চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রাকের পেছনে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৩ জন। আজ ২৬ জুলাই বুধবার সকাল সাড়ে ৬টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হাদি ফকিরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- কুমিল্লার বুড়িচং পূর্বমারা এলাকার মো. মনির (৪৫) ও প্রাইভেটকারচালক মো. মাহবুব (৪০)।
আহতরা হলেন- মৌসুমি (৩০), মাহাতাফ (৮) ও মেজবা (৫)। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকাগামী একটি প্রাইভেটকার মহাসড়কের পাশে দাঁড়ানো একটি ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে ২ জন নিহত হন। মিরসরাই ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে পাঠান।
কুমিরা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানান, ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনার শিকার গাড়ি দুইটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে নিহতদের মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বরিশালে পুলিশের পৃথক ৩টি অভিযানে ১ হাজার পিস ইয়াবা এবং ৪ কেজি গাঁজাসহ ৫ জন আটক হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে এই অভিযান চালায় বিএমপি’র বিমানবন্দর এবং কাউনিয়া থানা।
আজ বুধবার বিএমপি’র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিমানবন্দর থানা পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে নগরীর ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের সোনা মিয়ারপুল বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১ হাজার পিস ইয়াবাসহ মো. সাইফুল ইসলাম অপূর্ব (৩০) নামে একজনকে আটক করে। আটক সাইফুল ঝালকাঠীর নলছিটি ডিগ্রি কলেজ এলাকার বেপারী বাড়ির আবদুল বারেক বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় থানা পুলিশ আটক সাইফুলের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করেছে।
এদিকে একই রাতে নগরীর কাউনিয়া থানা পুলিশ ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটিখানা পূঁজা মন্দির এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২ কেজি গাঁজাসহ নগরীর পলাশপুর গুচ্ছগ্রামের আজিজ বেপারী (৬৫) এবং সদর উপজেলার চরকাউয়া হিরন নগরের আমান খানকে (৫৪) আটক করে।
অপরদিকে একই রাতে কাউনিয়া থানার আরেকটি দল ওই রাতে নগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশপুর নতুন ব্রীজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাকেরগঞ্জে মো. সুমন হাওলাদার (২৬) ও বন্দর থানার মুসলিমপাড়ার মোসাম্মাত লাকী আক্তারকে (৩৩) ২ কেজি গাঁজাসহ আটক করে। গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় কাউনিয়া থানায় পৃথক মামলা দায়ের করে অভিযুক্তদের ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে বিএমপি’র প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
চলারপথে ডেস্ক :
ঘূর্ণিঝড় মোকা’র কারণে স্থগিত হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষাগুলো আগামী ২৩ মে’র পর নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি জানান, সব বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে সুনির্দিষ্ট সময়সূচি পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।
আজ ১৫ মে সোমবার ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজে এক অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী সম্ভাব্য এই সময় জানিয়েছেন বলে জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের বলেন, সব বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে সুনির্দিষ্ট সময়সূচি পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এদিকে এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী জানান, চলমান এসএসসি ও সমমানের তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হলেই স্থগিত পরীক্ষা নেওয়া হবে।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রোববার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। আর সোমবার অনুষ্ঠিতব্য দেশের সব বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৩ মে নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে। একই দিন শেষ হবে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের দাখিল তত্ত্বীয় পরীক্ষা। এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি বলেছেন, ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল থাকতেই পারে। যারা ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতি করতে চায় তারা করতে পারে। কিন্তু যারা সাম্প্রদায়িকতাকে পুঁজি করে রাজনীতি করে সেগুলোকে বন্ধ করার কথা উঠেছে। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা ছিলো দেশদ্রোহীতামূলক এবং তারা এই ভূমিকা থেকে কখনো সরে আসেনি। এখনো তাদের ভূমিকা দেশদ্রোহীতামূলক।
আজ ৩১ জুলাই বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, জামায়াতে ইসলামী একমাত্র দল যেদল থেকে সবচেয়ে বেশী যুদ্ধাপরাধীদের সাজা হয়েছে। তাই জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার প্রচেষ্টা যথার্থ।
এর আগে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন ও জেলা মৎস্য অধিদফতরের আয়োজনে আলোচনা সভা ও সফল মৎস্য চাষীদের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। এতে জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর কবির। আলোচনা সভা শেষে সফল মৎস্য চাষীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করা হয়। পরে তিতাস নদীর কুরুলিয়া খালে ভিন্ন প্রজাতির মাছ অবমুক্ত করেন মন্ত্রী।
চলারপথে রিপোর্ট :
হবিগঞ্জ শহরের চাষি বাজারে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সিনহার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় নানা অসংগতি পাওয়ায় জরিমানা করা হয় মোট ৩টি প্রতিষ্ঠানকে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সিনহা জানান, সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দামে আলু বিক্রয় না করা, ক্রেতাদের ভাউচার প্রদান না করা, মূল্য তালিকা আপডেট না করার কারণে তিনটি আলুর আড়তের মালিককে মোট ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানকে সহযোগিতা করেন আনসার ব্যাটালিয়নের একটি টিম। দেবানন্দ সিনহা জানান, জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
১৩০ দিন পর আজ খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স। এবার মসজিদের ৯টি দানবাক্স বা সিন্দুকে পাওয়া গেছে ২৭ বস্তা টাকা।
আজ ২০ এপ্রিল শনিবার সকাল ৮টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে মসজিদের ৯টি সিন্দুক খোলা হয়। এরপর টাকাগুলো বস্তাবন্দি করে নেওয়া হয় মসজিদের দোতলায়।
টাকাগুলো ভরতে ২৭টি বস্তার প্রয়োজন হয়। পুরো কাজে তত্ত্বাবধান করছেন জেলা প্রশাসক ও মসজিদ কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখসহ বেশ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্টেট।
এর আগে গত বছরের ৯ ডিসেম্বর খোলা হয়েছিল মসজিদের সিন্দুকগুলো। তখন পাওয়া গিয়েছিল ছয় কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা।
এবার দানের পরিমাণ সেই টাকাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে গত বছরের ১৯ আগস্ট মসজিদের সিন্দুকে পাঁচ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। তারও আগে ৬ মে মসজিদের সিন্দুকে মিলেছিল পাঁচ কোটি ৫৯ লাখ সাত হাজার ৬৮৯ টাকা। জানুয়ারি মাসেও পাওয়া যায় চার কোটিরও বেশি টাকা।
স্থানীয়রা জানান, এ মসজিদের দানবাক্স খুললেই পাওয়া যায় কয়েক কোটি টাকা। এ কারণে মসজিদের দানবাক্সে কী পরিমাণ টাকা পাওয়া গেল, তা নিয়ে লোকজনের থাকে অনেক কৌতূহল। তাই গণনা শেষে জানিয়ে দেওয়া হয় টাকার অঙ্ক।
তবে স্থানীয়রা অনেকে বলেছেন, স্বচ্ছতার স্বার্থে আয়ের পাশাপাশি মসজিদের টাকা-পয়সা ব্যয়ের হিসাবটাও জনসম্মুখে নিয়মিত প্রকাশ করা উচিত। ইদানীং মসজিদে দানের প্রবাহ আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
স্থানীয়রা জানান, মুসলমানসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকজন এ মসজিদে দান করে। এখানে দান করলে মনোবাসনা পূরণ হয় এমন বিশ্বাস থেকে তারা ছুটে আসে পাগলা মসজিদে। দান করে মোটা অঙ্কের টাকা। তবে এ মসজিদের দানবাক্সে যে বিপুল পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়, তা জেলার আর কোনো মসজিদে মেলে না। টাকার সঙ্গে সোনা-রুপার অলঙ্কারসহ থাকে বিদেশি মুদ্রাও। প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক গবাদি পশু, হাঁস-মুরগি, ফলফলাদি, মোমবাতি ও ধর্মীয় বই দান করে লোকজন।
তা ছাড়া আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় দানবাক্সে পাওয়া চিঠিপত্র। এসব চিঠিতে লোকজন তাদের জীবনে পাওয়ার আনন্দ, না-পাওয়ার বেদনা, আয়-উন্নতির ফরিয়াদ, চাকরির প্রত্যাশা, পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের আশা ও রোগব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে আকুতি প্রকাশ করে। এমনকি শত্রুকে ঘায়েলের দাবিও থাকে কোনো কোনো চিঠিতে।
দানবাক্স বা সিন্দুক খোলার সময় মসজিদে নেওয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। জেলা প্রশাসনের বেশ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বড় দল টাকা-পয়সা গণনার তত্ত্বাবধান করে থাকেন।
সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সিন্দুকের টাকা-পয়সা বস্তাবন্দি করছে দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন। পরে বস্তাগুলো ধরাধরি করে মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অপেক্ষমাণ গণনাকারীদের সামনে ঢেলে দেওয়া হয় টাকাগুলো। এভাবেই শুরু হয় গণনার কাজ।
পাগলা মসজিদের টাকা জমা হয় রূপালী ব্যাংকে। তাই এই ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মসজিদের কর্মচারী ও কমিটির লোকজন, মাদরাসার ছাত্রসহ সব মিলিয়ে দুই শতাধিক লোক সারা দিন টাকাগুলো গুনবে।
মসজিদ পরিচালনা, এর অর্থ-সম্পদ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় ২৯ সদস্যের একটি কমিটি রয়েছে। এর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে জেলা প্রশাসক ও কিশোরগঞ্জ পৌর মেয়র।
জানা গেছে, মসজিদের দানের টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত থাকে। আর ওই টাকার লভ্যাংশ থেকে গরিব অসহায় লোকদের আর্থিক সহায়তা, ক্যান্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্তদের আর্থিকভাবে অনুদান দিয়ে মসজিদটি আর্তমানবতার সেবায় ভূমিকা রাখছে। দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনুদান দেওয়া হয় মসজিদের তহবিল থেকে। এইসব সেবামূলক কর্মকাণ্ড সারা বছরই করে থাকে পাগলা মসজিদ।
মসজিদ পরিচালনা কমিটি জানায়, শুধু মুসলমান নয়, অন্য ধর্মের লোকজনও পাগলা মসজিদে বিপুল অঙ্কের টাকা-পয়সা দান করে। সব সম্প্রদায়ের মানুষ পাগলা মসজিদ পরিদর্শনে আসে। যা প্রকৃতপক্ষে অসাম্প্রদায়িকতার বিরল এক দৃষ্টান্ত।
মসজিদের সভাপতি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, দানের টাকায় মসজিদের বড়সড় উন্নয়ন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। মসজিদ ঘিরে এখানে আন্তর্জাতিক মানের একটি দৃষ্টিনন্দন বহুতল ইসলামী কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে। সমৃদ্ধ লাইব্রেরিসহ থাকবে আরো বিভিন্ন আয়োজন। এ প্রকল্পের জন্য প্রাথমিকভাবে ১১৫ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শেষের পথে। এখন সব কিছু গুছিয়ে আনা হচ্ছে। খুব শিগগিরই হয়তো কাজে হাত দিতে পারব আমরা।
কিশোরগঞ্জ শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে মাত্র ১০ শতাংশ ভূমির ওপর এই মসজিদ গড়ে উঠেছিল। সময়ের সঙ্গে আজ পাগলা মসজিদের পরিধির সঙ্গে বেড়েছে খ্যাতিও।