চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন ফুটবল একাডেমিকে ২-০ গোলে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছে ব্যারিস্টার হাবিবুর রহমান হাবিব ফুটবল একাদশ।
আজ ১৭ জুন শনিবার বিকেলে উপজেলার রসুল্লাবাদ ইউনিয়ন কালঘরা খেলার মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাবিবুর রহমানের আয়োজনে অর্ধলাখ দর্শকের সমাগমে টান টান উত্তেজনায় এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়।
খেলা উপভোগ করতে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয় ব্যক্তি ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে এক নজর দেখতে নবীনগর উপজেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অর্ধলাখ দর্শকের সমাগমে ম্যাচটি আরও উপভোগ্য হয়ে উঠে।
প্রীতি ফুটবল ম্যাচে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহমান, সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ডা. শফিকুর রহমান, রসুল্লাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খন্দকার মনির হোসেন, এনটিভির বিশেষ প্রতিনিধি হাসান জাবেদ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শামস আলম প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বাদশা মিয়া (১৭) নামক এক কিশোরকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে বখাটেরা। মেয়েকে উত্যক্ত করার জের ধরে এ খুনের ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এ ঘটনায় আরো চারজন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দু’জনকে আশংকাজনক অবস্থায় কুমিল্লা ও ঢাকায় প্রেরণ করা হয়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা গ্রামের পশ্চিম পাড়ায় আবু কালাম মিয়ার প্রতিবেশী মিয়াদের বাড়িতে ঢাকা থেকে এক কিশোরী মেয়ে সম্প্রতি বেড়াতে আসেন। মেয়েটির সাথে গ্রামের অনিক ও তার বন্ধুরা সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা চালায়। অন্যদিকে গ্রামের সাইফুল, জিহাদ, তারেক ও তার বন্ধুরা মেয়েটির সাথে কথা বলতো। শুক্রবার মেয়েটির সাথে কথা বলা নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এসময় একটি দাওয়াতে গ্রামের বাহিরে ছিল বাদশা মিয়া। বিষয়টি মিমাংসার জন্য গ্রামের মুরুব্বিদের অবগত করা হলেও তারা কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অনিকের পক্ষের লোকজন বাড্ডা পশ্চিম পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে চায়ের দোকানে গিয়ে মেয়েটির খোঁজ নিতে গিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এসময় অনিকের লোকজনের অতর্কিত হামলায় সাইফুল গুরুতর আহত হলে বাদশা চিৎকার দিলে হামলাকারীরা তাকে উপর্যপুরি কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে আহত করে। একে একে তারেক ও জিহাদকে কোপায়। গুরুতর আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা ও ঢাকায় প্রেরন করে। ঢাকায় নেওয়ার সময় পথিমধ্যে বাদশা মিয়া মারা যায়।
এ ঘটনায় ২১জনের নাম উল্লেখ করে নিহতের বোন পপী আক্তার বাদী হয়ে নবীনগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশ এ ঘটনায় এ পর্যন্ত রাসেল মিয়া (৩২), ইউনুস মিয়া (৩৫), শাকিল আহমেদ (১৯) ও মাসুদ মিয়া (২০) নামে এজহার নামীয় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
মামলার বাদী পপি আক্তার জানান, আমাদের তিন বোনের মাঝে একমাত্র ভাই বাদশা। ভাই বিদেশ যাওয়ার কথা ছিলো কয়েক মাসের ভিতরে। আমার ভাই মেয়ের ঘটনার সাথে জড়িত না। তারা আমার ভাইকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে ।
নবীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, একটি মেয়েকে উত্যক্ত করার জের ধরেই বাদশাকে খুন করা হয়েছে। এ ঘটনায় অনিককে প্রধান করে ২১ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকীদের গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।’ নিহতের মরদেহ জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ময়নাতদন্তের শেষে পরিবারের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’র আওতায় নবীনগর উপজেলার বিদ্যাকুট পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে নারী সমাবেশের প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান মহাবিদ্যালয়ের প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সাইফুল ইসলাম মুরাদ, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ মনজুর আলম, সভাপতি নবীনগর প্রেস ক্লাব শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল, বিটঘর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাকারুল হক, সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার শিউলী কর, উপজেলা কৃষি অফিসারের প্রতিনিধি গৌতম ভৌমিক, সভাপতি বিদ্যাকুট পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মোঃ আব্দুর রাজ্জাক খোকা, প্রধান শিক্ষক বিদ্যাকুট পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মোঃ ইশা খান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরী গ্রামীণ ব্যাংককে উদ্যোক্তার মডেল হিসাবে আখ্যা দিয়ে বলেন নারীরা বিনা জামানতে ঋন নিয়ে আত্মনির্ভশীল হয়েছে। বাংলাদেশে উদ্যোক্তা হওয়ার যে ইতিহাস তা গ্রামীন ব্যাংক হতে সৃষ্ট বলে তিনি মতামত প্রদান করেন।
তিনি আরো বলেন বর্তমান যুগ মোবাইলের যুগ, মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে বাচ্চাদের ব্যাপক শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি সাধন হচ্ছে। তাই আমাদের সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে মোবাইল ব্যবহারের ব্যাপারে।
বাচ্চাদের শতভাগ স্কুলে পাঠানের জন্য আহব্বান জানিয়ে রাজীব চৌধুরী বলেন বর্তমান সরকার বছরের প্রথম দিনই সকল শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিচ্ছে। তাই আমাদের সকলের উচিত বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানো।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন অশিক্ষাই সকল অজ্ঞতার মূল। আমরা বর্তমান সমাজে যে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা দেখতে পায় যেমন বাল্য বিবাহ, মাদক আসক্ত, চুরি, ডাকাত, ছিনতাই, রাহাজানি ইত্যাদি তার মুলে আছে প্রকৃত নৈতিকতা সম্পূর্ণ শিক্ষার অভাব। যদি আমরা এসব সামাজিক সমস্যার মূলোৎপাটন করতে চায়, একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করতে চাই তাহলে নৈতিকতা সম্পূর্ণ শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।
উক্ত নারী সমাবেশে বাল্য বিবাহ ও মাদক আসক্তকে একটি সামাজিক সমস্যা হিসাবে আখ্যা দিয়ে অন্যান্য বক্তারা বলেন, বাল্য বিবাহ ওমাদক আসক্ত আমাদের জন্য একটি ভয়াভহ সমস্যা। এসমস্যা দূর করার জন্য একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। একটি বাল্য বিবাহ শুধু একটি মেয়ের জীবন ধ্বংস করেন তা নয় বরং দুটি পরিবারই শেষ হয়ে যায়, ঠিক তেমনি মাদক আসক্ত ব্যক্তি পুরো সমাজের জন্য হুমকিস্বরুপ।
জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সমাপনী বক্তৃতার মাধ্যমে নারী সমাবেশ সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। উক্ত নারী সমাবেশে প্রায় পাঁচশতাধিক নারী উপস্থিত ছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে উপজেলা নাটঘর ইউনিয়নের বড়হিত গ্রামে জহির আলমের একটি গরুর গর্ভে দুই মাথাসহ চার চোখের অস্বাভাবিক একটি বাছুর জন্ম নিয়েছে। তবে জন্মের কিছুক্ষণ পরই বাছুরটি মারা যায়। একনজরে বাছুরটিকে দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় জমেছে।
গতকাল ১৯ মে শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে ভেটেরিনারি পল্লী চিকিৎসক ওই গাভীর পেট কেটে বাছুরটি বের করেন।
এদিকে বাছুরটিকে দেখতে আসা দর্শনার্থী শহিদুল মিয়া বলেন, এ ধরনের ঘটনা আমরা আগে কখনোই দেখিনি। এ প্রথমই এরকম ঘটনার সাক্ষী হলাম।
বাছুরের মালিক জহির আলমের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামী পেশায় একজন ফার্নিচার মিস্ত্রী। আমার বাবা আমাকে লালন-পালন করার জন্য একটি গাভী কিনে দেন। গাভীটি প্রথমে একটি বাছুর জন্ম দেওয়ার পর আবার ৯ মাস পর গর্ভবতী হয়ে পড়ে। গতকাল রাত থেকে ওর প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়।
তিনি বলেন, সকালে বিষয়টি আমার চাচা শ্বশুরকে জানালে তিনি চিকিৎসককে অবগত করেন। পরে গাভীর পেট কেটে দুই মাথাসহ চার চোখের এ বাছুরটিকে বের করা হয়।
ভেটেরিনারি পল্লী চিকিৎসক ডা. হাবিবুর রহমান বলেন, বাছুরটি জন্মের দুই/তিন মিনিট পরই মারা যায়। তবে গাভীটি সুস্থ রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাড়িতে মায়ের লাশ রেখে নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা দিল সাদিয়া আক্তার। চোখ মুছতে মুছতে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করে সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের ওই শিক্ষার্থী।
আজ ৩ মে বুধবার ভোররাতে তার মা জলি আক্তার (৩৭) ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সাদিয়া আক্তার পার্শ্ববর্তী বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আকানগর গ্রামের প্রবাসী শফিকুল ইসলামের একমাত্র মেয়ে। সে মধ্যনগর নানার বাড়িতে থেকে সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে।
জানা যায়, জলি বেগম বুধবার ভোররাতে ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার লাশ বাড়িতে আসার পর বাড়িজুড়ে শোকের আবহ তৈরি হয়, স্বজনরা যখন মরদেহ দাফনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, মায়ের মৃত্যুর পর সাদিয়া ভেঙে পড়লেও স্বজনদের কথায় মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখেই এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে আসে। পরীক্ষা শেষে সাদিয়া বাড়িতে ফিরে যাওয়ার পর আসর নামাজের পর মধ্যনগর গ্রামে জানাযা শেষে তাকে দাফন করা হয়।
সকাল ১০টার আগে চোখ মুছতে মুছতে সাদিয়া আক্তার পরীক্ষার কেন্দ্রে আসে। সহপাঠী ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সহযোগিতায় তৃতীয় দিনের ইংরেজি প্রথমপত্র বিষয়ের পরীক্ষায় অংশ নেয় সে।
সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহাম্মদ আলী বলেন, মা হারানো শিক্ষার্থী সাদিয়া খুবই মেধাবী। পরীক্ষার কক্ষে মাঝে মধ্যে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গেছে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে শিক্ষার্থীরা তাকে উৎসাহিত করেছে। তবে মাঝে মধ্যেই তাকে কাঁদতে কাঁদতে পরীক্ষার খাতায় লিখতে দেখা গেছে। সাদিয়ার মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি আমরা সবাই জানতে পেরেছিলাম। আমরা তাকে সান্ত্বনা দিয়েছি।
সাদিয়া আক্তার জানায়- মা আমাকে অনেক ভালোবাসতেন। চাইতেন আমি যেন পড়ালেখা করে অনেক বড় হই। তাই এমন অবস্থায়ও আমি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছি। মায়ের আত্মাকে আমি কষ্ট দিতে চাই না।
এ বিষয়ে নবীনগর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) একরামুল সিদ্দিক বলেন, পরীক্ষার্থীর মায়ের মৃত্যু খুবই বেদনাদায়ক। তাকে মানসিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য কেন্দ্র সচিবকে বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে এক কাজীর বিরুদ্ধে আরেক কাজীর সংববাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২০ মে শনিবার সকালে শ্যামগ্রাম বাজারে কাজী মোঃ জয়নাল আবেদিনের অফিসে এ সংবাদ সম্মেল অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে জয়নাল আবেদিন লিখিত বক্তব্য বলেন দুজনের মধ্যে দীর্ঘদিনের চলমান মামলা অবশেষে সুপ্রিম কোর্ট আমার পক্ষে রায় দিয়েছে। আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে শ্যামগ্রাম ইউনিয়নে বিবাহ নিবন্ধনের জন্য আমিই একক কাজী।
এদিকে মোসাদ্দেক কাজী জানায় এই সংবাদ সম্মেলন মিথ্যা ভিত্তিহীন, আমার বাবা দীর্ঘদিন এই ইউনিয়নের কাজীর দায়িত্বে ছিলেন, তারিই ধারাবাহিকতায় শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের রেজুলেশন সাপেক্ষে আমি এই ইউনিয়নের কাজীর দায়িত্ব পালন করে আসছি। জয়নাল কাজী নিজেকে নিয়োগপ্রাপ্ত কাজী দাবি করছেন কিন্তু মামলা চলমান অবস্থায় কাউকে নিয়োগ দেওয়ার এখতিয়ার নাই। তাহলে তিনি কি করে নিজেকে নিয়োগপ্রাপ্ত কাজী দাবি করেন।
সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আমি রিকল পিটিশন দায়ের করেছি।