চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রম্য লেখক, নাট্যব্যক্তিত্ব ও ঔপন্যাসিক পরিমল ভৌমিকের নতুন বই ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ উপন্যাসের মোড়ক উন্মোচন ও পাঠচক্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকালে চেতনায় স্বদেশ গণগ্রন্থাগারের আয়োজনে জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের হল রুমে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
চেতনায় স্বদেশ গণগ্রন্থাগারের সভাপতি ও কথা সাহিত্যিক আমির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার মোঃ আবদুল কুদ্দূস।
সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন সাহিত্য একাডেমির সভাপতি, কবি ও গবেষক জয়দুল হোসেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম লিমন, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট অঞ্চল) সাংবাদিক মোঃ মনির হোসেন।
সভায় ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ উপন্যাসের উপর বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করেন সাহিত্য একাডেমির সহ-সভাপতি কবি ও কথাসাহিত্যিক অ্যাডভোকেট মানিক রতন শর্মা, তিতাস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদের উপদেষ্টা মোঃ আব্দুর রহিম, আশুগঞ্জ ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক এম.এ হানিফ, জেলা পাবলিক লাইব্রেরির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মমিনুল আলম বাবু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া কবি পরিষদের সভাপতি, কবি ও গল্পকার শৌমিক ছাত্তার।
ঝিলমিল একাডেমির পরিচালক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসক মোঃ আব্দুল মতিন (সেলিম)।
সভায় বক্তারা বলেন, পরিমল ভৌমিক একজন নির্ভেজাল মানুষ। তিনি একজন সজ্জন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। পেশায় শিক্ষক হয়ে পড়ন্ত বয়সেও পরিমল ভৌমিকের গীতিশীল লেখালেখি তরুণ লেখকদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা যোগাবে।
উল্লেখ্য ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ পরিমল ভৌমিক ভৌমিকের প্রকাশিত সপ্তম বই (দ্বিতীয় উপন্যাস)। তাঁর বেশ প্রকাশিত অন্যান্য গ্রন্থ সমূহ হলো- বহু রূপি ভূত (২০০৮) দৈত্য দানব ভূত (২০০৯), ১০টি রম্য রচনা (২০১০), ‘নাম ফাটুক-মনে কিছু কইরেন না’ (রম্য রচনা-২০২০), ভৌতিক গল্প ‘ভূত গবেষণা ইনস্টিটিউট’ (২০২১) ‘কাহিনির শেষ পাতায়’ (উপন্যাস-২০২২) ‘রাক্ষুসে বিলাপ’ (উপন্যাস-২০২৩) বইগুলো প্রকাশ করেছে জ্ঞানজ্যোতি প্রকাশনী, ঢাকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা আজ ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়।
হাসপাতালের শহীদ ডাঃ মিলন হলে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরামউল্লাহ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন, জেলা বিএম’র সভাপতি ডাঃ এফ. জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ আবু সাঈদ,উপ-পরিচালক, পরিবার পরিবল্পনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, উপ-পরিচালক, সমাজসেবা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বিশিষ্ট নারী নেত্রী অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, পৌর কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াছমিন, বিশিষ্ট নারী নেত্রী নন্দিতা গুহ প্রমুখ।
সভা সঞ্চালনা করেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান।
সভায় হাসপাতালের আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে হাসপাতালের চতুর্থ তলায় ১০ শয্যার কিডনী ডায়ালাইসিস ইউনিট চালু, হাসপাতাল ভবন থেকে টিকেট কাউন্টার ভবনের বাইরে নেয়া, রোগীদেরকে অনলাইনে টিকেট দেয়ার বিষয়ে, হাসপাতালের নিজস্ব ওয়েব পোর্টালটি নিয়মিত আপগ্রেড করা (চিকিৎসকদের নাম ও প্রতিদিন হাসপাতালে থাকা রোগীদের সংখ্যাসহ), হাসপাতালের সৌন্দর্য্যবর্ধনের জন্য বাগান করা, হাসপাতাল চত্বরে সোনালী ব্যাংকের বুথ স্থাপন, একটি মেডিকেল বর্জ্য শোধানাগার স্থাপন, হাসপাতালের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার ক্যামিকেল রি-এজেন্ট, এক্সরে ফিল্ম, হাসপাতালটিকে ২৫০ শয্যা থেকে ৫০০ শয্যা উন্নীত করন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল স্থাপন, হাসপাতালের কোয়ার্টারে বসবাসরত মোঃ আমিনুল ইসলামের বাসা বরাদ্ধ বাতিলের আদেশ বাস্তবায়ন ও হাসপাতালের মর্গের (ডোম) অনিয়ম বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে র. আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, হাসপাতালে সেবা নিতে এসে কোন রোগী যাতে হয়রানির শিকার হতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য ও মেডিকেল সার্টিফিকেট দেয়ার বিষয়ে চিকিৎসকদের আরো সর্তক হওয়ার আহবান জানান। সভায় হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসকগনসহ কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উম্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা বালু অপসারণ কাজ শুরু হয়েছে। আজ ১৬ মে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেনের উপস্থিতিতে বালু অপসারণ কাজ শুরু হয়। বিকেল পর্যন্ত জলাশয় থেকে প্রায় ৫০ ট্রাক্টর বালু অপসারণ করা হয়।
এ সময় নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহআলমসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ৮ মে সোমবার দুপুরে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বড়হরন লেবেল ক্রসিং এলাকায় রেলওয়ে জলাশয় অবৈধভাবে বালু ফেলে ভরাটের দায়ে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে একটি ভেকুসহ জলাশয়ে ফেলা প্রায় ১৫ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করেন। পরে তিনি চার কার্যদিবসের মধ্যে উম্মুক্ত নিলাম ডেকে বালু বিক্রির জন্য নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আলমকে নির্দেশ দেন।
এসিল্যান্ডের নির্দেশে গত ১০ মে বুধবার বিকেলে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে উম্মুক্ত নিলাম আহবান করেন ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম।
সে সময় এসিল্যান্ড মোঃ মোশারফ হোসেনের উপস্থিতিতে নিলামে বড়হরণ গ্রামের মোঃ মাঈনুদ্দিন নামে এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ মূল্য ৮১ হাজার টাকায় জব্দ করা বালু কিনে নেন। মঙ্গলবার সকাল থেকে নিলাম ডাকা মোঃ মাঈনুদ্দিন কয়েকটি ট্রাক্টর দিয়ে বালু অপসারনের কাজ শুরু করেন।
সদর উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় লোকজন ও নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, বড়হরণ এলাকায় রেলের জলাশয় বালু ফেলে ভরাট করে ফেলে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্র।
এ ঘটনার প্রতিবাদে গত ৭ মে রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার বড়হরণ লেবেল ক্রসিং এলাকায় মানববন্ধন করে এলাকার সর্বস্তরের জনগণ।
পরদিন দুপুরে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ঘটনাস্থল থেকে একটি ভেকুসহ জলাশয়ে ফেলা প্রায় ১৫ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ করেন।
এ ব্যাপারে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আলম বলেন, রেলওয়ের জলাশয়ে অবৈধভাবে ফেলা বালু ৮১হাজার টাকায় উম্মুক্ত নিলামে বিক্রির পর মঙ্গলবার থেকে এই বালু অপসারণ কাজ শুরু হয়।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন, উম্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা বালু মঙ্গলবার সকাল থেকে অপসারণ শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সারাদিনে প্রায় ৫০ ট্রাক্টর বালু অপসারণ করা হয়। কয়েকদিনর মধ্যেই জলাশয়ে ফেলা বালু অপসারণ করা শেষ হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার আঃ কুদদূস এর কাব্যগন্থ মঞ্জুকেশিনী’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপলক্ষে ২৫ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মডেল গার্লস স্কুল প্রাঙ্গণে-সৃজনশীল সাহিত্যচর্চার পাঠশালা নির্ঝর এর উদ্যোগে হেমন্ত বই পার্বণ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে দেশবরেণ্য কবি-লেখকগণ অংশগ্রহন করবেন। উক্ত অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিপ্রেমিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি ঝুট কাপড়ের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ওই কারখানার প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন মালিকপক্ষ।
আজ ২১ জুলাই শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের সদর উপজেলার রামরাইলে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় সূত্র ও ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা জানান, শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে হঠাৎ করে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।
ঝুট কাপড়ের মালিকপক্ষের আতিকুজ্জামান ভূঁইয়া সুমন বলেন, কিভাবে আগুন লেগেছে তা তিনি জানতে পারেন নি। অগ্নিকান্ডে তার কমপক্ষে ২০ লাখ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আবদুস সামাদ জানান, অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। এ বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
স্টাফ রিপোর্টার :
অষ্টগ্রাম সমাজ কল্যাণ সমিতির ৩২তম বার্ষিক সাধারণ সভা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমাজসেবা কমপ্লেক্সে ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অষ্টগ্রাম সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম মিলনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ নুরুল মাহমুদ ভূঁইয়া।
দপ্তর সম্পাদক মোঃ শাখাওয়াত হোসেনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা মোঃ হারুন অর রশিদ, বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আবুল কালাম, আলহাজ্ব মোঃ আঃ সালাম, উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ নুরুল আফসার, সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ কামাল উদ্দিন সরকার, সহ-সভাপতি মোঃ আবুল বাসার, মোঃ জহির উদ্দিন দুলাল, কোষাধ্যক্ষ আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল খালেক মাস্টার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মমিনুল হক।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব মোঃ আশরাফ আলী ভেন্ডারী, আলহাজ্ব মোঃ দারুল ইসলাম মাস্টার, সাবেক মেম্বার মোঃ আঃ মতিন (আক্কাস), সহঃ কোষাধ্যক্ষ মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক প্রমুখ।