অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সমতাভিত্তিক ও টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাধানের দিকে সবাইকে এগোতে হবে। আর তা হবে সবার জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্য।
আজ ২৬ জুলাই বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের খাদ্য অধিকার এবং কৃষি খাদ্যব্যবস্থা সম্মেলন ২০২৩’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্পিকার এ কথা বলেন। রাইট টু ফুড বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, রাইট টু ফুড বাংলাদেশ এ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী অনেক সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব করছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ধরনের সম্মেলন আয়োজন খুবই ফলপ্রসূ। এ সম্মেলন এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে খাদ্যচক্রের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখবে। এখান থেকে অনেক পরামর্শ আসবে, যা ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে সহায়ক হতে পারে। পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ‘খাদ্য নিরাপদ এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চল’ নিশ্চিত করতে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান স্পিকার।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষি ও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। কৃষকের জন্য ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ব্যবস্থা, কৃষি ও সারে ভর্তুকি প্রদানসহ নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি বাংলাদেশ আজ চাল উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয়, মাছ উৎপাদনে দ্বিতীয়, সবজি উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
রাইট টু ফুড বাংলাদেশের চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, নেপালের প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সঞ্জীভ কুমার কার্না, কেয়ার-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর রামেশ সিং এবং রাইট টু ফুড বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মহসিন আলী গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দেন।
সূত্র : বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা আজ বুধবার। হিজরি ২৩ সনের সফর মাসের শেষ বুধবার মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) দীর্ঘ রোগভোগের পর সুস্থ বোধ করেন। দিনটি শ্রদ্ধা এবং ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে পালন করে মুসলিম বিশ্ব।
২৩ হিজরির শুরুতে মহানবী (সা.) গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমে অবস্থার অবনতি হওয়ায় নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন।
ওই দিন শেষবারের মতো গোসল করে নামাজে ইমামতি করেন রাসূল (সা.)। তাঁর সুস্থতার খবরে সাহাবিরা উচ্ছ্বসিত হয়ে হাজার হাজার স্বর্ণমুদ্রা দান করেন। তবে পরদিন আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ১৫ দিন পর ১২ রবিউল আউয়াল ইন্তেকাল করেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)।
ফারসি শব্দগুচ্ছ ‘আখেরি চাহার শোম্বা’ অর্থ ‘শেষ বুধবার’। সাহাবিদের অনুসরণে এ দিনে দান-খয়রাত করেন মুসলমানরা।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ মাসটা আমাদের শোকের মাস। এ মাসে কামালের জন্মদিন। কামাল আমার ছোট, আমরা পিঠাপিঠি দুই ভাই-বোন। খেলার সাথী, আন্দোলন-সংগ্রামেও একসঙ্গে ছিলাম।
আজ ৫ আগস্ট শনিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন ও শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার-২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা এদেশের স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। সে সংগ্রামের পথ দিয়েই আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা এদেশের খেলাধুলার উন্নয়নের জন্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। আমাদের পরিবার সব সময় ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে জড়িত ছিল। কামাল সব সময় খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক চর্চায় অগ্রণী ভূমিকা রাখত। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে তার যে অবদান রয়েছে সেটা চিরদিন মানুষ স্মরণ করবে।
বিত্তশালীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্রীড়াসেবীদের কল্যাণে আপনারা এই ফাউন্ডেশনে (জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ) অনুদান দেবেন। অনেক খেলোয়াড় অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদের চিকিৎসার সুযোগ থাকে না। অনেকে আর্থিকভাবে সংকটে পড়ে। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম না তখনও চেষ্টা করেছি, এখন চেষ্টা করে যাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আমাদের অনেক গরিব পরিবারের ছেলে-মেয়ে স্বর্ণ জয় করে নিয়ে আসে। অনেক প্রতিবন্ধী বেশি সাফল্য দেখায়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে তারা যে বাংলাদেশের জন্য স্বর্ণপদক নিয়ে আসে এটা কম কথা না। সেক্ষেত্রে আমরা তাদের সহযোগিতা করি। যাতে তারা যেতে পারে, খেলাধুলা অংশগ্রহণ করতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি বলব, আমাদের যারা ব্যবসা-বাণিজ্য, ব্যাংক-বীমা, অনেক কিছু করে দিয়েছি। প্রাইভেট সেক্টরও অনেক শক্তিশালী হয়েছে। সেখানে যদি নিজস্ব ক্রীড়া সংগঠন বা যারা ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে সংযুক্ত, তাদের চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়, তারা তো প্রতিষ্ঠানের সুনাম বয়ে আনতে পারবে।
সরকারপ্রধান বলেন, বাংলাদেশের মেয়েরা যদি এভারেস্ট বিজয় করতে পারে, খেলাধুলা এতো উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখতে পারে, তাহলে এটা তো বাংলাদেশেরই সুনাম বাড়াবে। আমাদের ছেলেমেয়েরা সীমিত সুযোগের মধ্য দিয়েও যথেষ্ট সুনাম বয়ে আনছে। সুনাম বৃদ্ধির জন্য আমাদের দরকার তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করা। সাংস্কৃতিক চর্চা, ক্রীড়া ক্ষেত্রে যেমন সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা লাগে, তেমনি বেসরকারি খাতে যারা আছেন তাদেরও পৃষ্ঠপোষকতার প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এগুলো বিকশিত করতে পারে না। সারাদেশে অনেক মেধা লুকিয়ে আছে। তাদের খুঁজে বের করুন। তারা বিশ্বের কাছে দেশের মুখ উজ্জ্বল করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শুধু একাত্তর নয়, ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যত মানুষ কষ্ট পেয়েছেন, কেউ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন সেই সকল মানুষের কাছে মানুষগুলো তাদের সকলের কাছে আমি বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছি। সম্প্রতি একটি টকশো অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জানতে চাওয়া হয় ‘যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম খালাস পাওয়ার পর আপনি একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন— জামায়াতে ইসলামী বা তার কোন নেতাকর্মীর মাধ্যমে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকলে তার কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই। এই ক্ষমা প্রার্থনায় কি মুক্তিযুদ্ধের সময়টাও আছে কিনা সেটা সেদিন আপনি স্পষ্ট করেননি। আজকে এটা স্পষ্ট করবেন কি? অনেকেই প্রশ্ন করছেন যে জামাতের আমির ক্ষমা কিসের জন্য চাইলেন?’
জবাবে তিনি বলেন, শুধু একাত্তর নয়, ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যত মানুষ কষ্ট পেয়েছেন, কেউ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন সেই সকল মানুষের কাছে মানুষগুলো তাদের সকলের কাছে আমি বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছি।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান বলেন, ব্যক্তি হিসেবে মানুষ যেমন ভুল করতে পারে, মানুষের সমষ্টি একটি দলেরও ভুল সিদ্ধান্ত থাকতে পারে। কোনটা ভুল কোনটা সঠিক সেটা ইতিহাস নির্ধারণ করবে। আজকে যেটাকে ভুল বলা হচ্ছে কাল সেটাই হয়তো সবচেয়ে বড় সঠিক হিসেবে প্রমাণিত হবে। আমরা আদর্শবাদী একটা দল। আমরা বিশ্বাস করি আমরা মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নই। আমাদের দ্বারা, আমাদের সহকর্মীদের দ্বারা মানুষ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কষ্ট পেতে পারে, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমি সবকিছুর জন্য কোন শর্ত আরোপ না করেই মাফ চেয়েছি। মাফ চাওয়ার মধ্যে কোন পরাজয় নেই, লজ্জা নেই।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান বলেন, আমার মানবিক মূল্যবোধ এবং দায়িত্বের জায়গা থেকে মাফ চেয়েছি।
অনলাইন ডেস্ক :
গত এক বছরে একজনও কালো টাকা সাদা করেনি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
আজ ২ জুন শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জানতে চান, গত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিলেও এবারের বাজেটে এ ধরনের কোনো সুযোগ কেন রাখা হয়নি। পরে এ কথা জানান মন্ত্রী।
মুস্তফা কামাল বলেন, গত বছরের বাজেটে বলেছিলাম, কেউ যদি অপ্রত্যাশিত টাকা দেশে নিয়ে আসে, তাহলে সেই টাকার কোনো কর দিতে হবে না। গত বাজেটে এ সুযোগটি দেওয়ার পরও এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রত্যাশিত টাকা বাংলাদেশে আসেনি। তাই এবারের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি।
গত অর্থবছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, কেউ যদি বিদেশ থেকে অর্থ আনেন, তাহলে ৭ শতাংশ কর দিলেই হবে। আর বিদেশে থাকা স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে ওই সম্পদের মূল্যের ওপর ১৫ শতাংশ এবং বিদেশে থাকা অস্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে এর ওপর ১০ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হবে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে চলতি মাসের ৩০ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ এক বছরের জন্য এ সুবিধা বহাল থাকবে বলে জানানো হয়েছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড.আব্দুর রাজ্জাক, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থসচিব ফাতেমা ইয়াসমিন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা।
এর আগে ১ জুন বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয় ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।
অনলাইন ডেস্ক :
৬ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ মুক্ত দিবস। হবিগঞ্জে র্যালি আলোচনা সভা ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে হবিগঞ্জ মুক্ত দিবস উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসন আয়োজিত একটি র্যালি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স থেকে শুরু হয়। র্যালিটি থানা মোড় প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে গিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রভাংশু সোম মহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা রফিক, মো. শাহজাহান মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি নুরুল হক টিপুসহ অন্যান্যরা।
র্যালির পূর্বে জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলণ করা হয়। র্যালিতে মুক্তিযোদ্ধা, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ছাড়াও বিভিন্ন লোকজন অংশগ্রহণ করেন।