চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগর উপজেলায় ৩ হাজার কেজি (৭৫ মণ) এমওপি সারসহ পিকআপ জব্দ করা হয়েছে।
আজ ১৯ জুন সোমবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের রামপুর এলাকা থেকে সারসহ পিকআপটি জব্দ করা হয়। এ সময় পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সজিব মিয়া (২৫) নামে এক যুবককে আটক করা হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শাব্বির আহমেদ বলেন, চরইসলামপুর মেসার্স জাকির হোসেন ট্রেডার্স থেকে পিকআপে ৫০ কেজি ওজনের ৬০ বস্তা (৩ হাজার কেজি) সার সজিব মিয়া আশুগঞ্জ উপজেলায় নিয়ে যাচ্ছিলেন। গোপন সংবাদের তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পিকআপসহ সার জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে লিচু গাছের নিচ থেকে ২ বস্তা গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ২৭ মার্চ বুধবার ভোরে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউপির কাশিনগর এলাকা থেকে বস্তা ভর্তি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
বিজয়নগর থানার ওসি মো. আসাদুল ইসলাম জানান, বুধবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউপির কাশিনগর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে কাশিনগর এলাকার দুধ মিয়ার বাড়ির পাশে লিচু বাগানে দুই ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ লিচু গাছের নিচ থেকে দুই বস্তার ভেতর থেকে ১৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। এ ঘটনায় দুই জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে এসে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মোহাম্মদ মিয়া চাঁন (৫৫) নামে এক বিএনপির নেতা মৃত্যুবরন করেছেন। আজ ১৯ আগস্ট শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার কাউতলী স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত মোহাম্মদ মিয়া চান উপজেলার চর-ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও চর-ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, জেলা বিএনপি আয়োজিত পদযাত্রা কর্মসূচিতে যোগ দিতে মোহাম্মদ মিয়া চান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন। বেলা ১১টার দিকে মোহাম্মদ মিয়া চান একটি মিছিল নিয়ে কাউতলী স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি স্ট্রোক করেন। অচেতন অবস্থায় দলীয় নেতা-কর্মীরা তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
বিজয়নগর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব লিটন মুন্সী জানান, কাউতলী থেকে নেতা-কর্মীরা পদযাত্রা করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সামনে যাওয়ার পথে কাউতলী স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে পৌছলে হঠাৎ করে তিনি স্ট্রোক করেন। পরে তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি বলেন, বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসে চর-ইসলামপুর থেকে নৌকাযোগে দুই শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন মোহাম্মদ মিয়া। পরে কাউতলী থেকে পদযাত্রা করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সামনে যাওয়ার পথে কাউতলী স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে পৌছলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি অসুস্থ হন। পরে তাকে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে একটি মিলে অভিযান চালিয়ে ভেজাল মসলা তৈরির মালামাল জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১১ জুলাই মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের সাতবর্গ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে কৃত্রিম রং, ধানের কুঁড়া ও কেমিক্যাল জব্দ করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় ভেজাল মসলা তৈরির অপরাধে মো. আনোয়ার হোসেন (৪১) নামের এক ব্যক্তিকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, গোপন সংবাদ পাওয়া যায় যে, ওই মিলটিতে মাদক রয়েছে। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দলসহ মিলটিতে আমরা অভিযান চালাই। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, মিলের সামনে মরিচসহ বিভিন্ন প্রকার মসলা সাজানো রয়েছে। মিলের ভেতরে ঢুকে দেখা যায় কৃত্রিম রং, ধানের কুঁড়া ও কেমিক্যাল ব্যবহার করে মরিচ, ধনিয়া, হলুদের ভেজাল মসলা উৎপাদন করা হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, এই ঘটনায় একজনকে আটক করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও থানা পুলিশ সহযোগিতা করেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আরো ১০টি পণ্যকে মান সনদের আওতায় এনেছে। বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের ৩৭তম সভায় বাধ্যতামূলক মান সনদের তালিকায় ১০টি নতুন পণ্যকে মান সনদের অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বিএসটিআই’র প্রাধন কার্যালয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী ও বিএসটিআই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। নতুন যে ১০টি পণ্য মান সনদের আওতায় আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিসপোজেবল ডায়াপারস, ফেসওয়াস, পেট্রোলয়িাম জেলি, রুটি (ফ্ল্যাটব্রেড/ টরটিলা), এ্যারোসলস, গিজার, শেভিং ফোম/জেল, আই কেয়ার, হেয়ার ডাইস লিকুইড ও শু-পলিশিং লিকুইড। বর্তমানে বিএসটিআই’র বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি। বিএসটিআই কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, এ সভায় শিল্প, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট, তথ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তথ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বিসিএসআইআর, আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক, ইপিবি এবং এমসিসিআই, ক্যাবসহ কাউন্সিলের সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বিএসটিআই’র মহাপরিচালক ও কাউন্সিলের সদস্য সচিব মোঃ আবদুস সাত্তার এ সভা পরিচালনা করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিএসটিআই সকলের জন্য একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে আরও সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএসটিআইকে পণ্যের হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে গুণগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনে বিএসটিআইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ব্যবসায়ীরা করোনা মহামারিকে পূঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। তারা পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে, সিন্ডিকেট করছে। তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষায় বিএসটিআইকে দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় রেখে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে কাজ করতে হবে।
কাউন্সিল সভার পরে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিএসটিআই’র ৯১ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তার নিয়োগ, যোগদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
বিশ্বে আর্থিক ব্যবস্থায় নারী ও পুরুষের যে ব্যবধান ছিল তা গত এক দশকে প্রথমবারের মতো ৪ শতাংশে নেমে এসেছে। বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিআইজিডি ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ আয়োজনে এক ওয়েবিনারে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ফিনডেক্সের ২০২১-এর বৈশ্বিক ফলাফলের বরাতে ওয়েবিনারে জানানো হয়, আর্থিক পরিষেবা সংক্রান্ত বিষয়াবলীতে নারী ও পুরুষের যে ব্যবধান ছিল, গত এক দশকে তা প্রথমবারের মতো নেমে এসেছে ৪ শতাংশে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই ব্যবধান ৬ শতাংশের চেয়ে কিছুটা বেশি। সেখানে দেখা গেছে ৭৪ শতাংশ পুরুষের বিপরীতে ৬৮ শতাংশ নারীর একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ওয়েবিনারে উইমেনস ওয়ার্ল্ড ব্যাংকিংয়ের প্রেসিডেন্ট ও সিইও ম্যারি অ্যালেন বলেন, আর্থিক ব্যবস্থায় নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। তবে এক্ষেত্রে নারীদের ধরে রাখতে এবং তাদের অংশগ্রহণের হার বাড়াতে যা যা প্রয়োজন, সেসব প্রণোদনাও আমাদের দিতে হবে। আর্থিক সেবা প্রদানকারী ও সেবাগ্রহীতাদের মাঝে বৃহত্তর আস্থা, সচেতনতা এবং প্রাসঙ্গিকতা তৈরিতে আমাদের অবশ্যই মনোযোগী থাকতে হবে। ওয়েবিনারে গ্লোবাল ফিনডেক্সের ফলাফল তুলে ধরেন বিশ্বব্যাংকের ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ গ্রুপের মুখ্য অর্থনীতিবিদ এবং গ্লোবাল ফিনডেক্সের প্রতিষ্ঠাতা লিওরা ক্ল্যাপার ফিনডেক্স। তিনি বলেন, উন্নয়নের জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজনীয়। এটির বিস্তার নারীদের সঞ্চয়ে উৎসাহিত করবে এবং তখন তারা নিজেরাই ডিজিটাল লেনদেন করতে সক্ষম হবেন। একই সঙ্গে এটি নারীদের আয়-ব্যয়ের প্রক্রিয়াকে সহজ করবে ফলশ্রুতিতে তারা পরিবারকে আর্থিক সহায়তাও করতে পারবে।
ওয়েবিনার সঞ্চালনা করেন বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন। এতে কথা বলেন ইউনিভার্সিটি অব কেন্ট, ক্যান্টারবেরি থেকে জাকি ওয়াহহাজ, আফ্রিকান পপুলেশন অ্যান্ড হেলথ রিসার্চ সেন্টারের ক্যারোলিন ওয়াইনানা, সেভ দ্য চিলড্রেন ইন্টারন্যাশনাল থেকে মুন্সি সুলাইমান, বিআইজিডি থেকে লোপিতা হক এবং বিশ্বব্যাংকের জেভিয়ার জিনি।
ওয়েবিনারে আলোচকরা একটি প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। সেখানে বাংলাদেশের ডিজিটাল আর্থিক খাতে কীভাবে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো নারীদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অবদান রাখছে সে বিষয়ে বিকাশের চিফ এক্সটারনাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার শেখ মো. মনিরুল ইসলাম আলোকপাত করেন।
বিআইজিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন বলেন, কিছু ইতিবাচক চিত্র আজকাল আমরা দেখছি, যা খুবই আশাব্যঞ্জক। কিন্তু আমাদের আরও বেশি করে কাজ করতে হবে যাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির এই ফলাফলগুলো নারীদের জন্য টেকসই ও অর্থবহ হয়।