চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দুস্থদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী উপহার দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) আয়োজনে মঙ্গলবার বিকালে আখাউড়া ও কসবার সীমান্তবর্তী চন্ডিদ্বার বিওপি’র এলাকার ঝাঠুয়ামোড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ১০০ জন অসহায়-দুস্থ পরিবারের মাঝে শুকনা খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
প্রত্যেককে পাঁচ কেজি চাল, দুই কেজি ডাল, এক কেজি তেল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি আলু দেওয়া হয়। এসময় সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মুহাম্মদ আশিক হাসান উল্লাহ, পিএসসি বলেন, আমরা খুবই ভাগ্যবান যে আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এঁর মত একজন নেতা পেয়েছিলাম। যার কারণে আজ আমরা একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে বিশ্ববাসীর নিকট মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছি। এ রকম মহান নেতা একশ বছরে অথবা হজার বছরে একজন জন্ম গ্রহণ করে থাকেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি কথা আমাদের জন্য অনুকরণীয় এবং অনুস্বরণীয়। আমরা সীমান্ত রক্ষার মহান দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছি। সীমান্ত রক্ষী বাহিনী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া উপদেশ ও নির্দেশ আমরা যথাযথভাবে পালন করেতে পারলে আজকের অনুষ্ঠানের সার্থকতা।
তিনি জানান, সীমানা ঘেঁষা মানুষদের অনেকেই বেশ গরীব। এ কারণেই আমরা শহর থেকে দূরের এলাকা বেছে নিয়েছি। আমাদের এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।
খাদ্য সামগ্রী বিতরণের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের উপ অধিনায়ক মেজর এ. এম. জাবের বিন জব্বার, পিএসসি, চন্ডিদার বিওপি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার হারুনুর রশিদ প্রমুখ।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, দিবসের কর্মসূচি অনুযায়ী সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এ বাদ ফজর হতে কোরআন খতম করা হয়। মসজিদে জোহর নামাজের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ শাহাদাত বরণকারী পরিবারবর্গের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রিভিলি হতে রিট্রিট পর্যন্ত ব্যাটালিয়নের সকল স্থাপনায় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয় এবং কর্মরত সকল সদস্য কালো ব্যাজ পরিধান করে। এসব খাদ্যসামগ্রী পেয়ে খুশি আব্দুল ক্দ্দুুস নামে বৃদ্ধ বলেন, বিজিবির এ সহযোগিতা আমাদের খুব উপকারে আসবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রাক্তন স্কাউটস- এর উদ্যোগে আজ ১৪ অক্টোবর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে দিনব্যাপী বিনামূল্যে চক্ষু শিবির এবং গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ লায়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় এ চক্ষু শিবির উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৩ সদর ও বিজয় নগর আসনের সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন স্কাউটরা ভাল কাজে সবসময়ই মিশে থাকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্কাউটিং আন্দোলনকে গতিশীল রাখতে সবসময়ই পাশে থাকবো।
তিনি বলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সেবামনস্ক মানুষ প্রয়োজন লায়ন্স ফাউন্ডেশনের সভাপতি একেএম রেজাউল হকের ব্যবস্থাপনায় প্রাক্তন স্কাউটদের এ কর্মসূচি অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
অনুষ্ঠানে ৬ষ্ঠ বারের মতো লায়ন্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান একেএম রেজাউল হক ঝুনু এমজেফ, পিসিসিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মিলনায়তনে উদ্বোধনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রাক্তন স্কাউটস এর সভাপতি মোঃ মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ জিয়াউল হক মীর,উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহিদ খান লাভলু, উপদেষ্টা ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, উপদেষ্টা অরুণাভ চক্রবর্তী টিংকু অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজনীন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলালউদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধরী মন্টু, জেলা বারের পিপি অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন প্রমুখ।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমীন শাহীন।
সহযোগিতায় ছিলেন সহ-সভাপতি শাহ আলমগীর, এহতেশামুল বারী তানজিন।
বক্তারা সুষ্ঠ সমাজ বিনির্মাণে স্কাউটদের অবদান তুলে ধরেন। চক্ষু শিবিরে বাংলাদেশ লায়ন ফাউন্ডেশনের চিকিৎসকবৃন্দ ২ হাজার রোগীকে চিকিৎসা দেন। অনুষ্ঠানে সম্প্রতি ঝড়ে বিধ্বস্ত এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এর ৫৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ১৭ জুলাই সোমবার বিকেলে শোভাযাত্রা, কেক কাটা ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা সদরসহ ছয়টি উপজেলায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়।
পৌর এলাকার লাখী বাজারে সমিতির প্রধান কার্যালয় থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে কে. দাস মোড়, কুমারশীল মোড়, কোর্ট রোড, টিএ রোড, মসজিদ রোড, মহাদেব পট্টি, জগৎ বাজার ও সড়ক বাজার প্রদক্ষিণ করে আবারও লাখী বাজারে এসে শেষ হয়। র্যালিতে জেলা শহরের সকল জুয়েলারি দোকান মালিক ও কারিগরেরা অংশ নেন।
সন্ধ্যায় লাখী বাজারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা স্বর্ণ শিল্পী ও জুয়েলারি সমিতির সভাপতি মতিলাল দেবনাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক সুনীল বণিক, সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ বণিক জাদু, মৃদুল বণিক, স্থানীয় পৌরসভার চার নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মিজান আনসারী, উপদেষ্টা সাধন বণিকসহ অন্যরা। এ সময় উপদেষ্টাদেরকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, বাজুসের বর্তমান সভাপতি সায়েম সোবহান আনভীর দায়িত্ব নেওয়ার পর গত এক বছরে জুয়েলারি শিল্পের উন্নয়নে যা করেছেন, তা বিগত প্রায় ৬০ বছরেও হয়নি। সারাদেশে ১২ লাখেরও বেশি লোক এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত।
তিনি চাইছেন সারাদেশের জুয়েলারির সঙ্গে জড়িত সবাইকে নিয়ে একটি ট্রেন তৈরি করা, যেই ট্রেন সোজা পথে চলবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ’র উদ্যোগে একই দিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্টিক গ্রহন উদ্বোধন করা হয়েছে।
১৪ মার্চ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট (এডিএম) হেলেনা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড এপস) এ.এইচ.এম. কামরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী নিজাম উদ্দিন আহমেদ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডাঃ মাহমুদুল হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষ ওয়ালিওল্লাহ মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান তানিম, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পিযুষ কান্তি আচার্য, সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআরটি’র ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কেলের সহকারি পরিচালক আবু আশরাফ সিদ্দিকী।
অনুষ্ঠানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আসা পরীক্ষার্থী সদর উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের আবদুল কাইয়ূম বলেন, আগে ফরম পূরণ করে ব্যাংকে গিয়ে সারিতে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দিতে হতো। পরে বিআরটিএ’র কার্যালয়ে নথিপত্র জমা দিয়ে অপেক্ষা করতাম।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ওই কার্যালয়ে ১০/১২বার যেতে হতো। কিন্তু এবারই প্রথম একদিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক গ্রহন করা হয়েছে। এতে ভোগান্তি কমেছে।
পরীক্ষার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র সুজন ভূইয়া বলেন, তিনি জাপানি ভাষা শিখেছেন। আগে দালালের মাধ্যমে ছোট ভাইয়ের ড্রাইভিং লাইসেন্স করেছি। এবার দালালের কাছে যেতে হয়নি। গত সোমবার মুঠোফোনে পরীক্ষার বার্তা পেয়েছি। মঙ্গলবার সকালে এসে পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক দিয়েছি।
পরীক্ষার্থী কসবার উপজেলার বাসিন্দা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের ইসলামী ইতিহাস ও সংস্কৃতির ¯স্নাতকোত্তরের ছাত্র বাকি বিল্লাহ বলেন, নিজে নিজে অনলাইনে আবেদন করেছি। মুঠোফোনে বার্তা পেয়ে একদিনেই সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পেরেছি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে একই দিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্টিক গ্রহন সরকারের একটি ভালো উদ্যোগ। সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
তিনি বলেন, সড়ক, মহাসড়কে শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে ও দুর্ঘটনারোধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। তিনি দুর্ঘটনারোধে স্কুল-কলেজে প্রচারিভিযান করতে বিআরটিএ’র কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম আরো বলেন, সরকার দুর্ভোগ কমাতে এই উদ্যোগ গ্রহন করেছে। সবাইকে বিষয়টি জানতে হবে যে, হয়রানি ও দুর্ভোগ ছাড়াই একদিনে লাইসেন্সের পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক গ্রহন করা হয়। কেউ লাইসেন্সের জন্য কোনো বাড়তি টাকা দাবি করলে বিষয়টি তাঁকে জানানোর জন্য তিনি পরীক্ষার্থীদের বলেন। অনুষ্ঠানে ৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যায়ের প্রাক্তন ছাত্রদের সমন্বয়ে সংগঠন এসোসিয়েশন অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা এক্স স্টুডেন্টস (আবেশ) এর উদ্যোগে কৃতি ছাত্রদের সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট বিতরণ অনুষ্ঠান হয়েছে।
আজ ৬ মার্চ সোমবার বিকেলে স্কুল প্রাঙ্গনে এ অনুষ্ঠানে জিপিএ ৫ সহ প্রায় ৩ শত মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আবেশ এর সভাপতি গ্রুপ ক্যাপ্টেন সাগীর আহমেদ।
স্বাগত জানান সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইমাম শামীম, বক্তব্য রাখেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫৭ ব্যাচের ছাত্র শিল্প উদ্যোক্তা খলিলুর রহমান, ৭১ ব্যাচের ছাত্র নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. এম ইমদাদুল হক, আবেশ এর উপদেষ্টা মোঃ হাবিবুর রহমান. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ তৌফিকুল ইসলাম মিথিল, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শিক্ষক আবদুস সাকির ছোটন।