চলারপথে রিপোর্ট :
শেরপুরের নকলা থানার নব-নির্মিত নারী পুলিশ ব্যারাক ও পুরাতন হলচত্বরে ট্রাফিক পুলিশ বক্স এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার প্রধান অতিথি হিসেবে এর উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামান বিপিএম।
এ সময় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মো. বোরহান উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সারোয়ার আলম তালুকদার, পুনাকের সভানেত্রী সানজিদা হক মৌ, নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রিয়াদ মাহমুদ, টিআই আবু সাইদ হীরণ, নকলা-নালিতাবাড়ী ট্রাফিক জোনের ভারপ্রাপ্ত টিআই (সার্জেন্ট) সালমান খান রাজনসহ স্থানীয় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধন শেষে নকলা হলচত্বর ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পাশে কাঠ গোলাপের চারা রোপণ করেন শেরপুর পুনাকের সভানেত্রী সানজিদা হক মৌ।
অনলাইন ডেস্ক :
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের খোঁজখবর নিতে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড হাসপাতালে গেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গুরুতর আহত ব্যক্তিদের অবস্থার খোঁজখবর নেন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের আট শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১১ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতালের পরিচালক কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন চার শিক্ষার্থীর অবস্থা দেখেছেন। চারজনই মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে। তাদের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে আগামী ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে ছুটি দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। এতে করে এবার টানা ৯ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। আজ ২০ মার্চ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আগামী ৩ এপ্রিলও ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অর্থাৎ এবার ঈদে ২৮ মার্চ থেকে আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৯ দিন ছুটি থাকছে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে সর্বসাধারণের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে নির্বাহী আদেশে ৩ এপ্রিল সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। উপদেষ্টা পরিষদের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ৩১ মার্চ দেশে উদযাপিত হতে পারে ঈদুল ফিতর। সেই হিসাব করে সরকারি ছুটির তালিকা নির্ধারণ করা হয়।
গত বছরের ১৭ অক্টোবর ঈদুল ফিতরে পাঁচদিন ছুটির অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। সেই হিসেবে ঈদের আগের দু’দিন ২৯ ও ৩০ মার্চ (শনি ও রবিবার) এবং ঈদের পরের দু’দিন ১ ও ২ এপ্রিল (মঙ্গল ও বুধবার) নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকবে। ২৮ মার্চ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি।
এ হিসাবে সব মিলিয়ে টানা ছয়দিন ছুটি পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। পরে ৩ এপ্রিল নির্বাহী আদেশে আরও একদিন ছুটি বাড়ানো হয়। এতে ওই ছয়দিন ছুটির সঙ্গে আরও ৩ দিন ছুটি ভোগ করতে পারবেন তারা। কারণ বৃহস্পতিবারের পরের দু’দিন শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক বন্ধ। সেক্ষেত্রে সব মিলিয়ে টানা ৯ দিন ছুটি ভোগ করবেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত দু’দেশের আরও উন্নয়ন।
চীনের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপমন্ত্রী সান ওয়েইডং রোববার গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
চীনের মন্ত্রী বলেন, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে বিশেষ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও হাই-টেক সহযোগিতা জোরদার করতে আগ্রহী। এখানে আরও সহযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে।
চীনের উপমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীনের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা জানান। বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করে তিনি বলেন, প্রায় ১০ বছর আগে তিনি বাংলাদেশ সফর করলেও এবার তিনি বাংলাদেশকে অনেক বেশি উন্নত দেশ হিসেবে দেখেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নয়ন প্রত্যক্ষ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে তাঁর ব্যক্তিগত শুভেচ্ছাও জানান। তিনি বলেন, প্রায় ৬ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী চীনে পড়াশোনা করছে এবং তাদের মধ্যে অনেকেই কভিড মহামারি চলাকালে দেশে ফিরে এসেছে। শেখ হাসিনা মহামারির পরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চীনে ফিরে যেতে সহায়তা করার জন্য চীন সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
এ সময় অ্যাম্বাসাডর এট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিট) রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশিদ আলম এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র : বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বের সব মুসলিম দেশ একসঙ্গে কাজ করলে, ফিলিস্তিনিদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবসহ মুসলিমদের জন্য আরও ভালো অবস্থানে পৌঁছানো সহজ হতো। আজকে যদি আমাদের সকল মুসলিম দেশগুলো এক হয়ে একযোগে কাজ করতে পারতো, তাহলে আমরা এ বিষয়ে আরও অগ্রগামী হতে পারতাম।
আজ ৮ মে বুধবার রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সংলগ্ন আশকোনা হজক্যাম্পে ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘হজ কার্যক্রম ২০২৪’-এর উদ্বোধনকালে দেওয়া প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি একথা বলেন।
মুসলিম দেশগুলোর সংগঠন ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) মধ্যে তিনি নিজেকে একমাত্র বোন (সরকারপ্রধান) হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার এখানে একটাই কথা- সবাই এক হন এবং এ ধরনের অন্যায় অবিচার যেন আমাদের ওপর না হয়, সেজন্য সবাইবে লক্ষ্য রাখবেন।’
আন্তর্জাতিক যে ফোরামে কথা বলেছেন সেখানেই ফিলিস্তিনিদের জন্য তার কণ্ঠ সোচ্চার ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি প্রতিটি জায়গায় এর প্রতিবাদ করে যাচ্ছি। কারণ ফিলিস্তিনিরা আরব ভূ-খণ্ডে তাদের জায়গা পাবে, এটা তাদের অধিকার। এ অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারে না। কাজেই সেই অধিকার তাদের দিতে হবে।
১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে জাতির পিতার ভাষণেরও এখানে উদ্ধৃতি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতা বলেছিলেন, ‘আরব ভাইদের ওপর যে নিদারুণ অবিচার হয়েছে অবশ্যই তার অবসান ঘটাতে হবে। অন্যায়ভাবে দখলকৃত আরব ভূমি অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে। জেরুজালেমের ওপর আমাদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
তার কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, কাজেই জেরুজালেমে মুসলমানদের যে অধিকার, এটা প্রতিষ্ঠা করার কথাও জাতির পিতাই তার বক্তব্যে বলেন। আপনারা দেখছেন ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালানো হচ্ছে। সেখানে নারী ও ছোট ছোট শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। কাজেই তাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য ও সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহর জন্য আপনারা (হজযাত্রী) দোয়া করবেন।
প্রধানমন্ত্রী হজযাত্রীদের কাছে দেশ ও জাতির জন্য দোয়া চেয়ে বলেন, তার সরকার হাজিদের জন্য যে সুযোগ-সুবিধাসহ হজ ব্যবস্থাপনা করতে পেরেছে, সেটা ধরে রেখে যেন এটাকে আরও উন্নত করতে পারে, সে দোয়াটা আপনারা করবেন। দেশের মানুষের জন্য দোয়া করবেন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন আমাদের মানুষের জন্য গোলা ভরা ধান দেন, পুকুর ভরা মাছ দেন, সুন্দর-উন্নত জীবন দেন, সেই দোয়া করবেন।
এ সময় তার সরকার হজ ব্যবস্থাপনাকে আরও উন্নত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ হুছামুদ্দিন চৌধুরী ও বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান বক্তৃতা করেন।
হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারও বক্তৃতা করেন। দুজন হজযাত্রী অনুষ্ঠানে নিজস্ব অভিব্যক্তিও প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ২০২৪ সালের হজ ব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি অডিও ভিজ্যুয়াল পরিবেশনা প্রদর্শিত হয় এবং শেষে দেশ-জাতি ও হজযাত্রীদের সার্বিক মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এ বছর মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ বাংলাদেশি হজ পালন করতে পারবেন। তাদের মধ্যে ৪ হাজার ৫৬২ জন সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাকি ৮০ হাজার ৬৯৫ জন ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় হজ পালন করবেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে হজ ফ্লাইট চালু হওয়ার কথা রয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম হজ ফ্লাইট (বিজি-৩৩০১) ৪১৯ জন যাত্রী নিয়ে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে সৌদি আরবের জেদ্দার উদ্দেশে যাত্রা করবে।
‘হজ কার্যক্রম ২০২৪’ উদ্বোধন করার সময় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (ছবি: ফোকাস বাংলা)
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি এটুকু বলবো যে আজকে আমরা হজ ব্যবস্থাপনাকে উন্নত করেছি, প্রতিবারই যারা যাচ্ছেন, যেকোনও সমস্যা হচ্ছে সেটাকে আরও উন্নত করার পদক্ষেপ নিচ্ছি। আর এক্ষেত্রে সৌদি সরকার সবসময় আমাদের সহযোগিতা করে যাচ্ছে। তিনি সৌদি বাদশাহ এবং ক্রাউন প্রিন্সকে এ জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
সার্বিক বিমান পরিবহনের উন্নয়নে তার সরকারের পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সৌদি এয়ারলাইন্সে যেমন, তেমনি নিজস্ব বিমানেও আমরা এখন হজযাত্রী আনা-নেওয়া করতে পারি। আজ আমরা ই-হজ ব্যবস্থাপনা করতে পেরেছি। কেননা, ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা বাস্তবায়ন করেছি। আমাদের আগামী দিনের লক্ষ্য হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। এরপর আর কোনও কষ্ট করতে হবে না, আপনারা ঘরে বসেই সব ব্যবস্থা পাবেন। সোজা প্লেনে উঠবেন, চলে যাবেন। সেই ধরনের ব্যবস্থা আমরা করতে চাই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে মালপত্র নেওয়া বা ওখান থেকে মালপত্র নিয়ে আসা বা জমজমের পানি নিয়ে আসার সব ব্যবস্থা আমরা করে দিয়েছি। মক্কা-মদিনায় হজ অফিস স্থাপন করাসহ জেদ্দায় আলাদাভাবে টার্মিনালে জায়গা ভাড়া নিয়ে আমাদের হাজিরা যাতে সেখানে গিয়ে অবস্থান করতে পারেন সেই ব্যবস্থাটাও করেছি। আমরা যখন সরকারে এসেছি তখন থেকেই এই ব্যবস্থাটা নিয়েছি এবং প্রতি বছর টার্মিনালে এই ব্যবস্থাটা আমরা রাখি। কারণ আগে যাত্রীদের এখানে সেখানে ফুটপাতে বসে থাকতে হতো।
তিনি ১৯৮৪ সালে প্রথম ওমরাহ এবং ১৯৮৫ সালে হজ পালনে যাওয়ার পর থেকেই দেখেছেন হজযাত্রীরা ফুটপাত বা এখানে সেখানে অবস্থান করছেন। তাদের অবস্থানের কোনও জায়গা ছিল না। তখন সরকারে না থাকলেও সৌদি প্রশাসনকে চিঠি দিয়ে তিনি এসব অব্যবস্থাপনা দূর করার প্রচেষ্টা নেন এবং এতে সৌদি প্রশাসন সাড়া দেয়। তিনি বলেন, পরবর্তীতে সরকারে এসে আধুনিক হজ ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে তিনি পদক্ষেপ নেন। সূত্র: বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
কুমিল্লা ও ময়মনসিংহের নবনির্বাচিত দুই মেয়র এবং পাঁচ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নিয়েছেন।
আজ ৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে তারা শপথ নেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচিত মেয়র তাহসিন বাহার সূচনা, ময়মনসিংহের নির্বাচিত মেয়র একরামুল হক টিটু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: বিল্লাল মিয়া, আনম ওবায়দুর রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের আবদুল মজিদ, সিরাজগঞ্জের শামীম তালুকদার এবং হবিগঞ্জের আলেয়া আকতারকে শপথবাক্য পাঠ করান।
এরপর ৪৪টি সিটি করপোরেশনের সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলরদের শপথ পড়ান স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইবরাহিম। সূত্র : বাসস