চলারপথে রিপোর্ট :
বরাবরের মতো ব্যতিক্রম আয়োজনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষীকি উদযাপন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার স্বেচ্ছায় রক্তদানের সংগঠন আত্মীয়। ষষ্ঠ বছরে পদার্পন উপলক্ষে ২ শতাধিক শিশ এবং বয়স্ক মানুষকে নতুন কাপড় উপহার দিয়েছে মানবিক এ সংগঠনটি। আজ ১৭ আগস্ট বৃহস্পতিবার বিকালে আখাউড়া উত্তর ইউনিয়নের ৫ টি আশ্রয়ন প্রকল্পে এসব উপহার দেয়া হয়। নতুন কাপড় পেয়ে খুশি ছোট্ট সোনামণিরা। আয়োজনে সহযোগিতায় ছিল তৈরি পোশাক বিক্রয় প্রতিষ্ঠান বেবি এন্ড মমস।
এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে আজমপুর লিচু বাগানে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আত্মীয়ের প্রতিষ্ঠাতা সমীর চক্রবর্তীর সঞ্চালনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বাবুল, আখাউড়া উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান, শিক্ষক নেতা মৌসুমী আক্তার, পৌর কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী,
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন বেগ শাপলু, বেবি এন্ড মমসের স্বত্বাধিকারী মারজান উল করিম সুজন, আত্মীয়ের সমন্বয়ক সুজন সাহা, হৃদয় দেব, ইমদাদ কিবরিয়া, মিনহাজ মুনতাসীর প্রীতম, আকিব চৌধুরী, কাজী রুবেল প্রমুখ।
উল্লেখ, ২০১৮ সালে কলেজ বিশ্ববিদ্যালে অধ্যয়নরত ছাত্রদের একদল স্বপ্নবাজ তরুনদের সমন্বয়ে আত্মীয় প্রতিষ্ঠিত হয়। সখগঠনের নিবন্ধিত রক্তদাতা প্রায় ২ হাজার।
গত ছয় বছরে সহস্রাধিক মানুষকে বিনামূল্যে রক্ত দিয়েছে সংগঠনের রক্তবীরেরা। রক্তদানসহ সামাজিক নানা কাজে প্রশংসা কুড়িয়েছে আত্মীয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ভেকু দিয়ে কৃষি জমি থেকে অবৈধ ভাবে মাটি কাটার দায়ে দুই ব্যক্তিকে এক লক্ষ জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ ২৪ এপ্রিল বুধবার দুপুরে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করা হয়।
পুলিশের সহায়তায় আদালত পরিচালনা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম। জরিমানা দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন বনগজ গ্রামের রৌশন আলী বেপারী ও ভাটামাথা গ্রামের মোঃ সালাহ উদ্দিন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্তরা বিক্রির উদ্দেশ্য ভেকু দিয়ে কৃষি জমি থেকে মাটি কাটছিল। খবর পেয়ে বেলা ২ টার দিকে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম ঘটনাস্থল বনগজে গিয়ে মাটি কাটার সময় তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে মাটি কাটার সত্যতা পাওয়ায় প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতের আগরতলা ইমিগ্রেশনের সার্ভারে ত্রুটির কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৪ ঘণ্টা যাত্রী পারাপার বন্ধ ছিল।
আজ ২ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল ৮টা ১৫ মিঃ থেকে এই বন্দর দিয়ে ভারতগামী যাত্রী পারাপার বন্ধ হয়ে যায়। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সার্ভারের ত্রæটি মেরামত শেষে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক হয়। তবে যাদের ভারতের বিমানের টিকেট আছে তাদেরকে জরুরী ভিত্তিতে পাঠানো হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (বেলা সোয়া ১২টা) দেশড় থেকে ২’শ জন যাত্রী ইমিগ্রেশনে আটকা পড়েছেন। এতে দুর্ভোগে পরেন যাত্রীরা। বিশেষ করে নারী-শিশু ও বৃদ্ধরা কষ্ট করেন বেশি। এসময় তারা যাত্রী ছাউনী ও গাছ তলায় বসে সময় কাটান।
আখাউড়া স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ মোঃ খাইরুল আলম বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় সকাল ৮টায় আমরা ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শুরু করি। ৮ থেকে ১০ জন যাত্রী ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ভারতে পাঠাই। সোয়া ৮টার দিকে আগরতলা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বিএসএফের মাধ্যমে মৌখিকভাবে আমাদেরকে জানায় আগরতলা ইমিগ্রেশনের সার্ভার ডাউন আছে। এ কারণে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে পারছেন না। তারা আমাদেরকে অনুরোধ করে বলে আমরা যেন কোন যাত্রী না পাঠাই। পরে আমরা আগরতলা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। তারাও শূন্য রেখায় আসে। আমরাও শূণ্য রেখায় যাই।
সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে তারা আমাদেরকে বলেন, যে সকল যাত্রীর ভারতের আভ্যন্তরিন বিমানের টিকেট আছে তাদেরকে ভারতে পাঠাতে বলে। আমরা যাদের টিকেট আছে তাদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ভারতে পাঠিয়েছি।
ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ মোঃ খাইরুল আলম আরও বলেন, বেলা সোয়া দিকে আগরতলা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের সার্ভার সচল হয়েছে। এরপর যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক হয়েছে।
উল্লেখ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকায় আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৭-৮’শ যাত্রী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে গমন করে। সেখান থেকে অনেকেই চিকিৎসাসহ অন্যান্য প্রয়োজনে বিমান যোগে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গমন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
পাঁচ মাসেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আবারও পণ্য আমদানি শুরু হয়েছে।
আজ ১৩ জুন বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ছয়টায় একটি ট্রাকে করে বন্দর দিয়ে ৭ মেট্রিক টন জিরা এসেছে ভারত থেকে। এর মাধ্যমে আবারও সচল হলো বন্দরের আমদানি বাণিজ্য।
হাইড্রোল্যান্ড সলিউশন নামে ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠান এই জিরা আমদানি করেছে। তবে আজ থেকে সরকারি ছুটি শুরু হওয়ার ঈদের আগে বন্দর থেকে জিরা খালাস না করতে পারার শঙ্কা প্রকাশ করেন প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে।
আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স শফিকুল ইসলাম আমদানিকৃত জিরার কাস্টমস ক্লিয়ারিংয়ের কাজ করবে।
আমদানিকারক সূত্রে জানা গেছে, প্রতি টন জিরার দাম পড়েছে দুই হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার, যা স্থানীয় মুদ্রায় দুই লাখ ৯২ হাজার ৫০০ টাকার মতো (প্রতি ডলার ১১৭ টাকা ধরে)।
আখাউড়া স্থলবন্দরের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. ছাগিরুল ইসলাম বলেন, হাইড্রোল্যান্ড সলিউশন আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৭ মেট্রিক টন জিরা আমদানির জন্য এলসি খুলেছে। আজকে সন্ধ্যায় জিরা নিয়ে একটি ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করেছে। প্রথমবারের মত এই স্থলবন্দর দিয়ে দেশে জিরা আমদানি হয়েছে। আমদানি পণ্য থেকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত হারে শুল্ক এবং বন্দর কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন মাশুল পাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
রেলওয়ের ২০০পিস কাঠের পুরাতন স্লিপার চুরির উদ্দেশ্যে নেওয়ার সময় দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী ও রেলওয়ে পুলিশ। আটককৃতরা হলো- চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড উপজেলার দক্ষিণ মাহমুদাবাদ গ্রামের নুরুল আলম সুকানির পুত্র মো. সোহেল (৩৩) ও পিরোজপুর জেলার স্বরুপ কাঠি থানার আরামকাটি গ্রামের সেকান্দার আলীর পুত্র মো. আব্দুর রাজ্জাক।
এ ঘটনায় আখাউড়া রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী চৌকির চীফ ইন্সপেক্টর এসআই মোঃ আবু সুফিয়ান ভূঁইয়া বাদী হয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে আখাউড়া থানায় মামলা করেছেন। মামলায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের অবসরপ্রাপ্ত এসএসএই/ওয়ে মনিরুল ইসলামসহ তিনজনকে আসামী করা হয়েছে। এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন থেকে ট্রাকে স্লিপার লোড করার সময় ট্রাকসহ তাদেরকে আটক করা হয়।
আরএনবি ও লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, গোপন সংবাদে জানতে পেরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রেলওয়ে ষ্টেশনের ১নং প্লাটফরমের পূর্ব দিকে ট্রাকে কাঠের স্লিপার লোড করার সময় আরএনবি’র এসআই মোঃ আবু সুফিয়ান ভূঁইয়া সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে দুইজনকে আটক করে। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ সাইফুল ইসলামের সহযোগিতায় ট্রাক ভর্তি স্লিপারসহ দুই পাচারকারীকে পুলিশ হেফাজতে নেয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের সদ্য অবসরে যাওয়া এসএসএই/ওয়ে মনিরুল ইসলাম আসামীদের নিকট স্লিপারগুলো বিক্রি করেন। প্রতি পিস স্লিপারের মূল্য ১৫০ টাকা দরে ৩০ হাজার টাকায় স্লিপারগুলো বিক্রির চুক্তি হয়। এসময় ঢাকা মেট্টো-ট-১৪৬৬৫৩ ট্রাকটি জব্দ করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী চৌকির চীফ ইন্সপেক্টর এসআই মোঃ আবু সুফিয়ান ভূইয়া বলেন, সন্দেহ হলে ট্রাকে স্লিপার লোড করার কারণ জানতে আটককৃতরা জানায় আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের অবসরপ্রাপ্ত এসএসএই/ওয়ে মনিরুল ইসলাম আসামীদের নিকট স্লিপারগুলো বিক্রি করেন।
এদিকে অভিযুক্ত এসএসএই/ওয়ে মনিরুল ইসলামের বক্তব্য জানার জন্য তার মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
জানতে চাইলে আখাউড়া রেলওয়ে থানা পুলিশের ইনচার্জ খন্দকার জসীম উদ্দিন বলেন, আটককৃতদেরকে আদালতের মাধ্যতে জেলে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামি পলাতক রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পুলিশের সরকারি কর্তব্য কাজে বাধা ও ককটেল বিস্ফোরনের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় আখাউড়ায় বিএনপি-জামাতের ১৯ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। ২৮ অক্টোবর রাত ৯টার দিকে আখাউড়া পৌরশহরের নারায়ণপুর বাইপাস তিন রাস্তার মোড়ে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা ও বিস্ফোরণের অভিযোগে ২৯ অক্টোবর উপ-পুলিশ পরিদর্শক মোবারক আলী বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আটককৃতদের মধ্যে ১৭ জন বিএনপির নেতাকর্মী এবং ২ জন জামাতের। তবে, উপজেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের দাবি, আন্দোলন দমনে মিথ্যা মামলায় তাদের নেতাকর্মীদের আটক করছে পুলিশ।
গত ১৬ দিনে পুলিশের অভিযানে আটককৃতরা হলো উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হাসান খান সানি (৩২), উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম রানা (৫০), উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি মোঃ আমজাদ খান (৫০), উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব মোবারক হোসেন (৩১), উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ লুৎফুর রহমান ভূইয়া (৪৫), মনিয়ন্দ ইউনিয়ন বিএনপির য্গ্মু সাধারণ সম্পাদক মোঃ মজিবুর চৌধুরী (৫৪), মনিয়ন্দ প্রবাসী বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিব সরকার (২৯), উপজেলা যুবদলের সদস্য শেখ সুমন (৪২) দরখার ইউনিয়নের ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আতিকুর রহমান মানিক (৫০), ধরখার ইউনিয়ন যুবদলের সহ সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম খন্দকার (৩৭, মোগড়া ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়েজ আহমেদ (৪০), উপজেলা শ্রমিক দলের সদস্য মোঃ আলমগীর মিয়া (৪৬), মোগড়া ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি মোঃ ইয়াছিন মিয়া (৪০), বিএনপির কর্মী মোঃ কাউছার (১৯), বিএনপি কর্মী মোঃ ইকবাল (৫০), মনিয়ন্দ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রতন মিয়া (৫৪) জেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের সদস্য মোঃ আসাদুল ইসলাম আশিক (৪৭) উপজেরা জামাতের শ্রমিক কল্যাণ সংগঠনের সাবেক সভাপতি ইউসুফ আল আনসারী (৫৫), জামাতের কর্মী মোঃ রতন (৪৫)।
এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ জয়নাল আবেদীন বলেন, যে তারিখ ও সময়ে যে ঘটনার কথা উল্লেখ করে পুলিশ মামলা করেছে। প্রকৃতপক্ষে এমন কোন ঘটনা ঘটেনি। বিএনপির নেতাকর্মীকে আটক করার জন্য মিথ্যাা মামলা দিয়েছে। আমরা এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সামনে নির্বাচন, গায়েবী মামলা দিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীকে দূরে রাখার জন্য এ মামলা করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, তারা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। ঘটনাস্থলে পুলিশের উপর হামলা করে। সরকারি কাজে বাধা দেয়।
উল্লেখ্য, পুলিশের সরকারি কর্তব্য কাজে বাধা, পুলিশের উপর আক্রমণ, ও ককটেল বিস্ফোরনের দায়ে আখাউড়া থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মোবারক আলী বাদী হয়ে ৬১ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছে। মামলায় অজ্ঞাতানামা আরো শতাধিক লোককে আসামী করা হয়েছে।