চলারপথে রিপোর্ট :
বাস চাপায় আইয়ূব মিয়া-(২২) নামে এক মোটর সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ ১১ আগস্ট শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-আখাউড়া সড়কের সদর উপজেলার কোড্ডা ব্রীজ এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আইয়ূব মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের দতাইসার গ্রামের জানু ভূঁইয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার দুপুরে আইয়ূব মিয়া মোটর সাইকেল নিয়ে আখাউড়া থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের আসার পথে কোড্ডা ব্রীজ এলাকায় পৌছলে বিপরীত দিক থেকে আসা দিগন্ত পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস মোটর সাইকেলটিকে চাপা দিলে সে গুরুতর আহত হয়।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসাইন জানান, আইয়ূব মিয়ার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় বন্যা, অতিবৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক পর্যায়ের ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষীদের মাঝে বিনামূল্যে ১ হাজার ১৮০ কেজি রুই জাতীয় মাছের পোনা বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২৩ অক্টোবর বুধবার দুপুরে উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা আখাউড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ১১৮ জন মৎস্য চাষীদের মাঝে রুই জাতীয় মাছের এসব পোনা বিতরণের আনুমানিকতার উদ্বোধন করা হয়েছে।
আখাউড়া উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের বন্যা, অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় জলাশয় ও পুকুর প্লাবিত হয়ে অনেক মৎস্য খামারী ক্ষতির সম্মুখীন হয়। ক্ষতিগ্রস্ত খামার, পুকুর ও দিঘীর সংখ্যা ছিল ৯৬২ জন। এরমধ্যে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ১১৮ জন প্রান্তিক মৎস্য চাষীর মাঝে ১০ কেজি করে মোট ১ হাজার ১৮০ কেজি কার্প জাতীয় মাছ রুই, মৃগেল, কাতলা, কালিবাউশ ও গনিয়া মাছের পোনা বিতরণ করা হয়েছে। প্রতি কেজিতে ৮০/৯০টি করে পোনা রয়েছে।
আজ প্রথম ধাপে ৩৫ জন প্রান্তিক পর্যায়ের ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষীদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। বাকী চাষীদের মাঝেও পর্যায়ক্রমে বিতরণ করা হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রৌনক জাহান, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম, মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রেজাউল করিম প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
রমজান মাসে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ রাখতে আখাউড়ায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান পরিচালনা করে এক মুরগী ব্যবসায়ী ও তিন মুদি দোকানিকে ছয় হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ ২৮ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পৌর শহরের সড়ক বাজারে অভিযান পরিচালনা করে এসব জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিদপ্তরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা স্যানিটারি ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. রফিকুল ইসলামসহ থানা পুলিশের একটি দল।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিদপ্তরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, পণ্যের সঠিক মূল্য তালিকা দোকানে প্রদর্শন না করা ও ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ দেখাতে না পরায় তাদের সতর্কতামূলক এ জরিমানা করা হয়েছে। ভোক্তা বিরোধী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
১১ ডিসেম্বর আশুগঞ্জ মুক্ত দিবস। নানা আয়োজন ও আননন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে পালিত হল দিবসটি। এই উপলক্ষে গতকাল রবিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের উদ্যোগে উপজেলার গোলচত্বরে সম্মুখ সমরের ¯ভৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে সম্মুখ সমর থেকে একটি র্যালি বের হয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বরসহ বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে সম্মুখ সমরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সম্মুখ সমরে আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা কমান্ড কাউন্সিলের প্রশাসক অরবিন্দ বিশ্বাসের সভাপতিত্ব আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিমা সুলতানা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী তাহমিনা শারমিন, বাংলাদেশ আইনসমিতির সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান আনসারি, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ রহমান, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাসিম, বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ জসিম উদ্দিন আহমেদ, হেবজুল বারী, মোজাম্মেল হক গোলাপসহ বিশেষ ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এদিনেই পাক হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত করে আশুগঞ্জকে শত্রুমুক্ত করে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেলিভারির পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে এক প্রসূতি মা নব জাতকের মৃত্যু হয়েছে। আজ ৫ মে শুক্রবার দুপুরে দুপুরে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত প্রসূতি সাহিদা আক্তার খুকি উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের ছয়গড়িয়া গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের মেয়ে এবং কসবা উপজেলার ধ্বজনগর গ্রামের কুয়েত প্রবাসী শাহীন মিয়ার স্ত্রী। স্বজনদের অভিযোগ, রক্তক্ষরণ বন্ধে এবং শিশুটির তাৎক্ষনিক সঠিক চিকিৎসা না দেওয়ায় তাদের মৃত্যু হয়েছে।
নিহতের স্বজন ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৮টার দিকে প্রসব ব্যথা উঠলে সাহিদাকে তার স্বজনরা হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালের মিড ওয়াইফ আমেনা আক্তার সুমনার তত্ত্বাবধানে বেলা সোয়া ১১টার দিকে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেয় সাহিদা আক্তার। সন্তান প্রসবের পর সাহিদার প্রচুর রক্ষক্ষরণ শুরু হয় এবং নবজাতকের শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ গোলাম মোস্তাফা এবং মিড ওয়াইফ আমেনা আক্তার তখন প্রসূতি সাহিদা আক্তার এবং নবজাতককে উন্নত চিকিৎসার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। বেলা ১২টার পরে নিহতের স্বজনরা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তখন সাহিদা ও নবজাতককে মৃত বলে ঘোষণা করে। পরে তাদেরকে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেও তাদেরকে মৃত ঘোষণা করা হয়। বেলা ৩টার দিকে স্বজনরা সাহিদার মরদেহ আখাউড়া হাসপাতালে নিয়ে আসে।
সাহিদার বড় বোন মাহমুদা বেগম অভিযোগ করেন, চিকিৎসার অভাবে সাহিদা ও তার শিশু সন্তানের মৃত্যু হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হিমেল খান বলেন, হাসপাতালে স্বাভাবিক ডেলিভারির পর রক্তক্ষরণ শুরু হলে চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়েছেন। শিশুটির শ্বাস কষ্ট হচ্ছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাপাতালে পাঠানো হয়। বিষয়টি আমরা তদন্ত করে দেখব। কোন চিকিৎসক এবং নার্সের কর্তব্যের অবহেলার জন্য যদি প্রসূতি ও তার সন্তানের মৃত্যু হয়ে থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধ বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলাম ইসলাম বলেন এ ব্যপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সেরা নির্বাচিত করেছেন উপজেলা প্রশাসন। এরমধ্যে ৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান, তিনজনকে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান, তিনজন শ্রেষ্ঠ শিক্ষকসহ আরো কিছু ক্যাটাগরিতে সেরার স্বীকৃতি প্রদান করেছে।
সম্প্রতি এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে আখাউড়া উপজেলা প্রশাসন।
স্কুল পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান হয়েছেন কাজী মোঃ তারেক। তিনি উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের আমোদাবাদ আলহাজ্ব শাহ্আলম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
কাজী মোঃ তারেক উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত একজন অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষক। তিনি এম.এ, এম.এড, ডিগ্রীর পাশাপাশি আইন বিষয়ে এল.এল.বি, এল.এল.এম এবং এস.এইচ.আর.এল ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তিনি অত্যন্ত দক্ষতা, যোগ্যতা ও সুনামের সাথে বিদ্যালয়ে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়া সত্বেও বিদ্যালয়ের ফলাফল ও অন্যান্য কার্যক্রম সন্তোষজনক।
কলেজ পর্যায়ে আখাউড়া ক্যামব্রিয়ান কলেজের অধ্যক্ষ গৌবিন্দ চন্দ্র রায় ও মাদ্রাসা পর্যায়ে টনকি ছাদেকুল উলুম আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. আব্দুল কাইউম শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান হয়েছেন।
তাছাড়া শ্রেষ্ঠ শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান হিসেবে আখাউড়া ক্যামব্রিয়ান কলেজ (কলেজ পর্যায়), নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (স্কুল পর্যায়) ও টনকি ছাদেকুল উলুম আলিম মাদ্রাসাকে (মাদ্রাসা পর্যায়) নির্বাচিত করা হয়।
কলেজ পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের প্রভাষক (ইংরেজি) ফয়জুন্নেসা লিজা। স্কুল পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন দেবগ্রাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (বিজ্ঞান) মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ খান ও মাদ্রাসা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক হয়েছেন টনকি ছাদেকুল উলুম আলিম মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক (আরবি) মো. রেজাউল কবির।
শ্রেষ্ঠ স্কাউট শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. সেলিম। শ্রেষ্ঠ গার্ল গাইড শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কাজী সাফিয়া খাতুন।
শ্রেষ্ঠ রোভার শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের প্রভাষক (রসায়ন) এ জেড এম শামসুল আরেফিন। শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী হিসেবে দেবগ্রাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী অদ্বীপ্ত চক্রবর্তী, টনকি ছাদেকুল উলুম আলিম মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী মারিয়া আক্তার ও আখাউড়া ক্যামব্রিয়ান কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী তাসলিমা খানমকে নির্বাচিত করা হয়।
শ্রেষ্ঠ স্কাউট নির্বাচিত হয়েছেন দেবগ্রাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. ইমতিয়াজুর রহমান। শ্রেষ্ঠ রোভার নির্বাচিত হয়েছেন আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. ইমন।
শ্রেষ্ঠ স্কাউট গ্রুপ নির্বাচিত হয়েছেন মো. ইমতিয়াজুর রহমান ও তার দল। তারা দেবগ্রাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমা বলেন, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আবেদনের পরিপেক্ষিতে তাদেরকে নির্বাচিত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন সম্পর্কে শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক ধরনের আগ্রহ সৃষ্টি হবে।