চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে ভিন্ন কৌশলে ভারতে শিশু পাচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঈদের দিন বেলা ১১টায় দেওয়ান বাজারে আইসক্রিম আনতে গেলে দুই শিশুকে অটোরিক্সা দিয়ে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে তুলে নিয়ে যায় পাচারকারী চক্র। দুই শিশুর নাম সুবর্ণা আক্তার (৯) ও মাফিয়া আক্তার (৮)।
অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের নিদারাবাদ গ্রামের রিপন মিয়ার মেয়ে সুবর্ণা ও মামুন মিয়ার মেয়ে মাফিয়া। সুবিধাজনক স্থানে শিশু দুটিকে পানিতে ওষুধ মিশিয়ে অজ্ঞান করে পাহাড়পুর ইউনিয়নের মনিপুর এলাকায় ভারতীয় সীমান্তে পাচার করার উদ্দেশ্যে নেয়। সেখানে একটি কুঁড়ে ঘরে তাদের আটকে রাখে। পরে জ্ঞান ফিরলে ভয়ভীতি দেখায়, যাতে চিৎকার না করে।
এদিকে দুই শিশুর বাবা-মা তাদেরকে খুঁজে না পেয়ে তাৎক্ষণিক বিজয়নগর থানায় জানান এবং এলাকায় মাইকিং ও স্যোশাল মিডিয়ায় শিশুদের ছবিসহ প্রচার করেন।
পাচারকারীর চক্র জনতার উপস্থিতি টের পেয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে এলাকার লোকজন শিশু দুটিকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। দুই শিশুর বর্ণনা অনুযায়ী অটোরিক্সাকে পাশের সোনামোড়া গ্রামের একটি অটোগ্যারেজে খুঁজে পাওয়া যায়। সেখানে চালককে খোঁজ করলে তিনি দৌড়ে পালান এবং লোকজন তাকে চিনতে পারেন।
এ নিয়ে শনিবার ১ জুলাই বিজয়নগর থানায় সুবর্ণা আক্তারের বাবা মো. রিপন মিয়া বাদী হয়ে ওই অটোরিক্সা চালক উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের বামুটিয়া গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে তকদির হোসেন প্রকাশ তছর আলীর (৪৮) নামে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।
বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাজু আহম্মেদ বলেন, এ বিষয়ে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে নৈশ প্রহরীকে বেঁধে ফেলে একটি মার্কেটের দুইটি দোকানে ডাকাতি হয়েছে। গতকাল ভোর রাতে উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের সাতবর্গ বাস টার্মিনাল এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম মার্কেটে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোর রাতে ১০/১৫ জনের একটি ডাকাতদল মাকের্টে হানা দেয়। তারা মার্কেটের নৈশ প্রহরী নূর মিয়াকে বেদম মারধোর শেষে তাকে বেঁধে ফেলে।
পরে ডাকাতরা দোকানের তালা কেটে মেসার্স আল মদিনা ব্যাটারি এন্ড আইপিএস দোকানে প্রবেশ করে। পরে তারা দোকানে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় দোকানের মালিক মনিরুল ইসলাম মনির মারধোর করে এবং তাকেও বেঁধে দোকানে থাকা আইপিএস-ব্যাটারিসহ অন্যান্য মালামাল ও নগদ টাকা লুটে নেয়।
এসময় ডাকাতদল মার্কেটে থাকা জহিরুল ইসলামের দোকানের তালা ভেঙ্গে পুরাতন ব্যাটারী ও যন্ত্রপাতি পিকআপে তুলে নিয়ে যায়। ডাকাত দল চলে যাওয়ার পর নূর মিয়া ও মনিরের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদেরকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রাজু আহমেদ জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার ও আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলমান বন্যায় ৪ উপজেলার ৮৬০টি পুকুরের অন্তত ৭৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এতে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার বেশি লোকসান হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আখাউড়া উপজেলার খামারিসহ মাছ ব্যবসায়ীরা। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় পুকুর, দিঘি ও খামারের সংখ্যা ২ হাজার ৩৪৮। এগুলোর মোট আয়তন ৬২১ হেক্টর। এসব জলাশয়ে প্রায় ৫০০ ব্যবসায়ী মাছ চাষ করেন। আর চাষির সংখ্যা ২ হাজার ১০৭। বন্যায় ১২১ দশমিক ৮৬ হেক্টর আয়তনের ৪৩০টি দিঘি, খামার ও পুকুরের সব মাছ পানিতে ভেসে গেছে। ৯ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের মোট ৪৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। আর ১ কোটি ১৫ লাখ পোনা পানিতে ভেসে গেছে, যার বাজারমূল্য ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকার অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়নের নিলাখাদ গ্রামের খামারি বলেন, ‘বন্যায় যে ক্ষতি হয়েছে, তা সামলে ওঠা অনেক কঠিন হয়ে পড়বে। বন্যার পানিতে পাঁচ কোটি টাকার মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এই ক্ষতি কীভাবে পূরণ করব, বুঝতে পারছি না।’
বন্যার পানিতে প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ ভেসে যাওয়ার দাবি করেছেন কর্ণেল বাজারের বাসিন্দা বাছির মিয়া। তিনি বলেন, পুকুরে মাছ মাত্র বড় হয়েছিল। কয়েক দিনের মধ্যেই বাজারে বিক্রি করতেন। কিন্তু বন্যার পানিতে সব মাছ ভেসে দেড় কোটি টাকার লোকসান হয়েছে।
মোগড়া গ্রামের বাসিন্দা দুলাল মিয়া বলেন, ‘পানি কমলেও আমার পুকুরে আর মাছ নেই। যা মাছ ছিল সব পানিতে ভেসে গেছে। প্রায় এক কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে।’
এ বিষয়ে ক্ষয়ক্ষতি-সংক্রান্ত প্রাথমিক একটি তালিকা করেছে আখাউড়া উপজেলার মৎস্য কার্যালয়।
আখাউড়া উপজেলার মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, বড় ব্যবসায়ীরা অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে খামারিদের ক্ষতির তালিকা করা হচ্ছে। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
এদিকে কসবা উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বন্যার পানিতে ২০০ পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। এগুলোর আয়তন ৩৮ হেক্টর। ১ কোটি ৪০ লাখ টাকার বড় মাছ ও ১০ লাখ টাকার পোনা পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ার পাশাপাশি অবকাঠামো ভেঙে মোট ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কার্যালয় জানিয়েছে, সদর উপজেলায় ৬০ হেক্টর আয়তনের ১৪৫টি পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১২ লাখ পোনা ও ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার বড় মাছ পানিতে ভেসে গেছে। অবকাঠামো ভেঙে যাওয়াসহ বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ায় মোট ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বিজয়নগর উপজেলায় ১১ হেক্টর আয়তনের ৮৫টি পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। ১৩ লাখ টাকা মূল্যের ১ লাখ পোনা ও ৪০ লাখ টাকার বড় মাছ পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ার পাশাপাশি অবকাঠামো ভেঙে যাওয়ায় মোট ৫৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলার মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর কবির বলেন, বন্যার পানিতে ৮৬০টি পুকুর প্লাবিত হয়ে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। খামারি ও ব্যবসায়ী মিলিয়ে ৮৬০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
২০ আগস্ট রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ইমিগ্রেশন-সংলগ্ন খাল দিয়ে ভারতে থেকে পাহাড়ি ঢলের পানি আসতে শুরু করে। এরপর আখাউড়া উপজেলাসহ পর্যায়ক্রমে কসবা উপজেলায় বন্যা দেখা দেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজিবির বিশেষ অভিযানে বিজয়নগরে প্রায় অর্ধকোটি টাকা মূল্যের ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে।
এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে, ভারতীয় ট্যাবলেট, ভারতীয় ক্রিম, ভারতীয় উন্নতমানের জর্জেট শাড়ি এবং ভারতীয় সিগারেট।
৫ অক্টোবর শনিবার বিজিবির সরাইল ব্যাটালিয়ন ২৫ থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সরাইল ব্যাটালিয়ন ২৫ বিজিবির অধীনস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা বাইপাস নামক এলাকায় একটি বিশেষ অভিযানে সিলেট হতে ঢাকাগামী এস এ পরিবহনের একটি কাভার্ড ভ্যান হতে এসব ভারতীয় মালামাল জব্দ করতে সক্ষম হয়।
বর্তমানে জব্দকৃত ভারতীয় চোরাচালানী মালামালসমূহ বিজিবি’র হেফাজতে রয়েছে যা আখাউড়া কাস্টমস্ অফিসে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
চলারপথে রিপোর্ট :
মনিপুর এলাকার আতকাপাড়া গ্রামে প্রতিবেশীদের সংঘর্ষ দেখতে গিয়ে টেটাবিদ্ধ হয়ে ময়না (১২) নামে এক কিশোরী নিহত হয়েছে। নিহত ময়না আক্তার ওই গ্রামের ফারুক মিয়ার কন্যা। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের মনিপুর আতকাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও গ্রামবাসী জানায়, পত্তন ইউনিয়নের মনিপুর আতকাপাড়া গ্রামের শাহজাহানের মিয়ার ছেলে সুমন মিয়ার সঙ্গে একই গ্রামের হানিফ মিয়ার মেয়ে তাইবা আক্তার সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের আয়োজন ছিল বৃহস্পতিবার। এ বিয়ের অনুষ্ঠানে বিকেলে পাশের গ্রাম চাউরাখোলা গ্রামের ছেলেরা গানবাজনা শুনতে আসে বরপক্ষের বাড়িতে। উচ্চশব্দে গান বাজনাকে কেন্দ্র করে বর পক্ষের সঙ্গে চাউরাখোলা ছেলেদের ঝগড়া হয়। পরে চাউরাখোলার ছেলেরা বিষয়টি মীমাংসার জন্যে কনের চাচা হোসেন মিয়া মিয়াকে জানায়। হোসেন মিয়া বিষয়টি মীমাংসা না করে উলটো চাউড়াখোলা ছেলেদের উপর ক্ষুব্ধ হয়। এক পর্যায়ে চাউড়াখোলা গ্রামের বেলাল মিয়া নামে এক যুবককে চর থাপ্পড় দেয়।
পরে চাউরাখোলা গ্রামের যুবকেরা সংঘবদ্ধ হয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে মনিপুর আতকাপাড়া গ্রামে কনেপক্ষের লোকজনের ওপর হামলা করেন। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। উভয়পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলাকালে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে ময়না আক্তার নামে ১২ বছরের এক শিশুকন্যা ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এ সময় ইট পাটকেলের আঘাতে আরো অন্তত পাঁচজন আহত হয়। আহতদেরকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়।
এ বিষয়ে বিজয়নগর থানার ওসি রওশন আলী জানান, এ ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জনগণের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণকে পাশে নিয়ে আমরা নির্বাচন করব। জনগণ যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দিবে। ছাপানোর কালচারে আমরা বিশ্বাসী না বলে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয় সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। আজ ১৯ অক্টোবর শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরের আউলিয়া বাজার ঈদগাঁ মাঠে পাহাড়পুর ইউনিয়নে বিএনপি কর্তৃক ঘোষিত, রাষ্ট্রসংস্কারে ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জনমত গঠনের জন্য পাহাড়পুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
এসময় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা যাই করেন না কেন জনগণকে সম্পৃক্ত রাখবেন। ভুলেও চিন্তা করবেন না আওয়ামী লীগের মতন আর কোনো ছাপানো নির্বাচন আবার হবে। আমরা তা হতেই দেব না। কারণ এই ধরনের কালচার আমরা আর বাংলাদেশে দেখতে চাই না। এই ধরনের কালচার আমরা বিশ্বাস করি না। এসময় তিনি আরো বলেন, নিজেকে এমনভাবে তৈরি করেন যাতে আগামী নির্বাচনে জনগণ বিএনপিকেই ভোট দেয়।
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে তিনি আরো বলেন, সীমান্ত এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজ করেছেন। এমনও দৃষ্টান্ত আছে যে, তারা স্মাগলিং করতে গিয়ে নিজেদের লোক পর্যন্ত তারা নিজেরাই মেরে ফেলেছেন।
জনসভায় পাহাড়পুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আব্দুল মান্নাফের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, বিজয়নগর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জমির হোসেন দস্তগীর, সদস্য সচিব সচিব অ্যাডভোকেট ইমাম হোসেন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন পাহাড়পুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হক, মো. ইয়াহিয়া খান।