চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে ৭ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ অন্তরা বেগম ওরফে আকলিমা (২৫) নামে এক নারী মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা।
গতকাল শনিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার হোটেল সুরমা ইন এর সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আকলিমা কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার পঞ্চবটি গ্রামের বড় পুকুরপাড় এলাকার মুন্নার স্ত্রী। এ ঘটনায় আশুগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার রাতে হোটেল সুরমা ইন এর সামনে একটি সিএনজি চালিত অটোরিক্সার যাত্রী আকলিমাকে আটক করা হয়। পরে তার শরীর ও তার সাথে থাকা ব্যাগ তল্লাশী করে ৭ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় আশুগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রায় ২ হাজার বোতল ফেনসিডিলসহ শেখ শাখাওয়াত হোসেন (৪০) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
১ জুন রোববার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ সোহাগপুর আব্বাস উদ্দিন কলেজের সামনে একটি প্রাইভেটকারে তল্লাশি চালিয়ে ফেনসিডিলসহ তাকে আটক করা হয়। এ সময় ফেনসিডিল পরিবহনে ব্যবহৃত প্রাইভেটকারটি জব্দ করা হয়।আটক
শেখ শাখাওয়াত হোসেন (৪০) ঢাকা জেলার গেন্ডারিয়া উপজেলার ডিস্টিলারি (১২৯/৪/১) এলাকার শেখ সাঈদ হোসেনের ছেলে।
আশুগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. বিল্লাল হোসেন জানান, রবিবার দুপুরে সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককের আশুগঞ্জ সোহাগপুর আব্বাস উদ্দিন কলেজের সামনে আশুগঞ্জ থানার সাব ইন্সপেক্টর নুরন্নবীর নেতৃত্বে মাদক বিরোধী অভিযান চালানো হয়। এসময় একটি সাদা রংয়ের প্রাইভেটকারে তল্লাশি চালিয়ে মোট ১৯৭০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এ সময় প্রাইভেটকারে থাকা শেখ শাখাওয়াত হোসেন (৪০) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। পরে জনসম্মুখে জব্দ করা ফেনসিডিল গণনা করে ও প্রাইভেটকারসহ জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়।
এ ব্যাপারে আশুগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জের কৃতি সন্তান জয়পুরহাট জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নুরে আলমকে তার র্কমদক্ষতা, সততা, আন্তরিকতা ও কর্তব্যনিষ্ঠার মাধ্যমে অপরাধ দমন কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা, পুলিশ সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণ এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার “প্রসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (বিপিএম)” পদকে ভূষতি করা হয়েছে। এ উপলক্ষে ২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স প্যারডে গ্রাউন্ডে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার কৃতি সন্তান জয়পুরহাট পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নুরে আলমকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মানজনক এ পদকটি প্রদান করনে। এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, বিপিএম (বার), পিপিএম উপস্থিত ছিলেন। এ পুরস্কার প্রাপ্তিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি, রেঞ্জ ডিআইজি, রাজশাহীসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন। এ ছাড়াও তিনি পদক প্রাপ্তির জন্য জেলা পুলিশের সকল সদস্যের র্অজন বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি তার সকল সহকর্মীসহ জয়পুরহাট জেলাবাসির প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সংশ্লষ্টি সূত্রে জানা যায়, পুলিশ সপ্তাহের উল্লেখযোগ্য র্কমসূচি হল–ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের উদ্দেশ্য রাষ্ট্রপতির ভাষণ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের উদ্দেশ্য প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ, প্রধান বিচিারপতি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়ীত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, মন্ত্রীপরিষদ সচবি এবং আইজিপির সঙ্গে ঊর্ধ্বতন পুলিশ অফিসারদের সম্মেলন। আইজি ব্যাজ, শিল্ড প্যারেড, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার পুরস্কার বিতরণ।এছাড়া পুলিশ সপ্তাহের বিভিন্ন কর্মঅধবিশেনে গত এক বছররে কার্যক্রম পর্যালোচনা করে পরর্বতী বছরের কর্মপরিকল্পনা নেওয়া হবে। পুলিশ সপ্তাহ ৩ মার্চ শেষ হবে। পুলিশ সুপার মুহাম্মদ নুরে আলম বিগত ২০২২ সালের ২২ আগস্ট জয়পুরহাটরে পুলিশ সুপার হিসেবে জয়পুরহাট জেলায় যোগদান করনে। মোহাম্মদ নূরে আলম অত্যন্ত বিচক্ষণ, মেধাবী, দক্ষ ও বুদ্ধিদীপ্ত একজন র্কমর্কতা পুলীশ সুপার হিসেবে জয়পুরহাট জেলায় দায়িত্ব গ্রহণের পর হতেই জেলা পুলিশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আধুনিকায়ন ও অপরাধ দমনে সাফল্য অর্জন, একই সাথে জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা প্রতিটি ক্ষণইে বৃদ্ধি পায়। সেলক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে চলছেন।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে দু’পক্ষের মারামারির দুই মাস পর আহত হারুন মিয়া (৬০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি তার নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে হারুন মিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে সে মারা যায়। গত অক্টোবর মাসে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুত্বর ভাবে আহত হয়েছিলেন হারুন মিয়া। হারুন মিয়ার মৃত্যুর পর উপজেলার পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়ার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হারুন মিয়া উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষীমুড়া গ্রামে মৃত কিতাব আলীর ছেলে। হাসপাতাল ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত লক্ষীমুড়া গ্রামের মৃত কিতাব আলীর ছেলে হারুন মিয়ার পরিবার ও মৃত সোবহান মিয়ার ছেলে করিম মিয়ার পরিবারের জমিতে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে করিম মিয়ার পক্ষের লোকেরা হারুন মিয়াসহ তার পরিবারের ৪-৫ জনকে পিটিয়ে জখম করে। তারপর বিজয়নগর থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর করিম মিয়ার লোকজন হারুন মিয়াকে হত্যা করার হুমকি দেন? পরবর্তীতে স্থানীয় চেয়ারম্যান দু’পক্ষের লোকদেরকে ডেকে তা আপস করার চেষ্টা করেন। পরে হারুন মিয়া তার ছেলে-ভাতিজাকে নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথিমধ্যে শেখ হাসিনা সড়কের উত্তর পাশে করিম মিয়ার লোকজন অতর্কিতভাবে তাদের উপর হামলা করেন। তাতে হারুন মিয়ার একটি হাত ও একটি পা ভেঙ্গে যায়। পরে তাদেরকে জেলা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। হারুন মিয়ার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে এক মাস হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। পরবর্তীতে বাড়িতে তার চিকিৎসা চলে।
এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা যায়- এই হামলার ইন্দনদাতা পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়া।
নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়ার উপর হামলা হয়েছে। আমার চাচার হত্যা সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানায়।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, একজন মারা গেছেন বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যু রহস্য উন্মোচন হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে ১৬০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১টি মোটর সাইকেলসহ ১ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
আজ ৩ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর আশুগঞ্জ টোলপ্লাজা এলাকা থেকে ১৬০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১টি নাম্বার বিহীন সুজুকি ১৫০ সিসি মোটরসাইকেলসহ ১ জনকে আটক করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামি মো. জুয়েল মিয়া (৩০) কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার ভৈরবপুর (দক্ষিণ পাড়া) গ্রামের আ. বাতেনের ছেলে। জব্দকৃত মালামালসহ আটককৃতের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি ॥ সংশ্লিষ্টদেরকে নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ব্রোকেন স্টোন বা চূর্ণ পাথরের ঘোষণা দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ২৭০০ টন পাথরের ধুলা (ডাস্ট)। মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানির অভিযোগে ছাড়পত্র মিলছে না কাস্টমসের। যে কারণে প্রায় এক মাস ধরে আখাউড়া স্থলবন্দরে এই ডাস্ট বা ধুলাগুলো পড়ে আছে। কাস্টমসের গঠিত তদন্ত কমিটিও ডাস্ট উল্লেখ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িরা দাবি করেছেন, এতে প্রতিদিন লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদেরকে। এ জন্য তারা কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে দায়ী করছেন। রপ্তানিমুখী আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো চূর্ণপাথর আমদানি হয় গত ১৩ নভেম্বর। এরপর কয়েক দফায় মোট ২৭০০ টন আমদানি করে ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানটি আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজের জন্য পাথর আমদানি করেছে। আমদানিকৃত চূর্ণপাথরগুলো প্রতি টন আমদানি হয়েছে ১৩ মার্কিন ডলারে। এগুলো বন্দর থেকে ছাড়ানোর কাজ পায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজ। তবে কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতেই বাঁধে বিপত্তি। প্রথমবারের মতো আমদানি হওয়ায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ছাড়পত্র দেওয়ার কথা জানায় কাস্টমস। পরবর্তীতে এগুলো পরীক্ষা করে পাথরের বদলে ডাস্ট আনা হয়েছে জানিয়ে আটকে দেয়া হয়। ফলে প্রতিদিনই বন্দর কর্তৃপক্ষকে মাশুল বাবদ প্রায় ৩৬ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।
অভিযোগ উঠেছে- আমদারিকারক প্রতিষ্ঠান ভাঙা পাথরের ঘোষণা দিয়ে ডাস্ট এনেছে। এজন্য কাস্টমসের তরফ থেকে চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে রিপোর্ট দেওয়া হয় ডাস্ট হিসেবে। তবে দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে বলে জানান কাস্টমসের কর্মকর্তারা।
এদিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে চূর্ণ পাথর বা ডাস্ট আমদানির অনুমতি না থাকায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজকেও কার্যার্থে একই চিঠি দেওয়া হয়। সিএন্ডএফ এর মালিক হলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো.তাকজিল খলিফা কাজল।
খলিফা এন্টার প্রাইজের প্রতিদিন নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রথম দফা আনার পর বলা হয় সব আনার পর অনুমতি দেওয়া হবে। এখন বলা হচ্ছে এ ধরণের পাথরের অনুমতি নেই। এখন পাথর আটকে থাকায় আমরা লোকসানের মুখে পড়েছি।’
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত করে আমদানি করা পণ্য ডাস্ট হিসেবে পাওয়া গেছে। এ ধরণের পণ্য আমদানির অনুমতি নেই। এখন এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন।’