অনলাইন ডেস্ক :
টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকায় আজ ২ আগস্ট বুধবার দুপুরে বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে মাদক চোরাকারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে মোহাম্মদ রফিক নামে এক রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। তিনি টেকনাফের লেদা ক্যাম্পের এ-ব্লকের বাসিন্দা। এ ঘটনায় বিবিজির এক সদস্যসহ আরও ছয়জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘তথ্য পেয়ে বিজিবির একটি দল ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক চোরাকারবারি জাফরকে আটক করে। এ সময় স্বজনরা তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে প্রধান সড়কে উঠলে তারা জড়ো হয়ে বিজিবির ওপর হামলা চালায়। বিজিবির সদস্যরা তাদের সরানোর চেষ্টা করে। সেখানে লোকজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর আমিও শুনেছি। বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
এলাকাবাসী জানায়, লেদায় দুপুরে মাদক চোরাকারবারি জাফরকে আটক করে বিজিবি। এ সময় তাকে নিয়ে যাওয়ার সময় আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বিজিবির সংঘর্ষ হয়। স্থানীয় লোকজন ইটপাটকেল ছোড়ে। এ সময় বিজিবিও পাল্টা গুলি চালায়। এতে পথচারী এক রোহিঙ্গাসহ ৬ জন আহত হয়েছে। পরে তাদের উদ্ধার করে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য ক্লিনিকে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক গুলিবিদ্ধ এক রোহিঙ্গাকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কক্সবাজারে পাঠানো হয়েছে। আহতরা হলেন, টেকনাফের লেদা গ্রামের বাসিন্দা রাজু, ইসমাইল, গুরা মিয়া, হাফেজ মুজিব।
টেকনাফের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলম বলেন, লেদায় স্থানীয়দের সঙ্গে বিজিবির সংর্ঘষে আমার ক্যাম্পের একজন বাসিন্দা মারা গেছে। তিনি পথচারী ছিলেন।
টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দ বলেন, বিজিবির অভিযানে গ্রামবাসীর সঙ্গে সংর্ঘষের ঘটনায় একজন মারা যাওয়ার খবর শুনেছি। এ ঘটনায় আরও কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পেয়েছি। এ বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল হুদা বলেন, একজনকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়দের সঙ্গে বিজিবির সংঘর্ষের ঘটনায় একজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ভীতির মধ্য রয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ফরিদ আলম জানান, জাফর নামে একজনকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় বিজিবির সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এ সময় বিজিবি গুলি চালায়। এতে একজন রোহিঙ্গাসহ আরো কয়েকজন আহত হয়। এ ঘটনায় এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বেড়েছে। ভয়ে আছেন স্থানীয়রা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাক্তন পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান আজ ১০ ফেব্রুয়ারি সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন বিটিজেএর সাংবাদিকদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন।
স্থানীয় ইন্ডাষ্ট্রিয়েল স্কুল মাঠে এসোসিয়েশনের নির্মাণাধীন কার্যালয় পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় মোহাম্মদ জাবেদুর রহমানকে স্বাগত জানান এসোসিয়েশনের সভাপতি আল আমীন শাহীন সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লিমন সহ বিটিজেএর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনে নির্ভিক এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ঐতিহ্য রক্ষা করা আসছে। সাংবাদিকদের সাথে আমার হৃদ বন্ধন নিবিঢ় এবং তা থাকবে, তিনি সকলকে শুভেচ্ছা জানান এবং উত্তরোত্তর সুখ সমৃদ্ধি কামনা করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মীর আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
আজ ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর অনুমোদন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, উপদেষ্টা পরিষদ-বৈঠকে আলোচনার মাধ্যমে সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যানসিয়াল কর্পোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সকল ক্যাডারের চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর নির্ধারিত হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আওতা বহির্ভূত সকল সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রেও সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর নির্ধারিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার ক্ষেত্রে স্ব স্ব নিয়োগ বিধিমালা প্রয়োজনীয় অভিযোজন- সাপেক্ষে প্রযোজ্য হবে। প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগসমূহ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষেত্রে স্ব স্ব নিয়োগ বিধিমালা বহাল থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ও হাজার হাজার উৎসুক জনতার উপস্থিতে রাউজানের নোয়াজিশপুর ইউনিয়নে ঐতিহ্যবাহী ‘নদিমপুর বলিখেলা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১ জুন বৃহস্পতিবার বিকেলে নদিমপুর-নোয়াজিশপুর এলাকাবাসীর উদ্যোগে নদিমপুর তেঁতুলতলা এলাকায় বিশাল মাঠে এ বলিখেলার আয়োজন করা হয়। বলিখেলায় খ্যতনামা বলিসহ চট্টগ্রামের শতাধিক বলি অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে ফটিকছড়ির মাসুদ রানাকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হন কক্সবাজারের মুহাম্মদ হোসেন।
বলিখেলা দেখতে রাউজান, হাটহাজারী, ফটিকছড়িসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে ছুটে যান বলিখেলাপ্রেমীরা। বলিখেলার উদ্ধার ও ফাইনাল রাউন্ড শেষে প্রধান অতিথি থেকে বলিখেলার উদ্বোধন ও পুরস্কার প্রদান করেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নোয়াজিশপুর ইউপি চেয়ারম্যান লায়ন এম সরোয়ার্দী সিকদার।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বখতিয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন রয়েল কমিউনিটি চক্ষু হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার নারায়ণ চন্দ্রনাথ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী, নেছারুল হক, জমিরুল হক, আলফাজ হোসেন চৌধুরী।
বক্তব্য রাখেন দোস্ত মোহাম্মদ মেম্বার, শফিউল বশর মেম্বার, রাশেদ চৌধুরী, ইউপি সদস্য কাজী জিয়াউর রহমান, শওকত ওসমান চৌধুরী, রাকেশ রায় চৌধুরী, সৈয়দুল হক, আকতার হোসেন চৌধুরী, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, আলাউদ্দিন আলম, শফিউল ইসলাম, তাজউদ্দিন খান সোলেমান, কুতুব উদ্দিন সিকদার, তসলিম উদ্দিন সুজন, আবদুল্লাহ আল হারুন, নাহিদুল করিম চৌধুরী, আবদুুল মোতালেব, ফাহিম, রবিউল হোসেন রবিন প্রমুখ।
বলিখেলা উপলক্ষে গ্রামীণ মেলা বসানো হয়।
চলারপথে ডেস্ক :
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সাদা মনের আলোকিত গুণী ব্যক্তিত্ব ছিলেন কিংবদন্তি আবুল মাল আবদুল মুহিত। জাতীয় জীবনে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।
আজ ১৯ মে শুক্রবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বাংলাদেশ বিচিত্রার সম্পাদক আলাউদ্দিন আল আজাদের সম্পাদনায় ‘কিংবদন্তি আবুল মাল আবদুল মুহিত’ স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
শিরীন শারমিন বলেন, অল্প সময়ে স্মারকগ্রন্থটি সম্পাদনা করা হয়েছে, যা প্রশংসনীয়। তরুণ প্রজন্মকে তাঁর সম্পর্কে জানতে ও অনুপ্রাণিত করতে সহায়তা করবে এই গ্রন্থ। ‘কিংবদন্তি আবুল মাল আবদুল মুহিত ট্রাস্ট’ও গঠন করা হয়েছে, যা উন্নত জাতি গঠনে ভূমিকা রাখবে।
তিনি আরো বলেন, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, আমলা, কূটনীতিবিদ, ভাই হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিতের ব্যক্তিত্বের উপস্থাপনা গ্রন্থটির অনন্য বৈশিষ্ট্য। বয়স ছাপিয়ে উঠেছিল তাঁর কর্মোদ্দীপনা। বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এই কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করার ক্ষেত্রে অনবদ্য ভূমিকা রেখে গেছেন।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে এবং এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, ইনাম আহমেদ চৌধুরী ও শাইখ সিরাজ। অনুষ্ঠানে প্রয়াত আবুল মাল আবদুল মুহিতের বোন জাতীয় অধ্যাপক ডা. শাহলা খাতুন এবং তাঁর বন্ধু, সুহৃদ, পেশাগত ও রাজনৈতিক সহকর্মীরা তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রায় এক কেজি স্বর্ণসহ ভারতীয় এক নাগরিককে আটক করেছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কাস্টমস ও শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। আজ ২১ আগস্ট সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে আসা বিমানের ওই যাত্রীকে তল্লাশি করে এসব স্বর্ণ জব্দ করা হয়। আটক ভারতের মহারাষ্ট্রের নাসিক এলাকার বাসিন্দা তুষার নাগিন দাসকে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ওই বিমানে তার ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল।
বিমানবন্দরে দায়িত্বরত কাস্টমসের উপকমিশনার আহসান উল্লাহ জানান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-১৫২ সকাল সাড়ে ৭টায় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানটি শারজাহ থেকে রওনা দিয়ে প্রথমে চট্টগ্রামে অবতরণ করে; পরে ঢাকায় যায়। ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার কথা ছিল তুষার দাসের। তার আগেই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে বিমান থেকে নামিয়ে আনা হয়। তার কাছ থেকে ৪২১ গ্রাম স্বর্ণালংকার এবং ব্যাগে রাখা একটি গেঞ্জিতে লেগে থাকা আরও ৫৬০ গ্রাম স্বর্ণ জব্দ করা হয়। তুষারের বিরুদ্ধে পতেঙ্গা থানায় মামলা করা হবে। তবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন পতেঙ্গা থানার ওসি আফতাব হোসেন।
বার নাকি স্বর্ণালংকার: তবে স্বর্ণের পরিমাণ নিয়ে ভিন্ন তথ্য দিয়েছে বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। বিভাগটির পক্ষ থেকে ‘সালেম’ নামে এক কর্মকর্তা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে জানান, ছয়টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ভারতীয় নাগরিক তুষারের পাসপোর্টের ছবিও গ্রুপে দেন। তবে পরে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
সালেম পেস্ট আকারে গেঞ্জিতে স্বর্ণ রাখা বা স্বর্ণালংকার উদ্ধার নিয়ে কিছু বলেননি। তিনি জানান, সকালে শারজাহ থেকে আসা জি-নাইন ৫২৬ ফ্লাইটের এক যাত্রী কিছু স্বর্ণের বার ওয়াশরুমে হাতবদল করবে বলে তথ্য আসে শুল্ক গোয়েন্দাদের কাছে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে পরিত্যক্ত অবস্থায় ওয়াশরুমের ডাস্টবিন থেকে ছয়টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।
তবে এ তথ্য অস্বীকার করে কাস্টমসের উপকমিশনার আহসান উল্লাহ বলেন, যৌথ অভিযান চালিয়ে ভারতীয় ওই নাগরিককে আটক করা হয়েছে। তার কাছ থেকে ৯০০ গ্রামের বেশি পরিমাণ স্বর্ণ জব্দ করা হয়। সেখানে কোনো বার ছিল না। বার পাওয়ার বিষয়টি তিনি জানেন না।