চলারপথে রিপোর্ট :
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কমপাউন্ড থেকে সরকারি ইনজেকশন উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ ৩১ জুলাই সোমবার মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে পুলিশ।
এর আগে গতকাল রবিবার দিবাগত রাতে হাসপাতালের কম্পাউন্ড থেকে ১০৮ পিস সোডিয়াম ক্লোরাইড ইনজেকশন পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সরকারি হাসপাতালে উত্তর পাশের গেটের সামনে থেকে ১০৮ পিস সোডিয়াম ক্লোরাইড ইনজেকশন উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় সোমবার পুলিশ সাধারণ ডায়েরি করেছে।
এ বিষয়ে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তত্ত্বাবধায়ক ডা. ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ইনজেকশন উদ্ধারের বিষয়টি পুলিশ আমাকে জানিয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জ-আখাউড়া নির্মাণাধীন মহাসড়কের ফোরলের প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। গত ৫ আগষ্ট পদত্যাগ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগের পর প্রকল্পের নির্মাণ কাজ ফেলে চলে যায় প্রকল্পে কর্মরত ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকেরা। এতে করে বন্ধ হয়ে গেছে ফোরলেন প্রকল্পের কাজ। এই অবস্থায় খানাখন্দে ভরপুর চট্টগ্রাম-সিলেট ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে যানবাহন চলাচলে বেড়েছে ভোগান্তি। বর্তমানে তা চরম আকার ধারণ করেছে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, এই প্রকল্পের কাজ আবার কবে নাগাদ শুরু হবে তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২০১৭ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন হওয়ার পর ভারতীয় নমনীয় ঋন এলওসির অধীনে ২০১৮ সালে তিনটি প্যাকেজে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া পর্যন্ত দুইলেন থেকে মহাসড়কটি চারলেনে উন্নয়ন কাজ শুরু করে ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। প্রকল্পটির কাজ শুরুর পর গত ২০১৯ এবং ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে প্রকল্পটির কাজ অনেকটাই থমকে যায়। পরবর্তীতে বালু সংকটের কারণে আরো ৬মাস বিলম্ব হয় প্রকল্পের নির্মান কাজের। এরই মধ্যে গত ২০২২ সালে প্রকল্পটির কাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছিল। এর মধ্যে প্যাকেজ-১ এর অধীনে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জের গোল চত্বর থেকে বিশ্বরোড মোড় পর্যন্ত একপাশের দুই লেনের কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে।
প্যাকেজ-২ এর অধীনে বিশ্বরোড থেকে ধরখার পর্যন্ত এক পাশের কাজ অনেকাংশেই শেষ হয়েছে। তবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর বাইপাস, ঘাটুরা বিরাসার, পৈরতলা, রাধিকা ও উজানিসার এলাকায় মহাসড়কের একপাশে খানাখন্দ থাকায় অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। এতে সৃষ্টি হচ্ছে তীব্র যানজট। এতে করে সড়কটি দিয়ে চলাচলরত যানবাহন, চালক এবং যাত্রীদের ভোগান্তির শেষ নেই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বটতলী গ্রামের বাসিন্দা মোঃ আল আমিন জানান, আখাউড়া-আশুগঞ্জ সড়কটির ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশের কাজ বন্ধ থাকায় যানবাহনের চালক, যাত্রী এবং স্থানীয়রা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। খানাখন্দ সড়কের কারণে প্রতিনিই ঘাটুরা, বিরাসার, পৈরতলা, পুনিয়াউট, রাধিকা এলাকায় যানজট লেগে থাকে। এতে করে যাত্রীরা ঘন্টার পর ঘন্টা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
অন্যদিকে সড়কের তীব্র ধুলার কারণে আশপাশের বাসা বাড়ি সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ক্রেতা সংকটে অনেকটাই লাটে উঠেছে। তিনি দ্রুত এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়ার জন্যে সরকারের প্রতি দাবি জানান।
পরিবহন চালক আলমগীর মিয়া বলেন, নির্মাণাধীন সড়কটি দিয়ে যানবাহন চালাতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ঘন্টার পর ঘন্টা যানজটে পড়ে থাকার পাশাপাশি যানবাহনের নাট-বল্টু, চাকা, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সড়কটি যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। তিনি সড়কটির কাজ দ্রুত শেষ করার দাবি জানান।
এ ব্যাপারে আখাউড়া-আশুগঞ্জ ফোরলেন প্রকল্পের ব্যবস্থাপক মোঃ শামীম আহমেদ জানান, আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া পর্যন্ত চারলেন প্রকল্পটি তিনটি প্যাকেজে বাস্তবায়ন হচ্ছিল। তিনটি প্যাকেজেই ঠিকাদার ছিলেন ভারতের এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে ভারতীয়রা তাদের হাইকমিশনে নিরাপত্তার কথা বলে সবাই দেশে চলে গেছেন। তারা কবে ফিরে আসবে এ ব্যাপারে কিছুই জানায়নি তারা। শ্রমিকরা চলে যাবার পর থেকে আমাদের প্রকল্পের কাজ পুরোপুরি বন্ধ আছে। কবে চালু হবে আমরা তা এখন বলতে পারছি না। চলমান দুইটি প্যাকেজের মধ্যে প্রায় সাড়ে তিনশত ভারতীয় লোক কাজ করতো। বর্তমানে তাদের মধ্যে একজনও বাংলাদেশে নেই।
তিনি আরো জানান, আমাদের প্যাকেজ-১ এর আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত মহাসড়কের ৬২ শতাংশ এবং বিশ্বরোড থেকে ধরখার বাজার পর্যন্ত ৫২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। পুরো কাজ যেহেতু ভারতীয় ঠিকাদারের অধীনে ছিল, তাই রাস্তার বর্তমানে মেরামতের দায়িত্বও তাদের ছিল। যেহেতু তারা নেই, তাই রাস্তা মেরামত করার মত জনবল বা যন্ত্রপাতি আমাদের হাতে নেই। আমরা রাজস্ব খাত থেকে টাকা দিয়ে মানুষের ভোগান্তি কমানোর জন্য চেষ্টা করছি। আশা করছি দ্রুতই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে উপর থেকে।
প্রকল্প ব্যবস্থাপক মোঃ শামীম আহমেদ আরো বলেন, গত ৫ আগষ্ট পদত্যাগ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগের পর নির্মানাধীন প্রকল্পটির ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ৩৬০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক চলে যাওয়ার পর প্রকল্পের মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি হচ্ছে। আমরা চুরি ঠেকানোর জন্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিয়েও চুরি ঠেকাতে পারছিনা। তিনি এই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে শংঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, আখাউড়া থেকে আশুগঞ্জ পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার ফোরলেন প্রকল্পটিতে একটি উড়াল সেতুসহ ১৬টি ব্রীজ-কালভার্ট রয়েছে। প্রকল্পের নির্মান ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৮৯১ কোটি টাকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রেমিক যুগল বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। তাদেরকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শুক্রবার রাত ১০টার দিকে মাধবপুরের নতুন বেদে পল্লিতে।
প্রেমিকা পূর্ণিমা নতুন বেদে পল্লির বলু মিয়ার মেয়ে ও প্রেমিক বাদল একই পল্লির মৃত জামাল মিয়ার ছেলে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন।
হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাতে প্রেম সংক্রান্ত কলহের জেরে পূর্ণিমা ও বাদল তাদের নিজ নিজ বসতঘরে ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাদের পরিবারের লোকজন পূর্ণিমা ও বাদলকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে এলে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. নাজমুল হক তাদেরকে মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোজাফ্ফর হোসেন জানান, মাধবপুরের নতুন বেদে পল্লির প্রেমিক যুগল বিষপান করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি হয়েছে। হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তারা একসাথে বিষপান করলেও কী কারণে বিষপান করেছেন তা অস্পষ্ট।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুটি প্রাইভেটকারে তল্লাশি করে ১০৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে শিক্ষার্থীরা। ১১ আগস্ট রবিবার রাতে শহরের কাউতুলী মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। এসময় তিন মাদক চোরাকারবারিকে আটক করে সেনাবাহিনীর কাছে মাদকসহ হস্তান্তর করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শিক্ষার্থীরা কিছুদিন যাবত শহরে বিভিন্ন পয়েন্টে যানজট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছে। রবিবার রাতেও তারা যানজট নিরসনে শহরের কাউতুলী মোড়ে কাজ করছিল। রাত ৯টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি প্রাইভেটকারে তারা তল্লাশি চালায়। তল্লাশিকালে ১৮টি প্যাকেটে ৫৪ কেজি গাঁজা তারা উদ্ধার করে।
এসময় আটক করা হয় কাউসার আলম ভূইয়া নামের প্রাইভেটকার চালককে। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পে খবর দেওয়া হলে ওয়ারেন্ট অফিসার দিদারুল আলমের নেতৃত্বে সেনা সদস্যরা সেখানে গেলে মাদকসহ প্রাইভেটকার ও আটক ব্যক্তিকে তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঘটনার এক ঘণ্টা পর রাত ১০টার দিকে একই স্থানে একটি প্রাইভেটকারকে তারা দাঁড়াতে সিগন্যাল দেয়। কিন্তু প্রাইভেটকারটি দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে শিক্ষার্থীরা মোটরসাইকেলে প্রাইভেটকারটিকে ধাওয়া করে অবকাশ এলাকায় আটক করে। এ সময় প্রাইভেটকারে তল্লাশি করে ৫০ কেজি গাঁজা উদ্ধার এবং দুইজনকে আটকের পর সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে শিক্ষার্থীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদে থাকা সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পের ইনচার্জ ওয়ারেন্ট অফিসার দিদারুল আলম দিদার বলেন, মাদকসহ দুটি প্রাইভেটকার শিক্ষার্থীরা আটক করে হস্তান্তর করেছে। এই ঘটনায় নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেললাইনে বসে মোবাইলে ব্যস্ত ৩ বন্ধু। ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত একজন। নিহত তরুণের নাম রিমঝিম (২০)। এ সময় অন্য আরো দুই তরুণ গুরুতর আহত হয়েছে। ২১ জানুয়ারি শনিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকার রেললাইনে এই ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম।
রিমঝিম শহরের সরকার পাড়া এলাকার মনজু মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন : সরকারপাড়া এলাকার সোনা মিয়ার ছেলে আরাফাত (২২) ও বাদশা মিয়ার ছেলে দিপু মিয়া (২৫)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে সহকারী উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম জানান, রাতে পুনিয়াউট এলাকায় তিন তরুণ ঢাকাগামী রেললাইনে বসে মোবাইল চাপছিলেন। তারা গভীর মনোযোগে মোবাইল ব্যবহার করায় দ্রুতগামী ট্রেন আসার বিষয়টি খেয়াল করতে পারেননি। এসময় তিন তরুণই ট্রেনে কাটা পড়ে। এতে ঘটনাস্থলে রিমঝিম মারা যায়। বাকী দুই তরুণের পা ও মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। হতাহতদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসা হয়েছে। আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার সুলতানপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ফ্রেন্ডশীপ কানেক্ট ব্যাচ-১৯৯৯ এর সদস্য মহিবুর রহমান বিপ্লবের পিতা রুস্তম খান (৯০) ও রবিউল ইসলাম রবিনের ছোট ভাই রাইসুল ইসলাম নোমান (৩২) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রুস্তম খান গত শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় বার্ধক্যজনিত কারণে নিজ বাড়িতে ও রাইসুল ইসলাম নোমান গত বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ঢাকা বক্ষব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। এদিকে বিপ্লবের পিতা ও রবিনের ভাইয়ের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন ফ্রেন্ডশীপ কানেক্ট ব্যাচ-১৯৯৯ এর সদস্যরা। দুইজন মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় সংগঠনের পক্ষ থেকে আজ বিকেলে বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। সুলতানপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন খুরশিদ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় অনুষ্ঠিতব্য দোয়া মাহফিলে সংগঠনের সদস্যসহ শুভাকাক্সক্ষীদের উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনের অন্যতম সদস্য গোলাম সামদানী রুমান।