রের ছয় সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ২৮ টি মোবাইল ফোন, ৩ টি ল্যাপটপ ও ৪ টি মোবাইল সফটওয়্যার ডিভাইস উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, জেলার নগরকান্দা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের উত্তর গুপিনাথপুর গ্রামের পিরু শেখের ছেলে সুরমান শেখ (৩৪), হারুন শেখের ছেলে রুহুল আমিন (২২), এনায়েত বিশ্বাসের ছেলে সুজন বিশ্বাস (২৪), সামু শেখের ছেলে শাহিন শেখ(১৮), আকতার শেখের ছেলে আল আমিন শেখ(২০) ও কৃষ্ণারডাঙ্গী গ্রামের মোকসেদ প্রামাণিকের ছেলে মেহেদী হাসান (১৯)।
নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিরাজ হোসেন জানান, গ্রেফতারকৃতরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। এদের বিরুদ্ধে শুক্রবার রাতে নগরকান্দা থানায় ৪১৩ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তাদের ফরিদপুরের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রীতি খন্দকার হালিমার অবশেষে খোঁজ মিলেছে।
আজ ৩০ মে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে রাজধানী ঢাকার নারাগঞ্জের কাঁচপুর এলাকা থেকে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। খবর দেয়া হয় বিজয়নগর থানা পুলিশকে।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুল ইসলাম জানান, পুলিশ নারাগঞ্জের কাঁচপুর এলাকায় থেকে উদ্ধার করেছে। বিজয়নগর থানা পুলিশের একটি দল তাকে আনতে নারাগঞ্জের কাঁচপুরে গিয়েছে। সন্ধ্যার মধ্যে তাকে ফিরিয়ে আনা হবে।
ওসি আরো বলেন, প্রীতি খন্দকারকে দুইজন নারী তাকে পান খাইয়েছিল এরপর তার কিছু মনে নেই বলে জানায়। তবে সে নিজেই আত্মগোপনে গিয়ে নিখোঁজের নাটক সাজিয়েছেন। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর বিস্তারিত বলা যাবে।
প্রীতি খন্দকারের স্বামী মাসুদ খন্দকার বলে আসছিলেন, ৫ জুন বিজয়নগর উপজেলা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে তার স্ত্রী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পদ্মফুল প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করছে। সার্ভার ক্রুটির কারণে প্রীতির মনোনয়ন জমা দিতে সমস্যা হওয়ার ফলে হাইকোর্ট থেকে প্রার্থিতা ফিরে পান। মঙ্গলবার দুপুরে হরষপুর ইউনিয়নে দুইজন সহযোগীয় নিয়ে নির্বাচনী প্রচারনায় যায় প্রীতি। হরষপুরের ঋষি পাড়ায় ঢুকে প্রচারণা চালানোর পর থেকে প্রীতির কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। এ সময় তিনি দাবী করেন প্রীতি খন্দকারের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তার স্ত্রীকে গুম করেছে। এ বিষয়ে তিনি সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করার পাশাপাশি থানায় একটি জিডি করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে আগামীকাল ৯ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে পাঁচটি পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। পণ্যগুলো হলো চিনি, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল, ছোলা ও খেজুর। সারা দেশে ভর্তুকি মূল্যে পণ্যগুলো বিক্রি করবে টিসিবি।
আজ ৮ মার্চ বুধবার টিসিবির যুগ্ম পরিচালক মো. হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, রাজধানীর তেজগাঁও তিব্বত মোড় সংলগ্ন টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়ের সামনে এ বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ফ্যামেলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবার টিসিবির ডিলারদের দোকান ও স্থায়ী স্থাপনা থেকে এ পণ্য কিনতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, একজন কার্ডধারী ৬০ টাকা দরে এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৭০ টাকা দরে সর্বোচ্চ দুই কেজি মসুর ডাল, ১১০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ দুই লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল, ৫০ টাকা দরে এক কেজি ছোলা ও ১০০ টাকা দরে এক কেজি খেজুর কিনতে পারবেন। তবে খেজুর শুধুমাত্র ঢাকা সিটি করপোরেশনে বিক্রি হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে শ্রীশ্রী যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে কালী মাতার মাথার স্বর্ণের মুকুট চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার ৪ জনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। ১৩ অক্টোবর রোববার তাদেরকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এর আগে শনিবার সাতক্ষীরার বিচারিক হাকিম সুজাতা আমিন গ্রেফতারকৃতদের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডে নেওয়া আসামিরা হলেন, ঈশ্বরীপুর গ্রামের মৃত ছেদাম সরকারের স্ত্রী ও মন্দিরের সেবায়েত রেখা সরকার (৪৫), একই গ্রামের অখিল চন্দ্র সাহার ছেলে অপুর্ব কুমার সাহা (৪৬), মৃত গোকুল চন্দ্র সাহার ছেলে সঞ্জয় বিশ্বাস ও শ্রীফলাকাটি এলাকার হরেণ বিশ্বাসের স্ত্রী পারুল বিশ্বাস।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা গোয়োন্দা পুলিশের এসআই আহমেদ কবির জানান, শনিবার শ্যামনগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে সেবায়ত রেখা সরকারসহ ৪জনকে গ্রেফতার করা হয়। সেদিনই সাতক্ষীরার আমলী আদালত-৫ এ তাদেরকে ৭দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত প্রত্যেকের একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রোববার তাদেরকে কারাগার থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
তিনি আরো বলেন, গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। তবে অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ২৭ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শনে এসে সোনার মুকুট পরিয়ে দিয়েছিলেন। ১০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেলে মুকুটটি চুরি হয়। মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে এক যুবককে মুকুটটি চুরি করে নিয়ে যেতে দেখা যায়। এ ঘটনায় মন্দিরের সেবায়েত জ্যোতিপ্রকাশ চট্রপাধ্যায় বাদি হয়ে অজ্ঞাত আসামীদের বিরুদ্ধে শ্যামনগর থানায় মামলা করেন। মামলা নং-১২। পরে মামলাটির তদন্তভার জেলা গোয়েন্দা পুলিশে ন্যস্ত করা হয়।
ডেস্ক রিপোর্ট :
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলার দুই আসামির ফাঁসি বৃহস্পতিবার রাতে কার্যকর হতে পারে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র থেকে এ ধরনের আভাস পাওয়া গেছে। তবে এ নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেয়নি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষ। তবে প্রস্তুতি চলছে বলে জানানো হচ্ছে।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আবদুল জলিল বলেন, আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কবে কখন মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে, সেটা আমি বলব না। এটা জেলকোডে নেই। তবে এটুকু বলতে পারি যে, এ মাসের মধ্যেই রায় কার্যকর হবে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, রায় কার্যকরের জন্য ইতোমধ্যে মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। জল্লাদদের নিয়ে কয়েক দিন ধরে মহড়াও চলছে। একই মঞ্চে দুজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে। এ মঞ্চে একসঙ্গে একাধিক আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সুযোগ আছে। মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীরের ক্ষেত্রে কী করা হবে, সেটি কারা কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে।
২০০৮ সালে এ মামলার রায় ঘোষণার পর থেকেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রাবির ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের বরখাস্ত হওয়া সহযোগী অধ্যাপক মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও ড. তাহেরের বাসার তত্ত্বাবধায়ক জাহাঙ্গীর আলম রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রয়েছেন। পদোন্নতি না পাওয়ার ক্ষোভে মিয়া মহিউদ্দিন একই বিভাগের অধ্যাপক তাহেরকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক কোয়ার্টার থেকে ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হয়েছিলেন অধ্যাপক তাহের আহমেদ। ২ ফেব্রুয়ারি তার লাশ বাসার পেছনের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার করা হয়। এ হত্যা মামলার বিচার শেষে ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুতবিচার আদালতের বিচারক চারজনকে ফাঁসির আদেশ দেন। এছাড়া দু’জনকে খালাস দেওয়া হয়। পরে দণ্ডপ্রাপ্তরা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। আপিল বিভাগ মিয়া মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলমের রায় বহাল রাখলেও আসামি নাজমুল আলম ও তার স্ত্রীর ভাই আব্দুস সালামের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন করা হয়।
আপিলে সাজা কমে যাবজ্জীবন হওয়া দুই আসামির দণ্ড বৃদ্ধি চেয়ে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায়ই বহাল রাখেন। অন্যদিকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির স্বজনরাও দণ্ড কমাতে একের পর এক আইনগত প্রক্রিয়া চালিয়ে যান। সবশেষ গত মঙ্গলবার জাহাঙ্গীরের ভাইয়ের করা একটি রিট খারিজ হয়ে যায়। এখন আসামিদের দণ্ড কার্যকরে আইনগত বাধা নেই।
রায় কার্যকর করার আগে মঙ্গলবার দুই আসামির পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ‘শেষ সাক্ষাৎ’ করার সুযোগ দেয় কারা কর্তৃপক্ষ। দুই আসামির স্বজনরাই তাদের সঙ্গে দেখা করেন। স্বজনরা এভাবে সাক্ষাৎ করার পর থেকেই দণ্ডপ্রাপ্তরা মুষড়ে পড়েছেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগে বগুড়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলার রায়ে উপজেলা হিসাব রক্ষক ও ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ৪ জনকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ ১০ জুলাই সোমবার বগুড়ার স্পেশাল জজ অম্লান কুমার জিষ্ণু তাদের বিরুদ্ধে এ রায় দেন। রায়ে একই সাথে আত্মসাৎ করা ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার সাবেক হিসাব রক্ষক খলিলুর রহমান, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড দুপচাঁচিয়া শাখার সাবেক ক্যাশ অফিসার আব্দুল বারী, আব্দুস সালাম ও ইউনুস আলী।
বগুড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, ভুয়া পেনশন হোল্ডার (পিপিও) তৈরি করে মাসিক ভাতা হিসেবে ওই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এরপর মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ১৬ আগস্ট চার্জশিট জমা দেওয়া হয় আদালতে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং রায়ের পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার রায়ে অর্থ আত্মসাৎ করায় প্রত্যেকের ১০ বছর করে জেল, প্রতারণার অভিযোগে তিনবছর জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা, আলামতের তথ্য গোপন করার অপরাধে দুই বছর করে জেল ও ৪০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। বিভিন্ন অপরাধে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় মোট ১৫ বছর করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। একই সঙ্গে আসামিদের আত্মসাৎকৃত ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা আগামী ৩ মাসের মধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
দুদকের সরকারি কৌশলী (পিপি) এস এম আবুল কালাম আজাদ আরো জানান, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে পৃথক ধারায় মোট ১৫ বছর করে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। মামলার বাদী ছিলেন বগুড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক সহকারি পরিচালক আমিনুল ইসলাম।