চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বিপুল পরিমাণ চেতনানাশক ওষুধ ও হালুয়াসহ আন্তঃজেলা অজ্ঞান ও মলমপার্টি দলের এক দম্পতিসহ ৪ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। আজ ১ জুন বৃহস্পতিবার তাদেরকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহসাড়কের চন্দ্রা ত্রিমোড়ে ফ্লাইওভার ব্রীজের নীচ থেকে আটক করা হয়। বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আজমীর হোসেন।
আটককৃতরা হলো- জামালপুরের ইসলামপুর থানার চিনারচর নামাপাড়া এলাকার মৃত জাবেদ আলীর ছেলে শহর আলী (৪৩), শহর আলীর স্ত্রী ও নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁও থানার বাইটেঙ্গী বরাব বাজার এলাকার মৃত সুরুজ মিয়ার মেয়ে মানছুরা আক্তার জিমি (৩০), নোয়াখালীর সেনবাগ থানার জামালপুর এলাকার মৃত ছায়েদ আলীর ছেলে নূর ইসলাম (৪৫) ও জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি থানার গোপালগঞ্জহাটের সোনামিয়ার ছেলে মুকুল মিয়া (৪২)। তারা সবাই কালিয়াকৈরের বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতো।
পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানান, বৃহষ্পতিবার ভোরে আন্ত:জেলা অজ্ঞান পার্টি ও মলমপার্টি দলের কয়েক সদস্য ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় ফ্লাইওভার ব্রীজের নীচে অবস্থান নিয়ে চেতনানাশক বিভিন্ন দ্রব্য ব্যবহারের মাধ্যমে পথচারী ও বিভিন্ন পরিবহনের যাত্রীদের সর্বস্ব লুটে নিচ্ছে। এ গোপন সংবাদ পেয়ে কালিয়াকৈর থানা পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে এক দম্পতিসহ চারজনকে আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে কথিত চেতনানাশক হালুয়ার ১৮টি পোটলা এবং রিভোট্রিল, মাইলাম, ইপিক্লোন ও ডাইজোপান সহ চেতনানাশক ঘুমের বিপুল পরিমাণ বিভিন্ন ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জেলায় নানা অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।
তিনি আরো জানান, বংশ পরম্পরায় এ পেশাটি চালিয়ে আসছিল গ্রেফতারকৃত শহর আলীও তার পূর্ব পুরুষেরা। তার দাদা, বাবা ও চাচারাসহ পূর্ব পুরুষেরাও এ পেশায় নিয়োজিত ছিল। বংশ পরম্পরার ঐতিহ্য এ পেশাটিকে টিকিয়ে রাখতে পূর্ব পুরুষদের পর উত্তরসূরী হিসেবে শহর আলী তার স্ত্রীকে নিয়ে ধরে রেখেছিল। শহর আলী এ পর্যন্ত অর্ধ সহস্রাধিক লুটের ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে জানিয়েছে। এ ঘটনায় কালিয়াকৈর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে ডেস্ক :
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করার প্রয়োজন হলে তা বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ ২ এপ্রিল রবিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বারে আয়োজিত এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু অপব্যবহার হয়েছে স্বীকার করে মন্ত্রী বলেন, ‘এখন এই আইনের কী পরিবর্তন করা যায় সেজন্য প্রথমত জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেছি এবং এ আলোচনা চলমান রয়েছে। সেখান থেকে একটা কারিগরি নোট এসেছে। সেটা নিয়ে পর্যবেক্ষণ চলছে। এছাড়া যাতে সাংবাদিকদের অহেতুক হয়রানি না করা হয় সেজন্য একটা পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। তাছাড়া গত ১৪ মার্চ সুধী সমাজের সঙ্গে এ আইন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সেখানে তারা কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছেন। আমারও কিছু বলার ছিল। সেজন্য গত ৩০ মার্চ আবারও আলোচনায় বসার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়নি। তবে সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই হবে।’
ডিজিটাল আইনের যে অপব্যবহার হয়েছে সেগুলো যদি কোনো বিধি দ্বারা নিরসন করা যায় কিংবা যদি আইনটির সংশোধন করা লাগে সেটি বিবেচনা করা হবে বলে এ সময় জানান মন্ত্রী।
আনিসুল হক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয়তা আছে। বিশ্বের অনেক দেশেই এ ধরনের আইন আছে। সেটা হয়তো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নামে না থেকে অন্য কোনো নামে আছে। সাইবার অপরাধ দমনে এ ধরনের আইন প্রয়োজন রয়েছে।
প্রথম আলোর সম্পাদকের আগাম জামিন শুনানিতে আদালতের অপরাগতা প্রকাশ করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিচার বিভাগ নিয়ে মন্তব্য করবো না। তবে অতীতে এমন নজিরও আছে- বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় (শুনানিতে) সাতটি কোর্ট বিব্রতবোধ করেছিল।’
প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান সামসের বিরুদ্ধে মামলা ও তাকে তুলে নেওয়ার ব্যাপারে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন ও মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, সরকার কিন্তু সংবাদ মাধ্যমের বিরুদ্ধে মামলা করেনি বা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। সরকার মামলা করেছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে। একটা শিশুর হাতে ১০ টাকা দিয়ে দেশের মর্যাদা হেয় প্রতিপন্ন করা যায় কি-না সেই প্রশ্ন তোলেন তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
পঞ্চগড়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে শব্দ দূষণ প্রতিরোধ বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে শব্দ সচেতনতামূলক এই কর্মশালা আয়োজন করে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর পঞ্চগড়।
কর্মশালায় বেশ কয়েকটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়। কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. রিয়াজউদ্দিন। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধে জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. ইউসুফ আলী শব্দ দূষণের কুফল, দূষণ থেকে মুক্ত থাকার উপায় ও করণীয় বিষয় তুলে ধরেন।
এ সময় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) এসএম শফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম প্রামানিক, পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. তৌহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘বাড়িতে প্রসবকে না বলি, প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবসেবা নিশ্চিত করি’ এই প্রতিপাদ্য তুলে ধরে প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপদ প্রসব সেবা নিশ্চিত ও শূন্য বাড়িতে প্রসব সেবার ওপর জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় বউ-শাশুড়ির মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৩০ আগস্ট বুধবার আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা কইকা এর অর্থায়নে এবং সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় এসকেএস ফাউণ্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়িত মমতা প্রকল্পের আয়োজনে উপজেলার ভরতখালী ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের মাঠে এ মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় প্রায় শতাধিক গর্ভবতী মা, তাদের শাশুড়ি ও স্বামীসহ স্থানীয় জনগণ ও বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা মেলায় অংশগ্রহণ করেন।
এতে গর্ভকালীন, প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সেবা যত্ন সম্পর্কে সচেতনতার উপরে আলোচনা, বিতর্ক, কুইজসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
ভরতখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ হাসান রিপন। আরও বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক প্রসেনজিৎ প্রনয় মিশ্র, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ জাকিরুল ইসলাম, সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ এর প্রতিনিধি ডাঃ শামীমা বিলকিস, এসকেএস ফাউণ্ডেশন এর উপ-পরিচলক খন্দকার জাহিদ সরওয়ার, মমতা প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারি শাহ মোঃ হারুন অর রশিদ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
মেলায় ৩টি স্টল ও ১টি প্রদর্শনীর মাধ্যমে প্রকল্পের কার্যক্রম এবং গর্ভবতী মা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবসেবা সংক্রান্ত বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
আলোচনা সভায় অতিথিরা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে সাঘাটা উপজেলায় শূন্য বাড়িতে প্রসবকে নিশ্চিতকরণে মমতা প্রকল্পের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান।
আজকের এই ব্যতিক্রমধর্মী মেলাটি প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবসেবায় জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে সাঘাটা উপজেলায় মা ও শিশু মৃত্যুহার হ্রাসের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাক্তন পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান আজ ১০ ফেব্রুয়ারি সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন বিটিজেএর সাংবাদিকদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন।
স্থানীয় ইন্ডাষ্ট্রিয়েল স্কুল মাঠে এসোসিয়েশনের নির্মাণাধীন কার্যালয় পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় মোহাম্মদ জাবেদুর রহমানকে স্বাগত জানান এসোসিয়েশনের সভাপতি আল আমীন শাহীন সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লিমন সহ বিটিজেএর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনে নির্ভিক এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ঐতিহ্য রক্ষা করা আসছে। সাংবাদিকদের সাথে আমার হৃদ বন্ধন নিবিঢ় এবং তা থাকবে, তিনি সকলকে শুভেচ্ছা জানান এবং উত্তরোত্তর সুখ সমৃদ্ধি কামনা করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মীর আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের জন্য একটি জন্মনিবন্ধন সনদ থাকা সত্ত্বেও আরেকটি জন্মনিবন্ধন সনদ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হওয়ার দিন শেষ। কেননা, এরকম আবেদন আমলে না নেওয়ার জন্য ইসিকে চিঠি দিয়েছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এনআইডি তথ্য পরিবর্তনের জন্য অনেকেই জন্মসনদ নিয়ে আবেদন করেন। কিন্তু সেটা যাচাই করতে গিয়ে দেখা যায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির একাধিক জন্মসদন রয়েছে। এই অবস্থায় করণীয় নির্ধারণে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের মতামত চাওয়া হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই ওই সুপারিশ করেছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ।
ইসির এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীরকে লেখা জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান তিন ধরনের সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের লক্ষ্যে ব্যক্তির একাধিক জন্মসনদ থাকায় কোন জন্মসনদটি যথার্থ সে মর্মে প্রত্যয়ন প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হয়। ব্যক্তির একাধিক জন্মসনদ বিদ্যমান থাকলে নিম্নলিখিত নির্দেশনা অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো-
১) একই ব্যক্তির যদি একাধিক জন্মসদন অনলাইনে বিদ্যমান থাকে তাহলে ওই ব্যক্তিকে একটি জন্মসনদ বাতিল করার জন্য নির্দেশনা দিতে হবে। অনলাইনে দুটি জন্ম নিবন্ধন থাকা অবস্থায় ওই জন্ম নিবন্ধনের ওপর ভিত্তি করে এনআইডি দেওয়া যাবে না।
২) একই ব্যক্তির যদি দুটি জন্মসনদ থাকে (একটি অনলাইন এবং অন্যটি ম্যানুয়াল), তাহলে যেটি অনলাইনে অর্থাৎ BDRIS সফটওয়্যারে বিদ্যমান জন্মসনদ অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
৩) একই ব্যক্তির দুটি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন থাকলে যে নিবন্ধনের রেজিস্ট্রেশন তারিখ পূর্বের, সেটি বহাল রাখা হয়।
এনআইডি অনুবিভাগের কর্মকর্তারা জানান, কারো এসএসসি বা সমমানের সনদ বা তার ঊর্ধ্বের কোনো সনদ না থাকলে অষ্টম শ্রেলি, পঞ্চম শ্রেণির সনদের পাশপাশি জন্মসনদকে আমলে নেওয়া হয় এনআইডি সংশোধনের ক্ষেত্রে। এতে অনেকেই এসএসসি পাস করে থাকলেও তা গোপন করে বা এসএসসি পাস করেনি মর্মে স্বীকারোক্তি দিয়ে এবং নতুন করে জন্মসনদ দাখিল করে এনআইডি তথ্য পরিবর্তনের সুযোগ নেন। এখন থেকে কোনো ব্যক্তি জন্মসনদের ভিত্তিতে জাল-জালিয়াতি করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের আর সুযোগ পাবে না। এক্ষেত্রে যে জন্মসনদটি আগে নেওয়া হয়েছে, এনআইডি সংশোধনের ক্ষেত্রে সেটিই আমলে নেওয়া হবে। সূত্র : বাংলানিউজ।