চলারপথে রিপোর্ট :
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় বিএসটিআই’র লোগো ব্যবহার করে অবৈধভাবে আইসক্রিম উৎপাদন ও বিক্রির অভিযোগে এক কারখানার মালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানাসহ প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে।
আজ ১৯ জুন সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব ৬ এর যৌথ অভিযানে ফকিরহাটের শ্যামবাগাত এলাকায় ওই আইসক্রিম কারখানায় উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ অনুমোদনহীন আইসক্রিম ও আইসক্রিম তৈরির মালামাল ধ্বংস করা হয়।
বাগেরহাটের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ইমরান জানান, বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার শ্যামবাগাত এলাকায় ‘নিউ ভিভো আইসক্রিম’ নামে একটি কারখানায় বিএসটিআই’র অনুমোদন ছাড়াই লোগো ব্যবহার করে অবৈধভাবে আইসক্রিম উৎপাদন ও বিক্রির খবর পেয়ে সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও র্যাব ৬ এর যৌথ অভিযান চালানো হয়।
এসময়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে কারখানার মালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানাসহ প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে। একই সাথে ওই আইসক্রিম কারখানায় উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ অনুমোদনহীন আইসক্রিম ও আইসক্রিম তৈরির মালামাল ধ্বংস করা হয়।
এসময় র্যাব-৬ এর সদর কোম্পানির কমান্ডার ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. রাসেলের নেতৃত্বে র্যাব সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, কাগুজে ব্যবস্থার পরিবর্তে এখন থেকে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রথমে টিসিবি পণ্য বিতরণ কার্যক্রমে যে নৈরাজ্য ও দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে তা স্বীকার করে নেওয়া দরকার ছিল। তা আমরা করেছি। সেটা দূর করতে ডিজিটালাইজ করে অনিয়ম দূর করার কাজ করছি।
আজ ৮ জানুয়ারি বুধবার সকালে তেজগাঁও বেগুনবাড়ি দীপিকার মোড়ে নিম্ন আয়ের পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে শুধুমাত্র স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
টিসিবির কার্যক্রম বাড়ানো প্রসঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, টিসিবি মোট ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য ক্রয় করে। এতে সরকারি ভর্তুকি সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা। অতএব টিসিবি একটি বড় ক্রেতা। টিসিবির ক্রয় কার্যক্রমে আমরা অধিক সংখ্যক ব্যবসায়ীকে সংযুক্ত করতে চাই। ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য ক্রয় হতে যদি এক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারি তাহলে আরও বেশি সংখ্যক উপকারভোগীদের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য পৌঁছে দিতে পারবো।
তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যেই ৬৩ লাখ স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। শুধু বিতরণ কার্যক্রম ন্যায়ভিত্তিক না, ক্রয় কার্যক্রমকেও আরও বেশি স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক করতে চাই।
সাময়িক মজুদদারির জন্য চালের বাজারে অস্থিতিশীল। চালের বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে; খুব শিগগিরই চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন।
আলুর বাজার প্রসঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা আরো বলেন, এ বছরের অভিজ্ঞতায় আগামী বছরের জন্য সরকারিভাবে আলু মজুদ করা হবে। সংরক্ষণাগারে আলু সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আমদানি করা আলু ও দেশে উৎপাদিত আলু সেখানে সংরক্ষণ করা হবে। আগামীতে আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী একজন গ্রাহক ভোজ্যতেল ২ লিটার ২০০ টাকা, মশুর ডাল ২ কেজি ১২০ টাকা এবং ১ কেজি চিনি ৭০ টাকায় কিনতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তফা ইকবাল বক্তব্য রাখেন।
এ সময় নবনিযুক্ত টিসিবি চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. ফয়সাল আজাদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোর দিকে ইঙ্গিত দিয়ে রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শিকার হচ্ছে রেলওয়ে।
আজ ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার রেলভবনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মধ্যে দিয়ে নিরাপদ রেলযাত্রাকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে। গত ২৮ অক্টোবরের পর বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো যে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিচ্ছে, এ সময়ে রেলে সহিংসতা বাড়ছে। রেলকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মধ্যে ফেলে হুমকি তৈরি করা হচ্ছে। এটা গ্রহণযোগ্য নয়।
সম্প্রতি ট্রেন দুর্ঘটনার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, যাত্রী হয়ে ট্রেনে উঠলে তো রেলের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। বিএনপি-জামায়াত ২০১৩-১৪ সালেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে। এবার বাসের বদলে ট্রেনকে প্রধান হাতিয়ার করা হচ্ছে। পরিকল্পিত দুর্ঘটনা ঘটাতে ফিশপ্লেট খুলে ফেলা হচ্ছে।
সকালে তেজগাঁওয়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে দুর্ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, পুরো ঘটনা তদন্ত না করে নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।
রেলে দুর্ঘটনা কমাতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, রেলের নিরাপত্তা বাহিনী ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। রেলপথের বিষয়ে যেন সহযোগিতা করা হয় এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি।
রেলপথের বড় দুর্ঘটনার বিষয়ে তিনি বলেন, রেলপথে সরাসরি আক্রমণের প্রথম ঘটনা ঘটে ১৬ নভেম্বর। টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের দুইটি কোচে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এরপর ১৯ নভেম্বর জামালপুরের সরিষাবাড়িতে যমুনা এক্সপ্রেসে পরিকল্পিত নাশকতা করা হয়েছে। এ দুই ঘটনায় কোনো প্রাণহানি না হলেও বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
পরের তিনটি দুর্ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ২২ নভেম্বর সিলেটে উপবন এক্সপ্রেসে আগুন ধরানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে ২০ ফুট রেলওয়ে ট্রাক কেটে ফেলা হয়। এ ঘটনায় একজন যাত্রী মারা যান আর ৫০ জন আহত হন। ঘন কুয়াশার জন্য ট্রেন ধীরে চলছিল, তা না হলে আরও অনেক বেশি হতাহত হতো।
এরপর আজ ১৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিমানবন্দর স্টেশন ছেড়ে ট্রেনটি তেজগাঁও এলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে তিনটি কোচ পুড়ে যায়, আর এখন পর্যন্ত ৪ জন মারা গেছেন।
মন্ত্রী বলেন, কর্ণফুলী সেতু থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথের অনেক যন্ত্রাংশ চুরি করার নামে খুলে নেওয়া হয়েছে, যেন ট্রেন চলাচল করতে না পারে। তারা মনে করছে, এ ধরনের নাশকতা ঘটিয়ে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা করা সম্ভব। যদিও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। কিন্তু তারা কর্মসূচি না দিলে এমনটা হতো না।
চলারপথে রিপোর্ট :
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ডের ‘বাংলাদেশ নবজাতক হাসপাতালে’ বেশি বিল হওয়ায় তা পরিশোধ করতে না পেরে এক মাস বয়সী মেয়ে হাসপাতালে ফেলে উধাও হয়ে যান মা-বাবা। পরবর্তীতে হাসপাতালের বিল পরিশোধ করে ওই শিশুকে মা-বাবার কোলে ফিরিয়ে দেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ।
আজ ২২ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নিকট এ বিল পরিশোধ করেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা।
এসময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোজাম্মেল হক, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) হাবিবুর রহমানসহ অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা। এর আগে ১২ আগস্ট শনিবার এমন ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে শিশুটির মা-বাবার কোনো খোঁজ খবর না পেয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দেয়।
জানা যায়, শিশুটি নরদিংদী মনােহরপুরের রজত চন্দ্র এবং সুজাতা দম্পতি মেয়ে।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মােস্তফা জানান, এক মাস পূর্বে শিশুটি তাদের গ্রামের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। এরপর থেকে শিশুটি হার্টের ছিদ্র সমস্যাটি নিয়ে ভুগছিলেন। কোনো উপায় না দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে তার মা বাবা ঢাকায় নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, মাতুয়াইল মা ও শিশু ইনস্টিটিউটে এনআইসিইউ না পেয়ে সাইনবোর্ডের নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি করান।
হাসপাতালে এনআইসিইউ থাকা অবস্থায় শিশুটি সুস্থ হতে থাকেন। এমন প্রেক্ষিতে সবমিলিয়ে হাসপাতালের বিল দুই লাখ টাকার বেশি হলে শিশুটির মা-বাবা টাকা ম্যানেজ করে নিয়ে আসবে বলে উধাও হয়ে যান। এভাবে ৬-৭ দিন চলে যাওয়ার পর শিশুটি মা-বাবা ফেরত না আসলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমাদের জানায়। পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা রাসেলের নির্দেশে মানবিক দিক বিবেচনা করে আমরা হাসপাতালের বিল পরিশোধ করার উদ্যোগ গ্রহণ করি। অতঃপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আমাদের সাধ্যমতো বিল পরিশোধ করে শিশুটিকে মা-বাবার কাছে ফিরিয়ে দেই। বর্তমানে শিশুটি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে। এমন মানবিক কাজ করতে পেরে আমরা খুব খুশি এবং ভবিষ্যতেও পেশাগত কাজের পাশাপাশি আমরা এসব মানবিক কাজ অব্যাহত রাখবো।
এদিকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শিশুটির মা-বাবা জানান, আমাদের আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ হওয়ায় আমরা কোনোভাবেই বিল পরিশোধ করতে পারছিলাম না। এর মধ্যে দু’দিন আগে শিশুটার নানী মারা যান। কোনো উপায় না পেয়ে আমরা এ কাজ করি। পরবর্তীতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি আমাদের ফোনে আশ্বস্ত করে আজ আমাদের শিশুটিকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে দেন। হাসপাতালের বিল পরিশোধ করার পাশাপাশি তারা বাচ্চাটিকে লালন-পালন করার জন্য আরও কিছু টাকা দেয়। তারা আমাদের যে উপকার করলো সেজন্য পুলিশের প্রতি আমরা চিরকৃতজ্ঞ।
বাংলাদেশ নবজাতক হাসপাতালের ম্যানেজার মোশাররফ হােসেন জানান, গত ২৯ জুলাই ওই শিশুটি আমাদের হাসপাতালে ভর্তি হোন। গত ২৪ দিন ধরে সে ডা. মজিবুর রহমানের তত্ত্বাবধায়নে এনআইসিইউতে ভর্তি ছিল। পরবর্তীতে বাচ্চাটি সুস্থ হয়ে গেলে আমরা তাদের বিল পরিশোধ করে বাচ্চাটিকে নিয়ে যেতে বলি। কিন্তু এরপর তারা উধাও হয়ে গেলে আমরা পুলিশের শরণাপন্ন হোই। আজ বিষয়টি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের মাধ্যমে সমাধান হয়েছে। পুলিশের এই মানবিক কাজের সঙ্গে আমরাও তাদের অংশীদার হয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ধন্য মনে করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী ও কিশোরীকে জরায়ু মুখ ক্যান্সারের টিকা দেয়া হবে। ২৪ অক্টোবর থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে প্রথম ডোজের এইচভিপি টিকাদান কর্মসূচি। কিশোরী ও মাতৃমৃত্যু ঝুঁকি কমানোর লক্ষ্যে এই কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। আজ ২২ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন কার্যালয়ে এ উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে সিভিল সার্জনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়া বলেন, জেলার নয়টি উপজেলা ও পৌরসভার ২৪৯৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ণরত এক লাখ ৯১ হাজার ২০৬ জন পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে একটি করে ডোজ দেয়া হবে। পরবর্তীতে ৩০৬টি স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে বিদ্যালয় বহির্ভুত ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সি ১১ হাজার ২২৮ জন কিশোরীকে টিকা দেয়া হবে।
এ সময় আরো বলা হয়, টিকার জন্য অনলাইন জন্মনিবন্ধন দিয়ে নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়ে নিজের বিদ্যালয়ের নাম খোঁজে পাওয়া না গেলে, নিকটস্থ বিদ্যালয়ের নামে অন্তর্ভুক্ত হওয়া যাবে। টিকাকার্ড প্রিন্ট করে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ শোভন চন্দ্র সাহা।
মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেট্রোনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সাত ব্যবসায়ীকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ ৯ অক্টোবর সোমবার দুপুরে পৌর শহরের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মূল্য তালিকা না থাকা, বি এস টি আই এর অনুমোদন ব্যতীত মালামাল বিক্রি এবং অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাদ্য তৈরি করার দায়ে এ জরিমানা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শাহ্ সোয়াইব মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সেনেটারী কর্মকর্তা মৃনাল চন্দ্র দেবনাথ, কলাপাড়া পুলিশ সদস্যরা।
অর্থদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা হলো আমির বেপারী পাঁচ হাজার টাকা, মো.ইব্রাহিম পাঁচ হাজার, আরিফুল ইসলাম দুই হাজার, গাজী আনোয়ার এক হাজার পাঁচশত, আবুবক্কর আড়াই হাজার টাকা, আল মদিনা হোটেল আট হাজার এবং আনিকা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ছয় হাজার টাকা।