চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি গঠনের একদিন পর তা বাতিলের দাবিতে মাঠে নেমেছে দলের নেতাকর্মীরা। আজ ১১ আগস্ট শুক্রবার বিকেলে শহরের পাওয়ার হাউজ রোডে জেলা বিএনপির নব গঠিত আহ্বায়ক কমিটিকে বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্য দাবি করে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে জেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ব্যানারে আয়োজিত সভায় জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচির সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম, সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাড. গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এ.বি. এম মোমিনুল হক, ভিপি জহিরুল হক চৌধুরী লিটন, পৌর বিএনপির সভাপতি মো. নজির উদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ফুজায়েল চৌধুরী রুবেল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাফিজ উল্লাহ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বুধবার মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এমন দাবি জানান তারা।
এর আগে একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহীদ মিনারে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের পুস্পস্তবক অর্পণ করার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের নেতারাও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের সূচনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক মহান ব্যাক্তি শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের মাধ্যমে। পাকিস্তান সংসদ সভায় তিনিই প্রথম বাংলা ভাষার কথা উত্থাপন করেছিলেন। তারপর রাষ্ট্র ভাষার আন্দোলনের মাধ্যমেই মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদদের রক্তের বিনিময়ে এই স্বাধীন বাংলা অর্জিত হয়েছে। ভাষা আন্দোলনে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের অবদান ছিল অতুলনীয়। তাই মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি।
‘ভাষা আন্দোলনের ৭২ বছর পেরোলেও বাংলার সর্বত্রে পুরোপুরি বাংলা ভাষার মর্যাদা পৌঁছায়নি, কিন্তু বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের মধ্যে জাপান, চীন কিন্তু নিজের মাতৃভাষার ব্যবহার নিয়েই বেশ প্রশংসিত, কিন্তু বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজ বাংলা ভাষার সঠিক ব্যবহার ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা নেই বললেই চলে। সেখানে বর্তমান শিক্ষার্থীরা বাংলার ভাষার সঠিক ব্যবহার ও বাংলা ভাষাকে শ্রদ্ধা কীভাবে করবে, এমন প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সভাপতি ও ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাই টিভির জেলা প্রতিনিধি আ.ফ.ম কাউসার এমরান, সদস্য ও সমকালের স্টাফ রিপোর্টার আবদুন নুর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আমাদের সময়ের জেলা প্রতিনিধি দীপক চৌধুরী বাপ্পি, দ্য ডেইলি পোস্টের জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, প্রেস ক্লাবের তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক ও আজকালের খবরের জেলা প্রতিনিধি মোজাম্মেল হোসেন, সাধারণ সদস্য ও মাছারাঙা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশেক মান্নান হিমেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পুনর্বাসন কার্যক্রমের আওতায় ৫৮টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
আজ ৯ আগস্ট বুধবার বেলা ১১ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ৫৮জন ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের উপলক্ষে সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্থানীয় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জিয়াউল হক মীর, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
সুবিধাভোগী অরুন মিয়া বলেন, স্ত্রী মরিয়ম বেগম ১৫ বছর আগে মারা যান। এরপর আর বিয়ে করিনি। ১৫ বছর ধরে চোখে দেখি না। টাইফয়েড জ্বর থেকে এমন হয়েছে। এলাকায় ভিক্ষা করে ও অন্যের থেকে সাহায্য নিয়ে চলতাম। তিনি বলেন, জমিসহ নতুন ঘর পেয়েছি। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
তিনি বলেন, বড় বোন ফরিদা খাতুনের স্বামী আলাই মিয়া ২০ বছর আগে মারা গেছেন। বর্তমানে বোন ও ভাগিনা লিটন মিয়াকে নিয়ে নতুন ঘরে থাকবো।
সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমিরপাড়ার দিনমজুর রাসেল মিয়া বলেন, স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে ভাড়া থাকতাম। ঠিকমতো ঘরভাড়া দিতে পারি না। ইটের নৌকায় শ্রমিকের হিসেবে কাজ করি। ১৫ বছর ধরে ইট নিয়ে কুমিল্লায় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছি।
সুবিধাভোগী মাহমুদা বেগম বলেন, আমার স্বামী সুলতান মিয়া রিকশা চালান। হার্টে সমস্যা, অসুস্থ। রিকশা চালাতে পারে না। শহরের ফুলবাড়িয়ায় ভাড়া থাকি। আড়াই হাজার টাকা ঘর ভাড়া দিতে প্রতি মাসে কষ্ট হয়। ঘরের ভাড়া দিতে পারতাম না। নতুন ঘর দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই।
সদর উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, সুবিধাবঞ্চিত ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষদের পুনর্বাসন করার জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প- ২ প্রকল্পের আওতায় সদর উপজেলার ৫৮টি পরিবারকে ২ শতক জমিতে একটি সেমিপাকা গৃহ নির্মাণ করে ক শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহ প্রদান করা হয়েছে। জেলায় মোট ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা ৬ হাজার ১৪২টি। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে, দ্বিতীয় পর্যায়ে, তৃতীয় পর্যায়ে ও চতুর্থ পর্যায়ে (১ম ধাপ) মোট ৫ হাজার ৯৫২টি ঘর উদ্বোধন করা হয়।
বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের দেয়া ৫৮ টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমীরপাড়ায় ২৫টি পরিবারকে, সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের চিনাইর গ্রামে ১২ টি পরিবারকে এবং ১৯৯৭ সালে চিনাইর গ্রামের লাখুনিয়া দিঘীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ব্যারাকের জীর্ণশীর্ণ ঘরের স্থলে ২১ টি একক গৃহ নির্মাণ করে পূর্ব থেকে বসবাসকারী এই ২১টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়। ঘরের দলিল ও চাবি হস্তান্তরের সময় প্রত্যেক সুবিধাভোগীকে একটি করে গাছ উপহার দেন অতিথিরা।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন বলেন, উপকারভোগীদের নিকট ঘরের চাবি ও দলিল বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে মহিলাদের অবহিতকরণ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে তাদের সম্পৃক্তকরণের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি, সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিতকরণ, গুজব, অপপ্রচার ও ডেঙ্গু প্রতিরোধ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আজ ৬ নভেম্বর সোমবার সদর উপজেলার ভাদুঘর (পূর্ব) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালায়ে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর শোষণ ও বঞ্চনামুক্ত সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতিমধ্যে সরকার মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে জেলা তথ্য অফিস জনসচেতনতামূলক কাজটি করে যাচ্ছে। জেলা তথ্য অফিসার মো: আসাদুজ্জামান কাউছার এর সভাপতিত্বে উক্ত সমাবেশে অতিথিবৃন্দদের মধ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মোঃ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শামসুর রহমান। তিনি বলেন একটি জাতি তখনই উন্নত হবে যখন এ জাতির নতুন প্রজন্ম সুশিক্ষায় শতভাগ উন্নীত হবে।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার উম্মে সালমা।
বক্তব্য রাখেন ভাদুঘর (পূর্ব) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো: হেলাল মিয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
আলোচিত ও সমালোচিত ইসলামি বক্তা মুফতি গিয়াসউদ্দিন আত তাহেরী হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এ ঘটনা ঘটে। এসময় তাকে বহনকারী গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। তবে এ বিষয়ে রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভারতে মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করে জেলা আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত। বিকেল ৫টায় মানববন্ধন হওয়ার কথা ছিল। মানববন্ধনে গিয়াসউদ্দিন আত তাহেরীর যোগ দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত কারণে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের নেতারা সেই কর্মসূচি বাতিল করেন।
এরমধ্যে তাহেরী সোমবার দুপুরের দিকে পৌর এলাকার ঘোড়াপট্টি সেতুর ওপর থেকে লোকজনকে সাথে নিয়ে গাড়িতে ওঠেন। কাউতলী যাওয়ার পথে টি এ রোড এলাকায় আগে থেকে উপস্থিত থাকা মাদরাসা ছাত্ররা চারদিক থেকে ঘেরাও করে তার গাড়িতে হামলা চালান। এসময় তাহেরী কোনো রকমে ওই এলাকা ত্যাগ করেন।
তাহেরী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এক ভিডিও বার্তায় অভিযোগ করেন, ‘নিরাপত্তার হুমকি থাকায় আমাদের আয়োজন স্থগিত করা হয়। গাড়ি নিয়ে কাউতলী যাওয়ার পথে জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসা বরাবর সড়কে পৌঁছলে ছাত্ররা গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করে।’ বিষয়টি সদর থানা পুলিশকে তিনি অবহিত করেছেন। এ বিষয়ে তিনি লিখিত অভিযোগ দেবেন।
এ সময় গিয়াসউদ্দিন তাহেরি তার বক্তব্যে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন জানান, এ বিষয়ে তিনি কোনো লিখিত অভিযোগ পাননি। তবে তাহেরী হামলার শিকার হয়েছেন বলে মোবাইলে কল করে অভিযোগ করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইন কলেজের এডহক কমিটির সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী, চীফ হুইপ ও চারবারের এমপি অ্যাড. হারুন আল রশিদকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইন কলেজের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা দেয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তাকে আইন কলেজের এডহক কমিটির সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করেছে।
আজ ৮ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে তার মৌলভীপাড়া কার্যালয়ে ফুলের শুভেচ্ছা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইন কলেজের অধ্যক্ষ মো. হাবিব উল্লাহ, সহযোগী অধ্যক্ষ অ্যাড. সায়দুল্লাহ মৃধা, সহকারী অধ্যক্ষ অ্যাড. মো. আলমগীর, সহকারী অধ্যক্ষ অ্যাড. এ এস এম ইউনুছ ভূইয়া, অফিস সহকারী আক্তার হোসেন, অফিস সহায়ক জয়নাল আবেদীন সুমন প্রমুখ।
এ সময় উপস্থিত সবাই তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
ফুলেল শুভেচ্ছা পেয়ে হারুন আল রশিদ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন সবার প্রতি।
তিনি বলেন, সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যাতে আমার অর্পিত দায়িত্ব সুন্দরভাবে পালন করতে পারি। সবার ভালবাসায় মুগ্ধ আমি।