চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, পঁচাত্তর-পরবর্তী জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে শাহ আজিজুর রহমানের মতো কুখ্যাত রাজাকারকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার খুনিদের পুনর্বাসন করেন। তিনি তাদের চাকরি ও রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আজ ১২ আগস্ট শনিবার বিকেলে আয়োজিত শোকসভায় ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
কসবা উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কসবা সরকারি পলিটেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ সভার আয়োজন করে।
আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পরই বঙ্গবন্ধু বুঝতে পারেন, এই স্বাধীনতা দিয়ে বাঙালি জাতির মুক্তি আসবে না। তাই তিনি অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম এবং জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করেছেন। কখনও পাকিস্তানিদের সঙ্গে আপস করেননি। তাঁর ডাকে আমরা সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছি।
আনিসুল হক আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানে হত্যা করতে চেয়েও বিশ্ববাসীর চাপে তারা তা করতে পারেনি। পরে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তে ক্ষমতালিপ্সু সেনা সদস্যরা সপরিবারে হত্যা করে তাঁকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে চেয়েছিল। দেশটাকে আবারও মিনি পাকিস্তান বানাতে তারা বাংলাদেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছিল। সেখান থেকে বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশটাকে টেনে তুলে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন।
কায়েমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইকতিয়ার আলম রনির পরিচালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, পৌর মেয়র এমজি হাক্কানী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় শিশু শিক্ষার্থীদের অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চিলড্রেন পার্ক স্কুলের বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সনদপত্র বিতরণ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
আজ ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের জয়নগরস্থ চিলড্রেন পার্ক স্কুল প্রাঙ্ণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মরহুম আবদুর রহিম ভুইয়া ফাউণ্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জাভেদুর রহমান ভুইয়া উৎপল।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক এইচ.এম. সিরাজ।
চিলড্রেন পার্ক স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. আবুল কাহার মোল্লার সভাপতিত্বে ও মো. জাহাঙ্গীর আলমের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নর্থ ইস্ট কিণ্ডার গার্টেন বৃত্তি এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. বাছির মিয়া, নর্থ ইস্ট কিণ্ডার গার্টেন বৃত্তি এসোসিয়েশনের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ফয়েজুর রহমান আখন্দ, বিশিষ্ট সমাজসেবক ফারুক মোল্লা, মো. শরীফ হোসেন, মেহেদী হাসান দেলোয়ার, মো. আনোয়ার হোসেন।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মোছা. তাসলিমা আক্তার, প্রধান শিক্ষক তাহমিনা আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, আজকের কোমলমতি শিশুরাই আগামী দিনে হবেন জাতির কর্ণধার। তাই তাদেরকে মেধা-মননে বেড়ে ওঠতে হবে। অনুষ্ঠানে ২৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয় এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৭০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে সারাদেশে (কোভিড-১৯) টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া শুরু হবে। প্রাথমিক অবস্থায় শুধুমাত্র ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি, সম্মুখসারির যোদ্ধা, গর্ভবতী মহিলা এবং দুগ্ধদানকারী মায়েদের এই টিকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) অধিদফতরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা মহামারির বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার দেশের জনগণকে দ্বিতীয় বুস্টার বা চতুর্থ ডোজ টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় উল্লেখিত নির্দেশনা মেনে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে।
নির্দেশনাগুলো হলো: ১. চতুর্থ ডোজ হিসেবে ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে (এমআরএনএ)। ২. তৃতীয় ডোজ প্রাপ্তির পর চার মাস অতিবাহিত হয়েছে এমন ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ দেওয়া যাবে। ক. ৬০ বছর এবং এর বেশি বয়সী ব্যক্তি টিকা পাবেন। খ. দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর এবং এর বেশি বয়সী জনগোষ্ঠী টিকা পাবেন। গ. স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন জনগোষ্ঠীকে টিকা দেওয়া হবে। ঘ. গর্ভবতী মহিলা এবং দুগ্ধদানকারী মাকে টিকা দেওয়া হবে। ঙ. সম্মুখসারির যোদ্ধা (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী; অনুমোদিত বেসরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা-কর্মচারী; প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত সকল সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত কর্মকর্তা-কর্মচারী; বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনা; সম্মুখ সারির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী; সামরিক বাহিনী: বেসামরিক বিমান; রাষ্ট্র পরিচালনার নিমিত্ত অপরিহার্য কার্যালয়; সম্মুখসারির গণমাধ্যমকর্মী; নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি: সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সম্মুখসারির কর্মকর্তা-কর্মচারী; সব ধর্মের ধর্মীয় প্রতিনিধি: মৃতদেহ সৎকার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি; জরুরি বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, পয়োনিষ্কাশন ও ফায়ার সার্ভিসের সম্মুখ সারির সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী; রেল স্টেশন, বিমানবন্দর, স্থলবন্দরের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী; জেলা ও উপজেলায় জরুরি জনসেবায় সম্পৃক্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী; ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী, জাতীয় দলের খেলোয়াড় ও চিকিৎসা শিক্ষা সংশ্লিষ্ঠ বিষয়ে ছাত্র- ছাত্রী)। দেশব্যাপী সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা পর্যায়ে অবস্থিত সব স্থায়ী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে (সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল, সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ৫০০, ২৫০, ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ইত্যাদি) চলমান বুথে চতুর্থ ডোজ টিকা প্রদান করতে হবে। ৪. প্রচারণার জন্য কেন্দ্রগুলো চতুর্থ ডোজ দেওয়া বুথের বাইরে দৃশ্যমান স্থানে সংযুক্ত ফরম্যাট অনুযায়ী নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ব্যানার তৈরি ও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অস্ত্র মামলায় ২০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রকাশ বিদ্যুৎ চৌধুরী নামে এক পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করেছে কসবা থানা পুলিশ।
আজ ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার সৈয়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ বিষয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠানো পুলিশ পরিদর্শক মো. এনামুল জানান, ২০১৩ সালে কসবা থানায় দায়ের হওয়া মামলায় ওই ব্যক্তির সাজা হয়। এরপর তিনি পলাতক ছিলেন।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল হক কবিরের নেতৃত্বে এএসআই মো. কামরুল হাসান সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করে মোস্তাফিজুর রহমানকে গ্রেফতার করেন। পরে এ আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় পুলিশের পৃথক অভিযানে দুই হাজার ৫৫ পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
৩ মার্চ শুক্রবার রাত থেকে ৪ মার্চ শনিবার সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের জসিম উদ্দিনের ছেলে মো. সুমন (২৪), খাড়েরা ইউনিয়নের আবু মুসার ছেলে আশরাফুল ইসলাম (৩২) ও জয়নাল (৪০)।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের আভিযানিক দল তিনটি স্থান থেকে অভিযান চালিয়ে দুই হাজার ৫৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও একটি মোটর সাইকেলসহ তিন মাদক কারবারিকে আটক করেছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নির্বাচনে সীমাহীন অনিয়ম ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর সহযোগীতায় ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ২০ কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী এবং বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন (আনারস প্রতীক) এবং নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে পরাজিত প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান (তালা প্রতীক) মোঃ মনির হোসেন।
আজ ২২ মে বুধবার দুপুরে অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবনের বাসভবনের সামনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওছার ভূইয়া জীবন অভিযোগ করে গত ২১ মে মঙ্গলবার কসবায় প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে উপজেলার ৮৩টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে মান্দারপুর ভোট কেন্দ্র, শাহপুর ভোট কেন্দ্রসহ ২০টি ভোট কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের ( আনারস প্রতীক) বের করে দিয়ে প্রতিপক্ষ ও বিজয়ী প্রার্থী ছাইদুর রহমান স্বপনের (কাপ পিরিচ প্রতীক) সমর্থকরা আইন-শৃংখলাবাহিনীর সদস্যদের সহযোগীতায় ব্যালেট পেপারে সীল মেরেছে।
তিনি বলেন, আমি ও মনির (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী) বার বার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবিহিত করলেও তারা বিষয়টি আমলে নেয়নি। তিনি অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচনের দিন আইন-শৃংখলা বাহিনীর এলোপাথারি মারধোরে তার ৫ শতাধিক কর্মী সমর্থক আহত হয়েছেন। তিনি বলেন, ২০টি ভোট কেন্দ্রের সামনে আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের কর্মী সমর্থকদেরকে মারধোর করে সরিয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষের প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা কেন্দ্রে প্রবেশ করে জোরপূর্বক ব্যালেট পেপারে সীল মারে। এসব ঘটনার স্থিরচিত্র ও ভিডিও তার কাছে আছে দাবি করে তিনি প্রহসনের এই ভোটের ফলাফল বাতিল করে ২০টি কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহনের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মনির হোসেন বলেন, উপজেলার বায়েক এলাকার তাদের একজন কর্মীকে প্রতিপক্ষের লোকজন মারধর করে তুলে নিয়ে গেলেও তার কোনো সন্ধান এখনো তারা পাননি। তারা বলেন, প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের হামলা-মামলার ভয়ে তাদের সমর্থকরা এখন আতঙ্কে আছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী (তালা প্রতীক) মোঃ মনির হোসেন, কসবা পৌরসভার সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন, যুগ্ম আহবায়ক কাজী মানিক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আবু তাহের উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আইন,বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলার কুটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন (কাপ পিরিচ প্রতীক) ৮৫ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন (আনারস প্রতীক) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৫৭ ভোট।
অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ছিলেন।
অপর দিকে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোঃ শফিকুল ইসলাম (চশমা প্রতীক) ৭৬৫৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন (তালা প্রতীক) পেয়েছেন ৪৯১৯১ ভোট।