চলারপথে রিপোর্ট :
কক্সবাজারের চকরিয়ায় রড বোঝাই ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষে মা-মেয়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ৩ জন। আহতদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার বানিয়ারছড়া আমতলী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পেকুয়া উপজেলার মগনামা ঘাট এলাকার আবদুস সালামের স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৪০) ও তার মেয়ে জেসমিন আকতার (১৮)।
চকরিয়ার মালুমঘাট হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকসুদ আহমেদ জানান, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী একটি রড বোঝাই ট্রাকের সঙ্গে চকরিয়াগামী সিএনজিচালিত অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিক্সার ২ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চালকসহ ৩ জন। তাদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। ট্রাক ও অটোরিক্সা পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রায় এক কেজি স্বর্ণসহ ভারতীয় এক নাগরিককে আটক করেছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কাস্টমস ও শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। আজ ২১ আগস্ট সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে আসা বিমানের ওই যাত্রীকে তল্লাশি করে এসব স্বর্ণ জব্দ করা হয়। আটক ভারতের মহারাষ্ট্রের নাসিক এলাকার বাসিন্দা তুষার নাগিন দাসকে শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের হেফাজতে রাখা হয়েছে। ওই বিমানে তার ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল।
বিমানবন্দরে দায়িত্বরত কাস্টমসের উপকমিশনার আহসান উল্লাহ জানান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-১৫২ সকাল সাড়ে ৭টায় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানটি শারজাহ থেকে রওনা দিয়ে প্রথমে চট্টগ্রামে অবতরণ করে; পরে ঢাকায় যায়। ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার কথা ছিল তুষার দাসের। তার আগেই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে বিমান থেকে নামিয়ে আনা হয়। তার কাছ থেকে ৪২১ গ্রাম স্বর্ণালংকার এবং ব্যাগে রাখা একটি গেঞ্জিতে লেগে থাকা আরও ৫৬০ গ্রাম স্বর্ণ জব্দ করা হয়। তুষারের বিরুদ্ধে পতেঙ্গা থানায় মামলা করা হবে। তবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন পতেঙ্গা থানার ওসি আফতাব হোসেন।
বার নাকি স্বর্ণালংকার: তবে স্বর্ণের পরিমাণ নিয়ে ভিন্ন তথ্য দিয়েছে বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। বিভাগটির পক্ষ থেকে ‘সালেম’ নামে এক কর্মকর্তা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে জানান, ছয়টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ভারতীয় নাগরিক তুষারের পাসপোর্টের ছবিও গ্রুপে দেন। তবে পরে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
সালেম পেস্ট আকারে গেঞ্জিতে স্বর্ণ রাখা বা স্বর্ণালংকার উদ্ধার নিয়ে কিছু বলেননি। তিনি জানান, সকালে শারজাহ থেকে আসা জি-নাইন ৫২৬ ফ্লাইটের এক যাত্রী কিছু স্বর্ণের বার ওয়াশরুমে হাতবদল করবে বলে তথ্য আসে শুল্ক গোয়েন্দাদের কাছে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে পরিত্যক্ত অবস্থায় ওয়াশরুমের ডাস্টবিন থেকে ছয়টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।
তবে এ তথ্য অস্বীকার করে কাস্টমসের উপকমিশনার আহসান উল্লাহ বলেন, যৌথ অভিযান চালিয়ে ভারতীয় ওই নাগরিককে আটক করা হয়েছে। তার কাছ থেকে ৯০০ গ্রামের বেশি পরিমাণ স্বর্ণ জব্দ করা হয়। সেখানে কোনো বার ছিল না। বার পাওয়ার বিষয়টি তিনি জানেন না।
চলারপথে রিপোর্ট :
চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
আজ ১৩ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ জানান, কার্পাসডাঙ্গা বাজারে অভিযান পরিচালনাকালে একটি ফার্মেসিতে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ও ফিজিশিয়ান স্যাম্পল সংরক্ষণ করে বিক্রয়ের প্রমাণ পাওয়া যায়। এই অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক সাইফুর রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৫১ ধারায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আরেকটি ফার্মেসির মালিককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে ২টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এসময় উপস্থিত ব্যবসায়ী ও জনসাধারণকে এবিষয়ে সতর্ক করা হয় ও সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এসময় অভিযান পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যেকোনো ধরনের অনিয়ম, অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা বা সহিংস কর্মকাণ্ডের অভিযোগ দেওয়া যাবে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ।
আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত জননিরাপত্তা বিভাগের সম্প্রতি জারি করা পরিপত্র থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
সরকারের পক্ষ থেকেও নির্বাচন সংক্রান্ত আইনশৃঙ্খলা সেলে অভিযোগ জানাতে ৯৯৯ এ কল করার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে বলা হয়েছে, সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সার্বক্ষণিক সেবা দানের জন্য জরুরি সেবা ৯৯৯-এ বিশেষ টিম গঠন করে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় সেলের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। ওই টিম ভোট সংক্রান্ত প্রাপ্ত অভিযোগ বা তথ্যের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরাসরি এলাকাভিত্তিক আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় সেলে প্রেরণ করবে।
ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনায় মাঠ পর্যায়ে রিটার্নিং কর্মকর্তারা আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সমন্বয় সেল গঠন করেছে। এই সেল যেকোনো অভিযোগের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টিমগুলোকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।
ভোটে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আট লাখের মতো সদস্য মাঠ পর্যায়ে মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নিয়োজিত থাকবে। ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
যে কোনো জরুরি মুহূর্তে নাগরিকদের সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু করে। এই নাম্বারে বিনামূল্যে ফোন দিয়ে যেকোনো অভিযোগ বা সহায়তা চাওয়া যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এবং লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন এবং তার আগে ও পরে নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, এরই মধ্যে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিবকে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ৫ নভেম্বর জাতীয় সংসদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এবং ২৭৬ লক্ষ্মীপুর-৩ শূন্য আসনে নির্বাচন হবে। এ ধরনের নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন এবং তার আগে ও পরে বিশেষ কয়েকটি নৌযান যথা- লঞ্চ, স্পিড বোট, ইঞ্জিনচালিত যে কোনো ধরনের নৌযান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। একইভাবে ৪ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে ৫ নভেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত এসব নৌযান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে ইঞ্জিনচালিত ক্ষুদ্র নৌযান এবং ভোটারদের চলাচলের জন্য ব্যবহৃত ক্ষুদ্র নৌযান এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে। এছাড়া রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথিলযোগ্য।
সেই সঙ্গে নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন- অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য নৌযান চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
এছাড়া প্রধান প্রধান নৌপথে বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে ভোটার ও জনসাধারণের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে সব নৌযান চলাচলের ক্ষেত্রে ও দূর পাল্লার নৌযান চলাচলের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
এ অবস্থায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসক, সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্তৃপক্ষকে ক্ষমতা প্রদানের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
অনলাইন ডেস্ক :
জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ ১ আগস্ট বৃহস্পতিবার বিকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮ (১) ধারা অনুযায়ী জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির ও তাদের অন্যান্য অঙ্গ-সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর আগে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আইনি মতামত দিয়ে ফাইল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাঠায় আইন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, যেহেতু, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত কয়েকটি মামলার রায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী (পূর্বনাম জামায়াত-ই- ইসলামী/জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ) এবং তার অঙ্গ সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির (পূর্বনাম ইসলামী ছাত্রসংঘ)-কে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে সংঘটিত গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে দায়ী হিসেবে গণ্য করা হইয়াছে; এবং যেহেতু, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ রিট পিটিশন নং-৬৩০/২০০৯-এ ১ আগস্ট ২০১৩ তারিখের প্রদত্ত রায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এর রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত/প্রাপ্ত নিবন্ধন বাতিল করিয়া দিয়াছে এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগের ওই রায়কে বহাল রাখিয়াছে; এবং যেহেতু, সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ রহিয়াছে যে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং তার অঙ্গ সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাম্প্রতিককালে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞ, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সরাসরি এবং উসকানির মাধ্যমে জড়িত ছিল।
প্রজ্ঞাপনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, যেহেতু সরকার বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ উহার সব অঙ্গ সংগঠন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সহিত জড়িত রহিয়াছে সেহেতু, সরকার, সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ তার সব অঙ্গ সংগঠনকে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন হিসাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করিল এবং উক্ত আইনের তফসিল-২ এ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ তার সব অঙ্গ সংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করিল। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে। এর আগে, সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির এবং তাদের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের যেসব কর্মী ১৯৭১ সালের পর জন্ম নিয়েছেন তাদের গণহারে বিচার করা হবে না।