চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের উদ্দেশ্যে ভারতের ঝাড়খণ্ডে আদানি গ্রুপ এক হাজার ৬০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিট থেকেও এখন বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎ বিভাগের নীতি ও গবেষণা শাখা পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন। তিনি বলেন, ‘রাত থেকে আদানি বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিট বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করেছে।
এখন থেকে আমরা আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের পুরো সক্ষমতার বিদ্যুৎ পাব।’
আদানির বিদ্যুতের দরের বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, ‘আমাদের কয়লাভিত্তিক পায়রা ও রামপাল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের মতোই আদানির বিদ্যুতের খরচ পড়ছে।’
আজ ২৬ জুন সোমবার মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জের জন্য দেওয়া এক বিবৃতিতে আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শেষে গতকাল ২৫ জুন রবিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় আদানি পাওয়ারের দ্বিতীয় ইউনিট বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করেছে। আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রটি এখন পূর্ণ বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে।
বাংলাদেশ প্রয়োজন অনুযায়ী সেখান থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারবে।
প্রথম ইউনিট থেকে ৬ এপ্রিল রাতে বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশে আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়। প্রথম ইউনিট থেকে গড়ে ৭২০-৭৫০ মেগাওয়াট সরবরাহ করা হচ্ছিল।
আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রটির সক্ষমতা ১৬০০ মেগাওয়াট থাকলেও বিপিডিবির সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী কেন্দ্রটি থেকে ১৪৫৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
গোড্ডা থেকে ভারতীয় অংশে প্রায় ১০৬ কিলোমিটারের ডেডিকেটেড ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে আদানির বিদ্যুৎ দেশে আসছে।
চলারপথে ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ক্যাবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল হলে দর্শক, অপারেটর, সরকার সবাই উপকৃত হবে। দর্শক বেশি চ্যানেল ও স্বচ্ছত্বর ছবি পাবে, অপারেটররা ব্যবসার ঠিক হিসাব এবং সরকার ঠিক রাজস্ব পাবে। এজন্য প্রয়োজনীয় সেট টপ বক্সগুলো যেন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সবার সামর্থ্য অনুযায়ী কেনার সুযোগ থাকে সে বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
আজ ২৮ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ক্যাবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব) আয়োজিত ইফতার সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা এক একটি এলাকা ব্লক করে নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করাতে চাই না। ডিজিটাল করার প্রক্রিয়ার শুরুতে এনালগ পদ্ধতিও পাশাপাশি থাকতে পারে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে দেশি-বিদেশি সব চ্যানেল আর এনালগ পদ্ধতিতে শুধু দেশি চ্যানেল দেখা যাবে।
হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই দেশে বেসরকারি টেলিভিশনের যাত্রা শুরু। এখন প্রায় ৩৬টির মতো টিভি চ্যানেল সম্প্রচারে আছে, আরও আসছে। এটি না হলে আজ কেউ টিভি চ্যানেল মালিক বা ক্যাবল অপারেটর থাকতেন না। সুতরাং এর নেতৃত্বে দেশ অদম্য গতিতে এগিয়ে চলেছে, এর কারণে এই শিল্পের বিকাশ, তার নেতৃত্বে এই অগ্রযাত্রা বজায় রাখার বিষয়টি ভাবনায় রাখার অনুরোধ জানাই।
মন্ত্রী এ সময় কয়েক দশক ধরে টিভি চ্যানেলগুলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সারাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ায় ক্যাবল অপারেটরদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
আইনানুসারে বিদেশি চ্যানেলগুলোর বিজ্ঞাপনমুক্ত বা ক্লিনফিড সম্প্রচার ও টিভি চ্যানেলগুলোর ক্রম ঠিক রাখার বিষয়ে সহযোগিতার জন্য তিনি তাদের ধন্যবাদ জানান।
কোয়াব নেতাদের উত্থাপিত দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, ক্যাবল অপারেটররা ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া শুরু করলে যেমন এক ব্যবসা অঙ্গনে অন্যের ঢুকে পড়া হবে, সেটি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এবং অন্য সবক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ওটিটি নীতিমালার চূড়ান্ত খসড়াটি হাইকোর্টের অনুমোদন হয়ে এলে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া যাবে।
কোয়াব সভাপতি এবিএম সাইফুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোশাররফ আলী, সহ-সভাপতি রাশেদুর রহমান মালিক ও সৈয়দ হাবিব আলী, সাবেক সভাপতি আনোয়ার পারভেজ প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন একাত্তর টিভির চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বাবু, এশিয়ান টিভির চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদসহ বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
রমজান মাসে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। এ আদেশের ফলে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আজ ১২ মার্চ মঙ্গলবারপ্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ কে এম ফয়েজ।
এর আগে ১১ মার্চ সোমবার রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত না করে বিষয়টি আপিল বিভাগে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন চেম্বার আদালত। আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন।
এদিন আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ কে এম ফয়েজ।
শুনানিতে এ কে এম ফয়েজ বলেন, রমজান মাস পবিত্র মাস। করোনার সময় দুই বছর সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। রমজানে ১০-১৫ দিন স্কুল বন্ধ রাখলে পড়ালেখার কোনো ক্ষতি হবে না। বরং খোলা রাখলে যানজটের সৃষ্টি হবে, অভিভাবকরা সমস্যায় পড়বেন। এ ছাড়া স্কুল বন্ধ রাখতে অভিভাবকরা বিভিন্ন জায়গায় মানববন্ধন করে যাচ্ছেন।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, স্কুল খোলা রাখা সরকারের পলিসির বিষয়। হাইকোর্ট এখানে হস্তক্ষেপ করতে পারে না।
সোমবার সকালে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। তার আগে ১০ মার্চ রবিবার রমজানে স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি আংশিক সংশোধন করে রমজানে ১৫ দিন মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালায়ও জানায়, রমজানে ১০ দিন ক্লাস চলবে। তাদের এমন সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক।
চলারপথে রিপোর্ট :
টাঙ্গাইলে ছিনতাই চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মির্জাপুরের শুভল্যা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে গত ২২ আগস্ট চারজন ছিনতাই চক্রের সদস্য র্যাব পরিচয় দিয়ে ১৯ লাখ ১৯ হাজার ২০০ টাকা ছিনতাই করে। ওই ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করেছে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ।
আজ ২৯ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইল পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার।
গ্রেফতার আসামিরা হলেন-ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালি থানার নারায়নপুর গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে সফর উদ্দিন মুন্না ও কুমিল্লা জেলার হোমনা থানার দরিগাও গ্রামের মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে শামীম আহমেদ।
পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার বলেন, গত ২৩ তারিখে মির্জাপুর থানায় মামলা হওয়ার পর জেলা পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা ও মির্জাপুর থানার একটি যৌথ আভিযানিক দল কয়েকদিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে গতকাল ২ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তাদের কাছ থেকে নগদ ১ লাখ টাকা, একটি প্রাইভেটকার, একটি কালো ক্যাপ, একটি কালো চশমা, একটি বাঁশের লাঠি, দুটি গামছা, ছিনতাইকৃত টাকা দিয়ে ক্রয়কৃত একটি মোটরসাইকেল, একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। আদালতে তাদের ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
সদ্যবিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার পদ থেকে ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পদত্যাগের চিঠি গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ ২ সেপ্টেম্বর পদত্যাগপত্র পাওয়ার পর বিকেলেই তা গ্রহণ করে এ বিষয়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ থেকেই স্পিকারের পদত্যাগ কার্যকর ধরা হয়েছে।
আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘পদত্যাগ’ করে ভারতে চলে যান। এরপর রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দেন। পরে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তবে নির্বাচন কতটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে, তা এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।
এজন্য কমিশনের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান, সিইসি।
আজ ২০ ডিসেম্বর বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটাররা কেন্দ্রে ভোট দিতে আসবেন। সেই পরিবেশই থাকবে। নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রার্থীদের বার্তা দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি প্রার্থীদের পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রেখে আচরণবিধি মেনে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সব ধরনের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
রাজশাহী সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি সাংবাদিকদের আরও বলেন, কোথাও যদি আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়ে থাকে, তাৎক্ষণিকভাবে যেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেন ব্যবস্থা নেয়, সেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আপনারা বিশ্বাস রাখুন, নির্বাচন সুন্দর হবে।
তিনি বলেন, সবার প্রয়াসে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। আপনারাও (সাংবাদিকরা) কিন্তু সব সময়ই স্বচ্ছতার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকেন। আপনাদের চেষ্টায়, আমাদের চেষ্টায়, প্রার্থীদের চেষ্টায় এবং ভোটারদের চেষ্টায় এ নির্বাচন সফল হবেই। আজকের মতবিনিময় সভায় আলোচনা শেষে আমরা সবাই এ আশাবাদ ব্যক্ত করেছি।
তিনি বলেন, মতবিনিময় সভায় প্রার্থীদের সবাইকে আচরণবিধি মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে। তারাও যথেষ্ট আন্তরিক। তবে কিছু সমস্যার কথা এসেছে। আমরা শুনেছি। স্থানীয় প্রশাসন কথা বলেছে। সমস্যাগুলো কীভাবে নিরসন করা যায়, সে গাইডলাইনও আমরা দিয়েছি। আশা করি, তারা আমাদের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, শেষ পর্যন্ত তা তারা আন্তরিকভাবে পালনের চেষ্টা করবেন।
এর আগে সকাল ১০টায় রাজশাহী সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন সিইসি। এ সময় নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা, নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনিসুর রহমান ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, রাজশাহীর পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলামসহ নির্বাচন কমিশনের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং রাজশাহীর স্থানীয় প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সভায় প্রার্থীদের অনেকে নানা অভিযোগ তুলে ধরেছেন বলে তারা জানিয়েছেন। সিইসি এসব বিষয়ে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সার্কিট হাউজে মতবিনিময় শেষে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেন সিইসি।