ডেস্ক রিপোর্ট :
চাঁদপুর পৌর ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী যুবলীগের আয়োজনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি ও সংগঠনকে গতিশীল করার লক্ষ্যে চাঁদপুর পৌর ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী যুবলীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৬ জুলাই বুধবার বিকালে চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগের আহ্বায়ক ইসমাইল মালের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জনি খানের পরিচালনায় টেলি কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি।
দীপু মনি বক্তব্যে বলেন, যুবলীগ একটি শক্তিশালী সংগঠন। স্বাধীনতার পরাজিত শক্তিরা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তারা নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যারা সরকারের নানা উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্থ করতে চায়, তাদেরকে প্রতিহত করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ অংঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডগুলো জনগনের কাছে পৌঁছে দিবেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে চাঁদপুর জেলা যুবলীগের অন্তভূক্ত যুবলীগের প্রতিটি ইউনিট ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকারের সকল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড জনগনের ঘরে ঘরে পৌছে দিতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চাঁদপুরের যে উন্নয়ন হয়েছে এমন উন্নয়ন আার কোনো সরকারের আমলে হয়নি। তাই চাঁদপুরের আরো উন্নয়নের জন্য নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। আর সেজন্য যুবলীগকে আরো বেশি শক্তিশালী হতে হবে।
প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক আব্দুল মালেক শেখ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান বাবুল, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান টুটুল, মোহাম্মদ আলী মাঝি,জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অ্যাডঃ হেলাল হোসাইন, পৌর যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সফিকুল ইসলাম, পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন বাবু পাটোয়ারী, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আক্তার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক বাদশা খান প্রমুখ।
এর পূর্বে ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ জনি খান ও সাবেক ছাত্রনেতা মাঈনুল ইসলাম তমাল বিশাল মিছিল নিয়ে বর্ধিত সভায় অংশ নেন।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন বিশ্বের বর্ধনশীল পাঁচটি অর্থনীতির একটি। জিডিপিতে আমরা বিশ্বের ৩৫তম, ২০৩৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ২০তম জিডিপির দেশ হিসেবে আবির্ভূত হবে বলে আমরা আশা রাখি।
আজ ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কমনওয়েলথ ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ট্রেড ফোরাম ২০২৩’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও কমনওয়েলথ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রিন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সরকারপ্রধান বলেন, বিএনপি-জামায়াতের পাঁচ বছর এবং সামরিক সরকারের পরবর্তী বছরগুলোতে বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ মন্দার কবলে পড়েছিল।
তিনি বলেন, ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। সুচিন্তিত এবং পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকি। বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতার আসার পর সকল উন্নয়নের কাজ থমকে যায়।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর আমরা দেশকে সুপরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নিয়ে যাই। আমরা স্বল্প, মধ্যম এবং দীর্ঘ পরিকল্পনা নিয়ে দেশ গঠনের কাজে মনোনিবেশ করি। গণতান্ত্রিক পরিবেশ, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সরকারের ধারাবাহিকতা এবং পরিকল্পিত উন্নয়ন কর্মসূচি দ্রæত বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নে ভ‚মিকা রেখেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য প্রয়োজন উন্নয়ন সহযোগীদের সমর্থন, আমাদের প্রয়োজন অধিকতর টেকসই বিনিয়োগ। বিনিয়োগ বিকাশের পূর্বশর্ত হিসেবে আমার সরকার যে কার্যক্রমগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করেছে, তা হলো সাংগঠনিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ গঠন, বিনিয়োগকারীদের জন্য আকষর্ণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান এবং বিনিয়োগ পরবর্তী সেবা নিশ্চিতকরণ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য প্রায় সকল খাতই উন্মুক্ত। তবে এর মধ্যে কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য প্রস্তুত, চিকিৎসা উপকরণ, গাড়ি ও জাহাজ নির্মাণ, তথ্য প্রযুক্তিসহ অনেক খাতে অধিক বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এ সকল খাতে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি ব্যবসা হতে উদ্ভূত লাভ/ডিভিডেন্ড নিজ দেশে ফেরত নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া সহজতর করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের কাছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বিডা অনলাইনভিত্তিক ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করেছে। এর মাধ্যমে ২৬টি সংস্থার ৭৮টি সেবা একটি প্ল্যাটফর্ম থেকে দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিনিয়োগের পূর্ব শর্ত হচ্ছে অবকাঠামো উন্নয়ন। এজন্য আমরা সমগ্র দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও ১০৯টি হাইটেক এবং সফটওয়্যার প্রযুক্তি পার্ক এবং আইটি প্রশিক্ষণ এবং ইনকিউবিউশন সেন্টার স্থাপন করছি। যেখানে বৈদেশিক বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে। আমাদের সড়ক, রেল এবং আকাশপথে যোগাযোগ উন্নত হচ্ছে। দেশের প্রায় সকল মহাসড়ক চার বা তদূর্ধ্ব লেনে উন্নীত করা হয়েছে বা হচ্ছে। পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা সরাসরি রাজধানী ঢাকা এবং দেশের অন্য অঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে। পদ্মা সেতু দিয়ে শিগগিরই ঢাকার সঙ্গে খুলনার রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলি নদীর তলদেশ দিয়ে শুধু বাংলাদেশেই না, দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম টানেল চালু হবে শিগগিরই। চট্টগ্রাম থেকে পর্যটন শহর কক্সবাজারে রেললাইন নির্মাণ কাজ দ্রæত এগিয়ে চলছে।
তিনি বলেন, ঢাকায় গত বছর মেট্রোরেলের একাংশ এবং কয়েকদিন আগে দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ উদ্বোধন করা হয়েছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এসব অবকাঠামোর পুরো অংশ চালু হলে ঢাকায় গণপরিবহন ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।
সরকারপ্রধান বলেন, এক সময় বিদ্যুতের অভাবে সাধারণ গ্রাহক তো বটেই, কলকারখানায় উৎপাদন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হতো। এখন দেশের শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছেন। ২০০৬ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ছিল ৩,৭৮২ মেগাওয়াট। বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ২৫,২২৭ মেগাওয়াট। জ্বালানি ব্যবস্থাপনার জন্য ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করা হয়েছে। ভাসমান টার্মিনাল থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে জ্বালানি পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন কমনওয়েলথ ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ট্রেড ফোরামের চেয়ারম্যান লর্ড মারল্যান্ড এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বিভিন্ন জনের মতের ভিন্নতা থাকতে পারে, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা বিরোধী কোনো মত সমর্থন করবো না।
১১ মে শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ কনফারেন্স হলে প্রকাশনা সংস্থা মত ও পথ থেকে প্রকাশিত চারটি বইয়ের প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘যত মত তত পথ’ মানুষে মানুষে মতের ভিন্নতা থাকতেই পারে। মত প্রকাশের স্বাধীনতাও আছে। কিন্তু দেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা বিরোধী কোনো মত সমর্থনযোগ্য নয়।
মন্ত্রী বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি, যারা এদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না তারাও এখন মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে। যারা গণতন্ত্রের বিশ্বাসী নয়, তারাও গণতন্ত্রের কথা বলে। এ ধরনের দ্বিচারিতা কখনোই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
মহান মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা একটি শোষণহীন, বৈষম্যমুক্ত, গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্য নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল প্রত্যেকটি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। শোষণহীন, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠনে ছিল বঙ্গবন্ধুর মূল উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য দেশের আপামর জনসাধারণ মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণ করেছিল। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি এখনো পর্যন্ত বিভিন্ন রকম অপতৎপরতার মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টায় লিপ্ত আছে। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও মত ও পথ প্রকাশনী মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে সূত্র অবস্থান নিয়েছে। তাদের এ অগ্রযাত্রা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মত ও পথ প্রকাশনা সংস্থার প্রকাশক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রাক্তন মহাপরিচালক (গ্রেড-১) প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ প্রকাশনা উৎসবে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, জাতি সত্বার কবি মোহাম্মদ নুরুল হুদা।
প্রকাশিত গ্রন্থ সমূহ হলো বীর মুক্তিযোদ্ধা অজয় দাশ গুপ্ত রচিত ‘বত্রিশ কিংবা ৭১’, প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ এর মহাপরিচালক ও কবি জাফর ওয়াজেদ রচিত ‘ভুবনজোড়া শেখ হাসিনার আসনখানি’, কথা সাহিত্যিক নূর কামরুন নাহার রচিত ‘প্রাসঙ্গিক ভাবনা: নারী ও সমাজ’ এবং মোহাম্মদ সাজিবুল হুদা ভূঁইয়া কর্তৃক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির গুরুত্বপূর্ণ কলাম ও বক্তৃতা সংকলন ‘বঙ্গবন্ধু ও প্রসঙ্গ কথা’।
অনুষ্ঠানের লেখক ও সংকলকগণ নিজ নিজ অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতিই হবে বিএনপির আগামী দিনের নীতি – এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, আগামী নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট দিন, দেশ গড়ার সুযোগ দিন। ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে। আগামী দিনে কর্মসংস্থানের রাজনীতি চালু করবে বিএনপি।
আজ ১২ আগস্ট মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক যুব দিবসে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, জনগণ প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তন চাইছে। আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রতিশ্রুতি নয়, জনগণ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন চায়। তাই আগামী দিনে কর্মসংস্থানের রাজনীতি চালু করবে বিএনপি। প্রতিশোধ-প্রতিহিংসা এড়িয়ে সাহস ও সততা নিয়ে এগিয়ে গেলে বাংলাদেশের সমৃদ্ধি অবশ্যম্ভাবী। জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপান্তর করতে পারলে জনসংখ্যা দেশের জন্য আশীর্বাদ হবে। দেশের জনশক্তির কর্মসংস্থান দেওয়াই বিএনপির অন্যতম লক্ষ্য।
‘যুব সমাজের প্রত্যাশা ও বিএনপির পরিকল্পনায় আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা করে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল এবং স্বেচ্ছাসেবক দল।
শ্লোগান-নির্ভর রাজনীতির দিন ফুরিয়ে গেছে মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জনগণ রাজনীতির পরিবর্তন চায়। তাই জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রতিশ্রুতি নয়, এর বাস্তবায়নে বিশ্বাস করে বিএনপি। প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে টিকে থাকতে যুগোপযোগী হয়ে গড়ে ওঠার বিকল্প নেই। এসময় তারেক রহমান বিএনপির জনমুখী পরিকল্পনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে নেতাকর্মীদের আহবান জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৯ মার্চ। এছাড়া মৃত্যুজনিত কারণে একই দিন কুমিল্লা সিটির মেয়র পদে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান আজ ২২ জানুয়ারি সোমবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এই দুই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা চলবে ভোটগ্রহণ।
আনিছুর রহমান বলেন, এবারও ৫ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে উপজেলা পরিষদের নির্বাচন। এপ্রিলে প্রথম ধাপের নির্বাচন সম্পন্ন করার পরিকল্পনা আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন মেনে সড়কে চলি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি এই শ্লোগান নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২২ অক্টোবর রবিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়।
র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ আয়োজিত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুল্লাহ্ আল মামুনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন, সিভিল সার্জন মোহাম্মদ একরামূল্লাহ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বিআরটিএ এর সহকারী পরিচালক আবু আশারফ সিদ্দীকী প্রমুখ।
সভায় জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।