চলারপথে রিপোর্ট :
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে র্যাবের অভিযানে আজ ২৭ আগস্ট রবিবার ১১ জন দালাল ও আউটসোর্সিং কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। হাসপাতালের অভ্যন্তরের বিভিন্ন ওয়ার্ড জরুরি বিভাগ ও বহিঃবিভাগ থেকে তাদের আটক করে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে জড়ো করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, বেসরকারি সন্ধানী ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দুই কর্মচারি অনুমতি ছাড়াই মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঢুকে রোগীর রক্ত সংগ্রহ করেছেন। তাদেরকে ডায়াগনস্টিক রিপোর্টের জন্য হাসপাতাল থেকেই ফোন করেছিলেন কমিশনপ্রাপ্ত ওয়ার্ড বয়। এর বাইরে বেশ কয়েকজন আউটসোর্সিং কর্মচারি রয়েছেন যাদের চাকরির মেয়াদ শেষ হলেও কোম্পানী থেকে প্রাপ্ত পরিচয়পত্র গলায় ঝুলিয়ে কমিশনের বিনিময়ে হাসপাতাল থেকে রোগী ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করছেন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহি ম্যাজিষ্ট্রেট আরিফুল ইসলাম দালাল চক্রের দুই জনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও পাঁচ দিনের কারাদণ্ড এবং বাকি নয় জনকে এক হাজার টাকা করে জরিমানা করেন।
১৫ দিনের জেলা ও এক হাজার টাকা জারিমানার দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- জ্যোতির্ময় শীল (২৮) ও লিটন মন্ডল (৩২)। জরিমানা দন্ডপ্রাপ্ত নয়জন হচ্ছেন- শিফাজুর রহমান, মোঃ রিয়াজুল ইসলাম, ফিরোজা খাতুন, ফারুক হোসেন, ওসমান শেখ, রিয়া বেগম, আরাফাত আকুঞ্জি, আব্দুল্লাহ আল মামুন ও গোলম রাব্বারনী।
র্যাব-৬’র কোম্পানি কমান্ডার মো. বদরুদ্দোজা বলেন, সাধারণ রোগীদের কথা মাথায় রেখে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ সকল সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলো দালাল মুক্ত করতে চাই। এর জন্য আগামীতেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
হবিগঞ্জের রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডে নতুন আরও দুটি কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়েছে। ফলে এ ক্ষেত্র থেকে জাতীয় গ্রিডে দিনে আরো ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হয়েছে।
আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার দুপুরে জেলার বাহুবল উপজেলায় অবস্থিত রশিদপুর গ্যাসফিল্ডে কূপ দুটির উদ্বোধন করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) জিলুফা সুলতানাসহ অন্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা) জানায়, ‘রশিদপুর-১১ নম্বর কূপ খনন’ প্রকল্পে সরকারের ২৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে হয়েছে। গ্যাস উন্নয়ন তহবিল থেকে ৯৫ ভাগ এবং বেসরকারি কোম্পানির তহবিল থেকে বাকি ৫ ভাগ অর্থায়নের কথা। তবে এখন এটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে।
রশিদপুর গ্যাস ক্ষেত্র থেকে আগে দিনে ২৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হত। এখন ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট বেড়ে তা হয়েছে ৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট।
পেট্রোবাংলা সূত্র আরো জানায়, দেশের পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র থেকে মোট ৬ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকার গ্যাস উৎপাদন করেছে সরকার। ৪৮ বছর ধরে উৎপাদনের পরও এ গ্যাসক্ষেত্রগুলোতে অবশিষ্ট মজুদ রয়েছে আরও ৩ লাখ ১৭ হাজার কোটি টাকার গ্যাস।
বক্তারা বলেন, দেশে উৎপাদিত মোট গ্যাসের অর্ধেকই হবিগঞ্জে। তবে ৪৮ বছরে যদি ৬ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকার গ্যাস উৎপাদন হয়ে থাকে তাহলে, ৩ লাখ কোটি টাকার বেশি গ্যাস উৎপাদন হলো হবিগঞ্জ জেলা থেকেই।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ক্রেনের ধাক্কায় তিতাস কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিনসহ একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
আজ ৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর থেকে রাজধানীর সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, তিতাস কমিউটার ট্রেন তেজগাঁও স্টেশন ছেড়ে আসার পরপরই দুর্ঘটনা ঘটে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ক্রেনের আঘাতে ওই ট্রেনের ইঞ্জিনসহ একটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে গেছে। উদ্ধার অভিযান চলছে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। সারাদেশের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ এখন বন্ধ আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস হচ্ছে দাসত্ব ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ইতিহাস।’ তিনি দাবি করেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনও অন্য কোনো দেশের আধিপত্য মেনে নেয়নি এবং ২০২৪ সালে স্বাধীনতার দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয়েছে।
আজ ১৭ মে শনিবার জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আয়োজিত এক গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা মামুনুল হক এসব কথা বলেন।
সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, আমরা দিল্লির দাসত্ব থেকে মুক্ত হয়েছি, ওয়াশিংটনের গোলামীর জন্য নয়। বাংলাদেশ মানবতাবাদী দেশ। যখনই প্রয়োজন, নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি এবং আমাদের সংগ্রাম কখনও অন্য দেশের স্বার্থের পক্ষে নয়।
ড. ইউনূস সাহেব, একসময় আপনি আদালতপাড়ায় ঘুরে বেড়াতেন, সেই জায়গা আমাদেরও চেনা। আমাদের ইসলামি নেতাদের বিরোদ্ধে যেসব মিথ্যা মামলা, গুম, খুন-এসব প্রত্যাহার করতে হবে। না হলে এই জনতা ক্ষমা করবে না।
এ সময় তিনি ২০১৩ সালের জুলাই গণহত্যা, শাপলা চত্বর গণহত্যাসহ অন্যান্য হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং হেফাজতের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার প্রত্যাহারের দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এক অটুট ইতিহাস তৈরি করেছে। ২০২৪ সালে আমাদের সংগ্রাম নতুন এক দিগন্ত খুলবে, যেখানে দেশের স্বাধীনতা দ্বিতীয়বার প্রতিষ্ঠিত হবে।’
সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মহাসচিব মাওলানা বেলাল উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা আহসানুল্লাহ আমির, কেন্দ্রীয় সচিব মাওলানা আব্দুল আজিজ এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক মুসা প্রমুখ।
এ সমাবেশে বক্তারা সরকারের নীতি ও কার্যক্রমের সমালোচনা করে তাদের দাবি জানান যে, বাংলাদেশ যেন কোনো ধরনের বিদেশি আধিপত্য বা দাসত্বের কবলে না পড়ে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতির কথা বলতেছে, বাংলাদেশও তো ভিসানীতির কথা বলতে পারে। ভিসানীতি দিছে তো কী হয়েছে?
আজ ২৭ জুন মঙ্গলবার বিকেলে আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আমার সঙ্গে যখন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাম্বাসেডর সাহেবের কথা হয়েছে, তখন তিনি বললেন, আমি এসেছি ভিসানীতি কী তা বোঝাতে। আপনি কী বলবেন? আমি বললাম, এটা আওয়ামী লীগ বা বিএনপি যার বিরুদ্ধেই ব্যবহার করেন, সার্বভৌম দেশ হিসেবে আমি অপমানিত বোধ করেছি। কারণ, বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম দেশ।
মন্ত্রী বলেন, তারপর বলেছি, আপনারা বলেছেন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এটা করেছেন। আপনারা যদি পক্ষপাতিত্ব না করে এটা প্রয়োগ করেন, আমাদের আপত্তি নেই। আপনারা যদি একজনের বিরুদ্ধে এটা প্রয়োগ করেন, তাহলে অবশ্যই আমার কিছু বলার আছে। তারপর বলেছি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দেশ আপনার। আপনারা ভিসানীতি দিয়েছেন, তাতে আমার কিছু আসে যায় না।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়ন করেন বলেই কিন্তু অনেক সুদখোর, বিএনপির অনেক নেতা যারা দুর্নীতি করে পাঁচ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আপনারা আওয়ামী লীগের কর্মী, আপনারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মী, আপনারা মুক্তিযুদ্ধ দেখা কর্মী, আপনাদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে। বাংলাদেশের অস্তিত্ব নিয়ে আর কেউ খেলতে পারবে না।
সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সংঘবদ্ধ মানবপাচারকারী চক্রের কবলে পড়ে মিয়ানমারের আস্তানায় বন্দিশালা থেকে নানা প্রক্রিয়ায় সাত জনকে ফেরত এনে উদ্ধার করেছে কক্সবাজারের পুলিশ। এ ঘটনায় সংঘবদ্ধ পাচারকারী চক্রের নারীসহ চার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ ২৫ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন, কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ (সদর সার্কেল) মো. মিজানুর রহমান।
গ্রেফতার পাচারকারী চক্রের সদস্যরা হলেন, টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের লেঙ্গুর বিল এলাকার মৃত ওমর হামজার ছেলে মো. বেলাল উদ্দিন (২৮), সাবরাং ইউনিয়নের লাফার ঘোনার এলাকার আবদুল গফুরের মাহফুজা (২২), একই ইউনিয়নের গোলারপাড়া এলাকার মৃত আবদুল গণির ছেলে আব্দুল্লাহ (৫৫) ও মিয়ানমারের বুচিডং এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে মো. আয়াছ (২৬)।
পাচারকারী চক্রের আস্তানা থেকে উদ্ধার হওয়ারা হলেন, চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের স্টেশন পাড়ার আবদুর রহমানের ছেলে রায়হান উদ্দিন (২৮), সিরাজগঞ্জ জেলার কাজীপুরের মো. হোসেন আলীর ছেলে মো. হাবিব উল্লাহ (১৬), কক্সবাজার পৌরসভার বৈদ্যঘোনা এলাকার কফিল উদ্দিনের ছেলে মো. রায়হান কবির (১৬), একই এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে মো. আলমগীর (১৮), মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের সোনা মিয়ার ছেলে সফর আলী (১৭), একই এলাকার আলী আজগরের ছেলে শওকত আজিজ (১৮) ও উখিয়ার থাইংখালী এলাকার মো. ইউনুসের ছেলে মো. মামুন মিয়া (২১)।
সংবাদ সম্মেলনে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার সদর থানায় লিপিবদ্ধ হওয়া ২ টি সাধারণ ডাইরির তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে একটি সংঘবদ্ধ মানবপাচারকারী চক্র কক্সবাজার সদর, চকরিয়া, মহেশখালী, উখিয়ার কিছু কিশোর ও যুবককে নানা প্রলোভ দেখিয়ে উন্নত জীবনের কথা বলে মালেয়শিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে জিম্মি করে। তাদের প্রথমে টেকনাফের লেঙ্গুর বিল এলাকায় নিয়ে যায়। এরপর সাগর পথে মিয়ানমারের একটি আস্তানায় নিয়ে গিয়ে জিম্মি করে। ওখানে জিম্মি করার পর নির্যাতন চালিয়ে ফোনে স্বজনদের কাছ থেকে মুক্তিপণের টাকা দাবি করে।
তিনি জানান, স্বজনরা নির্যাতনের খবর পেয়ে নানাভাবে পাচারকারীদের বিভিন্ন অংকের টাকাও প্রদান করে। এই টাকা গ্রহণকারী লোকজন, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ পাচারকারী চক্রের সদস্যদের চিহ্নিত করে ৪ জনকে গ্রেফতার করে। এরপর গ্রেফতারদের কৌশলে ব্যবহার করে রবিবার রাতে মিয়ানমার থেকে টেকনাফের সমুদ্র সৈকত এলাকায় ফেরত আনা হয় ৭ জনকে।
মিজানুর রহমান জানান, উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি ও গ্রেফতারের কাছ থেকে আর নানা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এসব তদন্ত করে পাচারকারী চক্রের অন্যান্য সদস্যদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার ও নিখোঁজ অন্যদের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এসব ঘটনায় কক্সবাজার সদর মডেল থানা ছাড়াও পৃথকভাবে উখিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও চকরিয়া থানায় মামলা হয়েছে।
এই অভিযানে অংশ নেন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) এসএম শাকিল হাসান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আবদুল আজিজ, সাঈদ নুর। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কাইছার হামিদ ও পরিদর্শক (গোয়েন্দা) দুর্জয় বিশ্বাস।