অনলাইন ডেস্ক :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী আজ শনিবার। ১৯৪৯ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর জন্ম।
সৃজনশীল ক্রীড়া, নাট্য ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং আবাহনী ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা শেখ কামাল মাত্র ২৬ বছর বয়সে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এক দল বিপথগামী সেনাসদস্যের গুলিতে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে শহীদ হন। ওই হত্যাকাণ্ডের প্রথম শহীদ তিনি। বঙ্গবন্ধুর ছেলে– এ পরিচয় দেওয়ার পর মেজর (বরখাস্ত) বজলুল হুদা তার স্টেনগান দিয়ে তাঁকে হত্যা করে বলে পরবর্তী সময়ে জানা যায়। ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত, সংগ্রামী ও আদর্শবাদী কর্মী হিসেবে ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা পালন করেন তিনি।
শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। পৃথক বাণীতে তারা বহুমাত্রিক, অনন্য সৃষ্টিশীল প্রতিভার অধিকারী, তারুণ্যের দীপ্ত প্রতীক শেখ কামালের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
দিনটি উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিস্তারিত কর্মসূচি উদযাপিত হবে। প্রধানমন্ত্রী আজ সকাল সাড়ে ৯টায় তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশিত স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করবেন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সকাল ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী উদযাপন ও শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার-২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থেকে বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো আজ সকাল ৮টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে আবাহনী ক্লাব প্রাঙ্গণে শহীদ শেখ কামালের প্রতিকৃতি এবং সকাল সোয়া ৯টায় বনানী কবরস্থানে তাঁর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন, কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের নদী বাঁচাতেই হবে। বাংলাদেশ বাঁচাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে।’
আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর দূষণরোধ ও নাব্যতা রক্ষায় প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের আলোকে সম্পাদিত সমীক্ষা প্রতিবেদন অবলোকন এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্প গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্তবিষয়ক সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নদী আমাদের বাংলাদেশের জন্য তেমন, ঠিক আমাদের দেহে যেমন রক্ত চলাচলের জন্য শিরা-উপশিরা আছে। আমাদের বাংলাদেশের টিকে থাকাটাও নির্ভর করে এ নদীর ওপরে। বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখার জন্য (প্রয়োজন) সেই প্রবহমান নদী। শিরা-উপশিরার মধ্য দিয়ে রক্তধারা আমাদের শরীরকে বাঁচায়, বাংলাদেশকেও কিন্তু বাঁচায় এ পানি ও নদী। কথাটা আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে।’
গত বছরগুলোতে নদীদূষণ-দখল বন্ধ এবং নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সরকারে আসার পর আমাদের সবসময় একটা প্রচেষ্টা ছিল, নদীগুলোকে কীভাবে সুরক্ষিত করা যায়, কীভাবে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা যায়। একসময় বাংলাদেশের নৌপথই ছিল পণ্য পরিবহনের একমাত্র বাহন, একমাত্র জায়গা। নৌপথগুলো কমতে কমতে অনেক জায়গায় এখন নদীপথ নেই, এমন একটা জায়গায় চলে এসেছে ‘
নদীর নাব্যতা ঠিক রাখার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হতো না জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নদী শাসনের নামে শুধু বাঁধ নির্মাণে ছিল সবার নজর। আর বাঁধ নির্মাণ করতে গিয়ে ফসলের জমি নষ্ট হয়। নদী রক্ষা করা, নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনা বা দূষণ থেকে নদীকে রক্ষা করার দিকে নজর ছিল না। অপরিকল্পিত নিচু ব্রিজ নৌ চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। শুধু এখানে নয়, সারা বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে কতগুলো ব্রিজ করা হলো, সে সময় ব্রিজগুলো মানুষের খুব উপকারে এলো, কিন্তু ব্রিজগুলো করার সময় এটা মাথায় রাখা হয়নি যে, এগুলোতে নৌ চলাচল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যার জন্য এখন সমস্যা হয়ে গেছে। ব্রিজগুলো প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।’
রাজধানীর বাইরে অন্য শহরগুলো পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকার বাইরে অন্য শহরগুলোর ক্ষেত্রেও এখনই পরিকল্পনা নিতে হবে। আমরা যে পরিকল্পনাই করি না কেন, সেখানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পানির প্রবাহ ঠিক থাকে। নদীগুলোর ড্রেজিং করার সঙ্গে নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসির নির্দেশ পেয়ে দুই জেলায় জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে ময়মনসিংহের ডিসি মো. মোস্তাফিজুর রহমানকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে উপসচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, সুনামগঞ্জের ডিসি দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরীকে ময়মনসিংহের নতুন ডিসি করা হয়েছে। আর জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে সংযুক্ত উপসচিব মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরীকে সুনামগঞ্জের ডিসি করা হয়েছে।
আজ ২ ডিসেম্বর শনিবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
ইসির ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ৭ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচন হবে। তফসিল অনুযায়ী, সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর।
অনলাইন ডেস্ক :
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদ্বোধন করেছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার ধানমন্ডির সুলতানা কামাল উইমেন্স ক্রীড়া কমপ্লেক্সে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পায়রা উড়িয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদ্বোধন করেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী।
উদ্বোধনী বক্তব্য তিনি বলেন, ‘কর্মজীবনে আমি একজন সরকারি কর্মচারী ছিলাম।
আজ আমি অবসরপ্রাপ্ত এবং সরকারের একজন মন্ত্রী। এখানে যারা উপস্থিত আছেন তারা অনেকেই আমার প্রত্যক্ষ সহকর্মী। অনেকে অনেকে আবার কর্মক্ষেত্রে আমার নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন।’
অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী কল্যাণ সমিতির আয়োজনে রাজধানীর সুলতানা কামাল উইমেন্স ক্রীড়া কমপ্লেক্সে আয়োজিত এ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা দেশের প্রতিথযশা প্রবীণ কর্মকর্তাদের মিলন মেলায় পরিণত হয়।
প্রবীণ এই কর্মকর্তাদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় নির্মল আনন্দ উপভোগ করেন। প্রতিযোগিতার শুরুতেই শিশুদের মোরগ লড়াই এবং পঁয়ষট্টি বছরের অধিক বয়স্কদের বেলুন ফাটানো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া স্কিপিং, বালিশ বদল, মেধা পরীক্ষা, ভারসাম্য দৌড়, রশি টানাটানি ও টেনিস বল নিক্ষেপসহ মোট ১৮টি ইভেন্টে পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক পৃথক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সমিতির পতাকা উত্তোলন করেন সাবেক সচিব ও সমিতির মহাসচিব আবু আলম মো. শহিদ খান এবং ক্রীড়া পতাকা উত্তোলন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুজ্জামান ভূঁইয়া।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতে যাওয়ার সময় সীমান্তে আটক হয়েছেন সাবেক বিচারক এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। গতকাল ২৩ আগস্ট শুক্রবার রাতে তাকে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর হেফাজতে নেওয়া হয়। বিজিবি’র জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) মো. শরীফুল ইসলাম তার আটকের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিজিবি জানিয়েছে, প্রথমে স্থানীয়দের হাতে আটক হন শামসুদ্দিন মানিক। পরে বিজিবিকে ডাকা হয় ঘটনাস্থলে। জানা গেছে, সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার ডোন সীমান্ত থেকে আপিল বিভাগের সাবেক এ বিচারককে আটক করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলার সময় তৎকালীন আওয়ামী লীগের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন সাবেক বিচারক শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। সে সময় বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলের টকশোতে অতিথি আলোচক হিসেবে উপস্থিত হয়ে টকশোর উপস্থাপিকার সঙ্গে রূঢ় আচরণ করেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে টকশো শেষ হওয়ার পর ওই উপস্থাপিকাকে ‘রাজাকারের বাচ্চা’ বলেও তিরস্কার করতে দেখা যায় তাকে। এ ঘটনায় তখন তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। পরে অবশ্য এক আইনি নোটিশের প্রেক্ষিতে তিনি তার ব্যবহারের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন।
সম্প্রতি বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করায় মানিকের নামে নোয়াখালীর আদালতে মামলা হয়েছে। কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রবিউল হাসান পলাশ বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি করেন।
একই অভিযোগে ২২ আগস্ট বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে আইনজীবী মো. জিয়াউল হক বাদী হয়ে আরেকটি মামলার আবেদন করেন। আদালত অভিযোগটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, বিচারপতি মানিককে এসব মামলায় গ্রেফতার দেখানো হতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, প্রত্যেক ধর্মই মানবিকতার কথা বলে। ধর্ম মানুষকে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে রাখে। মানুষকে সুন্দর জীবন ও সমাজ গড়ার ক্ষেত্রে ধর্ম পথ দেখায়। এই অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
আজ ৩ মে বুধবার বিকালে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা অর্ন্তগত স্থায়ী দূর্গা মন্দির সংস্কারে নগদ অর্থ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সব ধর্মের মানুষকে একত্রিত করেছিলেন। ধর্ম যার যার; রাষ্ট্র সবার, এরকম একটি দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম এবং সেই মুক্তিযুদ্ধে কোন ধর্মগোষ্ঠী বা কোন বর্ণগোষ্ঠী একক কোন ভূমিকা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। আমরা সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ একত্রে মুক্তি সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে আমরা জয়যুক্ত হয়েছি।
বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে কামরুল ইসলাম বলেন, সংবিধানের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিএনপি অহেতুক ভিত্তিহীন আন্দোলন করছে। তাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নেয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ না নিলে তাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। বিকল্প পথে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। তাদের সেই স্বপ্ন অপূর্ণই থেকে যাবে। নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা বদলের কোনো সুযোগ নেই।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি শ্রীমান গোপন চন্দ্র সরকারের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ ফয়সল বিন করিম, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউসুফ আলী চৌধুরী সেলিম, সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন বিপ্লব, সহসভাপতি শফিউল আজম খান বারকু, শাক্তা ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান, কালিন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসান মোস্তান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা অর্ন্তগত ৩৪ টি মন্দিরকে ৩৪ লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়।