চলারপথে রিপোর্ট :
“নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নাসিরনগরে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৪ জুলাই সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টায় উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
নাসিরনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ২ হাজার ৬৩২ টি পুকুরে ১ হাজার ৫৭৮ জন মৎস্য চাষি মাছ চাষ করছেন। বর্তমানে উপজেলায় মাছের চাহিদা ১৩ হাজার ৪৭৩ মেট্রিক টন এবং উৎপাদন হচ্ছে ১৩ হাজার ৯৭৩ মেট্রিক টন। তবে গত অর্থ বছরে উৎপাদন ছিল ১৩ হাজার ৩০৮ মেট্রিক টন। গত বছরের চেয়ে এবছর ৬৬৫ মেট্রিক টন উৎপাদন বেড়েছে।
নাসিরনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শুভ্র সরকার বলেন, আধুনিক মাছ চাষের দিকে চাষিরা ঝুঁকছে, নতুন নতুন মাছ চাষি তৈরি হচ্ছে। আমরা কিছু বিল নার্সারি করেছি। আবার রেনু থেকে পোনা করে সেই পোনা বিলে অবমুক্ত করছি। এতে মাছের উৎপাদনও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি ও ভোরের ডাক প্রতিনিধি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধি মোজাম্মেল হক সবুজ, দৈনিক যায়যায়দিন প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সমকাল প্রতিনিধি মুরাদ মৃধা, আজকের পত্রিকা প্রতিনিধি বরুণ সরকার, এশিয়ান টিভি প্রতিনিধি আব্দুল হান্নান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে মা ও মেয়ে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা পাসের রেকর্ড করেছেন। ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় তারা দু’জন এ কৃতিত্ব অর্জন করেন।
আজ ১২ মে রবিবার এ বিষয়টি নিয়ে এলাকায় উৎসবের আমেজ বইছে।
এই অদম্য জ্ঞানপিপাসু গৃহবধূর নাম নূরুন্নাহার বেগম। তিনি নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের কাঠাঁলকান্দি গ্রামের মো. ফরিদ মিয়ার মেয়ে। তিনি ২০২৪ সালে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট পেয়ে কৃতকার্য হয়েছে। অপর দিকে তার মেয়ে চাতলপাড় ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মানবিক বিভাগে ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট নিয়ে কৃতকার্য হয়েছেন।
নুরুন্নাহার বলেন, ছোট বেলায় খুব ইচ্ছে ছিল পড়ালেখা করে মানুষের মতো মানুষ হবো। উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে দেশের নারীদের জন্য ভালো কিছু করবো। কিন্তু পরিবারের চাপে পড়ে খুব ছোট বেলায় বিয়ে হয়ে যায় আমার। বিয়ের পর দুই ছেলে-মেয়ে আর সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় নিজের পড়ালেখার কথা ভুলে যেতে হয়। কিন্তু মন থেকে পড়ালেখার ইচ্ছে বাদ দিতে পারিনি। পরে নিজের একান্ত স্বপ্ন আর স্বামী-সন্তানের অনুপ্রেরণায় চাতলপাড় কারিগরি বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনিতে ভর্তি হই।
তিনি আরও বলেন, যে সব নারীরা পরিবারের এবং সংসারের অস্বচ্ছলতার কারণে পড়ালেখা করতে পারে না, তাদের প্রতি অনুরোধ যে সরকার বিনা টাকায় পড়ালেখা চালিয়ে যেতে সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে। এ সুযোগ গ্রহণ করুন।
চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিক মিয়া জানান,‘ তিনি আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের একজন সদস্য। তার এই সাফল্যে আমরা গর্বিত। নতুন প্রজন্মের কাছে তিনি একজন আদর্শ।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ ইমরানুল হক ভূইয়া বলেন, ‘পড়াশোনা করতে চাইলে যেকোনো বয়সেই করা সম্ভব, মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তির কাছে সব বাধাই পরাস্ত হয়। বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য নুরুন্নাহার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। বিশেষ করে নারীদের কাছে তিনি উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমার উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাকে সম্মানিত করা হবে। আমি এ মা ও মেয়ের সাফল্য কামনা করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সৌদি আরবের তাইয়্যেবাহ শহরে সড়ক দুর্ঘটনায় মো. শেখ ওয়ারু মিয়া (৫৫) নামের এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ ২৯ এপ্রিল শনিবার বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে ছয়টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ সময় আলমগীর নামের আরেক প্রবাসী গুরুতর আহত হয়েছেন। তার বাড়ি কুমিল্লার জেলায়।
নিহত ওয়ারু মিয়ার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের জেঠাগ্রামে। তিনি মো. উঞ্জুর আলীর ছেলে।
ওয়ারু মিয়া সৌদি আরবের তাইয়্যেবাহ শহরে বসবাস করতেন। সেখানে তিনি একটি কোম্পানিতে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। ঘটনার দিন ভোরে তাইয়্যেবাহ শহরে সড়কের পাশে প্রবাসীদের সঙ্গে গল্প করছিলেন। এ সময় দ্রুতগতির একটি প্রাইভেটকার তাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।
নিহত ওয়ারু মিয়ার ভাতিজা প্রবাসী গিয়াসউদ্দিন বলেন, মরদেহ বর্তমানে সৌদি আরবের একটি সরকারি হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ বাংলাদেশে আনা হবে। মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনতে তিনি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে উপজেলার প্রথম স্মার্ট বিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করলো ফান্দাউক পন্ডিতরাম উচ্চ বিদ্যালয়। এর ফলে বিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে করা হচ্ছে। ২০ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে উপজেলার ফান্দাউক ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী ও শতবর্ষী এ বিদ্যালয়ে ডিজিটাল কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম।
এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম ভূঁইয়া, ফান্দাউক পন্ডিতরাম উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি সৈয়দ সাইফ উদ্দীন আহম্মদ শিবলী, প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান শেখসহ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফান্দাউক ইউনিয়নে এ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ সালে। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ৯৬৬জন ছাত্রছাত্রী এবং ২১জন শিক্ষক কর্মচারী রয়েছে। স্মার্ট কার্যক্রম শুরু হওয়ায় এখন থেকে এ বিদ্যালয়ে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে হাজিরা, অনলাইনে বেতন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে ক্লাস শুরু করেছে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। ফলে আইডি কার্ড পাঞ্চ করে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়টিতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে কার্যক্রম শুরু হওয়ায় বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস ও প্রাণবন্ত পরিবেশ লক্ষ্য করা গেছে। বেড়েছে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার। এ কার্যক্রম চালু হওয়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় আগ্রহ ও সচেতনতা বাড়বে বলে মনে করছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও স্থানীয় লোকজন।
বিদ্যালয়ে খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, পরীক্ষার আগে পরীক্ষা ফি গ্রহণ করলেই মোবাইল মেসেজের মাধ্যমে অভিভাবকরা নিশ্চিত হতে পারবে। জানতে পারবে তাদের সন্তানেরা স্কুলে কখন যাচ্ছে, কখন স্কুল থেকে বের হচ্ছে। একই সঙ্গে শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের সময় মতো উপস্থিতির মূল্যায়ন রিপোর্ট, পরীক্ষার সিট প্ল্যান, পরীক্ষার ফলাফল, বেতন ফি জমা দেওয়ার ভোগান্তি কাটিয়ে প্রযুক্তির মাধ্যমে এখন সব কিছুই সহজে করা যাবে। অন্যদিকে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ক্লাবসহ স্মার্ট বিদ্যালয়ের সব সুবিধাই এখন থেকে এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পাবে।
অভিভাবক জয়ন্ত দেব বলেন, বিদ্যালয়ে ডিজিটাল কার্যক্রম চালু হওয়ায় আমরা খুবই খুশি। বিদ্যালয়ের সবকিছুই এখন ঘরে বসে সহজেই জানতে পারবো।
সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী শায়ন্তী রায় জানান, আমরা খুবই খুশি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশকে ডিজিটাল করার যে স্বপ্ন দেখছে। আমরাই হবো স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির অন্যতম হাতিয়ার।
ফান্দাউক পন্ডিতরাম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান শেখ বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মাননীয় সাংসদ বি.এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম এমপি মহোদয়ের সার্বিক পরামর্শে এ বিদ্যালয়টিকে স্মার্ট বিদ্যালয়ে রুপান্তর করা সম্ভব হয়েছে। আশা করি এর ফলে বিদ্যালয়ের উপস্থিতির হার অনেকাংশেই বাড়বে।
বিদ্যালয়ের সভাপতি সৈয়দ সাইফ উদ্দীন আহম্মদ শিবলী বলেন, আমি দায়িত্ব গ্রহণের পরই থেকেই প্রতিষ্ঠানটিতে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছি। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি স্মার্ট বিদ্যালয়ে রুপান্তরিত হয়েছে। আশা করি শীঘ্রই বিদ্যালয়টি উপজেলায় একটি মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। এজন্য মাননীয় সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম এমপি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ফান্দাউক পন্ডিতরাম উচ্চ বিদ্যালয়কে আমরা স্মার্ট বিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করেছি। আশা করছি পর্যায়ক্রমে উপজেলার সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে স্মার্ট বিদ্যালয়ে পরিণত করতে পারবো।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে টিকার চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলাম টিকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ অভিজিৎ রায়ের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ সাইফুল ইসলাম, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আ.স.ম আতিকুর রহমান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অঞ্জন কুমার দেব, মেডিক্যাল ট্যাকনোলজিষ্ট (ইপিআই)শাখাওয়াত হোসেন, সাংবাদিক সুজিত চক্রবর্তী, সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়া, সাংবাদিক এসএম বদিউল আশরাফ মুরাদ, উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি প্রভাষক নির্মল চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এইচএম শুভ সিদ্দিকী প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫ উদযাপিত হয়েছে।
আজ ১০ মে শনিবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা, শিক্ষামূলক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মাজহারুল হুদার সঞ্চালনায় উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইসহাক মিয়া। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরীন।
এসময় উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার রহিমা খাতুন, সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ কবির হোসেনসহ উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের হাতের সুন্দর লেখা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও শিক্ষামূলক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। পরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে সৌজন্য পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এদিকে অনুষ্ঠান শেষে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে, ৬৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রজেক্টর ও ৫৩ টি বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ করা হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরীন শিক্ষকদের হাতে প্রজেক্টর ও ল্যাপটপ তুলে দেন।