চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় শাহপীর কল্লা শহীদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৯৩ ব্যাচের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সংগঠন ‘প্রিয়মুখ ৯৩’ ব্যাচের বন্ধু মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের আজমপুর সীমান্তবর্তী আর্মি বাগানে আজ ২ জুলাই রবিবার দিনব্যাপী আয়োজন আনন্দ উচ্ছাসে সম্পন্ন হয়।
গান, কৌতুক, কবিতা, স্মৃতি চারণ, খেলাধুলা এবং র্যাফেল ড্র এসবের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একটি আনন্দময় দিন কাটায় সহপাঠীরা।
দীর্ঘদিন পর হারিয়ে যাওয়া বন্ধু-বান্ধবীদেরকে কাছে পেয়ে উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেন সহপাঠীরা। অনুষ্ঠানে অনেকেই জীবনসঙ্গী ও ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে আসেন। পুরনো বন্ধুকে কাছে পেয়ে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আনন্দ উচ্ছাস প্রকাশ করেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানটি যেন হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদের মিলন মেলায় পরিনত হয়। ছোট্ট ছোট্ট ছেলে মেয়েরা বাবা মায়ের সাথে এসে আনন্দ উপভোগ করে।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছিল পরিচিতি, গান, কৌতুক, স্মৃতিচারণ। দুপুরে নামাজের বিরতির পর প্রীতিভোজ। তারপর শুরু হয় মজার মজার সব খেলা। মিউজিক্যাল চেয়ার, সুইয়ের মুখে সুতা ঢুকানো, হাড়ি ভাঙ্গাসহ আরও কত কী।
পুরনো দিনের স্মৃতিচারণ করার সময় অনেকের কন্ঠের স্বর ভারি হয়ে আসে। চোখের কোণ গড়িয়ে নেমে আসে পানি। আবার অনেকে মজার কৌতুক বলে হাসিয়ে তুলেন সবাইকে। লাউড স্পিকারে করুন সুরে বেজে উঠে ‘পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়। ও সেই চোখে দেখা, প্রাণের কথা, সে কি ভোলা যায়। আয় আর একটিবার আয় রে সখা, প্রাণের মাঝে আয়।’
অনুষ্ঠানের আয়োজনস্থলটি খুবই মনোমুগ্ধকর। সীমান্তঘেঁষা বিভিন্ন ফল ফলাদির বাগানটি খুবই সুন্দর। অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে বাগানটি ঘুরে দেখেন আগতরা। পূর্ব দিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ের কাঁটাতারের বেড়া। তারপরেই আগরতলার বিমানবন্দরের রানওয়ে। সব মিলিয়ে এলাকাটি ছিল খুবই চমৎকার।
পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন আজমপুরের কৃতি সন্তান, ঢাকা গুলশানের সাবেক সাব- রেজিস্ট্রার মোঃ রমজান খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক মোবারক খান, হংকং প্রবাসী বিশিষ্ট শিল্পপতি এ.এম.ডি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ আজমল হোসেন খান, এ.এমডি ফাউন্ডেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজমুল হোসেন সুমন, প্রভাষক সায়েদুর রহমান, আক্তার হোসেন, সার্জেন্ট (অব.) মোঃ সফিউল আলম স্বপন, ইকরাম হোসেন, কামাল ভূইয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মোহাম্মদ মুন্না।হাসি আনন্দ আর নিজেদের সুখ দু:খ ভাগাভাগি করে এক বুক ভালোবাসা নিয়ে যে যার নীড়ে ফিরে যান আবারও দেখা হবে সেই প্রত্যাশায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মায়ের মৃত্যু শোক সহ্য করতে না পেরে বিলাপ করতে-করতে মারা গেলেন ঝান্টু মোল্লা (৫০) নামে এক ব্যক্তি। রোববার রাত ৮টায় উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়া মোল্লাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আজ ৬ নভেম্বর সোমবার বেলা ১১টায় জানাযা শেষে ঝান্টুর মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। তিনি ওই গ্রামের মৃত ইদ্রিস মোল্লার ছেলে।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে ঝান্টুর মা রেজিয়া খাতুন (৭০) মারা যান।
স্থানীয় এলাকাবাসী দাবি করেছেন, মায়ের মৃত্যুতে মাতম করছিলেন বড় ছেলে ঝান্টু মোল্লা। শোক সইতে না পেরে বিলাপ করতে থাকেন তিনি। এতেই তার মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে মা-ছেলের মৃত্যুতে ঝান্টু মোল্লার স্ত্রী হাজেরা ও দুই মেয়ে সুমাইয়া এবং সামিয়া অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তারা পারিবারিকভাবে প্রাথমিক চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা হুমায়ুন কবীর, সোহাগ ভূঁইয়া ও আলম মোল্লা বলেন, ঝান্টু মোল্লা মা ভক্ত ছিলেন। শুক্রবার দিবাগত রাতে তার মায়ের মৃত্যুর পর সে লাশের পাশে বসে কাঁদছিলেন। তার মাকে কবরস্থ করার পর শোক সইতে না পেরে বিলাপ করতে থাকেন তিনি। রবিবার রাত ৮টার দিকে বুকে ব্যথা ওঠে। কয়েক মিনিটের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
সোমবার জোহরের নামাজের পর জানাযা শেষে ঝান্টু মোল্লার মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এর আগে শনিবার একই কবরস্থানে তার মায়েরও দাফন করা হয়েছে।
আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য মো. রহিম মিয়া বলেন, মায়ের শোকে ছেলেরও মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি খুবই মর্মান্তিক। শুনেছি তাদের শোকে পরিবারের আরো তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
তিন টিকেট কালোবাজারিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার চর-নারায়নপুরের হিরণ মিয়া (৩৯), পৌর শহরের বড় বাজার এলাকার মজিবুর রহমান (৪৫) ও তারাগন গ্রামের জসিম উদ্দিন (৩৫)। এর আগে সকালে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা ও আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত মোঃ আসাদুল ইসলামের নেতৃত্বে রেলওয়ে জংশন স্টেশনে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন গন্তব্যের ৫১টি আসনযুক্ত টিকেট উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, টিকেট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যহাত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ ১৫ বছর পর আখাউড়া উপজেলায় প্রকাশ্যে মিছিল করেছে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা।
জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে আজ ১৪ অক্টোবর সোমবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী একটি মিছিল বের করে।
মিছিলটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরশহরের সড়ক বাজার, স্টেশন রোড ঘুরে মুক্ত মঞ্চের সামনে সমাবেশ করে।
আগামীকাল ১৫ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা জামায়াতের আমীর মো. ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া, সেক্রেটারি মাওলানা মো. বোরহান উদ্দিন খান।
বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার জামায়াতের ইসলামীর নেতাকর্মীদেরকে অনেক জুলুম নির্যাতন করেছে। ১৫ বছর পর প্রকাশ্যে মিছিল করতে পেরে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শাহাদাতবরণকারী আবু সাঈদসহ সকল শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
এ সময় পৌর জামায়াতের আমীর মো. মোরশেদ আলম, উপজেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি সিফাত উল্লাহ, সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ, শিক্ষক আব্দুর রহমান কাশগরি উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় নিজ হাতে গড়া স্কুল মাঠে শেষ বিদায়ের জানাজা হলো শিক্ষা অনুরাগী আবুল বাশার মোবারকের (৭০)। তিনি উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের ছয়গড়িয়া শাহআলম উচ্চ বিদ্যালয়ের ভূমি দাতা ও সাবেক সভাপতি ছিলেন।
আজ ১১ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে স্কুল মাঠে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। মোবারক হোসেনের জানাযায় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেয়।
অশ্রুসজল নয়নে বিদায় জানায় শিক্ষা অনুরাগী সমাজ সেবক মোবারক হোসেনকে। এর আগে বুধবার সকালে বিদ্যালয়ে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
জানাযার পূর্বে মোবারকের হোসেনের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম.এ. মতিন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ মনির হোসেন বাবুল, যুবলীগ নেতা আব্দুল মমিন বাবুল, বাজার পরিচালনা কমিটির আহবায়ক বাবুল পারভেজ, শিক্ষক নেতা কাজী মোঃ ইকবাল, স্কুল কমিটির সাবেক সদস্য মোঃ সহিদ মিয়া প্রমুখ।
এসময় বক্তারা স্কুল প্রতিষ্ঠায় মোবারক হোসেনের অবদানের কথা স্মরণ করেন। স্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি মূল্যবান সম্পদ (ভূমি) দিয়েছেন। তিন বার বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। সীমান্ত এলাকায় শিক্ষা প্রসারে তার অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
এসময় বক্তারা আরো বলেন, মোবারক হোসেনের মৃত্যুটি স্বাভাবিক মৃত্যু নয়। বিদ্যালয়ের সদ্য বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোছাঃ সেলিনা বেগম তার বিরুদ্ধে কমিটির অনুমোদন ছাড়া আদালতে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছেন। মামলার কারণে তিনি মানসিক অস্থিরতায় ভুগছিলেন। বক্তারা মোবারক হোসেনের মৃত্যুর জন্য ওই শিক্ষিকাকে দায়ী করে বিচার দাবী করেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি অনিয়মের অভিযোগে মোছাঃ সেলিনা বেগমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়। বুধবার সকালে ওই শিক্ষক বিদ্যালয়ে গেলে বিষয়টি জানার জন্য মোবারক হোসেনসহ কয়েকজন সদস্য বিদ্যালয়ে যায়। হঠাৎ তিনি অসুস্থবোধ করলে বাড়িতে চলে আসেন। পরিবারের লোকজন তাকে প্রথমে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদও হাসপাতালে নিয়ে যায। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃতু ঘোষণা করেন।
নিহত মোবারক হোসেনের মেয়ে রেখা আক্তার অভিযোগ করে বলেন, শিক্ষক সেলিনা বেগমের মামলার কারণে আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। আমি আমার বাবার মৃত্যুর বিচার চাই। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষক মোছাঃ সেলিনা বেগমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে আখাউড়ায় দরিদ্রদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২১ মার্চ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামে মরহুম হাজী শাহাদাত হোসেন ফুল মিয়ার স্মরণে এ.এম.ডি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ৬ শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এসব খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে পিয়াজ, আলু, ছোলা, ডাল ও মুড়ি।
ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুজিবুর রহমান নান্নুর সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইউপি সদস্য কাজী ইউছুফ, মোঃ ফিরোজ মিয়া, ব্যবসায়ী শাহীন খান, ডাঃ ইকবাল হোসেন, নাজমুল হোসেন সুমন, নাসির চৌধুরী, আলী আকবর, বাছির মিয়া ও দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।
মরহুম হাজী ফুল মিয়ার ছেলে নাজমুল হোসেন সুমন বলেন, গরীব-দুখী মানুষ সারাদিন রোজা রাখার পর সুন্দভাবে যেন ইফতার করতে পারে সেজন্য খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছি। এএমডি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিগত ৫/৬ বছর যাবত আমরা ইফতার সামগ্রী বিতরণ করে আসছি। গরীব-দুখী মানুষের পাশে দাঁড়ানোয় আমাদের উদ্দেশ্য।