অনলাইন ডেস্ক :
ভাড়াটে যোদ্ধা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ওয়াগনারের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিন বেলারুশে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো। মঙ্গলবার লুকাশেঙ্কোকে উদ্ধৃত করে এ তথ্য জানিয়েছে বেলারুশের সরকারি গণমাধ্যম।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ওয়াগনারপ্রধানকে যে নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা পূরণ করা হয়েছে উল্লেখ করে আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমি দেখছি, প্রিগোজিন এই উড়োজাহাজে রয়েছেন। হ্যাঁ, তিনি আজ বেলারুশে এসেছেন।’
ওয়াগনার বাহিনীর খরচে প্রিগোজিন বেলারুশে থাকবেন বলে জানান লুকাশেঙ্কো। তিনি বলেন, ওয়াগনারের যোদ্ধাদের জন্য কোনো ক্যাম্প নির্মাণ করছে না বেলারুশ। তবে তারা যদি চান, তাহলে বেলারুশে তাদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে।
ওয়াগনারের যোদ্ধাদের জন্য বেলারুশে কোনো নিয়োগকেন্দ্র খোলা হবে না জানিয়ে আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘পরিত্যক্ত একটি সামরিক ঘাঁটিতে আমরা ওয়াগনারের যোদ্ধাদের থাকার জন্য প্রস্তাব দিয়েছি। আমাদের কাছে সবকিছু আছে। আপনারা নিজেদের তাঁবুগুলো খাটিয়ে নিন।’
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বেল্টার খবরে বলা, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠকে লুকাশেঙ্কো বলেন, তিনি যুদ্ধ থেকে ওয়াগনার গ্রুপের নেওয়া অভিজ্ঞতা শুনতে চাইবেন এবং তাদের কাছ থেকে শিখতে চাইবেন। লুকাশেঙ্কো বলেছেন, ‘যদি তাদের কমান্ডার আমাদের কাছে আসেন, আমাদের সহযোগিতা করেন…আমাদের বলেন, আমাদের জন্য এখন কী গুরুত্বপূর্ণ…এটা অমূল্য। ওয়াগনারের কাছ থেকে আমাদের এটাই নেওয়ার আছে।’
ওয়াগনারের উপস্থিতির কারণে তার ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন লুকাশেঙ্কো। বেলারুশ কর্তৃপক্ষ তাদের ওপর সতর্ক নজর রাখবে।
বিদ্রোহ থেকে পিছু হটার দুই দিন পর সোমবার এক অডিও বার্তা দেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। তাতে তিনি বলেন, রাশিয়ার সরকারকে উৎখাত করতে তিনি বিদ্রোহ করেননি। তার বিদ্রোহ ছিল রুশ সামরিক বাহিনীর নেতৃত্বের বিরুদ্ধে।
গত শুক্রবার বিদ্রোহ ঘোষণা করেন ওয়াগনারপ্রধান প্রিগোজিন। রুশ সামরিক নেতৃত্ব উৎখাতের দাবিতে পরদিন শনিবার ইউক্রেন সীমান্ত থেকে মস্কোর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন তিনি ও ওয়াগনার যোদ্ধারা। পথে বেশ কয়েকটি শহর নিয়ন্ত্রণে নেন তারা। পরে সেদিন রাতে লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ থেকে সরে আসেন প্রিগোজিন।
বিদ্রোহ থেকে সরে আসা নিয়ে প্রিগোজিনের সঙ্গে ক্রেমলিনের একটি সমঝোতা হয়। সমঝোতা অনুযায়ী, বিদ্রোহের জেরে প্রিগোজিনের বিরুদ্ধে করা মামলা তুলে নেওয়া হবে। ওয়াগনারের যোদ্ধাদের বিরুদ্ধেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। আর প্রিগোজিনকে বেলারুশে ‘নির্বাসন’-এ যেতে হবে।
রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন ওয়াগনার সদস্যরা। পূর্ব ইউক্রেনের বাখমুত শহরে যুদ্ধে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন তারা। তবে অস্ত্র সরবরাহে ঘাটতিসহ নানা কারণে দীর্ঘদিন ধরে রুশ সামরিক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ ছিলেন প্রিগোজিন। সর্বশেষ শুক্রবার রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে ওয়াগনার যোদ্ধাদের ওপর হামলা হয়েছে – এমন অভিযোগের পর বিদ্রোহ ঘোষণা করেন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
মালয়েশিয়ায় সহজে ও কম সময়ে ই-পাসপোর্ট এবং ভিসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ‘কল সেন্টার’ উদ্বোধন করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।
আজ ৫ জানুয়ারি শুক্রবার কুয়ালালামপুরে সাউথগেট কমার্শিয়াল সেন্টারে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে তিনি এর উদ্বোধন করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান ফিতা কাটেন।
এসময় এ সার্ভিসের জন্য চুক্তিবদ্ধ আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান ‘এক্সপ্যাট সার্ভিসেস লিমিটেড’ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, প্রবাসী মিডিয়াকর্মীসহ বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
‘জাতীয় প্রবাসী দিবস’ উপলক্ষে সেবা সপ্তাহ পালন করছে কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন। এর শেষ দিনে এ কল সেন্টার উদ্বোধন করা হলো।
‘কল সেন্টার’ চালুর জন্য হাইকমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের সেবা ও কল্যাণ নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘প্রবাসী-বান্ধব নীতি’ অনুসরণ করছেন। এ লক্ষ্যে ৩০ ডিসেম্বরকে ‘জাতীয় প্রবাসী দিবস’ ঘোষণা করেছে সরকার। বাংলাদেশ হাইকমিশন তাদের সীমিত জনবল দিয়ে মালয়েশিয়ায় বসবাসরত ১২ লক্ষাধিক প্রবাসীদের পাসপোর্টসহ অন্যান্য সেবা এবং বিদেশিদের ভিসা সেবা দিয়ে আসছে। সাম্প্রতিক সই করা চুক্তির আওতায় গত একবছরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি মালয়েশিয়ায় এসেছেন। ফলশ্রুতিতে, পূর্বের যে কোনো সময়ের তুলনায় হাইকমিশনের কাজের পরিধি বেড়েছে।
সেবা প্রদানের পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের পাশাপাশি প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান তার বক্তব্যে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রবাসী-বান্ধব নীতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ‘কল সেন্টার’ চালু হলো।
শিগগির ই-পাসপোর্ট ও ভিসা প্রদান কার্যক্রম চালু হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ই-পাসপোর্ট এবং মালয়েশিয়া ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশের ভিসা প্রদানের লক্ষ্যে কুয়ালালামপুরের কেন্দ্রস্থলে জালান দুয়া-চান শো লিনে (সিটি সেন্টারের পাশে) প্রায় ১৪ হাজার বর্গফুট ভবন ভাড়া নিয়ে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার’ করা হয়েছে।
কল সেন্টারের নম্বর- 0392120267। সোম থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পাসপোর্ট ও ভিসা বিষয়ে এ নম্বরে কল দিয়ে পরামর্শ নেওয়া যাবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মাইশা আফরিন সুবর্ণা (১৪) নামের এক কিশোরী বিয়ের তিনমাসের মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে কিশোরীর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাইশা আফরিন সুবর্ণা উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের নাসির উদ্দিনের মেয়ে। নাসির উদ্দিন বলেন, তার কিশোরী মেয়ে সুবর্ণা অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পার্শ্ববর্তী বিন্নিঘাট এলাকার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (২২) তার মেয়েকে পছন্দ করতেন। পরে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার জন্য তার মেয়ে সুবর্ণাকে অত্যাচার করতো মনির। বিয়ের সময় মনিরকে ১ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার পর সে আরও যৌতুককের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তার মেয়েকে তালাক দিবে একথা বলেন মনির। সে কথা শুনে সুবর্ণা শনিবার বিকেলে শোবার ঘরের বাশের তীরের সাথে ওড়না পেচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তিনি আরও বলেন, মনিরের চাপের কারণে তার মেয়ে সুবর্ণাকে বিয়ে দিতে হয়। মনিরের কারনে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোরী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধারের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ‘ফলপ্রসূ আলোচনা’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নিজ বাসভবনে প্রায় ১ ঘণ্টা বৈঠকের পর নরেন্দ্র মোদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটার) এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে৷ গত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অগ্রগতি খুবই সন্তোষজনক৷ আমাদের আলোচনায় কানেক্টিভিটি, বাণিজ্যিক সংযুক্তি এবং আরও অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।’
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে শুক্রবার দুপুরে নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর জি-২০ এর দুটি পৃথক অধিবেশনে ভাষণ দেবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ইতোমধ্যে এক বছরে বেশি সময় ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে ধ্বংস হচ্ছে শত শত বাড়ী-ঘর ও স্থাপনা। পাশাপাশি নিহত হয়েছেন হাজার হাজার বেসামরিক মানুষ।
জানা যায়, গত বছর ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় আট হাজার ৫০০ বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন। তবে যুদ্ধ চলাকালীন সঠিক বের করা সম্ভব হয় না।
এদিকে জাতিসংঘের একটি সংস্থা মঙ্গলবার জানায়, ইউক্রেনে আরো হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হতে পারে। কারণ যুদ্ধে গতি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের অফিস ‘ওএইচসিএইচআর’ জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হয় গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২। আর ৯ এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত মোট আট হাজার ৫০০ জনের বেশি নিহত এবং ১৫ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
তবে ‘ওএইচসিএইচআর’ বিশ্বাস করে যে প্রকৃত সংখ্যা এই সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। কারণ কিছু স্থানে সংঘাত অব্যাহত থাকায়, সেসব স্থান থেকে তথ্য পেতে দেরি অথবা পাওয়া সম্ভব হয়নি।
অনেক প্রতিবেদন এখনো প্রমাণের অপেক্ষায় রয়েছে। আবার অনেকে স্থানে সংঘাতের তিব্রতায় সংস্থাটির কেউ সেখানে যেতেও পারেনি। তবে কিছু কিছু অঞ্চলে গণহারে মানুষ মারা যাচ্ছে।
উদাহরণ হিসেবে মারিওপোল (দোনেৎস্ক অঞ্চল) লিসিচানস্ক, পোপাসনা, সিয়েভিরোডতেস্ক (লুহানস্ক অঞ্চল)-এর কথা উল্লেখ করা যায়। ওই সব অঞ্চলে বহুসংখ্যক বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে জাতিসংঘ জানিয়েছে, এপ্রিলের প্রথম ৯ দিনে ৪৪ জন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা গেছে। এদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকি সবাই ‘ব্যাপক এলাকায় প্রভাব ফেলতে সক্ষম বিস্ফোরক অস্ত্র’ ব্যবহারের কারণে নিহত হয়েছেন।
রুশ বাহিনী পূর্ব দোনেৎস্ক অঞ্চলের বেশ কয়েকটি শহরে ভারী বোমাবর্ষণ করেছে। জাতিসংঘের তদন্তকারী সংস্থা জানতে পেরেছে, গত মাসে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। যদিও রুশ বাহিনী বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু বানানোর বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
এদিকে আবার রাশিয়া যুদ্ধ ঘিরে বিশাল সামরিক মহড়া শুরু করেছে। সূত্র : রয়টার্স
অনলাইন ডেস্ক :
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে টেলিফোনে কথা বলেছেন। আলাপকালে আনোয়ার ইব্রাহিম বাংলাদেশে শান্তি ও নিরাপত্তা পুনর্গঠনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার কথাও জানান।
আজ ১৪ আগস্ট বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নিজের একটি ছবি পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানান আনোয়ার ইব্রাহিম নিজেই।
তিনি পোস্টে লেখেন, ‘গতকাল আমার পুরনো বন্ধু প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে ফোনে কথা হয়েছে, তাকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে সাম্প্রতিক নিয়োগের জন্য ব্যক্তিগতভাবে অভিনন্দন জানিয়েছি।’
তিনি আরো লেখেন, মালয়েশিয়ার সাথে প্রফেসর ইউনূসের দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ক রয়েছে। আমি তাকে আশ্বস্ত করেছি, মালয়েশিয়া বাংলাদেশে শান্তি ও নিরাপত্তা পুনর্গঠন ও পুনঃস্থাপনে অন্তর্বর্তী সরকারকে সাহায্য ও সমর্থন করতে প্রস্তুত রয়েছে।
সংখ্যালঘুসহ সব বাংলাদেশি নাগরিককে সুরক্ষা ও সমান অধিকার রক্ষার আশ্বাস দেওয়ায় ড. ইউনূসের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম।
অধ্যাপক ড. ইউনূস দুই দেশের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো জোরদার করতে তাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশ সফর করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।