চলারপথে রিপোর্ট :
মেহেরপুরের গাংনীর কাজিপুর গ্রামের কৃষক কাজিমুদ্দীন ওরফে কাজু হত্যা মামলায় শরিফুল ইসলাম নামে একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ ১৩ জুন মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে মেহেরপুর জেলা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মোঃ শহিদুল্লাহ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। শরিফুল ইসলাম (৪২) গাংনীর কাজিপুর গ্রামের রোমজিতের ছেলে। তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৬ মে রাত আটটার দিকে গ্রামের একটি চায়ের দোকানে চায়ের বিল দেয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ শরিফুল ও তার লোকজন পিটিয়ে হত্যা করে কৃষক কাজিমুদ্দীনকে। ওই রাত্রেই কাজিমুদ্দীনের ছেলে আবু সাঈদ দফাদার বাদী হয়ে তিন নারীসহ ১০ জনকে আসামি করে গাংনী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় শরিফুল ইসলামকে প্রধান আসামি করা হয়। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে চার্জশিট প্রদান করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আনোয়ার হোসেন।
মামলায় ৭ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও বাদী বিবাদী পক্ষের আইজীবীদের যুক্তি তর্ক শেষে আসামি শরিফুলের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত। অন্যান্য আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। মামলায় বাদী সরকারি পক্ষের কৌশুলী ছিলেন পলব ভট্টাচার্ষ ও আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন কেএম শফিকুল আলম।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুহূর্তের মধ্যেই বন্ধ হয়ে গেল হৈ হুল্লোড় আর কোলাহল। আনন্দে মেতে থাকা লোকজনগুলো রাস্তায় পড়ে ছটফট করছিলেন। আবার কারো কারো নিথর দেহ পড়ে ছিল গাড়ির ভেতরে। রক্তে লাল হয়েছে পুরো মহাসড়ক। আনন্দ ভ্রমণ রূপ নিল বিষাদে। সিলেটে ঘুরতে যাওয়ার সময় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর শিবপুরের ঘাসিরদিয়া নামক স্থানে পাথর বোঝাই ট্রাক ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেছে একটি পোশাক কারখানার ৭ জন কর্মকর্তার। আহত হয়েছে আরও ৪ জন। তাদেরকে আশংকাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ঘাসিরদিয়া নামক স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহতদের স্বজনরা হাসপাতালে এসে কান্নায় ভেঙে পড়েন। স্বজনদের আহাজারিতে হাসপাতালের পরিবেশ ভারি হয়ে ওঠে। হাসপাতালটিতে হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে শোকে বিহব্বল হয়ে পড়েন নিহতের পরিবারের সদস্যরা।
নিহতরা হলেন টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলার মীর কুমুল্লী এলাকার মোতাহের হোসেনের ছেলে মীর নাজমুল হক সবুজ, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার লতিফপুর গ্রামের আইয়ুব খানের ছেলে আল আমিন খান, ঝালকাঠির পাড় গোপালপুর গ্রামের আবদুল গনি হাওলাদারের ছেলে আল আমিন, জামালপুর সরিষাবাড়ির ধারাবর্ষা গ্রামের দুদু মিয়ার ছেলে রাজু আহমেদ, মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার উত্তর কৃষ্ণনগর গ্রামের তোফায়েল হাওলাদারের ছেলে আবদুল আওয়াল, বরিশাল জেলার মুলাদী গ্রামের মো. মজিবর সিকদারের ছেলে রায়হান শিকদার ওরফে আরিয়ান (২৪) এবং মাইক্রোবাসের চালক নাসির।
আহতরা হলেন সাকিব আহমেদ (২৮), পারভেজ (২৯), দোয়েল (২২) ও মিথুন (৩৫)।
হতাহতরা সাভারের ইপিজেড এলাকার একটি পোশাক কারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারী। তারা একটি ভাড়া করা হাইয়েস মাইক্রোবাসে করে সিলেট ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মো. তৌহিদুল আলম বলেন, রাত ৩টার দিকে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৬ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এরমধ্যে একজন মৃত ছিল। হাসপাতালে আনার কিছুক্ষণের মধ্যেই আরো একজন মারা যায়। বাকি ৪ জনের অবস্থা গুরুত ছিল। আমরা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ভোর ৪টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করি।
হাইওয়ে পুলিশ গাজীপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রাথমিকভাবে দেখতে পেয়েছি ট্রাকটি নিজের লেনেই ছিল, আর মাইক্রোবাসটি অন্য একটি লেনে পড়ে ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মাইক্রোবাসটি অন্য কোন যানবাহনকে ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই ৫ জন ও হাসপাতালে ২ জন মারা যায়। আমরা ট্রাকটির চালককে আটক করেছি, তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত করা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কাপ্তাই উপজেলার রাইখালী ইউনিয়নের নারানগিরি ১নং পাড়ার যোগাযোগের একমাত্র বাঁশের সাঁকোটি বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। সাঁকোটি ভেসে যাওয়ার পর থেকে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন পাড়াবাসী। বর্তমানে ওই পাড়ার প্রায় ৫০ পরিবারের মানুষ একরকম ঘরবন্দি অবস্থায় রয়েছেন।
স্থানীয়দের ভাষ্য, গত কয়েক দিনের অতি বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের তোড়ে সাঁকোটি গত সোমবার ভেসে যায়। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এলাকাবাসী।
স্থানীয় মোহাম্মদ রাশেদ, ইউসুফ সওদাগর, আজিজ মিয়া, আব্দুল মুনাফ জানান, বর্ষা মৌসুম আসলে তাদের দুঃখের সীমা থাকেনা। প্রতি বর্ষায়ই এই সাঁকো ভেঙে যায়। আবার এলাকাবাসীর প্রচেষ্টায় সাঁকো তৈরি করা হয়। এভাবেই বছরের পর বছর চলছে। ওই স্থানে পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন তারা। তবে ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শৈবাল সরকার জানান, অচিরেই এই খালের ওপর সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কাপ্তাই উপজেলা প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ওই খালের ওপর সেতু নির্মাণের জন্য প্রস্তাব পাঠিয়েছি। প্রস্তাব পাস হয়ে আসলে কাজ শুরু হবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ফেনীর ফুলগাজীতে খড়ের গাদার নিচে চাপা পড়ে মা ও তার দুই শিশু সন্তান নিহত হয়েছে। আজ ২০ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে উপজেলার আমজাদহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ ধর্মপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-সুমি আক্তার (৩৫), তার দুই সন্তান সাঈদ (৭) ও সিয়াম (৩)। সুমি আক্তার ওই এলাকার বাহরাইন প্রবাসী টিপু আলমের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকালে গবাদি পশুর জন্য খড় কাটছিলেন সুমি আক্তার। এসময় তার দুই সন্তান সাঈদ ও সিয়াম তার পাশে ছিলেন। এক পর্যায়ে দুই সন্তানসহ সুমি আক্তার খড়ের গাদায় চাপা পড়েন। তাদের উদ্ধার করে ছাগলনাইয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। লাশ ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে।
ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায় জানান, তিনজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে স্থানীয় এমপি শিরীন আখতার নিহত তিনজনকে দেখতে হাসপাতালে যান। এমপি শিরীন জানান, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তিনি শোকাহত।
চলারপথে রিপোর্ট :
সংঘবদ্ধ মানবপাচারকারী চক্রের কবলে পড়ে মিয়ানমারের আস্তানায় বন্দিশালা থেকে নানা প্রক্রিয়ায় সাত জনকে ফেরত এনে উদ্ধার করেছে কক্সবাজারের পুলিশ। এ ঘটনায় সংঘবদ্ধ পাচারকারী চক্রের নারীসহ চার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ ২৫ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন, কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ (সদর সার্কেল) মো. মিজানুর রহমান।
গ্রেফতার পাচারকারী চক্রের সদস্যরা হলেন, টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের লেঙ্গুর বিল এলাকার মৃত ওমর হামজার ছেলে মো. বেলাল উদ্দিন (২৮), সাবরাং ইউনিয়নের লাফার ঘোনার এলাকার আবদুল গফুরের মাহফুজা (২২), একই ইউনিয়নের গোলারপাড়া এলাকার মৃত আবদুল গণির ছেলে আব্দুল্লাহ (৫৫) ও মিয়ানমারের বুচিডং এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে মো. আয়াছ (২৬)।
পাচারকারী চক্রের আস্তানা থেকে উদ্ধার হওয়ারা হলেন, চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের স্টেশন পাড়ার আবদুর রহমানের ছেলে রায়হান উদ্দিন (২৮), সিরাজগঞ্জ জেলার কাজীপুরের মো. হোসেন আলীর ছেলে মো. হাবিব উল্লাহ (১৬), কক্সবাজার পৌরসভার বৈদ্যঘোনা এলাকার কফিল উদ্দিনের ছেলে মো. রায়হান কবির (১৬), একই এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে মো. আলমগীর (১৮), মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের সোনা মিয়ার ছেলে সফর আলী (১৭), একই এলাকার আলী আজগরের ছেলে শওকত আজিজ (১৮) ও উখিয়ার থাইংখালী এলাকার মো. ইউনুসের ছেলে মো. মামুন মিয়া (২১)।
সংবাদ সম্মেলনে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার সদর থানায় লিপিবদ্ধ হওয়া ২ টি সাধারণ ডাইরির তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে একটি সংঘবদ্ধ মানবপাচারকারী চক্র কক্সবাজার সদর, চকরিয়া, মহেশখালী, উখিয়ার কিছু কিশোর ও যুবককে নানা প্রলোভ দেখিয়ে উন্নত জীবনের কথা বলে মালেয়শিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে জিম্মি করে। তাদের প্রথমে টেকনাফের লেঙ্গুর বিল এলাকায় নিয়ে যায়। এরপর সাগর পথে মিয়ানমারের একটি আস্তানায় নিয়ে গিয়ে জিম্মি করে। ওখানে জিম্মি করার পর নির্যাতন চালিয়ে ফোনে স্বজনদের কাছ থেকে মুক্তিপণের টাকা দাবি করে।
তিনি জানান, স্বজনরা নির্যাতনের খবর পেয়ে নানাভাবে পাচারকারীদের বিভিন্ন অংকের টাকাও প্রদান করে। এই টাকা গ্রহণকারী লোকজন, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ পাচারকারী চক্রের সদস্যদের চিহ্নিত করে ৪ জনকে গ্রেফতার করে। এরপর গ্রেফতারদের কৌশলে ব্যবহার করে রবিবার রাতে মিয়ানমার থেকে টেকনাফের সমুদ্র সৈকত এলাকায় ফেরত আনা হয় ৭ জনকে।
মিজানুর রহমান জানান, উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি ও গ্রেফতারের কাছ থেকে আর নানা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এসব তদন্ত করে পাচারকারী চক্রের অন্যান্য সদস্যদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার ও নিখোঁজ অন্যদের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এসব ঘটনায় কক্সবাজার সদর মডেল থানা ছাড়াও পৃথকভাবে উখিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও চকরিয়া থানায় মামলা হয়েছে।
এই অভিযানে অংশ নেন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) এসএম শাকিল হাসান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আবদুল আজিজ, সাঈদ নুর। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কাইছার হামিদ ও পরিদর্শক (গোয়েন্দা) দুর্জয় বিশ্বাস।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ বেতারের আয়োজনে বাগেরহাটের শরণখোলায় বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে তরুণদের অংশগ্রহণে বহিঃধারণকৃত সচেতনতামূলক প্রামাণ্য অনুষ্ঠান ‘তারুণ্যের কণ্ঠ’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ১১টায় উপজেলা অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কিশোরী শিক্ষার্থী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় এই তারুণ্যের কণ্ঠ।
বাংলাদেশ বেতারের উপস্থাপক সবিজ দত্তের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই, শরণখোলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মহিদুল ইসলাম, সহকারী প্রোগ্রামার (আইসিটি) মাসুদ রানা, শরণখোলা আইডিয়াল উনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ উসমান গণি, শিক্ষক নেতা টিএম মিজানুর রহমান ও সাংবাদিক সাবেরা ঝর্ণা।
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘তারুণ্যে কণ্ঠ’ অনুষ্ঠানটি পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আর্থিক সহযোগিাতয় বাংলাদেশ বেতার গত ৮বছর ধরে সারা দেশে আয়োজন করে আসছে।