চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েমকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ ও অবিলম্বে তাকে মুক্তি দেয়ার দাবিতে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যুবদলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিকেলে শহরের পাওয়ার হাউজ রোড থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে মিছিলটি কালীবাড়ি মোড় প্রদক্ষিণ শেষে কালীবাড়ি মোড়ের মোল্লা প্লাজার সামনে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুর রহিম গোলাপের সভাপতিত্বে ও জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদের সঞ্চালনায় পথসভায় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, জেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট গোলাম সারওয়ার খোকন ও আনিছুর মঞ্জু, সদর উপজেলা যুবদরেল আহবায়ক জিয়াউল হক প্রমুখ।
পথসভায় বক্তারা বলেন, গ্রেপ্তার না করার বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে পুলিশ জেলা কারাগারের ফটক থেকে বারবার মিথ্যা মামলায় কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েমকে গ্রেপ্তার করে। বক্তারা অবিলম্বে তাঁর মুক্তির দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, পেশি শক্তির দাপট, ভিজিএফ ও ভিজিডির মাল আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা জানিয়েছেন সদস্যরা। সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ৯ সদস্য এ অনাস্থা দিয়েছেন।
এ ঘটনায় সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু ছায়েদের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসকের কাছে ২৭ নভেম্বর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তারা।
অভিযোগপত্রে ইউপি সদস্যরা উল্লেখ করেন, টিআর/কাবিখার জন্য ২০২১-২২ অর্থবছরের জেলা পরিষদ থেকে বরাদ্দ পাওয়া ৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন চেয়ারম্যান। সরকারের কৃষি প্রণোদনা সার এবং বীজ কৃষকের মাঝে বিতরণ না করে নিজেই তা লুটপাট করেছেন। এছাড়া গ্যাস ফিল্ড থেকে প্রাপ্ত ট্যাক্সের ৪ লাখ ১০ হাজার টাকার মধ্যে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা কাজ করে অবশিষ্ট টাকা আত্মসাৎ করেন। ট্রেড লাইসেন্স, হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ এলাকার জনগণ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে সরকারি কোষাগারে সম্পূর্ণ টাকা জমা না রেখে বেশির ভাগ অংশ আত্মসাৎ করেন।
অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, এলাকার অসহায়-হতদরিদ্র মানুষদের কাছ থেকে জন্মনিবন্ধন আবেদন, সংশোধন পরিবর্তন, পরিবর্ধন বাবদ বিভিন্ন অসুবিধা জটিলতা দেখিয়ে দুই হাজার, তিন হাজার, পাঁচ হাজার টাকা নিয়া জনগণের কাজ করে দেয় এমনকি চাহিদা মত টাকা না পেলে দীর্ঘদিন হয়রানি করেন। চেয়ারম্যান আবু ছায়েদ নিজ ইচ্ছায় অসৎ উপায়ে টাকা উপার্জন করার লক্ষ্যে ডালিম নামে এক ব্যক্তিকে দিয়ে বিভিন্ন সরকারি অনুদান যেমন প্রেগনেন্সি ভাতা, কৃষি প্রণোদনা, সার, বীজ, ধান বীজ, সরিষাসহ সরকারি টিউবওয়েল, টিসিবির পণ্য বিক্রি করে টাকা উপার্জন করে।
এ বিষয়ে অভিযোগকারীদের একজন সংরক্ষিত ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য নাসরিন আক্তার বলেন, চেয়ারম্যান আবু ছায়েদ নির্বাচিত হওয়ার পর নাটাই উত্তর ইউনিয়নে বিভিন্ন প্রকল্পে তিনি স্বেচ্ছাচারিতা চালিয়ে গেছেন। অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করা সব ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যানের স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে আছেন।
৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আব্দুল হাই বলেন, লিখিত অভিযোগে যা লেখা হয়েছে, তা সামান্য মাত্র। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। সবশেষ বরাদ্দ পাওয়া টিউবওয়েলও লুট করে খেয়েছেন। তার সঙ্গে আমাদের কাজ করা সম্ভব নয়। তাই আমরা অনাস্থা দিয়েছি।
অভিযোগের বিষয়ে চেয়ারম্যান আবু ছায়েদ বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। ইউপি সদস্যরা অহেতুক কারণে এমন করছেন। তাদের সঙ্গে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (উপসচিব) রুহুল আমিন বলেন, ইউপি চেয়ারম্যানের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে একটি আবেদন দেওয়া হয়েছিল জেলা প্রশাসকের কাছে। কিন্তু নিয়ম হচ্ছে অভিযোগ জানিয়ে আবেদন করবেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে। তিনি তদন্ত করে বিষয়টি জানাবেন জেলা প্রশাসককে। আমরা তাদের চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছি ইউএনওর কাছে আবেদন করতে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চ ময়দানে অনুষ্ঠিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১দফা দাবি বাস্তবায়নে আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। সমাবেশে জেলা বিএনপির ১৪টি ইউনিটের ভোটার তালিকা পরিচ্ছন্নভাবে প্রকাশ করা না পর্যন্ত তারা সম্মেলনে যাবে না বলে ঘোষণা দেয়া হয়। স্বচ্ছ ভোটার তালিকা প্রণয়ন ছাড়া আগামীকাল ১৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জেলা বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচির সভাপতিত্বে ও সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আজমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ.বি. এম মোমিনুল হক,অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান মঞ্জু, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন রিপন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি তারেকুল ইসলাম খান রুমা, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা প্রমুখ।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে জহিরুল হক খোকন সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার দাবিগুলো পড়েন। তিনি বলেন, তারেক রহমানের নির্দেশে দলের কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বার বার কারাগারে গিয়েছি। দীর্ঘদিন জেল খেটেছি আমরা। বিভিন্ন সময় আমাদের ওপর হামলা করেছে। আওয়ামী লীগের দোসরদের দিয়ে বিএনপির রাজনীতি বেশিদিন চলতে পারে না। আমাদের দাবি পরিস্কার, স্বচ্ছ ভোটার তালিকার মাধ্যমে গোপন ব্যালটে কাউন্সিল হোক। এখানে কোনো স্বচ্ছ ভোটার তালিকা নেই। জননেতা তারেক রহমানের কাছে দাবি তুলে আসছি, একটা স্বচ্ছ ভোটার তালিকা আপনার নজরে নিয়ে কাউন্সিল হোক। কেন্দ্রীয় বিএনপি আমাদের বলেছে আজ বিকেলে তারেক রহমানের সাথে তাদের বৈঠক আছে। আমরা আশা করি তিনি এই বিষয়টিকে আমলে নিয়ে একটা সুষ্ঠু সমাধান দিবেন।
সভাপতির বক্তব্যে হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যে সম্মেলন হতে যাচ্ছে, সেই সম্মেলনে জেলার ১৪টি ইউনিটের মধ্যে ৮টি ইউনিটের ভোটার তালিকা করা হয়েছে। সেখানেও জাল জালিয়াতি করা হয়েছে। বাকি ৬টি ইউনিটকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ দেয়ার অধিকার তাদের নাই। দলের কাছে তাদের কোনো গ্রহনযোগ্যতা নাই। আমরা একটা জিনিসই চাই, ১ হাজার ৪১৪ ভোটের সংস্কার করে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে স্বচ্ছ-পরিচ্ছন্ন ভোটার তালিকা যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্চিত করে প্রতিষ্ঠিত করতে না পারে, ততক্ষণ পর্যন্ত সম্মেলন যাতে না করতে পারে আমরা রাজপথে প্রস্তুত থাকব। আমরা ভোটের অধিকার চাই। আমরা ন্যায়ের পথে আছি। ন্যায়ের কার্যক্রমে আগামীদিনের সম্মেলনে প্রমাণ করে দিব আমরাই আসল, তারা নকল। আমরা কোনো অন্যায়, দুঃশাসন, স্বৈরাচার চাই না। আমরা স্বৈরাচারকে বিদায় করেছিলাম ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে দিশু দাস (৫৯) ও রবীন্দ্র চন্দ্র দাস (৩৭) নামে দুই জেলের মৃত্যু হয়েছে।
আজ ১ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
দিশু দাস ওই এলাকার ধরনি দাসের ছেলে ও রবীন্দ্র চন্দ্র দাস একই এলাকার গৌরাঙ্গ দাসের ছেলে।
মাছিহাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলামিনুল হক জানান, দিশু দাস ও রবীন্দ্র চন্দ্র দাস ভোরে তিতাস নদীতে মাছ ধরতে যান। মাছ ধরার সময় থেকেই বৃষ্টি পড়ছিল। বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎ বজ্রপাতে দুই জন মারা যান।
স্টাফ রিপোর্টার:
ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ-২০২২ উপলক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাতিক্রমী র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। কাতারে বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাজীপাড়া মহল্লার যুবকদের উদ্যোগে ৪৩ ইঞ্চি টেলিভিশন কিনে বিশ্বকাপের খেলা দেখানো হয়। বিশ্বকাপের জমজমাট ফাইনালকে সামনে রেখে রোববার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্বকাপের খেলা দেখানো টেলিভিশনটি যে কোনো একজন ভাগ্যবান সমর্থককে দেয়ার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যতিক্রমী র্যাফেল ড্র। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারনষ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এড. লোকমান হোসেন, সাবেক ভিপি হাসান সারোয়ার, স্থানীয় কাউন্সিলর মীর মোহাম্মদ শাহিন, ঢাকা মেইল ২৪.কম এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি মোঃ আশিকুর রহমান মিঠু। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কাজীপাড়া দরগাহ পুকুর পাড়ে খেলা দেখানোর আয়োজনের উদ্যোক্তা ও দৈনিক দেশকালের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি আরিফুর রহমান আরিফ। অনুষ্ঠানে কাজীপাড়াসহ শহরের ফুটবল প্রেমীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা শেষে প্রধান অতিথি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু র্যাফেল ড্র দেন। এতে ব্রাজিলের সমর্থক মোঃ শাফায়েত ভাগ্যবান সমর্থক হিসেবে বিশেষ টেলিভিশনটি জিতে নেন। পরে প্রধান অতিথি ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ শাফায়েতের হাতে টেলিভিশন তুলে দেন। এ সময় স্থানীয় ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা সমর্থকসহ ফুটবল প্রেমিদের উল্লাসে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে কাজীপাড়া। এ যেন ফাইনালের আগেই উৎসবের আমেজে নিজেদের মিলিয়ে নেয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা আজ ২৭ মার্চ সোমবার বিকেলে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফিরোজুর রহমান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এমরানুল ইসলাম, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঁইয়া, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর, ইউপি চেয়ারম্যান আলামিনুল হক পাভেল, আবদুর রশীদ ভূঁইয়া, মোঃ মশিউর রহমান সেলিম, আবু সাঈদ, মোঃ নাছির উদ্দিন, সদর বিআরডিবির চেয়ারম্যান আবু কাউছার, পৌরসভার প্যানেল মেয়র হোসনে আরা বাবুল প্রমুখ।
সভায় সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, সদর উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন ও আইন-শৃংখলা কমিটির সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আসন্ন রমজান মাসে বাজার মনিটরিং জোরদার, শহরের যানজট নিরসনে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা, শহরের সুপার মার্কেটের সামনের রাস্তাটি ছাতিপট্টি পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া ও শহরের মসজিদ রোডসহ কয়েকটি রাস্তাকে ওয়ানওয়ে করা ও ব্যাংকের শাখাগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এছাড়াও মাদকদ্রব্যের বিক্রি বন্ধে পুলিশকে আরো সক্রিয় হওয়ার আহবান জানানো হয়।