চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি কার্যক্রম শুরু করেছে। আজ ১২ আগস্ট শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টার তারা খড়মপুর মাজার এলাকায় ঘটনাস্থলে আসেন। এসম তারা সরজমিনে ঘটনার খোজ খবর নেন।
এর আগে বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ঢাকা) ৪ সদস্যদের এ কমিটি গঠন করেন। আখাউড়া সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (রেলওয়ে) মেহেদী হাসান আহমেদ তারেককে কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে। কমিটির অপর সদস্যরা হলেন রেলওয়ের নিরাপত্তার বাহিনীর একজন সহকারী কমাডেন্ট, একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং একজন সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা। ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করে ডিআরএম (ঢাকা) মোঃ শফিকুর রহমান বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করার সময় ধার্য্য করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (রেলওয়ে) মেহেদী হাসান আহমেদ তারেক।
জানা যায়, ১০ আগষ্ট বৃহস্পতিবার থেকে আখাউড়া পৌরশহরের খড়মপুর কল্লা শহীদ (র.) বার্ষিক ওরশ শুরু হয়। ওই দিন রাত সাড়ে ৮ টার দিকে মাজার শরীফের পশ্চিম পাশে ঢাকা-সিলেট বাইপাস রেলপথ দিয়ে ভক্ত-আশেকানরা মাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় ঢাকাগামী আন্ত:নগর পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেন রেলওয়ে সেতু অতিক্রম করার সময় ট্রেনের থাক্কায় এবং নদীতে ছিটকে পরে ৪ জনের মৃত্যু হয়। ওই দিন রাতে ২ জন এবং পরদিন শুক্রবার সকালে এবং দুপুরে নদী থেকে আরো দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কমীর্রা।
নিহতরা হলো নরসিংদী জেলার মাধবদি থানার নোয়াকান্দি গ্রামের গাজী মিয়ার পুত্রে শুকুর মিয়া (৬০), একই জেলার পলাশ উপজেলার মোতালেব মিয়ার পুত্র মোজাম্মেল, (২০), নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াই হাজার উপজেলার চিলকান্দি গ্রামের তমিজ উদ্দিনের ছেরে মতি ভূইয়া (৫৫)। অপর ১ জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম নামে আহত হয়।
ট্রেনের গতি বেশি থাকায় সেতু পার হতে না পারায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়। সেতুর দুই পাশে সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা কমীর্ থাকলে হয়তো এত বড় দুর্ঘটনা ঘটতো না।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন খন্দকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, তাড়াহুড়া করে সেতু পারাপার হতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় নদীতে ছিটকে পড়ে ৪ জন নিহত হয়েছে।
জানতে চাইলে আখাউড়া সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (রেলওয়ে) মেহেদী হাসান আহমেদ তারেক বলেন, আজ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরে আবারও আসবো। তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবো।
উল্লেখ্য, আগামী ১৬ আগস্ট দিনগত মধ্যরাত পর্যন্ত ওরশ চলবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন হরে বহুল কাঙ্ক্ষিত আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ। ইতিমধ্যেই উদ্বোধনের সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আজ ২ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন রেলওয়ের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোঃ ইয়াছিন।
প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) শহীদুল ইসলাম, পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, আখাউড়া-লাকসাম ডুয়েলগেজ ডাবললাইন প্রকল্পের পরিচালক মোঃ সুবক্তগীনসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়ালি আখাউড়া-আগরতলা রেলপথটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের প্রারম্ভিক স্টেশন আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ট্যাক কারে করে ভারত সীমান্তবর্তী শিবনগর পর্যন্ত ঘুরে দেখেন।
পরিদর্শন শেষে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ প্রকল্পের পরিচালক আবু জাফর মিয়া বলেন, প্রকল্পের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। খুব শীঘ্রই এটি উদ্বোধন হবে। কিছু কাজ যেগুলো বাকি আছে- তা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হবে। রেলপথটি দিয়ে প্রথমে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করবে। এর মাধ্যমে ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য আরো বাড়বে।
উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুলাই মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলার নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। রেলপথটির ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশ অংশে। প্রকল্পের কাজটি বাস্তবায়ন করছে ভারতের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের সাড়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৪১ কোটি টাকা।
দেড় বছরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারীসহ নানা সংকটের কারণে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। পরে কয়েক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত জুন মাসে। এই রেলপথটি উত্তর-পূর্ব ভারতের সাথে সরাসরি যুক্ত করবে বাংলাদেশকে।
ইতিমধ্যেই প্রকল্পের বাংলাদেশ অংশের রেলপথে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ। এছাড়াও প্রকল্পের ১৬টি সেতু ও কালভার্টের সবকটিরই কাজ শেষ হয়েছে। আর ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৯৫ ভাগ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. কামাল ভূইয়াকে চাঁদা দাবির মামলায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে নিজ বাড়ি টনকী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। শুক্রবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠানো হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টনকী গ্রামের মৃত আমির উল্লাহ ভূইয়ার ছেলে মো. মুজিবুর রহমান শাহীন বাদী হয়ে কামাল ভূইয়াসহ ছয়জনকে আসামি করে আখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন। তবে কামাল ভূইয়ার পরিবারের দাবি, এমন (চাঁদা দাবির) কোনো ঘটনা ঘটেনি।
মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মুজিবুর রহমান (শাহীন) চাকরির সুবাদে বহু বছর স্বপরিবারে ঢাকায় থাকতেন। এ সুযোগে কামাল চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য বিবাদীরা মুজিবুর রহমান ও তার ভাইদের ভূমি ও পুকুর দখল করে রাখেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। সম্প্রতি মুজিবুর রহমান নিজ বাড়িতে এসে বসবাস শুরু করেছেন। দখলকৃত ভূমি ছেড়ে দিতে বলায় শাহীনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বিবাদীরা। বৃহস্পতিবার বিকালে শাহীন বিরোধপূর্ণ ভূমি দেখতে গেলে খবর পেয়ে কামাল ভূইয়াসহ অপর বিবাদীরা এসে শাহীনের ওপর হামলা করে মারধর করেন। চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে শাহীনকে উদ্ধার করেন। এসময় জায়গা ফেরত নিতে হলে কামাল ভূইয়াকে ৫০ লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন বলেন, কামাল ভূইয়াকে শুক্রবার সকালে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ মামলায় আর কাউকে আটক করা যায়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় শ্বাসরোধ করে এক যুবককে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তি হলো উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের মিনারকুট গ্রামের নূর মোহাম্মদের পুত্র মোরছালিন ভূঁইয়া (২৬)।
গতকাল রবিবার বিকালে একই ইউনিয়নের শিবনগর গ্রামের মঙ্গল মিয়ার পুত্র আব্দুল্লার তালাবদ্ধ বসত ঘর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের স্বজনদের দাবি পাওনা টাকা চাওয়ায় আব্দুল্লাত ও তার সহযোগিরা মোরছালিনকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই হাকিম ভূইয়া বাদী হয়ে ৮ জনকে আসামি আখাউড়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেছে। মামলায় শিবনগর গ্রামের মঙ্গল মিয়ার পুত্র আব্দুল্লাকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার ৯টার দিকে পাশবর্তী শিবনগরের সোহেল মোরছালিনকে ডেকে নিয়ে যায়। ওই রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেনি। রোববার দুপুরে শিবনগরের আব্দুল্লাহর ঘর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতের ভাই রায়হান ভূইয়া বলেন, শিবনগর গ্রামের আব্দুল্লাহ ও হৃদয়ের কাছে আমার ভাই ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা পাওনা ছিল। শনিবার দুপুরে ভাই আমাকে বলে পাওনা টাকার বিষয়টি আব্দুল্লাহর পরিবারকে জানাবে কাগজে হিসাবটি লিখে দিতে বলে। আমি হিসাব লিখে দিই। মোরছালিন পোল্টি মুরগির ব্যবসা করতো বলে রায়হান জানায়।
নিহতের বড় ভাই হাকিম ভূঁইয়া বলেন, শনিবার রাত ৯টার দিকে আমার দোকানের সামনে থেকে শিবনগর গ্রামের তালু মিয়ার ছেলে সোহেল মোরছালিনকে ডেকে নিয়ে যায়। সে পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইকে হত্যা করেছে।
আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ শিবনগর গ্রামের আব্দুল্লাহর ঘরের তালা ভেঙ্গে বস্তায় বাঁধা অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করে। তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে বলে ধারনা করছি।
তিনি আরো বলেন, অভিযুক্ত আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে পুলিশের উপর হামলা, মাদকসহ ১৬টি মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে লেনদেনের বিরোধকে কেন্দ্র করে হত্যা করেছে বলে মনে হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বাজার করতে এসে স্ট্রোক করে বোরহান ভূঁইয়া (৫২) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
আজ ৯ মার্চ শনিবার বেলা ১১টার দিকে আখাউড়া রেলওয়ে জিআরপি থানা সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। মৃত বোরহান ভূঁইয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের বাসুদেব পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত গফুর ভূঁইয়ার ছেলে।
জানা গেছে, বোরহান ভূঁইয়া সকালে বাজার করতে আখাউড়ায় আসেন। বাজার করা শেষে তিনি ব্যাগ হাতে নিয়ে রেললাইন দিয়ে হেঁটে বাড়ির দিকে রওনা হন। একপর্যায়ে রেলওয়ে জিআরপি থানার কাছে পৌঁছালে তিনি ব্যাগ ফেলে হঠাৎ মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা পরে দেখতে পান তিনি আর বেঁচে নেই।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন খন্দকার বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে- তিনি স্ট্রোক করেছেন। মৃতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় সোমা আক্তার (২৭) নামে এক নারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে থানায় মামলায় হয়েছে। আখাউড়া পৌরশহরের চন্দনসার এলাকায় এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই নারী হলো পৌরশহরের চন্দনসারের টিপু মিয়ার স্ত্রী সোমা আক্তার (২৮)। এ ঘটনায় হোসনে আরা বেগম (৫৫) কে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে সোমার স্বামীর চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী মর্জিনা আক্তার সূচি একটি শিশুকে বকা দেয়। সোমা তার প্রতিবাদ করলে সূচি তার উপর ক্ষিপ্ত হয়।
এক পর্যায়ে সূচির স্বামী আরিফ হাসান জিকু ও শ্বশুর আব্দুল আওয়াল এসে সোমাকে মারধর শুরু করে। এসময় সূচি সোমার তলপেটে লাথি দিলে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। গুরুতর আহত সোমাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করা হয়। পরে শুক্রবার বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, শনিবার দুপুরে নিহত সোমা আক্তারের পিতা মো সেলিম মিয়া বাদি হয়ে ৪ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছেন। আসামীদের মধ্যে ১ জনকে আটক করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।