অনলাইন ডেস্ক :
দেশকে ফের অন্ধকার যুগে ফিরিয়ে নিতেই বিএনপি সরকারের উৎখাত চায় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ক্ষমতায় থাকতে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিতে চায়নি। এখন কেন আন্দোলন করছে? যারা জনগণের ভোটচুরি করে পদত্যাগ করে, তারা কোন মুখে নির্বাচন নিয়ে কথা বলে?
আজ ১২ আগস্ট শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্যাস বিক্রির অঙ্গীকার করে সরকারে আসে বিএনপি। আওয়ামী লীগের দেশের সম্পদ বিক্রি করে ক্ষমতায় আসার লোভ নেই। আওয়ামী লীগের ভোটচুরি করা লাগে না, জনগণই ভোট দেয়।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সুযোগ থাকার পরও বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা করেনি। এখন তারা কেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাইছে? ভোটচুরি করলে দেশের মানুষ মেনে নেয় না, খালেদা জিয়ার পদত্যাগই তার প্রমাণ।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কী অপরাধ করেছে? কী অপরাধে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে? বিএনপি কেন এক দফার কথা বলছে? যারা স্বজনহারা তাদের জবাব কী খালেদা জিয়া দিতে পারবেন?
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুর্নীতি-লুটপাট-দুঃশাসনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বিএনপি দেশের মানুষকে কী দিতে পেরেছে? বিএনপির অত্যাচারের শিকার হয়েছিল দেশের সর্বস্তরের মানুষ। দেশের সর্বনাশ ছাড়া বিএনপি দেশের মানুষের জন্য কোনো কাজ করেনি, করবেও না।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বাংলাদেশকে আবারও অন্ধকার যুগে ফেরাতে চায় বিএনপি। যারা দুর্নীতি করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে, তাদের মুখে এখন নীতির কথা শুনতে হয়! বিএনপির পক্ষে কোনো আন্তর্জাতিক শক্তি নেই। কারণ, লুটেরাদের পক্ষে কেউ থাকে না।
ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ প্রতিশোধের রাজনীতি করেনি দাবি করে তিনি বলেন, বিএনপির মতো অত্যাচারের পথে হাঁটেনি আওয়ামী লীগ। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার আলামত পর্যন্ত রাখতে দেয়নি তারা। এখনও বিএনপির নেতারা আমাকে সরাসরি হত্যার হুমকি দিচ্ছেন। কেন এমন করা হচ্ছে, এর জবাব বিএনপির কাছে চাইতে হবে।
টানা তিন মেয়াদের সাড়ে ১৪ বছরে দেশ ও জাতির কল্যাণে তার সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ধাপে ধাপে দেশকে উন্নত করেছে। বিএনপির মতো দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যায়নি।
শেখ হাসিনার সূচনা বক্তব্যের পর তার সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের রুদ্বদ্বার বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ দেশের সমসাময়িক রাজনীতি ও আর্থ-সামাজিক এবং দলের সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন, ১৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ছোট ছেলে শেখ রাসেলের জন্মদিন, ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস, ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস এবং ২৭ নভেম্বর ডা. মিলন দিবসে দলীয় কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য। দুঃখ লাগে যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলের মেয়েরাও শুনি ‘তারা রাজাকার’ স্লোগান দিচ্ছেন। তারা কী ৭১ এ এ হলের ইতিহাস জানেন? শিক্ষার্থীরা কী জানেন, কী পাশবিক নির্যাতন পাকিস্তানি হানাদাররা রোকেয়া হলেই করেছিল! রাস্তায় রাস্তায় লাশ পড়ে থাকতো সে সময়। এসব শিক্ষার্থীরা সেসব দেখেননি। কী শিক্ষা তারা নিলো…আসলে এসব জানে না বলেই শিক্ষার্থীরা, নিজেদের রাজাকার বলতে লজ্জা পাচ্ছে না।
আজ ১৫ জুলাই সোমবার বেলা ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে মন্ত্রণালয়/বিভাগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর এবং বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, দুর্নীতিমুক্ত সমাজ যেমন গড়তে চাই, তেমনি কর্মকর্তাদের এ দিকটাও দেখতে হবে। যেখানে অনিয়ম হবে আপনারা যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন। সমাজটাকে আরও শুদ্ধ করতেই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিচ্ছে না সরকার। যে যেখানে যাই করুক না কেন, দুর্নীতির দায় চাপানো হয় সরকারের ওপর। তবে দুর্নীতি বিরোধী অভিযান মানে প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
সব মন্ত্রণালয়ে নিচের দিকেও যাতে দুর্নীতি-অনিয়ম না হয়, সেটি কর্মকর্তাদের নজরদারিতে রাখতে হবে। সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করতে পারলে দেশ অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি এটি সরকারি কাজে গতিশীলতার পাশাপাশি আস্থা তৈরি হয় মানুষের মাঝে। পাশাপাশি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায়। দুর্নীতি দমনে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করা হয়েছে এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে বলেও জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পত্র-পত্রিকায় কী লিখলো, তা দেখে কাজ করবেন না, ঘাবড়ে যাবেন না। বিবেক ও আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করে যাবেন। তবে খোঁজ নেবেন অভিযোগটি সত্য কি-না। মাটি-মানুষের রাজনীতি করেই আজকের অবস্থানে এসেছে আওয়ামী লীগ সরকার।
অনলাইন ডেস্ক :
১৫ আগস্টের সরকারি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে, উপদেষ্টা পরিষদের আজ মঙ্গলবার বৈঠকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে একটি ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিল করা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, উপেদষ্টা পরিষদের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে ব্যাপক ঐক্যমতের ভিত্তিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঘোষিত ১৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি বাতিলের বিষয়টি উপদেষ্টা মণ্ডলীর বৈঠকে অনুমোদন হয়। এদিকে, ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত অনুমোদন হওয়ায় দ্রুতই এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের প্রজ্ঞাপন তারা প্রস্তুত রেখেছেন।
এর আগে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও সরকারি ছুটি বাতিলের পরামর্শ দিয়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।
অনলাইন ডেস্ক :
৯ অক্টোবর বিশ্ব ডাক দিবস। এ উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট এবং ১০ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। দিবসটি উপলক্ষে একটি বিশেষ সিলমোহর ব্যবহার করা হয়।
আজ ৯ অক্টোবর বুধবার সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অফিস কক্ষে উপদেষ্টা স্মারক ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন।
দিবসটি উপলক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এক বিবৃতিতে সবাইকে শুভেচ্ছা জানান।
অনুষ্ঠানে ডাক বিভাগের দুর্লভ ডাকটিকিটের ছবি সংবলিত বিশেষ অ্যালবাম ‘ন্যাচারাল বিউটি অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ অব বাংলাদেশ পোস্টেজ স্টাম্পাস’র মোড়ক উন্মোচন করেন উপদেষ্টা নাহিদ।
১৮৭৪ সালের এদিনে সুইজারল্যন্ডের বার্ণে ২২ দেশের অংশগ্রহণে গঠিত হয় ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়ন (ইউপিইউ)। ইউনিয়ন গঠন করার দিনটি স্মরণীয় রাখতে সংগঠনের পক্ষ থেকে ১৯৬৯ সালে ডাক ইউনিয়নের ১৬তম অধিবেশনে ৯ অক্টোবরকে বিশ্ব ‘ডাক ইউনিয়ন দিবস’ হিসেবে ঘোষণার প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে জার্মানির হামবুর্গে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ডাক ইউনিয়নের ১৯তম অধিবেশনে বিশ্ব ডাক ইউনিয়ন দিবসের নাম পরিবর্তন করে ‘বিশ্ব ডাক দিবস’ রাখা হয়।
এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীনসহ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
১ জুন বিশ্ব দুগ্ধ দিবস। দুগ্ধখাতের কার্যক্রম বাড়াতে ২০০১ সাল থেকে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) উদ্যোগে পালিত হচ্ছে দিবসটি।
আজ ১ জুন শনিবার বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের সহায়তায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বেশকিছু পরিকল্পনা ও কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এছাড়া এ খাতের বেসরকারি কোম্পানিগুলোও বেশকিছু কর্মসূচি পালন করছে। পাশাপাশি এদিন প্রতিটি জেলা সদরে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের আয়োজনে দিবসটি পালিত হবে।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচি হিসেবে সকাল ৯টায় রাজধানীর ১১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীদের বিনামূল্যে দুধপান করানো হবে। এ আয়োজনের সহযোগিতা করবে মিল্কভিটা, প্রাণ ডেইরী, ব্র্যাক ডেইরি, আকিজ ডেইরি ও রংপুর ডেইরি।
সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকায় র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। খামারবাড়ি কেআইবি থেকে শুরু হয়ে র্যালিটি সংসদ ভবনের দক্ষিণ পাশে গিয়ে পুনরায় ফিরে আসবে।
বেলা ১১টায় কেআইবি অডিটোরিয়ামে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উদযাপন ও ডেইরি আইকন সেলিব্রেশন উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানে নির্বাচিত ৫১ জন উদ্যোক্তাকে ডেইরি আইকন-২০২৩ হিসেবে পুরস্কার প্রদান করা হবে। তারা পাবেন নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান।
এছাড়া কেআইবি কনভেনশন হলে দিনব্যাপী দুগ্ধজাত পণ্য প্রদর্শনী ও চিজ ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করা হয়েছে। চিজ পেঁয়াজু, চিজ বার্গার, চিজ লুচি, চিজ পাকোড়া, চিজ সমুচা, চিজ কারি, হানি চিজসহ নানান দুগ্ধজাত পণ্যের সমাহার থাকবে এ প্রদর্শনীতে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। তাদের রাজনীতি হচ্ছে হত্যা ও মিথ্যার রাজনীতি। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে যে অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল, মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছিল, তাদের বিশ্বাস করা যায় না।
আজ ১০ মার্চ শুক্রবার কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ছোট ভাই আরিফুল হক রনির ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিলে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান ও এরশাদের শাসনামলে দেশকে বলা হতো তলাবিহীন ঝুড়ি ও মিসকিনের দেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল।
কসবা পৌরসভার মেয়র গোলাম হাক্কানীর সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিমুল এহসান খান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মনির হোসেন, সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী আজহারুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য আবদুল আজিজ, কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও উপজেলা ছাত্রলীগ আহ্বায়ক আফজাল হোসেন রিমন।
এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।