অনলাইন ডেস্ক :
সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগে বগুড়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলার রায়ে উপজেলা হিসাব রক্ষক ও ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ৪ জনকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ ১০ জুলাই সোমবার বগুড়ার স্পেশাল জজ অম্লান কুমার জিষ্ণু তাদের বিরুদ্ধে এ রায় দেন। রায়ে একই সাথে আত্মসাৎ করা ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার সাবেক হিসাব রক্ষক খলিলুর রহমান, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড দুপচাঁচিয়া শাখার সাবেক ক্যাশ অফিসার আব্দুল বারী, আব্দুস সালাম ও ইউনুস আলী।
বগুড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, ভুয়া পেনশন হোল্ডার (পিপিও) তৈরি করে মাসিক ভাতা হিসেবে ওই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এরপর মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ১৬ আগস্ট চার্জশিট জমা দেওয়া হয় আদালতে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং রায়ের পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার রায়ে অর্থ আত্মসাৎ করায় প্রত্যেকের ১০ বছর করে জেল, প্রতারণার অভিযোগে তিনবছর জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা, আলামতের তথ্য গোপন করার অপরাধে দুই বছর করে জেল ও ৪০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। বিভিন্ন অপরাধে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় মোট ১৫ বছর করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। একই সঙ্গে আসামিদের আত্মসাৎকৃত ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা আগামী ৩ মাসের মধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
দুদকের সরকারি কৌশলী (পিপি) এস এম আবুল কালাম আজাদ আরো জানান, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে পৃথক ধারায় মোট ১৫ বছর করে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। মামলার বাদী ছিলেন বগুড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক সহকারি পরিচালক আমিনুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন ও বিপণন করার অপরাধে চারটি প্রতিষ্ঠানকে ২১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ ২৫ মে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মারুফ আফজাল রাজনের নেতৃত্বে দুই ঘন্টার এ অভিযান চালানো হয়।
জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম জানান, পাঁচবিবি বিভিন্ন এলাকায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি,পাউরুটি ও বিস্কুট উৎপাদন এবং বিপনন হচ্ছে এমন খবর আসে র্যাবের কাছে। এমন খবরে র্যাব সদস্যরা অভিযান চালায়। এসময়
জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে স্মৃতি বেকারীর মালিক মোজাফরকে ৫ হাজার টাকা, আনছারী বেকারীর মালিক খলিল আনছারীকে ৮ হাজার টাকা,রাখি বেকারীর মালিক জীবন কৃঞ্চ সরকারকে ৫ হাজার, হিমালয় আইসক্রিমের মালিক মনিরুজ্জামান শান্তকে ৩ হাজার টাকা করে সর্বমোট ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এসময় ভেজাল মিষ্টি,পাউরুটি ও বিস্কুট তৈরীর উপাদান ধ্বংস করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের কাজ আগামী জুন মাসেই শেষ হবে। এরপর ট্রায়াল রান শেষে আগামী সেপ্টেম্বরেই রেলপথটি খুলে দেয়া হবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রেলপথটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। দু’দেশের মানুষ এই রেলপথের সুবিধা পাবেন।
আজ ১৭ মে বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্তবর্তী শিবনগর এলাকায় আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
রেলপথটির বাণিজ্যিক গুরুত্ব তুলে ধরে রেলমন্ত্রী বলেন, রেলপথটি চালু হলে ভারতের সাথে বাণিজ্যের আরেকটি দ্বার খুলবে। সড়কপথে পণ্য পরিবহনে খরচ বেশি। কিন্তু ট্রেনে পণ্য পরিবহনে খরচ কম হবে। এর সুবিধা দুইদেশের জনগণই পাবে।
তিনি আরো বলেন, এটি চালু হলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের এ অঞ্চলের ৭টি রাজ্যের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হবে। আপাতত মিটার গেজ ট্রেন দিয়ে এই পথে যোগাযোগ স্থাপিত হবে। রেলের পরিকল্পনা আছে সমস্ত রেল ব্যবস্থাকে ব্রড গেজে রূপান্ত করা হবে। ধীরে ধীরে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ব্রড গেজ করা হবে। এই পরিকল্পনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। শিঘ্রই টঙ্গী থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ডুয়েল গেজ রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
রেলের উন্নয়নের ব্যাপারে মন্ত্রী বলেন, রেলের পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে আরও ৪/৫টি নতুন ট্রেন দেওয়া হবে। এতে যাত্রী চলাচলে আরও সুবিধা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের পরিচালক আবু জাফর মিয়া ও প্রকল্পের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের কান্ট্রি হেড শরৎ শর্মা, প্রকল্প পরিচালক জাফর উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ রুহুল আমিন, আখাউড়া ইউএনও অংগ্যজাই মারমা প্রমুখ।
উল্লেখ্য, সাড়ে ১০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পটির কাজ ২০১৮ সালের জুলাইয় মাসে শুরু হয়। বাংলাদেশ অংশে ৭ কি: মি:। ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এর কাজ পায়। দেড় বছর মেয়াদী প্রকল্পটির মেয়াদ চারদফায় বাড়িয়ে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
লক্ষ্মীপুর জেলা শহরের ঝুমুর হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রির অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে হোটেল মালিক মো. সবুজ, হোটেলের পরিচালনাকারী মো. রিয়াজ ও মাংস সরবরাহকারী কসাই মো. চৌধুরী ওরফে শাহ আলমকে আসামি করা হয়। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
আজ ১৫ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে নাজির ইয়াসিন আরাফাত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নাজির ইয়াসিন আরাফাত বলেন, খাবার হোটেলে গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি করে কর্তৃপক্ষ প্রতারণা করে আসছে বলে আবদুল কাদের নামে এক ব্যক্তি মামলা দায়ের করেছেন।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সদর আদালতে ৩ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়। আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক তারেক আজিজ আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তার করে আদালতে সৌপর্দ করার জন্য সদর মডেল থানাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলার বাদী আবদুল কাদের (৪০) সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের সফি মিয়ার ছেলে।
আদালত সূত্র জানায়, বাদী আবদুল কাদের জীবিকার তাগিদে বিভিন্ন কাজে নিজ বাড়ি থেকে লক্ষ্মীপুরে আসা যাওয়া করেন। এতে অধিকাংশ সময় দুপুরের খাবার হোটেলে খেতে হয়। গত ১৭ মে তিনি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এলাকার ঝুমুর হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যান।
তখন হোটেল কর্মচারীরা উন্নত মানের গরুর মাংস রয়েছে। সরল বিশ্বাসে বাদী সুস্বাদু খাবার হিসেবে গরুর মাংসের অর্ডার দেন। এতে খাওয়ার সময় তার সন্দেহ হয়। এ ঘটনায় তিনি মামলার আসামি সবুজ ও রিয়াজের কাছে মাংসের বিষয়ে জানতে চান। কিন্তু তারা জানায়, ‘হোটেলে গরুর মাংসই বিক্রি হয়। সকালে কিনে এনে তাজা গরুর মাংস রান্না করা হয়’।
এদিকে দু’দিন পর একটি অনলাইন গণমাধ্যমে ঝুমুর হোটেলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি করা হয় বলে সংবাদ পরিবেশন হয়। সংবাদটি আবদুল কাদেরের নজরে পড়ে। এতে জানতে পারেন, কসাই চৌধুরীর কাছ থেকে ঘোড়ার মাংস এনে ঝুমুর হোটেলে বিক্রি করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশ হোটেল মালিক সবুজ ও কসাই চৌধুরীকে আটক করে। এতে তদন্তক্রমে ঘটনাটি সত্য প্রমাণ হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করেছেন বাদী। এটি প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকা। হাজার হাজার মানুষের সঙ্গে হোটেল কর্তৃপক্ষ প্রতারণা করে আসছে। এজন্য আবদুল কাদের বাদী হয়ে ১৪ জুন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সদর আদালতে ৩ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন বলেন, মামলার বিষয়টি আমার জানা নেই। গ্রেপ্তারি পরোয়ানার নির্দেশনা এখনো আমাদের হাতে আসেনি। নির্দেশনার চিঠি পেলেই আসামিদের গ্রেপ্তার করে যথাসময়ে আদালতে সৌপর্দ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাসচাপায় স্বামী-স্ত্রীসহ ব্যাটারিচালিত ভ্যানের চার আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ ১ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মধুপুর উপজেলার গাংগাইর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- জেলার ধনবাড়ী উপজেলার পাইস্কা গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের ছেলে মাঈনুদ্দিন (৫০), তার স্ত্রী তাহেরা বেগম (৩০) ও একই গ্রামের দরদ আলীর ছেলে ফরহাদ (৪৫)। এ ঘটনায় এক শিশু নিহত হয়েছে, তবে তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।
মধুপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের অফিসার হেমাইল কবির বলেন, মধুপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা পরিবহণের একটি বাস ঘাটাইল থেকে মধুপুরের দিকে যাওয়া একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যানকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাঈনুদ্দিন, তাহেরা বেগম ও ফরহাদ নিহত হন। গুরুতর আহত হয় এক শিশু। তাকে উদ্ধার করে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মধুপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মুরাদ হোসেন বলেন, ঘাতক বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে বাসের চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরের শিরিরচালা এলাকা থেকে অপহরণের ৬ দিন পর অপহৃত তিন মাস বয়সী শিশুকে উদ্ধার করেছে জেলা পুলিশ। এসময় তিন অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়। আজ ৮ এপ্রিল শনিবার তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলা-কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা থানার বাউশি এলাকার মজলুর স্ত্রী আলপনা উরফে রুবিনা (২৫), রুবিনার বড়বোন একই জেলার দুর্গাপুর থানার হাবিআলী এলাকার আবুল কাশেমের স্ত্রী ফাতেমা (৩৫) ও ফাতেমার ছেলে রফিকুল ইসলাম (১৯)।
দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম জানান, গাজীপুরের জয়দেবপুর থানাধীন শিরিরচালা এলাকায় মো: ফিরোজ হোসেন তার স্ত্রী ও তিন মাসের শিশু ফাতেমা এবং শাশুড়িকে নিয়ে ওই এলাকায় জনৈক মাজহারুল ইসলামের বাড়িতে দুই মাস ধরে ভাড়া থাকেন। ফিরোজ হোসেন রাজমিস্ত্রির কাজ ও তার স্ত্রী একটি গার্মেন্টে চাকরি করেন। তাদের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেষপুর থানার বিশ্বনাথপুর গ্রামে। গত ২ এপ্রিল প্রতিদিনের মতো মেয়েকে শাশুড়ির কাছে রেখে স্বামী ও স্ত্রী কর্মস্থলে গেলে একই বাড়ির ভাড়াটিয়া আলপনা (রুবি) সুযোগ বুঝে শিশুটিকে অপহরন করে নিয়ে যায়। পরে শিশুটির পিতা (ফিরোজ হোসেন) বাদী হয়ে জয়দেবপুর থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করলে এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত ৭ এপ্রিল গভীর রাতে গাজীপুরের শ্রীপুর থানাধীন মুলাইদ পশ্চিম পাড়া এলাকার সুবেদ আলীর ভাড়া বাসা থেকে কন্যা শিশুটিকে উদ্ধার ও বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করে অপহরনকারীদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নন্দিতা মালাকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: রবিউল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো: মিরাজুল ইসলাম, জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ মো: দেলওয়ার হোসেন, জয়দেপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহাতাব উদ্দিনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।