চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত ৪০ দিনে মোট ৪২২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। অবশ্য এসব ডেঙ্গু রোগীদের বেশিরভাগই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে আসা। তবে জেলায় এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি।
সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ি সর্বশেষ গত ২৪ ঘন্টায় ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুইজন, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চারজন, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন, নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুইজন, নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনজন, আখাউড়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ভর্তি হয়েছেন। ২৪ ঘন্টায় চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৩ জন।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ি, সবচেয়ে বেশি ২২ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। ২১ জন ভর্তি আছে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। জেলায় মোট ভর্তি থাকা রোগীর সংখ্যা ৬৯ জন। বাকিরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
এর আগে গত ৪ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রথম ডেঙ্গু রোগী ধরা পড়ে। আজ ১২ আগস্ট শনিবার বিকেলে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চতুর্থ তলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে নতুন একটি ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা চলছে। তবে, তাদের জন্য কোনো শয্যা নেই। নিজেদের আনা শয্যা মেঝেতে বিছিয়ে তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন। সব রোগীর উপরেই মশারি টানানো রয়েছে।
ওয়ার্ডটিতে ঢোকার পথে চোখে পড়ে এক যুবকের মাথায় পানি দেওয়া হচ্ছে। জানা গেলো তার নাম সোলেমান। বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের বাকাইল গ্রামে। মা-বাবা মিলে তার মাথায় পানি ঢালছেন। ঘিরে আছেন অন্য স্বজনরাও। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাকাইল গ্রামের যুবক সেলুনকর্মী সোলেমান ৮/১০ দিন আগে ঢাকা থেকে বাড়ি আসেন বলে জানান তার বাবা জয়নাল মিয়া। বাড়িতে আসার দিন থেকেই তার পেটে ব্যথা ও বমি বমি ভাব। পরীক্ষা করিয়ে ডেঙ্গু ধরা পড়লে তাকে এক সপ্তাহ আগে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
কসবার উপজেলার ধর্মনগর গ্রামের সুফিয়া বেগম নামে এক নারী জানান, তার মেয়ে নাসিমা কয়েকদিন ধরে জ¦রে আক্রান্ত। পরীক্ষায় ডেঙ্গু ধরা পড়লে শনিবার তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। জ¦রসহ বমির উপক্রম আছে নাসিমার।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ জানান, জেলার সব কয়টি সরকারি হাসপাতালেই প্রতিদিন নতুন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হচ্ছেন। তাদের চিকিৎসা বিষয়ে সার্বিক খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। ডেঙ্গু আক্রান্তদের বেশিরভাগই ঢাকা থেকে আসা বলে জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উদ্যোগে ১৪টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর এবং ১২টি প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ দুপুর ১২ টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদ চত্ব¡রে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইনের সভাপতিত্বে ও সদর উপজেলা প্রকৌশলী আমিরুল ইসলাম মৃধার সঞ্চলনায় অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, ভাইস-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম ও মাছিহাতা ইউপি পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলামিনুল হক পাভেল।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেও কাজ করে, না থাকলে ও কাজ করে। আর বিএনপি পারে শুধু সমালোচনা করতে। সেটা সরকারি দল বা বিরোধী দলে থাকুক। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার উন্নয়নের সরকার। এই সরকারের আমলে কেউ না খেয়ে থাকেনা। কিন্তু বিএনপির আমলে অনেকেই অনাহারে ছিলো।
আজ যে উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও শুভ উদ্বোধন হচ্ছে সেগুলো স্থানীয় মেম্বার ও চেয়ারম্যানগণ কাজের তদারকি করবেন, যেনো কাজ গুলো সুন্দরভাবে শেষ হয়। তিনি বলেন, এরশাদ ও জিয়া উর্দি পরে রাজনীতি করেছে। সেটা তারা করতে পারেন না। এর জন্য তাদের বিচার হওয়া দরকার ছিলো। জিয়ার আমলে নির্বাচনের সময় কোন কোন ভোট কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে। যেটা খুবই লজ্জা ও বাজে কাজ ছিলো। এ কাজ আমরা করতে চাই না। নির্বাচন হবে, যার ভোট সে দিবে।
তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় এখন শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিকে এখন বিভিন্ন প্রকার ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। তিনি উন্নয়নের ধারবাহিকতা রক্ষায় আগামী নির্বাচনেও নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করার আহবান জানান। আলোচনা শুরুর আগে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকারের মৃত্যুতে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লিচু খেয়ে অসুস্থ হয়েছেন এক পরিবারের তিন শিশুসহ পাঁচজন। তাদের ৬ জুন মঙ্গলবার বিকেলে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করানো হয়।
অসুস্থরা হলেন- সঞ্জিত ঋষি (২৫), অনামিকা ঋষি (৩০), সোহাগ ঋষি (১২), সিধু ঋষি (৮) ও স্মৃতিরানী ঋষি (৫)। তারা সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের কাশিনগরের বাসিন্দা।
অসুস্থ সঞ্জিত ঋষি জানান, দুপুরে শহরের কালাইশ্রীপাড়ার এক হকার থেকে ১৫০ টাকায় ৫০টি লিচু কিনেন। দুপুর ১টার দিকে বড়ভাবিসহ তার মেয়ে ও ভাতিজারা লিচু খান। এক পর্যায়ে প্রচুর পেট ব্যথা ও বমি হয় সবার। তাদের জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করেন।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. ফাইজুর রহমান ফয়েজ বলেন, লিচু খেয়ে পাঁচজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের গভীর পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। লিচুতে কেমিক্যাল অথবা ফুড পয়জনিংয়ের কারণে তারা অসুস্থ হতে পারেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, অসুস্থ হয়ে শিশুসহ পাঁচজন হাসপাতালে ভর্তি আছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম উৎসব শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২০ জুন মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫ টায় বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করেই ইসকন এর উদ্যোগে বিপুল সংখ্যক ভক্তবৃন্দের অংশগ্রহনে উৎসবমুখর পরিবেশে এ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
রথযাত্রাটি শহরের শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দির থেকে বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শ্রী শ্রী আনন্দময়ী কালিবাড়ীতে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ঢাক, খোল, করতালসহ উলু ধ্বণিতে মুখরিত হয়ে উঠে চারপাশ। পূণ্যার্থীরা সৃষ্টির কল্যাণ কামনায় শ্রদ্ধাভরে জগন্নাথ দেবের কাছে ভক্তি নিবেদন করেন।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ জুন আনন্দময়ী কালিবাড়ি থেকে উল্টো রথযাত্রা হওয়ার কথা থাকলেও পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে ও সম্প্রীতির বন্ধন সুদৃঢ় রাখতে একদিন আগে ২৭ জুন উল্টো রথযাত্রা করা হবে বলে জানিয়েছে ইসকন ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা (সদস্য) কোনো দলীয় প্রার্থী ছিলেননা- এমন দাবি করে পরিষদ বহাল রাখার দাবি জানানো হয়েছে। আজ ২০ অক্টোবর রবিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে হওয়া এক মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়। পরে এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য সংস্থা (বাইসস) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যোগে বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
ইউপি সদস্য মোহাস্মদ রফিকুল ইসলাম সবুজের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন মোহাম্মদ শাহীন, রাবিহার বেগম, দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ। পরে একই দাবিতে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জেসমিন সুলতানা স্মারকলিপি গ্রহন করেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘স্থানীয় সরকার বিভাগের একেবারে তৃণমূল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি হচ্ছেন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যরা। আমরা দলীয় প্রার্থী ছিলাম না। ইউনিয়ন পরিষদ বিলুপ্ত করা হলে জনভোগান্তির সৃষ্টি হবে। আমরা আশা করবো জনভোগান্তি যেন না হয় সে চিন্তা করে ইউনিয়ন পরিষদ বহাল রাখা হবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রিসেন্ট কিন্ডার গার্টেনের ৪৯ তম বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২২ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ মাঠে এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মরিয়ম আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ক্রিসেন্ট কিন্ডার গার্টেনের পরিচালনা পরিষদের সহ-সভাপতি এড. মো হাবিব উল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ কমিটির সদস্য এ. বি. এম. তৈমুর, সদস্য তাসমিয়া সুলতানা, সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, সদস্য ডা. মো. গোলাম সারোয়ার এবং সদস্য মোসলেহ উদ্দিন।
এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জামাল ও ব্যাংক কর্মকর্তা কুলসুম আক্তার বৃষ্টি প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের উপাধ্যক্ষ নাছরিন আক্তার। সকল অতিথি, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠানে উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানটি পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয়, এরপর জাতীয় সংগীত এবং বিদ্যালয়ের সংগীত পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা মনোমুগ্ধকর নৃত্য, সংগীত ও আবৃত্তি পরিবেশন করেন, যা উপস্থিত প্রধান অতিথি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক, আমন্ত্রিত অভিভাবক, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ বিপুলসংখ্যক দর্শকদের আকর্ষন করে।
এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ১৫টিরও বেশি খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক বিষয় যেমন নৃত্য, আবৃত্তি, সংগীত, চিত্রাঙ্কনে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি ও অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিগণ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন-শিক্ষা, খেলাধুলা এবং সংস্কৃতি একে অপরের পরিপূরক। ক্রীড়া, শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে, যার ফলে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। বক্তারা আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক চর্চায় সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিশুদের মেধা ও মননের বিকাশ ঘটে।
সপ্তাহ ব্যাপী পুরো আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও সাজসজ্জ্বায় ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো রিয়াজ উদ্দিন মুন্সি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শারমিন ফেরদৌস।