চলারপথে রিপোর্ট :
কাপ্তাই লেকে পানির পরিমান বৃদ্ধি পাওয়ায় এক সপ্তাহের ব্যবধানে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ২০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়েছে। গত ৫ আগস্ট রবিবার বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ৫টি ইউনিটে উৎপাদন ছিল ১৩৫ মেগাওয়াট।
গত ২৪ ঘন্টায় আজ ১২ আগস্ট শনিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত) সর্বোচ্চ ২০১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে কেন্দ্রে। যা চলতি বছর সর্বাধিক বিদ্যুৎ উৎপাদন।
কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের জানান, সপ্তাহ ধরে অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পানির কারণে কাপ্তাই লেকে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদনও বেড়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় কেন্দ্রের ৫টি ইউনিটে উৎপাদন হয়েছে ২০১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।
তিনি বলেন, ‘গত দেড় মাস আগেও কাপ্তাই লেকে পানি সংকটে বিদ্যুৎ কেন্দ্রে দৈনিক মাত্র ২৫ মেগাওয়াটের বেশি উৎপাদন করা সম্ভব হয়নি। এখন কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন পূর্ণ সক্ষমতায় চলছে। বিষয়টি আমাদের জন্য অনেক আনন্দের। যদি লেকে পানি বাড়তে থাকে তবে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উল্লেখ্য, কেন্দ্রের ৫ টি ইইনিটে উৎপাদন ক্ষমতা ২৩০ মেগাওয়াট।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কন্ট্রোল রুম থেকে জানা গেছে, বছরের এই সময় কাপ্তাই লেকে রুলকার্ভ অনুযায়ী পানি থাকার কথা ৯২ দশমিক ৭২ ফুট মিন সি লেভেল (এমএসএল)। কিন্তু ১২ আগস্ট শনিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত কাপ্তাই লেকে পানি রয়েছে ১০১ দশমিক ৪৬ ফুট এমএসএল। যা গত কয়েক দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ লেভেল। লেকে পানি ধারণ ক্ষমতা ১০৯ এমএসএল।
চলারপথে রিপোর্ট :
অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালানোর সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা থেকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সদ্য সাবেক যুগ্মসচিব এ. এ. এম. জি. কিবরিয়া মজুমদারকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ ১২ অক্টোবর শনিবার দুপুরে বিজিবির ৬০ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা কসবার পুটিয়া সীমান্ত থেকে তাকে আটক করে। সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানিয়েছে বিজিবি। কিবরিয়া ঢাকার সবুজবাগ এলাকার মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দুপুর সাড়ে ১২টায় বিজিবির সালদা নদী সীমান্ত ফাঁড়ির একটি টহল দল পুটিয়া সীমান্ত থেকে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় কিবরিয়া মজুমদারকে আটক করে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এজন্য গ্রেফতার এড়াতে সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পালানোর চেষ্টা করছিলেন তিনি।
বিজিবির ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল এ. এম. জাবের বিন জব্বার জানান, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে কেউ যেন দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে – সেজন্য সীমান্তে সজাগ দৃষ্টি রাখছে বিজিবি সদস্যরা।
অনলাইন ডেস্ক :
এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রিধারী ছাড়া নামের আগে কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ ১২ মার্চ বুধবার বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি সাথীকা হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া আজ পর্যন্ত যারা ডাক্তার পদবি ব্যবহার করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে না। আগামীকাল ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে আইন ভঙ্গ করে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলারপথে রিপোর্ট :
ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয়নি মন্তব্য করে জনগণকে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, যে কোন ছোটখাটো ব্যাপার নিয়ে বিএনপি-জামায়াত সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে এক অসন্তোষ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। আপনারা এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন এবং এই চেষ্টা যদি কেউ করে সেই চেষ্টাকে আপনারা জানতে পারলে আইনের আওতায় আনার জন্য পদক্ষেপ নিবেন। আশা করি, আমরা যদি সজাগ থাকি, সচেতন থাকি বাংলাদেশ কাংক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে।
আজ ২৭ জানুয়ারি শনিবার বিকেলে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মাঠে উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে প্রদত্ত গণসংবর্ধনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। টানা তিন বার কসবা-আখাউড়া আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হওয়ায় এবং তৃতীয় মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়ায় তাকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
বিএনপি-জামাতের সমালোচনা করে আইনমন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যেকবার যখন আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচন দেই তখন বিএনপি-জামাত ষড়যন্ত্র শুরু করে। যাতে তারা পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারে। নির্বাচন যাতে বাংলাদেশে না হয়। গণতন্ত্র যেন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা না পায়। জনগণের সমর্থনে প্রত্যেকবার শেখ হাসিনা তাদের ষড়যন্ত্র ধ্বংস করেছেন।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের জনগণ প্রমান করেছে তারা শেখ হাসিনার সরকার চায়। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশ হয়েছি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটা উন্নত দেশ হিসেবে সারা বিশ্বে মর্যাদার আসনে বসবে। আপনারা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্ত করে রাখলেই আমরা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাবো।
বিপুল ভোটে নির্বাচিত করায় আনিসুল হক কসবা-আখাউড়াবাসীকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আপনার আমার জন্য দোয়া করবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা যেন সঠিকভাবে পালন করতে পারি।
মৃত্যুর পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত তিনি জনগণের পাশে থাকবেন বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন আনিসুল হক।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন আশুগঞ্জ-সরাইল আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য ড. অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু। এসময় আওয়ামলীগের পক্ষে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল।
এর আগে বিকালে সংবর্ধনাস্থলে এসে পৌঁছলে মন্ত্রীকে ফুল বরণ নেয় আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
বহুমুখী মানব কল্যাণ সংস্থার আয়োজনে চুয়াডাঙ্গায় কম্পিউটার ও ড্রাইভিং প্রশিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র এবং সন্মানী বিতরণ করা হয়েছে । আজ ২৬ আগস্ট শনিবার বেলা ১২টায় ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে সনদপত্র বিতরণ কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন মাগুরা- ১ আসনের সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর।
একাডেমি মোড়স্থ বহুমুখী মানব কল্যাণ সংস্থার চুয়াডাঙ্গা কার্যালয়ে থেকে এ সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়। সংস্থার চেয়ারম্যান কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শেখ আব্দুস সালাম ভার্চুয়ালী যুক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সনদপত্র বিতরণে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দেন সং¯হার নির্বাহী চেয়ারম্যান সিনিয়র সাংবাদিক আহমেদ পিপুল, সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ও প্রকল্প পরিচালক শহিদুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জেসমিন জাহান মুন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. সাইফুলাহ রাসেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড সাইফুল হক।
প্রধান অতিথি এ্যাড. সাইফুজ্জামান শিখর এমপি বলেন, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে মূল ধারায় নিয়ে আসায় প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম লক্ষ্য। সেই লক্ষেই বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে । এই কারনে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে কম্পিউটার ও ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে। যাতে তারা নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে পারেন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান, জেলা যুবলীগের আহবায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দার, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ পরিচালক সিদ্দিকী সোহেলী রশীদ, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন সাংবাদিক বিপুল আশরাফ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক রফিক রহমান, জামান আকতার, রিফাত রহমান, এ্যাড. মনিবুল হাসান পলাশ, আব্দুস সালাম, জামান আকতার, হামিমুজ্জামান সুমনসহ অনেকে।
যেসব শিক্ষার্থী দুই মাসব্যাপী কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন ও ড্রাইভিং কাম অটো মেকানিক্স কোর্স সফলভাবে শেষ করেছেন তাদের হাতে সনদপত্র ও সন্মানী তুলে দেন অতিথিরা। সার্টিফিকেট হাতে পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের। কম্পিউটার ৪ ব্যাজে ১২০ জন ও ড্রাইভিং এ ২ ব্যাজে ৬০ শিক্ষার্থী সনদপত্র গ্রহণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ভূমিকম্প সহনীয় নগরায়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, অভিবাসনের সঙ্গে সঙ্গে দিন দিন ঢাকায় ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি বাড়ছে।
আজ ১ জুন শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল সেমিনার অন আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন তিনি।
মন্ত্রী মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, ভূমিকম্প সহনীয় স্থাপনা নির্মাণ এবং ভূমিকম্প সহনশীল নগরায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সরকার এবং জনগণ সবাইকে একসঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারের একার পক্ষে এ কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। ভূমিকম্প সহনীয় নগরায়নে সমাজের প্রত্যেক স্তরের অংশীজনকে সম্পৃক্ত হতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।
দ্রুত নগরায়ন, নির্মাণ নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নৈতিকতার অভাবের কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের সব জেলা শহর ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও আইনের সঠিক প্রয়োগের অভাবে শহরের উন্মুক্ত স্থানসমূহ বেদখল হয়ে যাচ্ছে। ঢাকার দ্রুত বৃদ্ধি এবং অভিবাসনের ফলে ভূমিকম্প এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিপদের ঝুঁকি ক্রমাগত বাড়ছে বলে জানান তিনি।
মন্ত্রী আরো বলেন, ভূমিকম্পের ঝুঁকি হ্রাসের জন্য বিল্ডিং কোডের প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন, তৃতীয় কোনো পক্ষের মাধ্যমে অবকাঠামোগত নকশা পরীক্ষা ও পরিদর্শন এবং গুণগত ও নিরাপদ নির্মাণ নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সরকার, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে একযোগে কাজ করতে হবে। সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাই মিলে একটি উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তিনি তার বক্তব্যে সেমিনার থেকে প্রাপ্ত পরামর্শ ও দিকনির্দেশনাসমূহ ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব জেলা ও উপজেলা শহরে প্রয়োগের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান।
রাজউক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবিরুল ইসলাম।
এ ছাড়া গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামীম আখতার, স্থাপত্য অধিদফতরের প্রধান স্থপতি মীর মঞ্জুরুর রহমান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, বাংলাদেশ পুলিশ, বিশ্বব্যাংক, ইউএসএআইডি, জাইকা, এডিবি, আইইবি, বিআইপি, আইডিইবির প্রতিনিধিসহ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।