চলারপথে রিপোর্ট :
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তিস্তা নদী পারাপারের সময় নৌকা ডুবে তিনজন নিখোঁজ হয়েছেন।
আজ ৯ জুলাই রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় হাতীবান্ধা উপজেলার ধুবনি গ্রামের তিস্তা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজদের উদ্ধারের জন্য হাতীবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম কাজ করছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কাউকে উদ্ধার করতে পারেনি।
নিখোঁজ ব্যক্তিরা হলেন, হাতীবান্ধা উপজেলার সিঙ্গিমারি ইউনিয়নের দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের মৃত দমেজ উদ্দিনের ছেলে ফজলুল হক (৫৯), মৃত জুলাই শেখের ছেলে আহিদুল (৫০) ও দক্ষিণ গড্ডিমরাী এলাকার মৃত খাদু শেখের ছেলে শফিকুল (৪৫)।
স্থানীয়রা জানান, সকালের দিকে ধুবনী এলাকার ১৩ জন কৃষক নদী পার হয়ে চরে যাওয়ার সময় মাঝ নদীতে নৌকা উল্টে যায়। এসময় ১০ তীরে আসতে পারলেও ৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
হাতীবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মোঃ মনির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি, ডুবুরি না থাকায় রংপুরে খবর পাঠানো হয়েছে। ডুবুরীদল এলেই উদ্ধার তৎপরতা চালু করা হবে।
প্রত্যক্ষদর্শী মিলন বলেন, নদী পার হয়ে আমন ধানের চারা লাগাতে গিয়ে নৌকা ডুবে যায়। বয়স্ক তিনজন ডুবে যায়। এখোন তাদের খোঁজ পাওয়া যায়নি।
সিঙ্গিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন দুলু বলেন, নৌকাডুবির খবর শুনে ছুটে এসেছি।
হাতীবান্ধা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস এর ডুবুরি দল উদ্ধার কাজ চালিয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজনৈতিক দল হিসেবে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিকে নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশনের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে দলটিকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আজ ২১ আগস্ট বুধবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইসি সচিব শফিউল আজিম।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রায় ও আদেশ অনুযায়ী ‘দ্য রিপ্রেজেনন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার, ১৯৭২ চ্যাপ্টার ভিআইএ’ এর বিধান মোতাবেক প্রধান কার্যালয় সায়হাম স্কাই ভিউ টাওয়ার, ৪র্থ তলা, ৪৫ বিজয় নগর রোড, ঢাকা-১০০০ এ অবস্থিত আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)-কে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করিয়াছে। উক্ত দলের জন্য ‘ঈগল’ প্রতীক সংরক্ষণ করা হইয়াছে এবং উহার নিবন্ধন নং- ০৫০।
স্টাফ রিপোর্টার :
ঢাকা-সিলেট রেলপথে চলাচলকারী কালনী ও উপবন এক্সপ্রেস এবং চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ রেলপথে চলাচলকারী বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রী বিরতি দেয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দেয়া প্রতিটি ট্রেনের আসন বৃদ্ধি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনকে টিকেট কালোবাজারী মুক্ত করার দাবিতে আজ ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার জেলা নাগরিক ফোরামের উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পীযুষ কান্তি আচার্যের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্তের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদস্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, কবি দেওয়ান মারুফ, সাংবাদিক উজ্জ্বল চক্রবর্তী, সাংবাদিক ইব্রাহিম খান সাদাত, খেলাঘর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম কাউছার এমরান, সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, নাগরিক ফোরামের সিনিয়র সহ-সভাপতি আতাউর রহমান শাহিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, কমরেড নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা যখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন ট্রেনের আসন বৃদ্ধির জন্য আন্দোলন শুরু করি, তখনই ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে বিভিন্ন ট্রেনের আসন সংখ্যা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এটা আমাদের জন্য মরার উপর খাড়ার ঘাঁ এর মতো।
বক্তারা বলেন, কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনে কোন টিকেট কালোবাজারী নাই, আমরাও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেলওয়ে স্টেশনকে কালোবাজারী মুক্ত দেখতে চাই। বক্তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রা বিরতি দেয়া প্রতিটি ট্রেনের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে কালনী, বিজয় ও উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি দেয়ার দাবি জানান।
বক্তারা আগামী ১ মাসের মধ্যে তাদের ন্যায্য দাবি মেনে নেয়া না হলে জেলার সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের সাথে কথা বলে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেবেন বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের সংকটকালে ছাত্রদের আহ্বানে আমরা সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। কখন নির্বাচন হবে সেটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, আমাদের সিদ্ধান্ত নয়। দেশবাসীকে ঠিক করতে হবে আপনারা কখন আমাদের ছেড়ে দেবেন। আজ ২৫ আগস্ট রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার এই ভাষণ বিটিভি, বিটিভি ওয়ার্ল্ড এবং বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্র থেকে একযোগে সম্প্রচার করা হচ্ছে।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, একটা বিষয়ে সবাই জানতে আগ্রহী, কখন আমাদের সরকার বিদায় নেবে। এটার জবাব আপনাদের হাতে, কখন আপনারা আমাদেরকে বিদায় দেবেন। আমরা কেউ দেশ শাসনের মানুষ নই। আমাদের নিজ নিজ পেশায় আমরা আনন্দ পাই। আমাদের উপদেষ্টামণ্ডলীও এই লক্ষ্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে সবাই মিলে একটা টিম হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, কখন নির্বাচন হবে সেটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, আমাদের সিদ্ধান্ত নয়। দেশবাসীকে ঠিক করতে হবে আপনারা কখন আমাদের ছেড়ে দেবেন। আমরা ছাত্রদের আহ্বানে এসেছি। তারা আমাদের প্রাথমিক নিয়োগকর্তা। দেশের আপামর জনসাধারণ আমাদের নিয়োগ সমর্থন করেছে। আমরা ক্রমাগতভাবে সবাইকে বিষয়টি স্মরণ করিয়ে যাবো যাতে হঠাৎ করে এই প্রশ্ন উত্থাপিত না হয়- আমরা কখন যাব। তারা যখন বলবে আমরা চলে যাব।
ড. ইউনূস বলেন, আমরা সংস্কারের অংশ হিসেবে নির্বাচন কমিশনকেও সংস্কার করব। কমিশনকে যে কোনো সময় আদর্শ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রাখব।
ইউনূস আরো বলেন, একটা বিশেষ ব্যাপারে আমরা আপনাদের সহযোগিতা চাচ্ছি। আমাদের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রতিদিন সচিবালয়ে, আমার অফিসের আশপাশে, শহরের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশ করা হচ্ছে। গত ১৬ বছরের অনেক দুঃখ- কষ্ট আপনাদের জমা আছে। সেটা আমরা বুঝি। আমাদের যদি কাজ করতে না দেন তাহলে এই দুঃখ ঘোচানোর সব পথ বন্ধ হয়ে থাকবে। আপনাদের কাছে অনুরোধ আমাদের কাজ করতে দিন। আপনাদের যা চাওয়া তা লিখিতভাবে আমাদের দিয়ে যান। আমরা আপনাদের বিপক্ষ দল নই। আইনসংগতভাবে যা কিছু করার আছে আমরা অবশ্যই তা করব।
তিনি বলেন, আমাদের ঘেরাও করে আমাদের কাজে বাধা দেবেন না। সবাই মিলে তাদের বোঝান তারা যেন এ সময়ে তাদের অভিযোগের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আমাদের দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কাজে বাধা না দেন।
উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এরপর ৬ আগস্ট বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধান ও ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের বৈঠকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
গত ৯ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন ড. ইউনূস।
চলারপথে রিপোর্ট :
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে তাঁতের নলি তোলার মেশিনের মোটরের সঙ্গে শাড়ির আঁচল পেঁচিয়ে আলেয়া বেগম (২৫) নামের এক নারী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
আজ ২৯ মে সোমবার দুপুরে বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়া বেড়া ইউনিয়নের কল্যাণপুর নতুন পাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আলেয়া মবুপুর গ্রামের ভ্যানচালক গোলাম হোসেনের স্ত্রী।
ধুকুরিয়া বেড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য বরকতুল্লাহ জানান, প্রতিদিনের মতো সকালে আলেয়া বেগম কল্যাণপুর গ্রামের হাজী আলীমের বাড়িতে সুতার ফ্যাক্টরিতে নলি তুলতে যান। কাজ করার এক পর্যায়ে আলেয়ার শাড়ির আঁচল মেশিনের মোটরের সঙ্গে পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগে এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্য হয়।
বেলকুচি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বলেন, কল্যাণপুর গ্রামে নলি তোলার মেশিনের মোটরের সঙ্গে শাড়ির আঁচল পেঁচিয়ে এক নারী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর বস্তিবাসীদের জন্য উন্নত জীবন ও মানসম্মত আবাসনের লক্ষ্যে নির্মাণ করা হবে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ফ্ল্যাট। স্বল্প ভাড়ায় এসব ফ্ল্যাটে থাকার সুযোগ পাবেন তারা। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
আজ ২৮ জুন শুক্রবার মহাখালীর টিএন্ডটি কলোনির মাঠে কড়াইল বস্তিবাসী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিতিদের সাথে মত বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী সকল মানুষের মানসম্মত আবাসনের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে বস্তিবাসীদের উন্নত জীবন ও মানসম্মত আবাসনের লক্ষ্যে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্মিলিত ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। স্বল্প ভাড়ায় এসব ফ্ল্যাটে তারা বসবাসের সুযোগ পাবেন।
রাজধানীর মিরপুরে ইতোমধ্যে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্মিত ৫৩৩টি ভাড়া ভিত্তিক ফ্ল্যাট হস্তান্তর করা হয়েছে।
সেখানকার বস্তিবাসীরা স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে সেখানে বসবাস করছেন।
টঙ্গীর দত্তপাড়া এবং মহাখালীর কড়াইল বস্তিতেও একই ধরনের ফ্ল্যাট নির্মাণে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে বলে তিনি জানান।
মন্ত্রী বলেন, বস্তিতে বসবাসকারীরা যথাযথ ভাড়া পরিশোধ করে থাকেন। গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা বাবদ তাদের যথেষ্ট পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হয়।
অথচ বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশ তারা পায় না। পর্যাপ্ত অর্থ খরচের পরও তারা অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করে। এসব ফ্ল্যাট নির্মিত হলে স্বল্প ভাড়ায় তারা আধুনিক জীবন যাপনের সুযোগ পাবেন। অবস্থানরত কোনো বস্তিবাসীকে উচ্ছেদ না করে তাদেরকে বিদ্যমান স্থানে পুনর্বাসিত করা হবে বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।
এসব ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই এবং ডিপিপি প্রণয়নের কাজ চলমান রয়েছে।
সবার সহযোগিতা পেলে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাস নাগাদ প্রকল্পের কাজ শুরু করা সম্ভব বলে তিনি জানান।
ঢাকা-১৭ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য এবং তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা-১১ আসামের মাননীয় সংসদ সদস্য ওয়াকিল উদ্দিন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবিরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব) সিদ্দিকুর রহমান সরকার, স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং কড়াইল বস্তিতে বসবাসরত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।