অনলাইন ডেস্ক :
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আজ ১৮ জুন রবিবার পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সন্ধ্যায় সৌদি, আরব আমিরাত, ওমানসহ অন্যান্য দেশের চাঁদ দেখা কমিটি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানায়। সূত্র : খালিজ টাইমস
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মধ্যপ্রাচ্যে আরবি বছর ১৪৪৪ হিজরি সনের এগারোতম মাস জিলকদের ২৯তম দিন আজ ১৮ জুন রবিবার। আর মহাকাশীয় গণনার ভিত্তিতে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এ বছর জিলকদ মাসটি ২৯ দিনের হবে। অর্থাৎ সোমবার থেকে শুরু হবে জিলহজ মাস।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ২৭ জুন সৌদিতে আরাফাহর দিন ও ২৮ জুন ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্কে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশের সম্মিলিত উদ্ধারকারী দল। এরই মধ্যে ধ্বংসস্তূপ থেকে এক তরুণীকে জীবিত উদ্ধার করেছে তারা। এ ছাড়া তিন জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশের সম্মিলিত উদ্ধারকারী দল বুধবার তুরস্কের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ে। পরদিন তারা দেশটির আদানা মিলিটারি এয়ার বেইস-এ পৌঁছায়। সেখান থেকে তারা আদিয়ামান শহরে পৌঁছে অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজ শুরু করে। ফায়ার সার্ভিস এ তথ্য জানায়।
এদিকে ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত সিরিয়ায় ত্রাণ ও চিকিৎসা সামগ্রী পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ। ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বড় তাবু, ছোট তাবু, কম্বল, সোয়েটার, শুকনা খাবার ও ওষুধ পাঠানো হচ্ছে। ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিমান বাহিনীর একটি সি-১৩০ উড়োজাহাজের সিরিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার কথা।এই মিশনের নেতৃত্বে আছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন জামিল উদ্দিন আহমেদ। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান হয়।
এর আগে বুধবার রাতে উদ্ধার ও ত্রাণকাজে অংশ নিতে তুরস্কে গেছে বাংলাদেশের একটি ‘সম্মিলিত সাহায্যকারী দল’। ৬০ সদস্যের দলটিতে ফায়ার সার্ভিসের ১২ সদস্যের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর ২৪ জন এবং ১০ জন চিকিৎসক রয়েছেন।
ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনায় ৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় শোক পালন করে বাংলাদেশ। সেদিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হয় বিশেষ প্রার্থনা। বাতিল করা হয় প্রধান দুটি দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচি।
অনলাইন ডেস্ক :
ইরানের ভূখণ্ডে ইসরায়েলের অব্যাহত আগ্রাসী ও বেআইনি সামরিক হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ। এ হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের গুরুতর লঙ্ঘন উল্লেখ করে ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক জবাবদিহিতার আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে ঢাকা।
২১ জুন শনিবার তুরস্কের ইস্তানবুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে এ আহ্বান জানান বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সম্মেলনে বিকেলে ইরানে ইসরায়েলের সামরিক আগ্রাসনের বিষয়টি নিয়ে অনুষ্ঠিত বিশেষ অধিবেশনে তিনি বক্তব্য রাখেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ইসরায়েলের এ ধরনের বেপরোয়া আচরণ কেবল আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকেই নয়, বরং বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তাকেও হুমকির মুখে ফেলছে। তিনি অবিলম্বে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলেন, কূটনৈতিক পথ ও আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধার ভিত্তিতেই শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে) ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)-এর আওতায় এনে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করা সময়ের দাবি। এ লক্ষ্যে ওআইসি সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য ও সমন্বিত কৌশলের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
এছাড়া সম্মেলনে রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়টিও তুলে ধরেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখতে হবে। একইসাথে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আইসিজেতে চলমান আইনি লড়াইয়ে অর্থায়নসহ ওআইসিকে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।
সম্মেলনের ফাঁকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মালয়েশিয়া, ইরাক, উজবেকিস্তান ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও মুসলিম বিশ্বের অভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন:
নথিপত্রহীন অভিবাসীদের আটকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে অভিযান শুরু হয়েছে। নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৪ বাংলাদেশিকে। অভিবাসী ধরপাকড়ে সাঁড়াশি অভিযান স্কুল-গির্জা-হাসপাতালেও চালানো হবে। সংবেদনশীল এই স্থানগুলোতে অভিবাসী আটক কার্যক্রমের ওপর থেকে এক দশকের বেশি সময়ের নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে ট্রাম্প প্রশাসন। এতে এ সকল স্থানে ধরপাকড়ে আর কোনো বাধা নেই। অভিবাসীরা এ সিদ্ধান্তে আতঙ্কিত।
নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কাল বিলম্ব করেননি। শপথ নিয়েই শক্ত হাতে অবৈধ অভিবাসী দমন শুরু করেছেন তিনি। ধরপাকড় শুরু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নানা অঙ্গরাজ্যে। গ্রেফতার করা হয়েছে বেশ কয়েকজনকে। এর মধ্যে চার বাংলাদেশি রয়েছে।
নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন এলাকা থেকে ওই চার বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস ইনফোর্সমেন্ট-আইস। জানা গেছে, পরিচয়পত্র দেখাতে অস্বীকৃতি জানানোয় তাদের গ্রেফতার করে সাদা পোশাকের পুলিশ। এ ঘটনার পর বাঙালি–অধ্যুষিত এলাকার সড়ক ও রেস্তোরাঁয় লোকজনের ভিড় নেই বললেই চলে। চরম আতঙ্কে বৈধ কাগজপত্র বিহীন অভিবাসীরা।
এদিকে এখন থেকে স্কুল, গির্জা এমনকি হাসপাতালগুলোতেও যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন কর্তৃপক্ষ অভিবাসীদের গ্রেফতার করতে পারবে। আইস এবং কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশন সংস্থাগুলোর ওপর গেলো এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এসব স্থানে অভিযান পরিচালনায় নিষেধাজ্ঞা ছিলো।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটির পক্ষ থেকে এই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করাসহ জারি করা হয় নতুন নির্দেশনা। এতে উল্লেখ করা হয় সংবেদনশীল স্থানগুলোতে যাতে কেউ লুকিয়ে না থাকতে পারে এ জন্য নিষেধাজ্ঞা বাতিল করা হয়। অপর নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয় হয়, বৈধ কাগজপত্র না থাকা কেউ গ্রেফতার হলে সেই ব্যক্তি যদি যুক্তরাষ্ট্রে দু’বছরের বেশি সময় ধরে তার অবস্থান প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন, তাহলে কর্তৃপক্ষ তাকে দ্রুতই দেশ থেকে বের করে দিতে পারবে।
এদিকে, সংবেদনশীল স্থানগুলোতে গ্রেফতারের অনুমতি দেয়ায় ট্রাম্প প্রশাসনের পদক্ষেপ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে বলে সতর্ক করেছেন আইনজীবীরা। সেন্টার ফর ল অ্যান্ড সোশ্যাল পলিসি এক বিবৃতিতে জানায়, এই পদক্ষেপের কারণে অভিবাসীদের পরিবার ও তাদের সন্তানের পাশাপাশি মার্কিন শিশুরাও মারাত্মক মানসিক চাপের সম্মুখীন হতে পারে।
অনলাইন ডেস্ক :
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি প্রচেষ্টায় সহায়তার জন্য আগত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আগামী ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউজে অভিষেক হতে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের। এ নিয়ে শীঘ্রই ওয়াশিংটনে সফরের পরিকল্পনা করেছেন নেতানিয়াহু। গতকাল ১৫ জানুয়ারি বুধবার রাতে এক টুইটে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ জানুয়ারি বুধবার এ খবর দিয়েছে জেরুসালেম পোস্ট।
আরও পড়ুন
টিউলিপের স্থলাভিষিক্ত হলো এমা রেনল্ডস
নেতানিয়াহু বলেন, ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানাই, তিনি বহু জিম্মি এবং তাদের পরিবারের কষ্টের অবসানে সহায়তা করেছেন।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী তার মন্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ‘গাজা কখনো সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় হবে না’ বক্তব্যের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন এবং গাজায় আটক সব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। পরে নেতানিয়াহু বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। তিনি বাইডেনকে বন্দি চুক্তি এগিয়ে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ এবং তার সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন
ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকে মাস্ক, বেজোস ও জাকারবার্গ উপস্থিত থাকবেন
নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্র এবং কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি-জিম্মি মুক্তির চুক্তি মেনে নিয়েছে ইসরাইল। চুক্তিটি আগামী রোববার থেকে কার্যকর হওয়ার কথা।
এই চুক্তির অধীনে, ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে এবং বন্দি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা দীর্ঘ সময় ধরে চলমান সংঘাতের পর এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে বলেছেন, যুদ্ধবিরতি এখন কার্যকর, দয়া করে লঙ্ঘন করবেন না।
এদিকে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বা আইডিএফ জানায় যে- ইরান থেকে কয়েক দফায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। দেশটিতে চার জন নিহত হওয়ার খবরও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েক ঘণ্টা আগে থেকেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির কথা জানান। কিন্তু ইসরায়েল এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করেনি।
এর আগে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানায় যে, যুদ্ধবিরতির জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘মিনতি’ করেছিলেন।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন নিউজ চ্যানেল আইআরআইএনএন জানায়, কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ‘সফল’ হামলার পর এই যুদ্ধবিরতি ইসরায়েলের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল এক বিবৃতিতে জানায়, ইরানের হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির জন্য ‘মিনতি’ করেছিলেন এবং এই বিবৃতিটি উপস্থাপক পড়ে শোনান।
বিবৃতিতে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বা আইআরজিসি সেনাবাহিনীর প্রশংসা করা হয় এবং ইরানিদের প্রতিরোধকে সম্মানও জানান হয়েছে।
এদিকে, যুদ্ধবিরতির মধ্যেই আজ মঙ্গলবার ইসরায়েলে কয়েক দফায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে চার জনে দাঁড়িয়েছে।
ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের বিয়েরশেবা শহরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় এই নিহতের খবর পাওয়া গেছে। ইসরায়েলি সংবাদ মাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসির অ্যারাবিক সার্ভিস।
এদিকে, ইসরায়েলি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ইরানের হামলার প্রভাব সম্পর্কে সম্প্রতি একটি আপডেট দিয়েছে।
তারা বলছে, এখন পর্যন্ত চারজনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে ও ২২ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা মাঝারি এবং ২০ জন সামান্য আঘাত পেয়েছেন।
এর আগে ইসরায়েলের দক্ষিণে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তিনজন নিহতের কথা জানিয়েছিল দেশটির ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ সার্ভিস।
তারা জানায়, যে এলাকায় হামলা হয়েছে সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস একাধিক ভবনে ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে পায়।