চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কৃষকলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে আজ ১ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী “জাতীয় শোক দিবস” উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের মাসব্যাপী কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
সকাল ১০টায় সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার।
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা খোকন কান্তি আচার্য্য, পৌর আওয়ামীলীগ নেতা মাসুকুল কবির সহ ডাঃ মোঃ অলিউর রহমান, মোঃ আলাউদ্দিন, আবুল বাছের চৌধুরী, এহসানুল হক, আঞ্জুআরা বেগম প্রমুখসহ জেলা ও শহর কৃষকলীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি বিপনী বিতানের দুটি দোকান থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রায় সোয়া কোটি টাকার মোবাইল ফোন সেট চুরি হয়েছে।
গতকাল বুধবার গভীর রাতে শহরের কালীবাড়ি মোড়ের এল.আর প্লাজার “মোবাইল মেলা” নামক দুটি দোকানে এই চুরির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে আজ ২৭ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
দোকান দুটির মালিক মোবারক হোসেন জিসান জানান, তিনি বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দোকানে গিয়ে দেখেন দোকানের সার্টার লাগানো, তবে তালা গুলো খোলা। পরে তিনি দোকানের ভেতর প্রবেশ করে দেখেন দোকানে থাকা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দুইশতাধিক মোবাইল ফোন সেট চোরেরা নিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, চুরি হওয়া মোবাইল ফোনের মধ্যে আইফোন-১৪ প্রো ম্যাক্স,আইফোন-১৩ প্রো ম্যাক্স, আইফোন-১৩, আইফোন-১২ প্রো ম্যাক্স, আইফোন-১১ প্রো ম্যাক্স, গুগল পিক্সেল ৭ প্রো, অপোর বিভিন্ন মডেলের, ভিভোর বিভিন্ন মডেলের, শাওমি বিভিন্ন মডেলের, ওয়ান প্লাস ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের, স্যামসাংয়ের, স্যামসাং ফোল্ড-৩ মডেলের, ফোল্ড-৪ মডেলের, ফ্লিপ-৩ মডেলের ও ফ্লিপ-৪ মডেলের মোবাইল চুরি হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তিনি বলেন, তার প্রায় সোয়া কোটি টাকা মূল্যর মোবাইল ফোন সেট চুরি হয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, চুরির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করেছি। ইতিমধ্যেই তদন্ত কাজ শুরু হয়েছে।
মামলা করার পরদিনই মামলা প্রত্যাহার করেছেন বাদী। ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আদালতে মামলাটি দায়ের করেন শহরের কাজীপাড়া গোকর্ণ রোডের বাসিন্দা মো: শিহাব উদ্দিন চৌধুরী। এতে গত ৪ আগষ্ট শহরের মৌলভীপাড়া ও পৌর মুক্ত মঞ্চ এলাকায় সংগঠিত ঘটনার বিষয়ে দায়ের করা এই মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীসহ ২৪০জনকে এজাহারনামীয় আসামী করা হয়। অজ্ঞাত আসামী করা হয় আরো এক-দেড়শো জনকে। মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ৪ আগস্ট ১ থেকে ৫নং আসামীর নির্দেশে অন্যান্য আসামীরা তিনিসহ কয়েকজন সাক্ষীর উপর হামলা করেন। এতে তারা বেশ কয়েকজন আহত হন। এছাড়া আসামীরা ব্যাংক এশিয়া, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়, নন্দিতা কালার ল্যাবসহ বিভিন্ন স্থাপনায় পেট্রল বোমা ও ককটেল মেরে আনুমানিক পাঁচ কোটি টাকার ক্ষতি করে। আদালত মামলাটিকে নথিভুক্ত করতে সদর থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন।
মামলায় এজাহারনামীয় আসামীদের উল্লেখযোগ্য কয়েকজন আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ, ডাক্তার আবু সায়ীদ, ডাক্তার ডিউক চৌধুরী, ব্যবসায়ী আশিষ পাল, পৈরতলার কাউসার মিয়া, মধ্যপাড়ার আল মামুন, রাধুনী হোটেলের মো: ফখরুল হাসান, কসবার গোপীনাথপুরের প্রিন্সিপাল আকরাম খান, সদরের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো: মহসীন মিয়া, নাটাই উত্তরের আবু সায়ীদ চেয়ারম্যান, কালীসীমার শাহআলম চেয়ারম্যান, নাটাই দক্ষিণের সাবেক চেয়ারম্যান কদর আলম সিদ্দিকী, ইউপি সচিব মান্না চক্রবর্তী।
গতকাল ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার এই মামলাটি প্রত্যাহার করে নেন বাদী।
বাদী মো: শিহাব উদ্দিন চৌধুরী মামলাটি প্রত্যাহার করে নেয়ার কথা স্বীকার করলেও এবিষয়ে আর কোন কথা বলতে রাজী হননি। বাদী পক্ষের একজন আইনজীবি জহিরুল ইসলাম মামলা প্রত্যাহারের কারন সম্পর্কে সাংবাদিকদের জানান-বাদী বলেছেন স্বাক্ষীদের ভুল তথ্য বা তার ভুল বুঝাবুঝির কারনে মামলা করেছিলাম। আমি মামলা চালাবোনা। প্রত্যাহার করে নিলাম।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
কোটা সংস্কার ও কর্মসংস্থানের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি করেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ ১০ জুলাই বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
এ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের কলেজ গেইট, কালিবাড়ি মোড়, টি.এ রোডসহ প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান কর্মসূচি করে।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা সমন্বয়কারি ফাহিম মুনতাসির, সানিউর রহমান, আইরিন মৃধা, প্রহর আচার্য্য, সুস্মিতা দাসসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এতে বক্তারা বলেন, তাদের এই আন্দোলন সরকার বার রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নয়। বরং মেধাবীদের যোগ্য স্থানে ঠাঁই দিতেই তারা আন্দোলনের মাঠে নেমেছেন।
তারা বলেন, কোটা ব্যবস্থার কারণে মেধাবীরা বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি বৈষম্যের শিকার। এতে করে দেশে মেধার সংকট দেখা দিবে। তাই মেধাবীদের মূল্যায়ন করতে দেশ ও জনগনের স্বার্থে কোটা সংস্কার করে ৫% নিয়ে আসা এবং কর্মসংস্থানের দাবি জানান। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তারা আন্দোলনের মাঠে থাকার কথা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রমজান মাস উপলক্ষে জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে মাসব্যাপী ভর্তুকিমূল্যে সাধারণ মানুষের কাছে তেল, চিনি, ডাল, বুট ও পেঁয়াজসহ পণ্যসামগ্রী বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আজ ১২ মার্চ মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে তিনটার দিকে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে প্রধান ফটকের সামনে এই বিক্রয় কাজের উদ্বোধন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু প্রধান অতিথি হিসেবে বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা জজ আদালতের পিপি মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ. মাহবুব আলম, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সৈয়দ মিজানুর রেজা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন ও সাধারণ শাহাদাৎ হোসেন প্রমুখ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে বর্তমান পেঁয়াজ ৮০টাকা কেজি, চিনি ১৩০টাকা, সয়াবিন তেল ১৬০ থেকে ১৬৫টাকা লিটার, ছানা বুট ১১৫ টাকা কেজি, খেসারী ডাল ১৩০টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কিন্তু ছাত্রলীগের উদ্যোগে পেঁয়াজ ৫০টাকা কেজি, চিনি ১০০টাকা, সয়াবিন তেল ১২০টাকা লিটার, ছানা বুট ৮০ টাকা, খেসারী ডাল প্রতি কেজি ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন বলেন, বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ও ব্যক্তিগত অর্থ দিয়ে এসব পণ্যের ভর্তুুকির মূল্য পরিশোধ করব। পরে পরিচিতি ব্যক্তিদের সহায়তা নিব। আমরা মাসব্যাপী এই কর্মসূচী চালিয়ে যেতে চাই।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন বলেন, রমজানের প্রথম দিন থেকে রমজানের পণ্যসামগ্রী বিক্রি শুরু করেছি। প্রথমদিনে আমরা পেঁয়াজ ৫০০ কেজি, তেল ৫০০ লিটার, বুট ৮০০ কেজি, ডাল ১০০০ কেজি ও চিনি ১০০০ কেজি এনেছি। মাসব্যাপী আমরা এই কর্মসূচী চালিয়ে যেতে চাই। মানুষের কাছ থেকে সাড়া মিলছে। ৪১০ টাকায় এক কেজি করে বুট, চিনি, ডাল, পেয়াজ ও এক লিটার তেল কিনতে পারছে। সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ভেতরে এসব বিক্রি করা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের পারুলিয়া পাড়া, কলামুড়ি ও বুধল ইউনিয়নের ছাতিয়ান গ্রামে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩ মার্চ রবিবার চালানো অভিযানে নেতৃত্ব দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ একরামুল হক নাহিদ।
অভিযানে পুরাতন কলামুড়ি বায়তুল মামুর জামে মসজিদ থেকে ছাতিয়ান পর্যন্ত ৭৫০ ফুট অবৈধ পাইপ লাইন উচ্ছেদ, পারুলিয়া পাড়া থেকে ৫০০ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ লাইন উচ্ছেদ ও ২ কিলোমিটার এলাকার গ্যাস পাইপ লাইন নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি গোপন সূত্রে তথ্য সংগ্রহ করে রবিবার সকালে অভিযানে যায় বাখরাবাদের অভিযানিক টিম। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কলামুড়ি, ছাতিয়ান, ও পারুলিয়া পাড়া এলাকায় ২ টি অবৈধ গ্যাস সংযোগের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করে ৪৫ গ্রাহকের গ্যাস সংযোগ অবৈধ শনাক্ত হওয়ার পর এসব সংযোগগুলো বিচ্ছিন্ন করা হয়।
সূত্র জানায়, এই সঞ্চালন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ২০১৫-১৬ সালে সুহিলপুরের পারুলিয়া পাড়ার অবৈধ গ্যাস সংযোগ গুলো দিয়েছেন সরাইলের গ্যাস ঠিকাদার মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম ওরফে সেলিম মাস্টার।
কলামুড়ি থেকে ছাতিয়ান পর্যন্ত অবৈধ পাইপলাইন স্থাপন করে সংযোগ গুলো দিয়েছেন ঠিকাদার বাশার। অভিযানে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম, উপব্যবস্থাপক গোলাম মুক্তাদির ,উপব্যবস্থাপক সাজ্জাদ হোসেন, সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ, সহকারী প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপন প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও বকেয়া বিল আদায়ে আমাদের টিম ধারাবাহিকভাবে কাজ করে আসছে। বকেয়া বিল পরিশোধ ও অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ নিয়ে ব্যবহার না করতে জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা তৈরির জন্য সকল মহলের সহযোগিতা চেয়েছেন। এছাড়া অবৈধ সংযোগগুলোর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।