অনলাইন ডেস্ক :
চার মেয়েকে ঘরে রেখে গত ২০ জুন ভোরে কাজে যান মিঠুন ও আরতি দম্পতি। ওই দিন সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ঘরের ভেতর হঠাৎ বিকট শব্দ হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই দাউ দাউ করে পুরো ঘরে আগুন ধরে যায়। আড়াই বছরের সুইটি রানী দাশের গায়ে আগুন লাগার উপক্রম হলে তাকে বাঁচাতে শরীরের ওপর মানবঢাল তৈরি করে বড় তিন বোন। এতে শরীরের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে যায় তাদের। সামান্য পুড়লেও রক্ষা পায় ছোট বোন। পরে আগুনে দগ্ধ তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু গত ২২ জুন শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় সারথি ও হ্যাপিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়। ঘটনার প্রায় ২৪ দিনের ব্যবধানে এক আগুনের ঘটনায় একে একে মারা গেল তিন বোন।
নিহতরা হলো‒ সারথি রানী দাশ (১৭), সাখশী রানী দাশ (১৩) ও হ্যাপি রানী দাশ (৬)। সবশেষ বুধবার রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা গেছে হ্যাপি। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩০ জুন একই ইনস্টিটিউটে সারথি ও তার আগে ২৪ জুন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে মারা যায় সাখশী। নিহতরা চট্টগ্রাম নগরের বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির বাসিন্দা মিঠুন ও আরতি দম্পতির মেয়ে। নিহত সারথি সপ্তম শ্রেণির, সাখশী পঞ্চম ও হ্যাপি কেজি শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
অগ্নিদগ্ধ হয়ে একে একে তিন শিশুর মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের স্থানীয় কাউন্সিলর জহরলাল হাজারী বলেন, ‘শরীরের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে যাওয়ায় তিন বোনের শারীরিক অবস্থা শুরু থেকেই গুরুতর ছিল। বেশি খারাপ হওয়ায় দুই বোনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আমি ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করি। কিন্তু কাউকে আর বাঁচানো গেল না। ঘটনাটি খুবই হৃদয়বিদারক। সিটি করপোরেশন থেকে তাদের চিকিৎসার জন্য ১০ হাজার টাকা এবং স্থানীয় এমপি শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ৫০ হাজার টাকার আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন।’
নিহতদের প্রতিবেশী উত্তম দাস বলেন, ঘটনার দিন সকালে হঠাৎ বিকট শব্দ শুনে নিজের ঘর থেকে বের হয়ে দেখি কেবল ধোঁয়া আর ধোঁয়া। কিছুক্ষণের মধ্যেই আগুন ধরে যায়। এক পর্যায়ে কয়েকজন মিলে দগ্ধ চার বোনকে আমরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিই। বড় তিন বোনের কারণে তাদের ছোট মেয়ে আগুনে কম দগ্ধ হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সে কয়েক দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়। কিন্তু এ ঘটনায় একে একে তিন মেয়ের মৃত্যু হলো। এমন ঘটনায় পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
জানা গেছে, গ্যাসের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত। নিহত তিন বোনের শরীরের ৯০ শতাংশের ওপর আগুনে পুড়ে গিয়েছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের অংশ হিসেবে আজ ২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলার তমরদ্দি বাজার পরিদর্শন করেন হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুরাইয়া আকতার লাকী।
এ সময় মেসার্স ভাই ভাই ট্রেডার্সের জাফর আলীকে মূল্য তালিকা না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ২০০৯ এর ৩৮ ধারায় ১০ হাজার টাকা এবং নোংরা আর্বজনা ও ময়লাযুক্ত মালামাল রাখার দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের ২০০৯ এর ৫৩ ধারায় ব্যবসায়ী দিলীপ সাহাকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. গোলাম সরওয়ার। হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুরাইয়া আকতার লাকী জানান, হাতিয়ায় নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনার নদীর পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ৭ সে.মি. বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বাড়ার সাথে সাথে যমুনা নদীর তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। প্রতিদিন ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা-ফসলী জমি-গাছপালা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বহু স্থাপনা। এতে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে ভাঙনকবলিতরা।
তাদের অভিযোগ, ভাঙনরোধে পাউবো যেমন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না তেমনি ভাঙনের শিকার মানুষগুলো খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করলেও কেউ খোঁজ নিচ্ছে না। ভাঙনের শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটছে নদী তীরবর্তী মানুষের। অন্যদিকে, পানি বাড়ায় চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে।
জানা যায়, গত এক সপ্তাহ যাবত যমুনা নদীর পানি পানি বাড়ছে। পানি বাড়ার সাথে সাথে যমুনার অরক্ষিত তীরবর্তী বিস্তৃর্ন এলাকায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্তমানে শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরী, জালালপুর ইউনিয়ন, এনায়েতপুরের ব্রাহ্মণগ্রাম, চৌহালীর খাসপুকুরিয়া ইউপির ভুতের মোড়, বাঘুটিয়া, ওমারপুর, বেলকুচি এবং কাজিপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর চরে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন ভাঙনে বসতবাড়ী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ফসলি জমি বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙন আতঙ্কে নদীর তীরবর্তী মানুষ নির্ঘুম রাত পার করছে।
আর গত দেড়মাসে এসব অঞ্চলের প্রায় ৩ সহস্রাধিক বসতভিটা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে গেছে।
শাহজাদপুরের পাঁচিল গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম, রহিমা খাতুন, শরিফুল ইসলাম ও শুকুর ফকির জানান, দুদিন আগেও বসতভিটা ছিল। হঠাৎ প্রবল ঘুর্নাবর্তের কারণে বসতভিটাসহ আসবাবপত্র সব কিছু নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। কোনরকম ছেলে-মেয়ে নিয়ে রক্ষা পেয়েছি। বর্তমানে যাবার কোনো জায়গা না থাকায় খোলা আকাশের নীচে মানবেতর জীবনযাপন করছি। বসতঘর তোলার জায়গা না থাকায় ঘরগুলো ওয়াপদা বাঁধসহ বিভিন্ন স্থানে স্তুপ করে রেখেছে। ঝড় বৃষ্টি ও রোদে পুড়ে খেয়ে না খেয়ে আমাদের জীবন পার করছি। এতো কস্টে থাকলেও কেউ আমাদের খোঁজ নিতে আসেনি।
চৌহালীর বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম জানান, ভাঙনে ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। এক ইঞ্চি জায়গাও নেই। এখন একেবারে নিঃস্ব অবস্থায় পড়ে গেছি। ভবিষ্যতে কিভাবে চলবে সে চিন্তায় রাতে ঘুম হয় না। সরকার বা জনপ্রতি ও প্রশাসন কেউ আমাদের একটু সহযোগিতা করছে না। স্থানীয়দের অভিযোগ, সরকার নদী তীর রক্ষায় সাড়ে ৬শ কোটি টাকা ও চৌহালী রক্ষায় প্রায় ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও পাউবো ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজ না করায় তাদের গাফিলতির কারণে নদী ভাঙছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার জানান, যমুনা পানি বাড়ায় ভাঙ্গনও বাড়ছে। বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতো বড় এরিয়ায় ভাঙনরোধে ব্যবস্থা গ্রহণের সামর্থ্য পাউবোর নেই। এরপরেও যেখানে বেশি ভাঙছে সেখানে জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স’কে সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে কাজ করার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ডিজিটাল ডিভাইস নতুন সুযোগের দ্বার উন্মোচন করছে। এর সুফল পেতে দেশে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হবে।
আজ ৩ আগস্ট বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্ক ফোর্স’-এর প্রথম বৈঠকে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল ডিভাইস আমাদের সামনে নতুন দ্বার উন্মোচন করছে এবং সেজন্য আমাদের উপযুক্ত দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে।’
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, তারা যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলছেন তার জন্য দেশের নাগরিকদের প্রস্তুত থাকতে হবে, যেখানে সকল মানুষ ডিজিটাল ডিভাইস এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে জানবে। খবর বাসসের
প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে দেশের জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি যথাযথ পরিকল্পনার ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের উচিত মানুষের সৃজনশীলতা, তাদের চিন্তাভাবনা এবং এগিয়ে যাওয়ার ধারণার বিকাশের সুযোগ তৈরি করা। আমাদের উচিত শিক্ষাসহ সব খাতে এগুলো ব্যবহার করা।’
নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী করে গড়ে তোলার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা ও প্রযুক্তি দিয়ে গড়ে তুলতে হবে।
দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা স্মার্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল ডিভাইস, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হবে এবং ধাপে ধাপে কী করতে হবে সে বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের জনশক্তি আমাদের বড় শক্তি, এবং সেই অনুযায়ী আমাদের জনশক্তি প্রস্তুত করতে হবে।’
তিনি বিভিন্ন দেশের ভাষা শেখা, শিক্ষার মান বৃদ্ধি এবং বিষয়ভিত্তিক অধ্যয়নের পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নের ওপরও জোর দেন। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশে কোনো দারিদ্র্য থাকবে না, যেখানে মানুষ উন্নত ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন করবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটিয়ে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করাই আমাদের লক্ষ্য।’
দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৯৯৬ সালে যখন ক্ষমতা গ্রহণ করি, তখন সারা বিশ্বে ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার ব্যবহার করা হচ্ছিল, কিন্তু আমরা তাদের পেছনে ছিলাম। এতেই বোঝা যায় যে আমরা কতটা পিছিয়ে ছিলাম তখন।’
এরপর তিনি বলেন, ‘সেই জায়গা থেকে, আমরা আজ এত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছি এবং এখন অনেক উন্নত দেশও আমাদের চেয়ে পিছিয়ে আছে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিপুল জয়ের পর টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় এসে নতুন সূচনা করতে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীসহ নতুন মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়িয়েছে ৩৭ জনে। তাদের মধ্যে ২৫ জন পূর্ণ মন্ত্রী। আর ১১ জন পাচ্ছেন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন আজ ১০ জানুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, ‘আমি মোট ২৫ জন পূর্ণমন্ত্রী এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রীর নামের তালিকা পেয়েছি। এখানে আসার আগে তাদেরকে টেলিফোনে জানিয়েছি।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব, মন্ত্রী হচ্ছেন আ ক ম মোজাম্মেল হক, ওবায়দুল কাদের, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, আসাদুজ্জামান খান কামাল, দীপু মনি, তাজুল ইসলাম, ফারুক খান, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আনিসুল হক, হাছান মাহমুদ, আবদুস শহীদ, সাধন চন্দ্র মজুমদার, র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, আব্দুর রহমান, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, আব্দুস সালাম, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ফরহাদ হোসেন, ফরিদুল হক খান, জিল্লুল হাকিম, সাবের হোসেন চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, নাজমুল হাসান পাপন, ইয়াফেস ওসমান এবং সামন্ত লাল সেন।
তাদের মধ্যে ইয়াফেস ওসমান ও ডা. সামন্ত লাল সেন টেকনোক্রেট মন্ত্রী হচ্ছেন।
প্রতিমন্ত্রী হচ্ছেন সিমিন হোসেন রিমি, নসরুল হামিদ, জুনাইদ আহমেদ পলক, মোহাম্মদ এ আরাফাত, মহিবুর রহমান, জাহিদ ফারুক, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রুমানা আলী, শফিকুর রহমান চৌধুরী, আহসানুল টিটু এবং খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠান হবে শুক্রবার। সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনে শপথ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ইতোমধ্যে জানিয়েছে। নতুন সরকারে কে কোন মন্ত্রণালয় পাবেন, তা জানা যাবে দপ্তর বণ্টনের পর।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরে গাড়ির চাপায় মনির হোসেন (৩০) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) বাসন থানার ওসি মো. আবু সিদ্দিক জানান, বুধবার সকালে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বাসন থানাধীন ভোগড়া এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পার হচ্ছিল মনির। এ সময় দ্রুতগতির একটি গাড়ি তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহতের বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।