চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতের ত্রিপুরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সংবাদের প্রকাশক ও বার্তা সম্পাদক প্রদীপ দত্ত ভৌমিক বলেছেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব সাংবাদিকদের জন্য নিঃসন্দেহে এক মডেল প্রেস ক্লাব। এই ক্লাবের পরিবেশ দেখে আমার মন ভরে গেছে। সাংবাদিকদের বন্ধুত্বপূর্ণ অভ্যর্থনায় আমি মুগ্ধ হয়েছি । তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আগে থেকে সুদৃঢ়, এ সম্পর্কের বন্ধন অটুট থাকবে।
আজ ৩ জুন শনিবার দুপুরে তিনি আকস্মিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব পরিদর্র্শন, সৌজন্য সাক্ষাৎ পরিচিতি ও মতবিনিময়কালে কালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন।
এ সময়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা তাকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে ত্রিপুরা তথা ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ অবদান আমরা সময় মনে রাখি। আগামী দিনেও এ মেলবন্ধন অটুট থাকবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সহ- সভাপতি মফিজুর রহমান লিমন বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সম্প্রতি প্রয়াত সাবেক সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামির বোম্বে মৃত্যুবরণ করলে তার মরদেহ দেশে আনার সময় আগরতলা প্রেস যে সহযোগিতা করেছে তা দুদেশের সাংবাদিকদের মধ্যে সম্পর্কের এক অনন্য দৃস্টান্ত । তিনি এ সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময়ে প্রদীপ দত্তের সঙ্গে ছিলেন ত্রিপুরার অবঃ কৃষিবিদ বিজয় কুমার রায় ত্রিপুরার দৈনিক সংবাদের স্থানীয় প্রতিনিধি দুলাল ঘোষ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমীন শাহীনের সঞ্চলনায় এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদেকুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম কাউসার এমরান, সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাবউদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, আইসিটি সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, দৈনিক প্রথম আলোর প্রতিনিধি শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।- প্রেস বিজ্ঞপ্তি
স্টাফ রিপোর্টার :
সময় টিভির বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশ এবং সময় টিভির রংপুর অফিসের ব্যুরো প্রধান রতন সরকারের বিরুদ্ধে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সামসুল হক কর্তৃক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়েরকৃত হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে আজ ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মরত সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সূধীজন এর ব্যানারে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামির সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও যায়যায়দিনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরি বাপ্পি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক ও সমকালের স্টাফ রিপোর্টার আবদুন নূর, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম কাউছার এমরান, সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, শিহাব উদ্দিন বিপু, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অসীম কুমার বর্ধন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাগরিক ফোরামের সভাপতি পিযূষ কান্তি আচার্য্য, সাধারণ সম্পাদক রতন কান্তি দত্ত, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবু হোরায়রাহ, খেলাঘর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, মোজ্জামেল চৌধুরি, সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু, জালাল উদ্দিন রুমি প্রমুখ।
সাংবাদিক হাবিবুর রহমান পারভেজের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সময় টিভির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যুরো প্রধান উজ্জ্বল চক্রবর্তী প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোনো সাংবাদিককে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হবে না। কিন্তু বাস্তবে এই কথার উল্টো চিত্র আমরা দেখছি। সাংবাদিকদের কন্ঠরোধ করার জন্য সারা দেশেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দেয়া হচ্ছে।
বক্তারা বলেন, মামলা দিয়ে সাংবাদিকদের কন্ঠ রোধ করা যাবেনা। বক্তারা অবিলম্বে সময় টিভির বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশ এবং সময় টিভির রংপুর অফিসের ব্যুরো প্রধান রতন সরকারের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার ও জিডিটাল নিরাপত্তা আইনটি বাতিল করার দাবি জানান।
স্টাফ রিপোর্টার :
বিশ্বের সর্ববৃহৎ আত্মনির্ভরশীল ক্ষুদ্র ঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান আশার নিজস্ব অর্থায়নে দরিদ্র, সুবিধা বঞ্চিত শীতার্ত মানুষের মাঝে প্রতি বছরের ন্যায় চলতি বছরেও সারাদেশব্যাপী আশার পক্ষ থেকে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার আশা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিনিয়র ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজার মোঃ শফিকুল ইসলাম চৌধুরী আনুষ্ঠানিক ভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের নিকট ৩৫০ পিস কম্বল হস্তান্তর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) প্রণয় চাকমা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু। এছাড়াও আশার এসডিএম মোঃ নজরুল ইসলাম, আঞ্চলিক কর্মকর্তা মোঃ আলাউদ্দীন আলী, মোঃ মিজানুর রশীদ চৌধুরী, মোঃ আবুবকর সিদ্দিক আরএম (এগ্রি), এএসই ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোজাম্মেল হক ও মোঃ সামসুল হক, আশার অরুয়াইল স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ শাহ কামালসহ আশার অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গ্রীষ্মকালীন টমেটোর ভালো হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় চাষীদের মুখেও তৃপ্তির হাসি। এ বছর জেলায় প্রায় ৫১ কোটি টাকার গ্রীষ্মকালীন টমেটো বিক্রি করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন কৃষি সংশ্লিষ্টরা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর জেলায় ১২৮ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৫৫ হেক্টর, সরাইল উপজেলায় ৫ হেক্টর, কসবা উপজেলায় ২ হেক্টর, নবীনগর উপজেলায় ১ হেক্টর, বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ১ হেক্টর, আখাউড়া উপজেলায় ৩ হেক্টর, আশুগঞ্জ উপজেলায় ১ হেক্টর, বিজয়নগর উপজেলায় ৮ হেক্টর ও নাসিরনগর উপজেলায় ৫২ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষ করা হয়েছে।
তবে জেলার হাওর বেষ্টিত উপজেলা নাসিরনগরে ৫২ হেক্টর জমিতে (৭.৫ বিঘায় ১ হেক্টর) এ বছর গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষ করা হয়েছে। চাষীরা তাদের জমিতে বারি-৮ ও মঙ্গলরাজা জাতের টমেটোর চাষ করেছেন। চলতি বছর শুধু নাসিরনগর উপজেলাতেই প্রায় ২০ কোটি টাকার টমেটো বিক্রি করা হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাওর বেষ্টিত নাসিরনগর উপজেলায় চলতি বছর প্রায় ২২ হেক্টর (৪০০ বিঘা) জমিতে টমেটোর আবাদ করা হয়েছে। টমেটোর বাগানগুলো বেশীর ভাগই করা হয়েছে বাড়ির আঙিনা ও উঁচু জায়গায়। ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন চাষীরা। বাগান থেকেই আকার ও মান ভেদে প্রতি কেজি টমেটো পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে।
উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নের কৃষক হাসিম মিয়া জানান, সারা বছরই তার এই জমি পতিত থাকতো। গত প্রায় তিন মাস আগে কৃষি অফিসের লোকজন তার বাড়িতে এসে বলেন, তিনি যদি তার পতিত জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষ করে তাহলে তিনি লাভবান হবেন। তাদের পরামর্শে তিনি তার ৪০ শতাংশ জমিতে টমেটোর চারা রোপন করেছেন। তাতে তার খরচ হয়েছে ৪০ হাজার টাকা। ইতিমধ্যেই তিনি টমেটো বিক্রি শুরু করেছেন। এখন পর্যন্ত তিনি দুই লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন।
উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের কৃষক আবুল কাশেম বলেন, আমি ৬০ শতাংশ জায়গা বর্গা নিয়ে ৫৫ হাজার টাকা খরচ করে গ্রীষ্মকালীর টমেটোর চাষ করেছি। এ পর্যন্ত আমি তিন লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করেছি। একই ইউনিয়নের কৃষক রফিক মিয়া বলেছেন, উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে তিনি বাড়ির আঙ্গিনার ২৫ শতাংশ পতিত জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষ করেছেন। টমেটোর ফলন ও ভালো হয়েছে। তিনি এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন।
বিভিন্ন চাষীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষে খরচ কম, লাভ বেশী। তাই তারা টমেটোর চাষ করেছেন। আগামীতে উপজেলায় টমেটোর চাষ আরো বাড়বে।
এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় চলতি বছর ১২৮ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চাষ করা হয়েছে। আমারা জেলার প্রতিটি উপজেলাতেই গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষের উদ্যোক্তা তৈরি করছি। টমেটোর ফলনও এ বছর ভালো হয়েছে। আশা করি এ বছর জেলায় প্রায় ৫১ কোটি টাকার টমেটো বিক্রি করা হবে। ফলন বাড়াতে আমরা চাষীদেরকে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দিচ্ছি।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মাইশা আফরিন সুবর্ণা (১৪) নামের এক কিশোরী বিয়ের তিনমাসের মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে কিশোরীর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাইশা আফরিন সুবর্ণা উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের নাসির উদ্দিনের মেয়ে। নাসির উদ্দিন বলেন, তার কিশোরী মেয়ে সুবর্ণা অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পার্শ্ববর্তী বিন্নিঘাট এলাকার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (২২) তার মেয়েকে পছন্দ করতেন। পরে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার জন্য তার মেয়ে সুবর্ণাকে অত্যাচার করতো মনির। বিয়ের সময় মনিরকে ১ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার পর সে আরও যৌতুককের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তার মেয়েকে তালাক দিবে একথা বলেন মনির। সে কথা শুনে সুবর্ণা শনিবার বিকেলে শোবার ঘরের বাশের তীরের সাথে ওড়না পেচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তিনি আরও বলেন, মনিরের চাপের কারণে তার মেয়ে সুবর্ণাকে বিয়ে দিতে হয়। মনিরের কারনে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোরী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধারের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুর ২টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাজীপাড়াস্থ ঐতিহ্যবাহী জামিয়া কোরআনিয়া সৈয়দা সৈয়দুন্নেছা ও কারিগরী শিক্ষালয়ে ২০২৪-২৫ ইংরেজী সনের শিক্ষাবর্ষের প্রথম সবক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সবক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জামিয়া ইউনুছিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম আল্লামা আখতারুজ্জামান।
প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের কো-চেয়ারম্যান, জামিয়া ইউনুছিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে মুহতামিম ও শাইখুর হাদীস আল্লামা শায়খ সাজিদুর রহমান।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আল্লামা শামছুল হক সরাইলী, আল্লামা তানভীরুল হক, আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন লিটন।
হাফেজ মাওঃ আলহাজ্ব জাকারিয়ার সঞ্চালনায় উক্ত সবক অনুষ্ঠানে মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুহতামিম হাঃ মাওঃ মোহাম্মদ ইদ্রিস মাদ্রাসার সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।
আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দের গুরুত্বপূর্ণ নসিহত শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহের নিরাপত্তা নিরাপত্তা, বিপদমুক্তি রহমতের বৃষ্টি ও সার্বিক সফলতার জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।