চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট মো. মেহেদী হাসান রনি (৩২) নামে এক যুবলীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে।
আজ ২০ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মেহেদী হাসান রনি নূরপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। সে এক সন্তানের জনক ছিল।
জানা যায়, মেহেদী হাসান রনি এবছর একটি মৎস্য প্রকল্প করেছে। ওই প্রকল্পে বৈদুতিক বাল্ব লাগনোর কাজ করছিলেন সাথে একজন ইলেকট্রেসিয়ান নিয়ে। বাল্বে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে গিয়ে সে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পানিতে পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আখাউড়া উপজলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা: লুৎফুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট রনিকে তার স্বজনরা হাসপাতালে নিয়ে আসে। এর আগেই তার মৃত্যু হয়।
মেহেদী হাসান রনির মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় তোরণ নির্মাণের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হানিফ মিয়া (৪৫) নামে এক ডেকোরেটর শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ডেকোরেটর মালিক সেলিম মিয়া (৪২) আহত হয়েছে।
২০ জানুয়ারি শনিবার বিকাল ৫ টার দিকে আখাউড়া থানা মসজিদের সামনের সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত হানিফ মিয়া পৌরশহরের কলেজ পাড়ার মৃত আতর আলীর পুত্র। তিনি ১ ছেলে মেয়ের জনক। আহত ডেকোরেটর মালিক সেলিম মিয়া রাধানগর ভাড়া বাসায় থাকে।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সংবর্ধনা উপলক্ষে তোরণ নির্মাণ করছিলেন ডেকোরেটর শ্রমিকেরা। ২৭ জানুয়ারি উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক কে সংবর্ধনা দেওয়ার কথা।
প্রত্যক্ষদর্শী ইলিয়াস মিয়া বলেন, হানিফ মিয়া আমার পূর্ব পরিচিত। আমি ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে ছিলাম হানিফ মিয়া গেইটের উপরে উঠে গেইট বানানোর কাজ করছিল। হঠাৎ দেখি হানিফের হাত দিয়ে ধোঁয়া উড়ছে। সেলিম মিয়া বাঁশ ধরা অবস্থায় কাঁপছে। তৎক্ষনাৎ আমি আরেকটা বাঁশ দিয়ে সেলিমকে সজোরে বারি দিয়ে সরিয়ে দেই। আমিও শট পাই। এসময় হানিফ মিয়া উপর থেকে নীচে সড়কে পড়ে যায়।
আহত সেলিম মিয়া বলেন আইনমন্ত্রীর সংবর্ধনা উপলক্ষে অর্ডার পেয়ে গেইট নির্মাণ করছিলাম। তখন হানিফ মিয়া বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যায়। উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল বলেন, আগামী ২৭ জানুয়ারি উপজেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে সংবর্ধনা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ ইকরাম চৌধুরী বলেন ৫ টা ১০ মিনিটে হানিফ মিয়াসহ দুইজন আহত রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে। আমরা রোগীর ইসিজি করে কোন রেসপন্স পাইনি। ব্ল্যাড প্রেসার পাইনি। হাসপাতালের আনার আগেই হানিফ মিয়ার মৃত্যু হয়েছে। সেলিম মিয়া শঙ্কা মুক্ত আছে।
আখাউড়া থানার ওসি মোঃ সফিকুল ইসলাম বলেন শ্রমিকরা কার গেইট নির্মাণ করছিল বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
মসজিদে আছরের নামাজ আদায় করে বাসায় ফিরছিলেন বৃদ্ধ নাসির মিয়া। রাস্তা পারাপারের জন্য দাঁড়িয়ে সুযোগের অপেক্ষা করছিলেন। আচমকা বেপরোয়া গতির একটি মোটরসাইকেল এসে থাক্কা দেয় তাকে। সড়কে লুটিয়ে পড়েন তিনি। এতে ডান পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাত পান তিনি।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১ দিন পর ১১ জুন মঙ্গলবার দুপুরে নাসির মিয়া মৃত্যুবরণ করেন। প্রবাস ফেরত নাছির মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পৌরশহরের রেলওয়ে কুমার পাড়া বাইপাস এলাকার বাসিন্দা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আখাউড়া-সুলতানপুর ফোরলেন সড়কের পাশে নাসির মিয়ার বাড়ি। প্রতিদিনের মতো গত ২ জুন খড়মপুর দক্ষিণ পাড়া মসজিদে আছরের নামাজ পড়তে যান তিনি। নামাজ শেষে ফেরার পথে বাসার সামনে সড়কের অপর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন পারাপারের জন্য। ব্যস্ত সড়কে হঠাৎ পশ্চিম দিকে আসা একটি মোটর সাইকেল তাক্কে সজোড়ে থাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। তার ডান পা, পাজড়ের হাড় ভেঙ্গে যায়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পান তিনি। স্থানীয়দের সহযোগিতায় উদ্ধার করে পরিবারের লোকজন প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করান। চিকিৎসা শেষে সোমবার বাড়িতে নিয়ে আসেন তাকে। মঙ্গলবার দুপুরে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
নিহত নাসির মিয়ার ছেলে ইসমাইল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেলের আঘাতেই আমার বাবার মৃত্যু হয়েছে। সড়ক দূর্ঘটনা রোধে গাড়ির কাগজপত্র যাচাই করা দরকার। তাহলে এভাবে কারও স্বজনকে অকালে প্রাণ দিতে হবে না।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া ইসলামী বক্তা (সুন্নী বক্তা) মাওলানা শরীফুল ইসলাম ভূইয়া নূরীর (৩৮) উপর নৃশংস হামলার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে চারজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৯ এর-সিলেট ক্যাম্পের সদস্যরা।
আজ ৮ মার্চ বুধবার দুপুর দুইটার দিকে র্যাব-৯ এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সরকারপাড়ার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানানো হয়।
গত মঙ্গলবার রাতে চট্টগ্রাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে র্যাবের একাধিক অভিযানিক দল চারজনকে গ্রেফতার করে। এর আগে আখাউড়া থানা পুলিশও একজনকে গ্রেফতার করে। এ নিয়ে এঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের জাকির হোসেন ওরফে জাক্কু (৪৮), একই গ্রামের মাহবুবুল আলম ওরফে শিমুল (৩৩), একই উপজেলার চাওড়া গ্রামের মোঃ সুমন মিয়া (৩৫) ও কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার গ্রামের বাসিন্দা বর্তমানে চাওড়া দৌলতবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মোঃ আমিরুল ইসলাম (২০)।
এর আগে পুলিশ গত সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে শাহিনুর ইসলাম (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। তাকে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আহত ইসলামী বক্তা শরীফুল ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চাপুইর গ্রামের কাজী আবদুর রফিক ভূঁইয়ার ছেলে। তিনি বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর ইসলামীয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবী বিভাগের প্রভাষক।
বাংলাদেশের বিভিন্নস্থানে ওয়াজ মাহফিলে বক্তা হিসেবে তিনি ওয়াজ করতেন। গত শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি বিজয়নগর উপজেলায় ওয়াজ মাহফিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে আখাউড়া উপজেলার রামধননগর রেলক্রসিং এলাকায় পৌছলে দুর্বৃত্তরা তার উপর হামলা করে। আসামীরা মাওলানা শরীফের মুখে আঘাত করলে তার জিহবা কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কাটা রক্তাক্ত গুরুতর জখম হয়।
তারা তার সাথে থাকা ব্যক্তিকেও এলোপাথাড়ী মারধর করে গুরুতর জখম করে ও ভিকটিমের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি ভাংচুর করে। এই ঘটনায় দেশ জুড়ে আলোচিত হয়। ঘটনার পরদিন রাতে মাওলানা শরীফের চাচা মোঃ আবদুল বাছির ভূঁইয়া বাদী হয়ে এজাহারনামীয় ০২ জনসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৫/৭ জনের বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এদিকে আজ বুধবার দুপুরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন র্যাব-৯ এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার মুমিনুল হক। তিনি বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্ততির সহায়তায় ইসলামী বক্তাকে হত্যা চেষ্টার সাথে জড়িত আসামীদের অবস্থান শনাক্ত করে র্যাব। র্যাবের একাধিক আভিযানিক দল গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে মামলার এজাহারনামীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে আসামীরা ঘটনার সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছেন। তারা জানিয়েছেন, মাহফিলে এই ইসলামী বক্তার বক্তব্যের কিছু অংশ আসামীদের কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি। সেই কারণেই তারা তার উপর হামলা চালায়। এতে ইসলামী বক্তার জিহবা কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কাটা রক্তাক্তসহ আঘাত পান। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ধর্মীয় কোন সংগঠনের সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই।
সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৯ সিপিসি-১ এর কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ নাহিদ হাসান ও মিডিয়া অফিসার জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার আফসান-আল-আলম উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম বলেন, এঘটনায় থানা পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করেছে। আদালতের মাধ্যমে মঙ্গলবার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলায় সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২০ জুন মঙ্গলবার বেলা ১১টায় উপজেলার সকল সাংবাদিকবৃন্দের ব্যানারে পৌরশহরের সড়ক বাজার মুক্তমঞ্চের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। জেলা পরিষদের সদস্য ও বাংলা টিভির আখাউড়া প্রতিনিধি মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার আখাউড়া প্রতিনিধি কাজী হান্নান খাদেম, কালের কন্ঠের জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ পাল বাবু, যুগান্তর পত্রিকার আখাউড়া প্রতিনিধি মহিউদ্দিন মিশু, দিনকাল পত্রিকার প্রতিনিধি আব্দুল জলিল, ভোরের কাগজ প্রতিনিধি জুটন বনিক, প্রতিদিনের বাংলাদেশ পত্রিকার আখাউড়া প্রতিবেদক রুবেল আহমেদ প্রমুখ।
বক্তারা সাংবাদিকরা গোলাম রব্বানি নাদিম হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। একই সাথে সাংবাদিক সাগর-রুনিসহ সকল সাংবাদিক হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধন শেষে সাংবাদিকরা বিক্ষোভ মিছিল করে স্টেশন রোডসহ প্রদক্ষিণ করে কর্মসূচি সমাপ্ত করে।
এশিয়ান টেলিভিশনের আখাউড়া প্রতিনিধি অমিত হাসান আবিরের উপস্থাপনায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক শাহাদাত হোসেন লিটন, নাসির উদ্দিন, ফজলে রাব্বি, সফিকুল ইসলাম খান, সাদ্দাম হোসেন, মোশাররফ হোসেন, নাজমুল আহমেদ রনি, শেখ মনির হোসেন নিজাম, জহিরুল ইসলাম সাগর, হাসান মাহমুদ পারভেজ, ইসমাঈল হোসেন, জুনাইদ আহমেদ পলক, মাসকুর রহমান আলম, অমিত হাসান অপু প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাপরিষদের চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ভারত সীমান্তলগ্ন ঘাঘটিয়া পদ্মবিলে শিক্ষার্থীদের জন্য জেলাপরিষদ থেকে ‘‘মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি বিনোদন কেন্দ্র” নির্মাণ করা হবে।
তিনি বলেন মুক্তিযুদ্ধের সময় এই সীমান্ত দিয়ে হাজার হাজার যুবক সশস্ত্র প্রশিক্ষণের জন্য এবং হানাদার বাহিনীর হামলায় বিতারিত হাজার হাজার শরণার্থী ১৯৭১ সালে এই সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাতায়াত করেছে।
কসবা-আখাউড়া নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননীয় মন্ত্রী, অ্যাডভোকেট আনিসুল হক মুক্তিযুদ্ধের তীর্থভূমি কসবা-আখাউড়া এলাকার সকল যুদ্ধক্ষেত্র, গণকবর ও শহীদ সমাধি সংরক্ষণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে তাঁর অনুকূলে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকার বিশেষ বরাদ্দের আওতায় এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। কসবা-আখাউড়ার মুক্তিযুেদ্ধর স্মৃতি বিজরিত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে ডাকবাংলোতে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান এই তথ্য অবহিত করেন।