অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রে দুর্ঘটনাক্রমে ৩ বছর বয়সী একটি শিশু তার এক বছর বয়সী বোনকে গুলি করে হত্যা করেছে। সোমবার ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যে এ ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির
সান ডিয়েগো কাউন্টির ফলব্রুকে হ্যান্ডগান দিয়ে গুলি করে ওই শিশু। সোমবার সকালে বোনকে গুলি করার পর ওই শিশুটি স্থানীয় পুলিশে ফোন করে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ দেখতে পায় তার বাসা রক্তে রঞ্জিত।
পরে মাথায় আহত অবস্থায় উদ্ধার করে এক বছরের কন্যাশিশুকে। পুলিশ জানতে পারে বাড়িতে তিন বছর বয়সী শিশুটি একটি অনিরাপদ হ্যান্ডগান হাতে পেয়ে যায়। তা দিয়ে সে গুলি করে বোনকে। আহত শিশুকে পালোমার হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। কিন্তু কিছুক্ষণ পরে সে মারা যায়।
অনলাইন ডেস্ক :
উত্তরাখণ্ডে একটি ট্রান্সফর্মার বিস্ফোরণের ঘটনায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে এক পুলিশ সদস্য এবং তিনজন গার্ড রয়েছেন। একটি সেতুতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার সময় ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
যে সেতুতে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হচ্ছিল সেটি নমামি গঙ্গে প্রকল্পের অংশ। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি ২০১৪ সালের ১০ জুলাই নমামি গঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের ঘোষণা দিয়েছিলেন। নমামি গঙ্গের লক্ষ্য গঙ্গা নদীর দূষণ কমানোর পাশাপাশি নদীর তীর সংরক্ষণ ও পুনর্জীবিত করা। উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার অলকানন্দা নদীর তীরে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ওই দুর্ঘটনায় পাঁচজন আহত হয়েছে। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাজ্য পুলিশের মহাপরিচালক অশোক কুমার বলেন, একজন পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর এবং তিনজন গার্ডসহ ১৫ জন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। এই ঘটনার তদন্ত চলছে।
চামোলির পুলিশ সুপার প্রমেন্দ্র দোভাল জানিয়েছেন, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, আমরা ঘটনাস্থল থেকে ফোন পাই যে, একজন প্রহরী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। পুলিশ কর্মীরা গ্রামবাসীর সাথে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে গেলে ২১ জন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন এবং গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ১৫ জনের মৃত্যু হয় এবং বাকিদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
অনলাইন ডেস্ক :
গত তিন দিন ধরে টানা বৃষ্টিতে নাজেহাল ভারতের আগ্রা। শহরের একাধিক এলাকা জলমগ্ন। বৃষ্টির জেরে জনজীবন কার্যত স্তব্ধ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি এমনই, যে তাজমহলের ছাদ চুঁইয়েও পড়ছে পানি। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানাচ্ছে, হাঁটুপানি জমেছে তাজমহল প্রাঙ্গণের বাগানেও। গত বৃহস্পতিবার থেকেই তাজমহল প্রাঙ্গণের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, জলে ডুবে গিয়েছে তাজমহলের একটি বাগান। গোটা এলাকা জুড়ে শুধু পানি আর পানি। তাতেও উৎসাহী পর্যটকদের কমতি নেই। সেই দৃশ্য আবার মুঠোফোনে বন্দি করে রাখছেন কেউ কেউ! ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের (এএসআই) আগ্রা বিভাগের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বৃষ্টিতে তাজমহলের মূল গম্বুজও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে ছাদ বেয়ে চুঁইয়ে পড়ছে পানি। তবে তিনি এও জানিয়েছেন, চিন্তার কোনও কারণ নেই। শনিবার এএসআইয়ের মুখ্য সুপারিনটেন্ডেন্ট রাজকুমার পটেল বলেছেন, ‘‘তাজমহলের মূল গম্বুজের ছিদ্রটি আমাদের নজরে এসেছে। পরিদর্শনের পর প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, এটি ক্ষয়ের ফলেই তৈরি হয়েছে। স্থাপত্যে বড়সড় কোনও ক্ষতি হয়নি। আমরা ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করে গম্বুজের অবস্থা খতিয়ে দেখেছি। এখনই চিন্তার কোনও কারণ নেই।’’
তাজমহল ইউনেস্কো দ্বারা অনুমোদিত বিশ্বের ঐতিহ্যমূলক স্থানগুলির অন্যতম। ১৬৫৩ সালে এই মোগল স্থাপত্যের নির্মাণকাজ শেষ হয়। প্রতি বছর অগণিত পর্যটক এর টানেই আগরা যান। ফলত তাজমহল আগরা-সহ সারা ভারতের পর্যটন মানচিত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। স্থানীয় এক গাইড জানাচ্ছেন, তাজমহলকে ঘিরেই আমাদের মতো অনেকের কর্মসংস্থান। ফলে সরকারের উচিত এই স্মৃতিস্তম্ভের যথাযথ যত্ন নেওয়া।
প্রসঙ্গত, গত তিন দিন ধরেই ভারী বৃষ্টিতে ভিজছে দিল্লি এবং আগরা। শহরের বিভিন্ন এলাকা ছাড়াও জলমগ্ন রাজ্যের মফস্বল, গ্রাম। কোথাও কোথাও ডুবেছে চাষজমি। জলে ডুবেছে জাতীয় সড়কও। এর মাঝেই প্রকাশ্যে এল তাজমহলের মতো গুরুত্বপূর্ণ সৌধের এই চিত্র।
অনলাইন ডেস্ক :
সুরঙ্গ করে সোনালী ব্যাংকের একটি উপ-শাখায় ডাকাতির চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ব্যাংকের চারিদিকে ঘিরে রেখেছে। নিরাপত্তার কারণে ব্যাংকের কাছে কাউকে যেতে দিচ্ছে না।
স্থানীয়রা জানান, রাত দেড়টার দিকে সদর উপজেলার বড়বাড়ি সোনালী ব্যাংকের উপ-শাখার অফিস সহকারী টের পেয়ে চিৎকার দেন। পরে এলাকাবাসীর ছুটে এলে ব্যাংকের পেছনের দেয়ালে সুরঙ্গ দেখতে পান। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খবর দিলে তারা পুরো এলাকায় ঘিরে রাখে।
সোনালী ব্যাংকের বড়বাড়ী শাখার ব্যবস্থাপক রাজু মিয়া বলেন, সোমবার রাতে ডাকাতির চেষ্টা চলছে বলে আমরা খবর পাই। সাথে সাথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করি।
এদিকে ব্যাংকে থাকা টাকা লুট হয়েছে কি-না এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তবে এ বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে বলেও জানান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরা।
লালমনিরহাট সদর থানার ওসি মোহাম্মদ নূরনবী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ব্যাংক থেকে টাকা লুট হয়েছে কি না সে বিষয়টি তদন্ত করার পর বলা যাবে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের উত্তর গাজার জাবালিয়ায় জাতিসংঘের পরিচালিত ‘আল-ফাখুরা’ নামে একটি স্কুলে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে কমপক্ষে ৫০ জন নিহত হয়েছে।
গতকাল শনিবার ভোরে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ পরিচালিত ওই স্কুলটিতে ইসরায়েলী বাহিনীর অবিরাম হামলা থেকে বাঁচতে শত শত মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল।
গাজা থেকে কাতার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিনিধি তারেক আবু আজজুম জানান, স্কুলের ভেতর মরদেহ পড়ে আছে। মেডিকেল টিমগুলো আহতদের সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।
তিনি আরো জানান, উত্তর গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত স্থল আক্রমণ থেকে বাঁচতে অনেক ফিলিস্তিনি সুরক্ষার জন্য ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালের আশপাশে জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে। জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের আল-ফাখুরা স্কুলে আশ্রয় নেওয়া লোকেরা, যাদের অনেকের চিকিৎসা সমস্যা ছিল, তারা ভেবেছিল তারা সেখানে আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে পারে।
গাজায় গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরাইলের নির্বিচার হামলায় প্রাণহানির সংখ্যা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার সরকারি মিডিয়া অফিসের মহাপরিচালক ইসমাইল থাওয়াবতা।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সংকটের একটি টেকসই সমাধান নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব বাস্তবায়নের পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের নিজ মাতৃভূমি মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও বহুগুণ বাড়াতে বৈশ্বিক সম্প্রদায় বিশেষ করে আসিয়ান সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের কাছে চারটি প্রস্তাব তুলে ধরে তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে উদ্ভূত এই (রোহিঙ্গা) সমস্যার স্থায়ী সমাধান নিশ্চিত করতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও বহুগুণ বাড়াতে হবে, সব বিকল্পের মধ্যে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনই সবচেয়ে কার্যকর।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের ফাঁকে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ, কানাডা, গাম্বিয়া, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ সদর দপ্তরে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ‘তারা কি আমাদের ভুলে গেছে?’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের এক ইভেন্ট আয়োজন করে। ইভেন্টটি সঞ্চালনা করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।
শেখ হাসিনা তার প্রথম ও দ্বিতীয় প্রস্তাবে বলেন, আমি বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন বিষয়টি সমাধান করে এবং এই দুর্দশাগ্রস্ত ও অসহায় মানুষের জীবন ধারণের জন্য আমাদের মানবিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি এ বিষয়টিকে তাদের এজেন্ডার শীর্ষে রাখে।
তৃতীয় প্রস্তাবে তিনি বলেন, এই জাতিগত সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত, নিয়মে পরিণত করা এবং ঘৃণ্য নৃশংসতাকারী অপরাধীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য চলমান এবং প্রচলিত আইনি ও বহুপাক্ষিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ছয় বছর ধরে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের মর্মান্তিক বিতাড়নের ঘটনা দেখে আসা বিশ্বকে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের স্থায়ী দুর্ভোগের কথা আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে তারা আজ এখানে সমবেত হয়েছেন।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি নির্মম হত্যাকাণ্ডের কারণে কয়েক মাসের মধ্যে প্রায় ১০ লাখ মানুষ বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। এর পর থেকে আমরা আমাদের মাটিতে তাদের আশ্রয় এবং তাদের মৌলিক ও মানবিক সেবা দিয়ে আসছি। আমি আমাদের সব অংশীজন এবং বন্ধুদের তাদের সংহতির পাশাপাশি মানবিক সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
ইস্যুটি এখন স্থবিরতার পর্যায়ে পৌঁছেছে উল্লেখ তিনি বলেন, গত ছয় বছরে একজন বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাও মিয়ানমারে তাদের বাড়িতে ফিরে যেতে পারেনি। বাংলাদেশে তাদের দীর্ঘ উপস্থিতি কেবল তাদের আরও হতাশার দিকেই ঠেলে দিচ্ছে না, এটি কক্সবাজারের পরিস্থিতিকেও অনিশ্চিত করে তুলছে। আশ্রয়দাতা সম্প্রদায় আজ তাদের উদারতার শিকারে পরিণত হয়েছে, বলেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের চাহিদার প্রতি বিশ্বব্যাপী মনোযোগ দ্রুত হ্রাস পাওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, এটি মানবিক সহায়তা পরিকল্পনায় ক্রমবর্ধমান অর্থায়নের অভাব স্পষ্ট।
তিনি বলেন, সমগ্র বিশ্ব অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অন্যান্য অনেক কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা যে, রেকর্ড পরিমাণ উচ্চতায় পৌঁছেছে সে বিষয়ে তারা অবগত আছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব রোহিঙ্গাদের ভুলে যেতে পারে না। কেননা, ২০১৭ সালে তাদের দেশত্যাগ কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না এবং তারা কয়েক দশক ধরে মিয়ানমারে নিপীড়নের শিকার হয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিকারে এগিয়ে আসতে সবারই দায়িত্ব রয়েছে। তাদের ভরণপোষণের জন্য মানবিক সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটিই সব কিছু নয়। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে, তারা মিয়ানমারে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারবে এবং মর্যাদার সঙ্গে নিশ্চিত জীবনযাপন করতে পারবে। এবং এর জন্য আমাদের সমস্যাটির মূলে গিয়ে সমাধান করতে হবে, যা মিয়ানমারেই রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার দেশ জবাবদিহিতা প্রক্রিয়ার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, এবং আমরা আইসিজে, আইআইএমএম এবং আইসিসির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। আমি অন্য সব সদস্য রাষ্ট্রকে এই বিষয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থার সাথে সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানাই।