চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তোলনের অপরাধে দুই ব্যক্তিকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মোনাব্বর হোসেন উপজেলার কুন্ডা বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দুইটি ড্রেজার মেশিন জব্দ করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার জিম্মায় দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মোনাব্বর হোসেন বলেন, উপজেলার কুন্ডা বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে ভূ-গর্ভস্থ বালি/ মাটি উত্তোলনের দায়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দুই ব্যক্তিকে বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ এর ৫(১) ধারা লঙ্ঘনের অপরাধে ১৫(১) ধারায় প্রতিজনকে ৫ লাখ টাকা করে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন ইতি পূর্বেও নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তোলনের অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালতে দোষী ব্যক্তিদের অর্থদন্ড প্রদান করা হয়েছে। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে নদীর পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ ৯ আগস্ট শনিবার সন্ধায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজলার গোয়লনগর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড কদমতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হল-কদমতলী গ্রামের মো. দুলাল মিয়ার মেয়ে মাসুমা তাবাসুম (৪) এবং জুনাইদ আহম্মদের মেয়ে তানিশা মনি (৫)।
পরিবার সদস্য ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বর্ষা মৌসুম হওয়ায় কদমতলী গ্রামের চারদিকে এখন নদীর পানি। আজ বিকালে দুই শিশু বাড়ির পাশে খেলা করছিল। তখন তাদের পরিবারের লোকজন গৃহস্থালির কাজে ব্যস্ত ছিলেন। কিছুক্ষণ পর সন্ধা ঘনিয়ে আসলে দুজনকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। পরে বাড়ির পাশে নদীতে তাদের মরদেহ পাওয়া যায়।
গোয়ালনগর ইউপি চেয়ার্যান আজহারুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কদমতলী গ্রামে আজ শনিবার দুইজন কন্যা শিশু নদীর পানিতে ডুবে মারা গেছে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম বলেন, পানিতে ডুবে দুটি শিশু মারা যাওয়ার বিষয়টি শুনেছি। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ডিগ্রী কলেজ পরিচালনা পর্ষদের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২১ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে কলেজের শিক্ষক মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ ওমর আলী নতুন কমিটির সভাপতিসহ সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করে নেন। চাতলপাড় ডিগ্রী কলেজ পরিচালনা পর্ষদের কার্য-নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর(এলজিইডি) এর অবসরপ্রাপ্ত “প্রকল্প পরিচালক” প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল বাছিরের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ হান্নান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির নেতা ও চাতলপাড় ডিগ্রী কলেজ পরিচালনা কমিটির সাবেক বিদ্যোৎসাহী সদস্য মোহাম্মদ ইব্রাহিম ভূইঁয়া রেনু, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন,উপজেলা বিএনপির সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য এডভোকেট আরাফাত উল্লাহ (এডিশনাল পি.পি), অভিভাবক সদস্য নজরুল ইসলাম, এনামুল হক, দাতা সদস্য হুমায়ূন কবির ভূইঁয়া, হিতৈষী সদস্য ওয়াসিম ভূইঁয়া, শিক্ষক প্রতিনিধি রহমত আলী, সালমা আক্তার খানম।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ওমর আলী।
প্রভাষক কাজী জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন চাতলপাড় ওয়াজউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আইয়ুব খান, চাতলপাড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সোহরাব খান, সাধারণ সম্পাদক আসাদ মিয়া, প্রভাষক মোহাম্মদ আবদুর রউফ, প্রভাষক মাসুদুর রহমান শেখ, প্রভাষক শহীদুল ইসলাম সেলিম, প্রভাষক মনিরুল হোসাইন, স্থানীয় যুবদল নেতা মামুন ভূইঁয়া, সোহাগ ভূইঁয়া ও কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি শিক্ষার্থী কনিকা আক্তার প্রমুখ।
সভায় কলেজের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা ও কলেজের একাডেমিক পরিবেশ, শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহে আলম ভূইঁয়া, পৌর ও মহানগর থানা বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ ছোয়াব মিয়া,মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক লিটন রায়, উপজেলা শ্রমিকদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এমরান মিয়া, নাসিরনগর সরকারি কলেজের সাবেক আহবায়ক ইয়াছিন মাহমুদসহ শিক্ষক, অভিভাবক ও স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ, শিক্ষার্থীরা।
কলেজ পরিচালনা পর্ষদের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা শেষে বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক সুস্থতা, দীর্ঘ জীবন, দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং জনগণের কল্যাণ কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন ইসলাম শিক্ষার প্রভাষক মাওলানা মোহাম্মদ মাসুক মিয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিক্রির জন্য রাখা নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ জব্দ করেছে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য দপ্তর। আজ ২৫ জুন বুধবার সকালে উপজেলা সদরের একটি মৎস্য আড়তে পরিচালিত অভিযানে প্রায় ৪০ কেজি পিরানহা মাছ জব্দ করা হয় এবং এক আড়তদারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আসামি কংশ দাস নামের এক আড়তদারকে “মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০” এর অধীনে জরিমানা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার এবং সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিমুল আরেফীন।
স্থানীয় মৎস্যজীবীরা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পিরানহা ও বিষাক্ত রাসায়নিকমিশ্রিত চাষের মাগুর মাছ বিক্রি করে আসছিল।
নাসিরনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার বলেন, পিরানহা মাছ দেখতে রূপচাঁদার মতো হলেও এটি ক্ষতিকর। জব্দকৃত মাছ স্থানীয় একটি এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রতীক বরাদ্দের পর নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ নিবার্চনে শেষ মুহূর্তে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা জমে উঠেছে। উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ হাট-বাজার ও মোড় ছেয়ে গেছে প্রার্থীদের পোস্টারে।
আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নিবার্চনে নাসিরনগর উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে মাঠে ভোটযুদ্ধে নেমে পড়েন। উপজেলার সবর্ত্র বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। প্রার্থী ও সমর্থকরা বিরামহীন ভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন শেষ মুর্হূতের প্রচারণা। প্রায় প্রতিদিনই প্রার্থীরা হাট-বাজার-পাড়া-মহল্লায় চষে বেড়াচ্ছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন এবং সেই সাথে নিজেদের সৎ ও দূনীর্তিমুক্ত রেখে এলাকার উন্নয়নে ও অসহায় মানুষদের সহযোগিতার আশ্বাস সকলের কাছে দোয়া ও ভোট চাইছেন। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সবর্ত্রই চলছে প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা। প্রার্থীদের নিয়ে চলছে শেষ মুর্হূতের হিসাব-নিকাশ। তবে মুখ খুলছেন না ভোটাররা। কে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হবেন তা নিয়ে চায়ের দোকানে, হাট-বাজার, অফিস-আদালত ও গ্রামাঞ্চলে সবর্ত্রই এখন আলোচিত হচ্ছে। তবে এবার দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রতিনিয়ত পাল্টাচ্ছে ভোটারদের হিসাব-নিকাশ।
নাসিরনগর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা খাকলেও অসুস্থতার কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কুমার রায়ের প্রতীক দোয়াত-কলম, তিনি নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। এ ছাড়া অন্য প্রার্থীরা হলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার পেয়েছেন কৈ মাছ প্রতীক। উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তারের প্রতীক ঘোড়া, উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও কুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো: ওমরাও খানের প্রতীক আনারস, শ্রী প্রমোদ রঞ্জন সূত্রধরের প্রতীক মোটরসাইকেল।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন। এরা হলেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নেতা আবু আহাম্মদ কামরুল হুদার প্রতীক টিউবওয়েল, হুমায়ুন কবীরের প্রতীক চশমা, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ভানু চন্দ্র দেবের প্রতীক মাইক, সৈয়দ সাজ্জাদ মোর্শেদের প্রতীক তালা ও শাহজাহান চকদারের প্রতীক টিয়া পাখি।
উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪ জন। তারা হলেন বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তারের প্রতীক কলস, সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দা হামিদা লতিফ পান্নার প্রতীক প্রজাপতি, সাবেক মহিলা মেম্বার রিটা আক্তারের প্রতীক ফুটবল ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা আক্তারের প্রতীক বৈদ্যুতিক পাখা।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৮ মে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপজেলায় ৯৩টি কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ভোটার ২ লক্ষ ৫৬ হাজার ২৬৬ জন। পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৫‘শ ১৯ জন ও মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ২০ হাজার ৭‘শ ৪৫ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গ ২ জন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের পর নাসিরনগর উপজেলার সকল কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় ও মাসিক সমন্বয় সভার মধ্যদিয়েই প্রথম সরকারি কাজ শুরু করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান সুখন।
আজ ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নব-নির্বাচিত সংসদ সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান সুখন।
আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির উপদেষ্টা রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মোনাব্বর হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, থানার অফিসার্স ইনর্চাজ (ওসি) মো: সোহাগ রানা, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগন।
প্রধান অতিথি সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান এমপি বলেন সরকারের সকল পরিকল্পনা ও সেবা তৃণমূল পর্যায়ে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সততা, নিষ্ঠা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তিনি আরো বলেন অপরাধ প্রবণতা বন্ধে ও আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নের পাশাপাশি প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে সকলের সহযোগিতায় এ উপজেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে আমি এ উপজেলাকে গড়ে তুলব শান্তিময়, সুন্দর উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে। তাই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সকল কর্মকর্তাকে জনগনের সেবক হিসেবে দাপ্তরিক সেবা প্রদানসহ সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান। এরপর সংসদ সদস্য সৈয়দ এ.কে একরামুজ্জামান উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় যোগ দেন।