চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করায় স্ত্রী-সন্তানকে অ্যাসিড নিক্ষেপের অপরাধে তিনজনকে আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- জেলার নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের ভলাকুট গ্রামের মৃত আলীম উদ্দিন খানের ছেলে নক্কু খান, মৃত এনাম খানের ছেলে উজ্জল খান, হাফিজ উদ্দিন খানের ছেলে সোহাগ মিয়া। এরমধ্যে সোহাগ ও উজ্জল পলাতক আছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট গ্রামের জহির খান প্রায়ই স্ত্রী সুমা বেগমের ওপর নির্যাতন চালাতেন। এ ঘটনায় তিনি আদালতে স্বামীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। আদালত জহির খানকে কারাগারে পাঠান। এর জেরে জহির খানের স্বজনরা ক্ষুব্ধ হয়ে ২০১৭ সালের ১০ মে সন্ধ্যায় ঘরে ঢুকে সুমা বেগম ও তার ছেলে আকাশ খানের ওপর অ্যাসিড নিক্ষেপ করেন। এ ঘটনায় সুমা বেগম বাদী হয়ে আটজনকে আসামি করে নাসিরনগর থানায় মামলা করেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদী সুমা বেগম বলেন, এসিড নিক্ষেপের মত ঘৃণ্য কাজের ঘটনায় আদালত আসামিদের যে দণ্ড দিয়েছেন তাতে আমরা সন্তুষ্ট।
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন বিচার প্রক্রিয়ার পর আদালত তাদের দোষী সাব্যস্ত প্রমাণিত করে যে রায় দিয়েছেন তাতে বাদী পক্ষ ন্যায় বিচার পেয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়ন কৃষকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কুন্ডা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক আবদুস সালামের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব পারভেজ মোশারফের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ অলি মিয়া। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক এস. এম নূরে আলম ।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবদুল আহাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্বাস উদ্দিন, জেলা কৃষকলীগ নেতা আলী আশরাফ প্রমুখ।
সম্মেলন শেষে মোঃ ইয়ার খান মোল্লাকে সভাপতি ও মোঃ আবদুর রশিদ মিয়াকে সাধারণ সম্পাদক, আকিবুর রহমানকে সাংগঠনিক সম্পাদক, তাসলিমা বেগমকে মহিলা সম্পাদক করে ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কুন্ডা ইউনিয়ন কৃষকলীগের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের বরখাস্তের প্রতিবাদে ও ২ দফা দাবি আদায়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি ও ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি পালন করছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
আজ ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে তারা এই কর্মসূচি শুরু করে। ব্ল্যাক আউটের কারণে জেলার ৫টি উপজেলার প্রায় ৫ লক্ষ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সাথে অভিন্ন সার্ভিস কোড ও অনিয়মিত কর্মচারীদের চাকুরী নিয়মিত করণের ২ দফা দাবিতে দেশের ৮০ টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন।
তবে, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কোন দাবি পূরণ না করে বরং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মোঃ মকবুল হোসেন ও নবীনগরের ডিজিএম আসাদুজ্জামানসহ সারা দেশের প্রায় ২০ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে।
বরখাস্তকৃত অন্য কর্মকর্তারা হলেন এজিএম রাজন কুমার দাস, ডিজিএম দিপক কুমার সিংহ, এজিএম মনির হোসেন, জুনিয়র জেনারেল ম্যানাজার মো. জাকির হোসেন, জিএম মো. হুমায়ুন কবির, ওয়ারিং পরিদর্শক আবু সালাম জাবেদ, ডিজিএম মো. রাহাত, এজিএম আবদুল হাকিম, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. হাসানুজ্জামান, জেনারেল ম্যানাজার মুশফিকুল ইসলাম, জিএম জুলফিকার, জিএম মো. আবুল হাসান, ডিজিএম মো. বেলাল হোসেন, ডিজিএম জাহিদুল ইসলাম, ডিজিএম আবদুল জলিল, এজিএম ইয়াসির আরাফাত ও ডিজিএম সামিউল কবির। এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীরা ব্ল্যাকআউটসহ কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, বরখাস্তকৃত কর্মকর্তাদের স্বপদে পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। এদিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় স্থানীয় গ্রাহকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির প্রধান ফটকে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পরে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করার চেষ্টা করলেও আন্দোলনকারীরা বরখাস্তকৃত কর্মকর্তাদের পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নাসিরনগর আঞ্চালিক কার্যালয়ের সহকারী জেনারেল ম্যানাজার মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ১৪ কোটি গ্রাহককে বিদ্যুৎ বিতরণ করছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। বিদ্যুতায়ন বোর্ড পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে যাবতীয় মালামাল ক্রয় করে দেয়। এগুলির বেশীর ভাগই নিম্নমানের হয়। এতে তারা বিপুল পরিমান দুর্নীতি করে থাকে। পল্লীবিদ্যুৎ ও বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও চাকুরী বৈষম্য দুর করতে এ আন্দোলন। আগেও বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেই আন্দোলন করেছি। তারপরও আমাদের ২০জন কর্মকর্তাকে চাকুরীচ্যুৎ করেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানজার মো. মুকবুল হোসেনকে চাকুরীচ্যুৎ করায় অতিরিক্ত দায়িত্ব দিয়েছেন কসবা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. মোস্তাফিকুর রহমানকে। তিনি বলেন, চাকুরীচ্যুতদের চাকুরীতে বহাল এবং দাবি আদায়ের জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কমপ্লিট শাট দিয়েছে। বেলা ১১টা থেকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বিদ্যুৎ আমদানী ও বিতরণ কার্যাক্রম বন্ধ করে রেখেছে।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুতের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা দুইটি, নাসিরনগর, নবীনগর, আখাউড়া উপজেলার ৫টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা আজ ২৯ আগস্ট মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নাসিরনগর সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সোহাগ রানা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল মিয়া, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিত দাস, জেলা পরিষদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া হাকিম রেজা, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ জিতু মিয়া, পুতুল রানী দাস, অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন ভূইয়া, সফিকুল ইসলাম, মোঃ ফারুক মিয়া, রুবেল মিয়া, মোঃ আক্তার মিয়া ও মনসুর আহমেদ ভূইয়া, প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়া, পূজা উদযাপন কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অনাথ বন্ধু দাসসহ আইনশৃংখলা কমিটির সদস্যগণ।
সভায় বক্তারা আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি সরকারি খাস জমির অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ, মাদক-জুয়া, চুরি-ডাকাতি, বাল্য বিবাহ, যৌতুক, নারী-নির্যাতনসহ আইনশৃংখলা বিষয়ক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয় ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে অর্থাভাবে কোন শিক্ষার্থীর শিক্ষা বন্ধ হয় না।এক সময়ে অর্থের অভাবে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী অকালে ঝরে যেত। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে এই অবস্থা এখন আর নেই। এ সময়ে তিনি আরও বলেন, শুধুমাত্র আমাদের নাসিরনগরেই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নে গত পাঁচ বছরে ১০০ কোটি টাকার অধিক খরচ করেছে বর্তমান সরকার।
আজ ৩০ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা পরিষদ মিলয়াতনে ‘বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ ও জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ’ উপলক্ষে উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম।
নাসিরনগর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে ভলাকুট ক্ষেত্রনাথ উচ্চ বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমান গিলমানের সঞ্চালনায় এ সময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অসীম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক মো. লতিফ হোসেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম ভূঁইয়া।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জামিল ফোরকান, চাতলপাড় ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ওমর আলী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল চৌধুরী, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাস ও নাসিরনগর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাসসহ উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান, ছাত্র ছাত্রী ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিবৃন্দ ২০২৩ সালের জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক, শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধানসহ বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কারের সম্মাননা ক্রেস্টসহ সনদ প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সদরে বিভিন্ন সড়কের পাশে দীর্ঘদিন যাবৎ থাকা ময়লা আবর্জনায় দুর্গন্ধে চলাচলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিদিনই ২০০০ মণ ময়লা, পচা ফল সবজি বিভিন্ন রাস্তার পাশে ফেলা হয়। যায় ফলে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, যানবাহন ব্যবহারকারীরা দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে জন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। শিক্ষকরা বলেন, প্রতিদিনই ছাত্রছাত্রীরা ময়লা আবর্জনা স্তূপের দুর্গন্ধের কারণে নাকে ধরে শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসে। এর প্রভাব শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এ অবস্থার কারণে আশেপাশের এলাকায় বসবাসের অনুপযোগী হয়ে উঠছে। স্থানগুলো হলো, নাসিরনগর বাজার সংলগ্ন মাছ সংরক্ষণের কেন্দ্র (মাছের আরত), আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পিছনের রাস্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সের মসজিদ সংলগ্ন রাস্তাসহ বিভিন্ন রাস্তায় যত্রযত্র ময়লা ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় এলাকাবাসী নির্ধারিত জায়গায় ময়লা আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা গ্রহন করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছে। নির্ধারিত স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা নেয়া হলে এলাকাবাসী দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা পাবে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।