চলারপথে রিপোর্ট :
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আমজেদ শেখ (৪২) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৭ জুলাই সেমাবার বেলা ১১টার দিকে ভাঙ্গার মানিকদহ্ ইউনিয়নের বিলভারা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। নিহত আমজেদ বিলভারা গ্রামের ইব্রাহীম শেখের ছেলে। তিনি পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি।
জানা গেছে, আমজেদ শেখ বিলভারা গ্রামের সাত্তার মুন্সির বাড়িতে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতে যান। এ সময় বৈদ্যুতিক তারের উপর পরে থাকা বাঁশ কাটতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন তিনি। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাশের সদরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশীদ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় ময়না তদন্ত ছাড়াই মৃতদেহটি পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
মহান মে দিবস আজ। শ্রমিক অধিকার আদায়ের দিন। এবারের প্রতিপাদ্য– ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়ব এ দেশ নতুন করে’। কর্মক্ষেত্রে বঞ্চনা, নির্যাতন ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং অধিকার আদায়ের রক্তাক্ত গৌরবময় দিন। অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হচ্ছে।
১৮৮৬ সালের এ দিনে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ওই সময়ে আন্দোলনরত শ্রমিকদের ঘিরে থাকা পুলিশের ওপর অজ্ঞাতনামা কেউ বোমা নিক্ষেপ করলে পুলিশ শ্রমিকদের ওপর গুলি চালায়। এতে ১০-১২ জন শ্রমিক ও পুলিশ নিহত হন। ওই দিন তাদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বিশ্বে শ্রমিক শ্রেণির অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তবে দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয় আরও পরে। ১৮৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের শতবার্ষিকীতে প্যারিসে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১৮৯০ সাল থেকে শিকাগো প্রতিবাদের বার্ষিকী আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশে পালনের প্রস্তাব করেন রেমন্ড লাভিনে। ১৮৯১ সালে আন্তর্জাতিক কংগ্রেসে এ প্রস্তাব গৃহীত হয়। এরপর ১৮৯৪ সালে মে দিবসে দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। এর ধারাবাহিকতায় ১০০ বছর পর ১৯০৪ সালে আমস্টারডাম শহরে অনুষ্ঠিত সমাজতন্ত্রীদের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ উপলক্ষ্যে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। ওই প্রস্তাবে বিশ্বজুড়ে সব শ্রমিক সংগঠন ১ মে ‘বাধ্যতামূলকভাবে কাজ না করার’ সিদ্ধান্ত নেন। এরপর থেকে সারা বিশ্বে দিনটি ‘মে দিবস’ হিসাবে পালিত হয়ে আসছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও শ্রমিক সংগঠন বর্ণাঢ্য কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দিবসটি উপলক্ষে বুধবার দেওয়া বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্কের মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে মে দিবসের গুরুত্ব অপরিসীম; দেশের টেকসই উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
সরকারি অন্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে– সকাল সাড়ে ৭টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে শোভাযাত্রা। শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন এর উদ্বোধন করবেন।
মে দিবস উপলক্ষে বুধবার দেওয়া বিবৃতিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, মূল্যস্ফীতির চাপে শ্রমজীবী মানুষ দুঃখ-কষ্টে জীবনযাপন করছেন। গত বছর গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতন হয়। এখন শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়নে কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকার কথা না। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
হবিগঞ্জ শহরের চাষি বাজারে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সিনহার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় নানা অসংগতি পাওয়ায় জরিমানা করা হয় মোট ৩টি প্রতিষ্ঠানকে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সিনহা জানান, সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দামে আলু বিক্রয় না করা, ক্রেতাদের ভাউচার প্রদান না করা, মূল্য তালিকা আপডেট না করার কারণে তিনটি আলুর আড়তের মালিককে মোট ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানকে সহযোগিতা করেন আনসার ব্যাটালিয়নের একটি টিম। দেবানন্দ সিনহা জানান, জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতিসংঘের শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কোর বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘ঢাকার রিকশা’ ও ‘রিকশা চিত্র’।
আজ ৬ ডিসেম্বর বুধবার আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানার কাসানে বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ বিষয়ক কনভেনশনের চলমান ১৮তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের সভায় এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
জামদানি, শীতল পাটি, বাউল গান ও মঙ্গল শোভাযাত্রার স্বীকৃতির পর বাংলাদেশের পঞ্চম বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে ঢাকার রিকশা ও রিকশা চিত্র এ স্বীকৃতি লাভ করেছে।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, এর ফলে গত আট দশক ধরে চলমান রিকশা চিত্রকর্ম একটি বৈশ্বিক ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি লাভ করল।
উল্লেখ্য, গত ছয় বছর ধরে এ চিত্রকর্মের নিবন্ধন ও স্বীকৃতির প্রক্রিয়া চলমান থাকলেও প্রথম চেষ্টায় তা ব্যর্থ হয়। গত বছর (২০২২) পুনরায় নথিটি জমাদানের সুযোগ দেওয়া হয়। এরপর সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ও প্যারিসের বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতায় সম্পূর্ণ নথিটি নতুনভাবে প্রস্তুত করা হয়।
বাংলাদেশের রিকশা চিত্র ইউনেস্কোর বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় সভায় উপস্থিত আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের সদস্য, মন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূতসহ শতাধিক দেশের প্রতিনিধি বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানান। পাশাপাশি এ চিত্রকর্মের বৈচিত্র্যপূর্ণ বহিঃপ্রকাশে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
এ অর্জনের মাধ্যমে ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের ধারাবাহিক সাফল্যের মুকুটে আরও একটি পালক যুক্ত হলো।
এ স্বীকৃতিকে বাংলাদেশের জন্য বিরল সম্মান হিসেবে অভিহিত করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও সচিব খলিল আহমদ।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ নভেম্বর ৪২তম সাধারণ পরিষদের সভায় বাংলাদেশ ইউনেস্কো নির্বাহী পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়। ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের এ ধারাবাহিক সাফল্যকে সংশ্লিষ্ট মহল বাংলাদেশের কূটনৈতিক অগ্রযাত্রা হিসেবে অভিহিত করেন।
চলারপথে ডেস্ক :
মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের উত্থাপিত প্রস্তাবটি প্রতিনিধি পরিষদের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটিতে রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রস্তাবটি যাতে বিবেচিত হয় সে জন্য বাংলাদেশ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
আজ ২৫ জানুয়ারি বুধবার জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সদস্য এ. কে. এম. রহমতুল্লাহর এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা জানান।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত এ প্রশ্নোত্তরে পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত নৃশংসতা যে কোনো যুদ্ধকে ছাড়িয়ে গেছে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখের বেশি মানুষের আত্মত্যাগ ও লক্ষাধিক মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি। যুদ্ধের সময় মুক্তিকামী সাধারণ মানুষের উপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের নৃশংসতা বিশ্বের অন্য যে কোনো যুদ্ধে সংগঠিত নৃশংসতাকে ছাড়িয়ে গেছে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নাৎসি নৃশংসতাসহ ইতিহাসের সকল কালো অধ্যায়কে হার মানিয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে এত বেশিসংখ্যক মানুষকে হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণের চিত্র ইতিহাসে আর একটিও পাওয়া যাবে না। এই ইতিহাসকে স্মরণ রেখে বিশ্বের যে কোন প্রান্তি সংগঠিত গণহত্যার বিরুদ্ধে আমরা আন্তর্জাতিক মঞ্চে জোরাল প্রতিবাদ জানিয়ে আসছি।
এরপর প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সরকার গঠনের পর থেকেই মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে কূটনৈতিক পর্যায়ে নানান পদক্ষেপ চালিয়েছি। এরই ফলশ্রুতিতে, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে চালানো হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গত বছরের ১৪ অক্টোবর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে (হাউস অব রিপ্রেজেন্টিভস) একটি প্রস্তাব আনা হয়। প্রস্তাবটি উত্থাপন করেছেন ওহিও অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেসম্যান স্টিভ চ্যাট এবং ক্যালিফোর্নিয়ার কংগ্রেসম্যান রো খান্না। পরবর্তীতে কো-স্পন্সর হিসেবে যোগ দিয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যাটি পোর্টার এবং নিউজার্সির ট ম্যালিনোস্কি।
প্রধানমন্ত্রী আরো জানান, কংগ্রেসম্যানদের উত্থাপিত প্রস্তাবটি বিবেচনার জন্য প্রতিনিধি পরিষদের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির কাছে পাঠিয়েছে। প্রস্তাবটি যাতে বিবেচিত হয় সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ ঐকান্তিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মার্কিন আইনপ্রণেতাদের উত্থাপিত এই প্রস্তাবটি বর্তমান সরকারের কূটনৈতিক সফলতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এ প্রস্তাবের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশ রাষ্ট্রকেই নয় বরং স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় অগণিত মানুষের আত্মত্যাগ বিশেষত মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের ও বীরঙ্গনা মা-বোনদের সম্মানিত করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
রংপুরের পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) মো. মনিরুজ্জামানকে চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হয়েছে। সরকারি চাকরি আইন ২০১৮-এর ৫৭ নম্বর আইনের ৪৫ ধারার বিধান অনুসারে তাকে অবসর দেওয়া হয়। ডিআইজি হিসেবে যোগ দেওয়ার দেড় মাসের মাথায় বাধ্যতামূলক অবসরে গেলেন তিনি।
আজ ১৩ আগস্ট মঙ্গলবার সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এ তথ্য জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের সদস্য মো. মনিরুজ্জামান বিপিএম (বার) পিপিএম (বার) পুলিশ কশিনার (ডিআইজি), রংপুর মহানগর পুলিশ, রংপুরকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইনের ৪৫) ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে।
এর আগে গত ২৫ জুন মো. মনিরুজ্জামান রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের তৃতীয় পুলিশ কমিশনার হিসেবে যোগ দেন। এর আগে তিনি ডিআইজি (অপারেশন্স) হিসেবে জঙ্গিবাদ ও উগ্রপন্থা দমনে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা অ্যান্টিটেররিজম ইউনিটে কর্মরত ছিলেন।
এদিকে আজ ১৩ আগস্ট মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশের ১৮ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুলিশ পরিদর্শককে (নিরস্ত্র) পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বদলি করা হয়েছে।