অনলাইন ডেস্ক :
কক্সবাজার-টেকনাফের বঙ্গোপসাগর ও নাফ নদীর সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে একের পর এক অর্ধগলিত মৃতদেহ ভেসে আসছে।
আজ ১৬ জুন শুক্রবার সকালে সেন্টমার্টির ইউপিরস্থ দক্ষিণ পাড়া এলাকায় জোয়ারের পানিতে ভেসে এলো অর্ধগলিত আরেকটি মরদেহ। বিষয়টি ‘যায়যায়দিনকে নিশ্চিত করেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. হারুন। পরে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়। এনিয়ে গেল তিন দিনে টেকনাফ সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ, সেন্টমার্টিন ও উখিয়া ইনানী সমুদ্রসৈকতের পাটোয়ারটেক পয়েন্টসহ মোট ৪ জনের অজ্ঞাত মৃতদেহ উদ্ধার করা হলো। এর আগে বুধবার ও বৃহস্পতিবার টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ সমুদ্র সৈকত ও সাবরাং শাহপরীর দ্বীপ থেকে আরও দু’নারীর মৃতদের উদ্ধার করা হয়।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, আজ সকালে সেন্টমার্টিন দক্ষিণ পাড়া সমুদ্র সৈকত থেকে আরেকটি অজ্ঞাত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে ১৪ জুন বুধবার সকালে সাবরাং ইউপির মুন্ডার ডেইল এলাকার মেরিন ড্রাইভের সমুদ্র সৈকত ও ১৫ জুন বৃহস্পতিবার সাবরাং ইউনিয়ন শাহপরীর দ্বীপ বাজার পাড়া এলাকার পাশ্ববর্তী নাফ নদী থেকে অজ্ঞাতনামা এক মহিলার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়।
সূত্রে জানা যায়- গেল কয়েকদিন আগে গভীর রাতে অতি বৃষ্টি ভারী বাতাসের ফলে বঙ্গোবসাগর উত্তাল থাকায় অবৈধভাবে সাগরপথে ট্রলার নিয়ে মালয়েশিয়া যাত্রাকালে দূর্ঘটনার কবলে পড়ে বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবে যায়। ওই ঘটনায় নিহত হয়ে বঙ্গোপসাগর ও নাফ নদীর মোহনায় ভাসছে মৃতদেহ।
এদিকে স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি- দ্রুত দেশ ও জাতির সূত্র অবৈধ মানবপাচারকারী ও দালাল সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে, দিনের পর দিন এভাবে বঙ্গোপসাগরের লাশের মিছিল চলবে। তাই দালাল সিন্ডিকেটদের শীঘ্রই আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছেন সচেতন লোকজন।
অনলাইন ডেস্ক :
চীনে বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন ৩১ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন। ২১ জুন বুধবার রাতে চীনের উত্তর-পশ্চিম নিংজিয়া অঞ্চলে একটি রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণের জেরে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চীনের উত্তর-পশ্চিম নিংজিয়া অঞ্চলে বুধবার রাতে একটি বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় গ্যাস বিস্ফোরণে ৩১ জন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে। এই ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সংশ্লিষ্ট স্থানগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
নিংজিয়া অঞ্চলের রাজধানী ইনচুয়ানের একটি বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণটি তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস ট্যাংক লিক হওয়ার কারণে হয়েছে বলে সিনহুয়া বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।
সিনহুয়া আরো জানিয়েছে, বিস্ফোরণের পর আগুনে দগ্ধ হয়ে এবং ভাঙা কাঁচের আঘাতে আহত সাতজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আহতদের চিকিৎসার জন্য কর্তৃপক্ষকে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেছেন এবং শিল্পসহ এই ধরনের প্রধান প্রধান সেক্টরে নিরাপত্তা তদারকি জোরদার করতে হবে বলে জানিয়েছেন।
রয়টার্স বলছে, নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য বছরের পর বছর চেষ্টা করা সত্ত্বেও গ্যাস এবং রাসায়নিক বিস্ফোরণের কারণে চীনে এই ধরনের দুর্ঘটনা অস্বাভাবিক নয়।
এর আগে ২০১৫ সালে চীনের উত্তরাঞ্চলীয় বন্দরনগরী তিয়ানজিনে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ১৭৩ জন নিহত হয়েছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
পশ্চিম উগান্ডার একটি স্কুলে ইসলামিক স্টেট গ্রæপের হামলায় কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছে। এমপন্ডওয়ের লুবিরিহা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই হামলায় আরও আটজন গুরুতর অবস্থায় রয়েছে। খবর বিবিসি।
পুলিশ বলছে শুক্রবারের হামলাটি অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এডিএফ) দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো (ডিআরসি) ভিত্তিক উগান্ডার একটি গ্রুপ।
পুলিশ জানায়, ডিআরসি-তে বিরুঙ্গা জাতীয় উদ্যানের দিকে পালিয়ে যাওয়া দলটিকে সেনারা তাড়া করছে।
জাতীয় পুলিশের মুখপাত্র ফ্রেড এনাগা আজ শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, দএখন পর্যন্ত স্কুল থেকে ২৫ টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং বেভেরা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, শুক্রবার রাতে হামলার সময় স্কুলের একটি ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একটি খাবারের দোকান লুট করা হয়।
উগান্ডার সীমান্ত থেকে দুই কিলোমিটারেরও কম (১.২৫ মাইল) দূরে অবস্থিত স্কুলে হামলা। অনেক বছর পর উগান্ডার স্কুলে এই ধরনের হামলা হলো।
এর আগে ১৯৯৮ সালের জুনে , ডিআরসি সীমান্তের কাছে কিচওয়াম্বা টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে হামলায় ৮০ জন ছাত্রকে তাদের ছাত্রাবাসে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। অপহরণ করা হয়েছিল শতাধিক শিক্ষার্থীকে।
চলারপথে রিপোর্ট :
শারদীয় দুর্গোৎসবে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি শুরু হয়েছে। গতকাল ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রথম চালানে সাত হাজার ৩০০ কেজি ইলিশ ত্রিপুরার আগরতলায় পাঠানো হয়। পর্যায়ক্রমে এই বন্দর দিয়ে আরও ইলিশ রপ্তানি হবে। প্রথম চালানে মাছগুলো রপ্তানি করেছে বিডিএস করপোরেশন ও স্বর্ণালি ট্রেডার্স নামে দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান।
বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট আদনান এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী আখতার হোসেন বলেন, আমরা প্রথমবারের মতো ইলিশ রপ্তানি করছি।
কাস্টমসের সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেই মাছ পাঠানো হবে। শারদীয় দুর্গোৎসবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি শুরু হয়েছে।
স্থলবন্দর মাছ রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক জানান, বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি করা হয় মাছ। প্রথমদিন সাত টনেরও বেশি মাছ রপ্তানি হয়েছে। এখন থেকে প্রতিদিনই মাছ যাবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান খান বলেন, সরকারি অনুমোদন দেখে ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সরকারের রাজস্ব আয় হচ্ছে। ভারতে দুই হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। ৪৯টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ইলিশ রপ্তানি করবে। আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পর্যায়ক্রমে আরও ইলিশ মাছ রপ্তানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
মিয়ানমারে সাজা ভোগের পর দেশে ফিরেছেন ২৯ বাংলাদেশি। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর প্রচেষ্টায় এসব বাংলাদেশিকে আজ ৩ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুর ২ টার দিকে দেশে ফেরত আনা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ ২-বিজিবি’ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ।
মিয়ানমার থেকে ফেরত আসা বাংলাদেশি নাগরিকরা হলেন মহেশখালী উপজেলার শাকের উল্লাহ (২৮), এখলাছ মিয়া (২৬), শফি আলম (২৫), পারভেজ (২৪), মিজানুর রহমান (১৮), মোবারক মিয়া (২৪), মো. মহিউদ্দীন (২২), ছালামত উল্লাহ (১৭), মং থিন (৪২), গিয়াস উদ্দিন (২২), রাকিবুল হাসান রাকিব (২২), জাহাঙ্গীর আলম (৩৫) ও মোবারক উদ্দিন (১৮)।
উখিয়া উপজেলার মো. শাহেদ(১৮), মো. তারেক (১৮) ও মো. সাবের। বান্দরবান সদরের সিন থোয়ে মং মারমা (৩২), থুইচিং প্রু (২৩), লামা উপজেলার থার তুন হ্লা (৩৬)। রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী উপজেলার ইয়ং ছা থুই মারমা(২৬), থান হ্লা সিন/সোয়ে সিন ওরফে ইউসিচিং মারমা (৩০), বেতবুনিয়া উপজেলার ইউ তান ওয়ারা ওরফে স্যার থুই ইউ (৩৪), টেকনাফ উপজেলার মো. ইরফান (২২), মো. ইলিয়াছ(১৯), মো. জহির আহমেদ (৩১), মো. আবদুল আজিজ (২১), মো. তৈয়ব (৩২), আব্দুর সিদ্দিক (২৭) ও রুবেল(২০)।
মঙ্গলবার টেকনাফ জেটিঘাটে এক সংবাদ সম্মেলনে মাধ্যমে টেকনাফ ২-বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ (বিজিবিএমএস) জানান, বিজিবি-বিজিপি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক এবং ২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিকের দেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২ পর্যন্ত মিয়ানমারের অভ্যন্তরে Maungdaw POE (Point of Entrz/Exit) নামক স্থানে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক এবং ১ নম্বর বর্ডার গার্ড পুলিশ ব্রাঞ্চ, পিইন ফিউ এর অধিনায়ক মায়ানমার এর মধ্যে ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক পর্যার্যে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশ-মায়ানমার এর সীমান্ত ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়। এছাড়াও উভয় দেশের পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, উত্তরোত্তর উন্নতি এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য উভয় দেশের প্রতিনিধি দল মতামত ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন সময় আটককৃত ২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিক মিয়ানমারের কারাগারে আটক ছিল। কারাভোগ শেষে সেই ২৯ জনকে কূটনৈতিক যথাযথ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বাংলাদেশ ফেরত নিয়ে আসা হয়েছে। এ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার লক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বিজিবি এবং বাংলাদেশ কনস্যুলেট এর দীর্ঘদিন প্রচেষ্টার ফলে মায়ানমার কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত ২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরো জানান, মিয়ানমার থেকে ফেরত আনা ২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিককে পুলিশের নিকট পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য হন্তান্তর করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রেমের শাস্তি হিসেবে বোনের শিরচ্ছেদ ঘটিয়েছেন এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশে।
জানা গেছে, উত্তরপ্রদেশের ফতেহপুরের মিথুয়ারা গ্রামের তরুণী আসিফা, বয়স ১৮। চাঁদ বাবু নামে স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক জড়ান তিনি। এরপর তার সঙ্গে পালিয়েও যান। এতে ক্ষুব্ধ হন তরুণীর বড় ভাই রিয়াজ (২২)। এ কারণে শুক্রবার নিজের আপন ছোট বোনকে শিরচ্ছেদ করে হত্যা করেন ওই যুবক। এরপর সেই খণ্ডিত মাথা নিয়ে নিজেই পুলিশের কাছে ধরা দেন।
আসিফার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রেমিক চাঁদকেও পুলিশ আটক করে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে, প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে আসিফার বড় ভাই রিয়াজ ভীষণ ক্ষুব্ধ হন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে প্রচণ্ড ঝগড়া হয়। এক পর্যায়ে রিয়াজ ছোট বোনকে ধারালো ছুরি দিয়ে শিরশ্ছেদ করে হত্যা করেন।
স্থানীয় পুলিশের এসপি আশুতোষ মিসরা জানিয়েছেন, যখন পুলিশ রিয়াজকে আটক করে তখন সে তার বোনের খণ্ডিত মাথা হাতে নিয়ে থানার দিকে আসছিলেন।
রিয়াজকে আটকের পর পুলিশ তাকে নিয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলে যায় এবং সেখান থেকে আসিফার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠায়।
অভিযুক্ত রিয়াজকে গ্রেফতারের পর তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, এনডিটিভি, দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস