অনলাইন ডেস্ক :
যানবাহন চলাচল চালু হওয়ার পর থেকে চলতি মাসের ৭ জুন পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে ৭৫৮ কোটি ৮ লাখ ৭৫০ টাকার টোল আদায় হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ ১৪ জুন বুধবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেনের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। এ দিন প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। ওই মাসের ২৬ জুন থেকে যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করার পরে চলতি মাসের ৭ তারিখ পর্যন্ত ৭৫৮ কোটি ৮ লাখ ৭৫০ টাকার টোল আদায় করা হয়েছে। এর মধ্যে গত বছরের জুলাই মাসে সর্বোচ্চ ৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকার টোল আদায় হয়েছে। গত এপ্রিল মাসে ৭১ কোটি ১৩ লাখ টাকার টোল আদায় হয়েছে।
বিরোধী দল জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের উত্তরে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, দেশের প্রথম বিআরটি ব্যবস্থা দ্রুত চালু করার জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে। গত ৩১ মে পর্যন্ত পূর্ত কাজের অগ্রগতি ৮৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে বিআরটি সিস্টেমের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুগদায় ট্রাকে গ্যাস নেওয়ার সময় ট্রাকের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে সাদ্দাম সর্দার (২৬) নামে এক যুবক মারা গেছেন। ট্রাকের হেলপার ছিলেন ওই যুবক। এ ঘটনায় মো. হিমেল নামে একজন আহত হন।
আজ ২১ মার্চ মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে মুগদার একটি ফিলিং স্টেশনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জামাল উদ্দিন মীর জানান, মুগদার দেশ সিএনজি পাম্প স্টেশনে ভোর পাঁচটার দিকে ট্রাকে গ্যাস নেওয়ার সময় ট্রাকের সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলে হেলপার সাদ্দাম ঘটনাস্থলেই মারা যান। এছাড়া হিমেল নামে আরো একজন আহত হন। হিমেলকে প্রথমে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে হিমেলকে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, নিহত যুবকের নাম ছাড়া পুরো পরিচয় জানা যায়নি। বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। মরদেহ ঢামেকের মর্গে রয়েছে। আহত হিমেল জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ পর্যন্ত কতসংখ্যক শিক্ষক মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগ পেয়ে কর্মরত আছেন, তার তালিকা করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
২৫ আগস্ট রবিবার অধিদপ্তরের যুগ্ম সচিব মো. লুৎফর রহমানের সই করা জরুরি চিঠিতে এ তথ্য জানাতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশের সব জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান ও সহকারী শিক্ষক পদে কতজন শিক্ষক মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নির্বাচিত হয়ে অদ্যাবধি কর্মরত আছেন, সে বিষয়ে সংযুক্ত পত্রের ছক মোতাবেক একটি পূর্ণাঙ্গ তথ্য আগামী ২৮ আগস্ট দুপুর ১২টার মধ্যে নিয়োগ শাখার ই-মেইলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।
ই-মেইল ঠিকানাটি হলো-ad.recruitdpe@yahoo.com। এই ঠিকানায় এক্সেল ফরম্যাটে সফট কপি ও পিডিএফ কপি মেইল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
আধুনিক-প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন শিক্ষিত-দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউই অশিক্ষার অন্ধকারে থাকবে না।
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা আমাদের দেশের মানুষকে শিক্ষিত, দক্ষ, আধুনিক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
তিনি বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি। সামনে আমাদের লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। কাজেই কেউই অশিক্ষার অন্ধকারে থাকবে না। সবাই যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেন শিক্ষিত হয়ে বা তাদের দক্ষতা, কর্মশক্তিটা বিকশিত করতে পারে সেদিকে আমরা বিশেষভাবে দৃষ্টি দিচ্ছি।
টানা চার বারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী দিনের পথ চলায় ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবো সে ঘোষণা আমরা দিয়েছি। সেই প্রেক্ষিতে পরিকল্পনা তৈরি করেছি, পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সেগুলো আমরা সংযুক্ত করে বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছি। সেভাবেই আমরা এগিয়ে যাবো।
একুশের চেতনার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা শুধু আমাদের স্বাধীনতাই দিয়ে যাননি। সেই সঙ্গে একটা মর্যাদাবোধ দিয়ে গেছেন। আমরা বিজয়ী জাতি হিসেবে সারা বিশ্বে আমি মাথা উঁচু করে চলতে চাই। এই কথাটা সকলকে মনে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পরে বিজয়ী জাতি হিসেবে মর্যাদাটা বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলেছিল। আজকে অন্তত এইটুকু দাবি করতে পারি আবার বাঙালি বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে চলতে পারে। সেই মর্যাদা আমরা ফিরিয়ে এনেছি। এই মর্যাদা সমুন্নত রেখেই আগামী দিনে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। কারো কাছে হাত পেতে নয়, ভিক্ষা করে নয়। আত্ম মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলবো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, একুশ আমাদের শিখিয়েছে মাথা নত না করতে। আমরা মাথা নত করে আর চলবো না, মাথা উঁচু করেই চলবো।
গুণীজনদের সম্মাননার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, যারা জনগণের সেবা করে তাদের সেবা করতে পারাটা এটা নিজেকে ধন্য মনে করি। এভাবে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা অবদান রেখেছেন বা বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে যারা অবদান রেখেছেন, ক্রিড়া-সংস্কৃতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে যারা অবদান রেখেছেন তাদের সম্মাননা দিলে আমাদের নতুন প্রজন্ম (অনুপ্রেরণা পাবে)।
তিনি বলেন, সমাজের বিভিন্ন জায়গায় যারা অবদান রাখছেন অবশ্যই তাদের খুঁজে বের করে সম্মাননা দেওয়া হবে।
এ বছর একুশে পদক পেয়েছেন ২১ জন। যাদের একজন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সীমান্তঘেঁষা ভোলাহাট উপজেলার মুসরিভূজা গ্রামের বাসিন্দা জিয়াউল হক (৯১)। দই বিক্রির টাকায় তিনি গড়ে তুলেছেন লাইব্রেরি। এছাড়া স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই দেওয়াসহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত অনুদান দেন সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত জিয়াউল হক।
প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে জিয়াউল হকের সমাজ সেবামূলক কাজের প্রশংসা করেন এবং পাঠাগারের জন্য একটি ভবন নির্মাণ করে দেওয়ার ঘোষণা দেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যের আগে ২১ বিশিষ্টজনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেয়েছেন দুজন। তারা হলেন- আশরাফুদ্দীন আহমদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)।
শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেয়েছেন এই পদক। সংগীতে পেয়েছেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব। অভিনয়ে ডলি জহুর ও এমএ আলমগীর, আবৃত্তিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) ও রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহামদ।
ভাষা ও সাহিত্যে এবার একুশে পদক পেয়েছেন চার জন। তারা হলেন—মুহাম্মদ সামাদ, লুৎফর রহমান রিটন, মিনার মনসুর ও রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (মরণোত্তর)। এছাড়া শিক্ষায় প্রফেসর ড. জিনবোধি ভিক্ষু রয়েছেন এ তালিকায়।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ‘একুশে পদক’ প্রদান করা হয়। পুরস্কার হিসেবে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় স্বর্ণপদক, সম্মাননা সনদ ও নগদ অর্থ দেয়।
পদক প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি বিষয়ক সচিব খলিল আহমদ।
চলারপথে ডেস্ক :
অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত কারা অধিদপ্তরের সাময়িক বরখাস্ত ডিআইজি প্রিজন বজলুর রশীদকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন ২৯ মে পর্যন্ত স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত।
আজ ৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। ব্যারিস্টার হুমায়ুন কবির পল্লব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত কারা অধিদপ্তরের সাময়িক বরখাস্ত ডিআইজি প্রিজন বজলুর রশীদকে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত জামিন দেন হাইকোর্ট।
আদালতে বজলুর রশীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব ও আইনজীবী মাসহুদুল হক। পরে এ আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে দুদক।
গত বছরের ৩ নভেম্বর অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত কারা অধিদপ্তরের সাময়িক বরখাস্ত ডিআইজি প্রিজন বজলুর রশীদের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট।
গত বছরের ২ নভেম্বর বজলুর রশীদ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে আপিল করেন। পাশাপাশি জামিনের আবেদন করেন তিনি।
গত বছরের ২৩ অক্টোবর জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৩ কোটি টাকার বেশি সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কারা কর্তৃপক্ষ থেকে বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বজলুর রশীদকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
এ ছাড়া তাকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
এসএসসিতে এক বা দুই বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। তবে পরের দুই বছরের মধ্যে তাকে পাবলিক মূল্যায়নে অংশ নিয়ে বিষয়গুলোতে উত্তীর্ণ হতে হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) তৈরি করা ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২-এর মূল্যায়ন কৌশল ও বাস্তবায়ন নির্দেশনা’ সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৮ মে মঙ্গলবার কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিভিশন কোর কমিটিতে প্রতিবেদনটি পাস হয়েছে। তবে জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির সভায় এটি চূড়ান্ত হবে। গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম, চলতি বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম চালু হবে। নতুন শিক্ষাক্রমে দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে ২০২৬ সালে হবে এসএসসি পরীক্ষা। এরপর শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, একাদশে ভর্তি হয়েও মান উন্নয়নের জন্য এক বা একাধিক অথবা সব বিষয়ে পুনরায় পাবলিক মূল্যায়নে (এসএসসি) অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকছে। অনন্য, অর্জনমুখী, অগ্রগামী, সক্রিয়, অনুসন্ধানী, বিকাশমান ও প্রারম্ভিক-এই ৭টি সূচকের ভিত্তিতে প্রকাশ করা হবে শিক্ষার্থীর রিপোর্ট কার্ড। এতে সব বিষয়ে পারদর্শিতা বা সর্বোচ্চ সূচক অনন্য, আর সর্বনিম্ন সূচক হলো প্রারম্ভিক। প্রসঙ্গত, বর্তমানে একজন শিক্ষার্থী এসএসসিতে এক বা দুই বিষয়ে ফেল করলে তার শুধু ওই দুই বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় না।