অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি নেতারা বার বার তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন, জনগণের মধ্যে বিএনপির কোনো রাজনৈতিক গুরুত্ব নেই। একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে জনগণের প্রতি যে দায়িত্ববোধ ও সংবেদনশীলতা দেখানো প্রয়োজন বিএনপি তা বিগত দিনে দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে। সে কারণে তাদের রাজনৈতিক শক্তির সাংগঠনিক ভিত্তি জনগণের মধ্যে প্রোথিত নেই।
আজ ৪ সেপ্টেম্বর সোমবার ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন। বিএনপি নেতাদের বক্তব্যকে হীন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মনগড়া আখ্যা দিয়ে এসব বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
বিএনপি কোনো সমস্যার সমাধান করতে না পারলেও সংকট সৃষ্টি করতে পারে বলে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জিয়াউর রহমানের আমলেই রোহিঙ্গা সংকটের শুরু। বিএনপি যতবার ক্ষমতায় এসেছে এই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। বিএনপি কোনো সমস্যার সমাধান করতে না পারলেও সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
তিনি বলেন, বিএনপির পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে যে রূপরেখা উপস্থাপন করা হয়েছে তা অত্যন্ত হাস্যকর। এটা রোহিঙ্গা সংকটকে আরও ঘনীভূত করার গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ ছাড়া আর কিছু নয়। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের আমলে পার্বত্য-অঞ্চলে অশান্তির সূচনা হয়। সেই অশান্ত পাহাড়ে শান্তির পতাকা উড়িয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। এখানে বাংলাদেশ কোনো পক্ষ নয়, পক্ষ হলো দুটি। একটি মিয়ানমার সরকার, অন্যটি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। এই দুপক্ষের বিবাদমান সমস্যার বিরূপ প্রভাবের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, এই সংকট সমাধানে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গা পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসনে শেখ হাসিনার গৃহীত উদ্যোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশংসিত হয়েছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বদরবারে একটি আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে বাংলাদেশের সাফল্য সর্বক্ষেত্রে অনুকরণীয় উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, দেশের ধারাবাহিক অগ্রগতি এবং কূটনৈতিক সাফল্যের কারণে কৌশলগত ভূ-রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আরও সুসংহত হয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয় নিয়ে আমাদের এই সাফল্যের অভিযাত্রা অব্যাহত থাকবে। কোনো প্রকার দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।
তিনি বলেন, জনগণের ওপর আস্থা না রেখে যে কোনো উপায়ে ক্ষমতার মসনদে বসার জন্য তারা বরাবরই বিদেশি প্রভুদের দ্বারস্থ হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যে তাদের তথাকথিত আন্দোলনে আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের নিকট করুণা ভিক্ষার মধ্য দিয়ে তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। একটি রাজনৈতিক দল কতটুকু দেউলিয়া ও নির্লজ্জ হলে এই ধরনের অবিবেচনা প্রসূত আবেদন জানাতে পারে!
চলারপথে রিপোর্ট :
নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে আশুগঞ্জে।
আজ ১ জানুয়ারি বুধবার দুপুরে আশুগঞ্জের স্থানীয় সরকারি হাজী আব্দুল জলিল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে উপজেলা ছাত্রদলের ব্যানারে বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে সমবেত হন।
পরে দলীয় কর্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আশুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের অন্যতম নেতা নুর উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও রিফাতুল ইসলাম রিয়াদের সার্বিক পরিচালনায় অতিথি ছিলেন আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক শাহিনুর রহমান শাহিন, আশুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মুস্তাফিজুর রহমান শিহাব, ছাত্রনেতা মৃদুল খান, সালমান মিয়া, আরিফ, সায়েম, স্বাধীন, আশিক, সানজিদ, নাঈম, মহিম, দিদার, সদর ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা শুভ আহমেদ নিলয়, তালশহর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি রমজান মিয়াসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতাকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘ দিন পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ৮ নং নাটাই(উত্তর) ইউনিয়ন ৪ নং ওয়ার্ড বিহাইর বিএনপি’র সহযোগি সংগঠন জাতীয়তাবাদী তাতি দলের কার্যালয় উদ্বোধন ও আলোচনা সভার অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয়তাবাদি কৃষক দল (যুক্তরাজ্য) এর সদস্য সচিব এবং জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্য এর আহবায়ক শাহ মোঃ ইব্রাহীম মিয়ার এর সৌজন্যে এই কার্যালয়ে উদ্বোধন হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠা শহীদ প্রেসিডন্ট জিয়াউর রহমান দেশের মানুষের উন্নয়নে তাতি দল, শ্রমিক দল কৃষক দল গঠন করেছিলেন। তারা আমাদের দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি প্রবাসে এসে দক্ষতার সাথে অবদান রাখছে। আমাদের মাঝে সকল দ্বিধা দ্বন্দ্ব ভূলে সবাই একসাথে কাজ করে যাবো। তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মী জনগণের সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলেও তার ফ্যাসিজম রয়ে গেছে। তারা বিভিন্ন ভাবে অপকর্ম করে সরকার ও বিএনপির উপর দায় চাপাতে চাইবে। আমরা বিএনপির নেতাকর্মীরা এসব অপকর্ম রুখে দাঁড়াবো এবং শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় জনগণের মনে আস্থা অর্জন করে যাবো। আগামীতে আমাদের দল যেন ক্ষমতায় যেতে পারে সেই লক্ষ্যে ভাল কাজ করে যাবো এবং অন্যায় প্রতিহত করব জনগনকে সাথে নিয়ে। অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা তাতি দল সভাপতি মোঃ আবু তাহের গাজী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তাঁতি দলের সদস্য সচিব আরিফুর রহমানের যৌথভাবে সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তাঁতী দলের সভাপতি ইকবাল খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয়তাবাদি কৃষক দল (যুক্তরাজ্য) এর সদস্য সচিব এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম (যুক্তরাজ্য) এর আহবায়ক শাহ মোঃ ইব্রাহীম মিয়া। আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য এবং সাবেক জিএস ও এমএসসি চপল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা যুবদল আহবায়ক জিয়াউল হক জিয়া, সদর উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব তানভীর রুবেল প্রমুখ।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ৮ নং নাটাই (উত্তর) ইউনিয়নের বিএনপি সভাপতি ইয়াকুব ভূঁইয়া, শামীম রেজা, রুবেল, রনি, মনির গাজী, আবু বক্কর সিদ্দিক, জসীমউদ্দীন, সালাউদ্দিনসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর ও জনসাধারণ।
আলোচনা সভা শেষে তাতী দলে’র কার্যালয় আনুষ্ঠানিক ভাবে লাল ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন জাতীয়তাবাদি কৃষক দল (যুক্তরাজ্য) এর সদস্য সচিব এবং জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্য এর আহবায়ক শাহ মোঃ ইব্রাহীম মিয়া।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জিয়ামঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জিয়া মঞ্চ গত ১০ জানুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর অংশ হিসেবে আজ ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার আদালত চত্বরে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জিয়া মঞ্চের সহ-সভাপতি অ্যাডঃ আলী আজম চৌধুরী, সভায় জেলা জিয়া মঞ্চে আহবায়ক অ্যাডঃ সফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাবেক এজিএস ও যুগ্ম আহবায়ক মোঃ শাহাদাৎ খান এর সঞ্চালনায় এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব সৈকত আলী পিন্টু, যুগ্ম আহবায় মোঃ কামাল, অ্যাডঃ রুবেল ও আব্দুল করিম মাষ্টার।
সংক্ষিপ্ত আলোচনার পর দেশনেত্রী সাবেক তিন বারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারম্যান বেগম খালেদা জিয়ার জন্য রোগ মুক্তির কামনা করে দোয়া করা হয়।
পরিশেষে আদালত চত্বরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা লিফলেট আদালত চত্বরে বিতরন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন (সংগ্রাম) ও তার স্ত্রীর নগদ অর্থ বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে শেয়ারহোল্ডার ও শেয়ার। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় এ তথ্য উল্লেখ করেছেন তিনি।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামা অনুযায়ী, ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ২ কোটি ৭৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮৯ টাকা। তার স্ত্রীর কোনো নগদ টাকা ছিল না। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন, ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের নগদ ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৫৬ হাজার ৫৫০ টাকা আছে এবং তার স্ত্রীর আছে ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ৮৯৩ টাকা।
২০১৮ সালে সংগ্রামের বন্ড ও ঋণপত্রের শেয়ার ছিল এক কোটি ৪৭ লাখ ২৯ হাজার ৩৮৯ টাকা এবং তার স্ত্রীর নামে ছিল দেড় লাখ টাকার শেয়ার। কিন্তু এবারের হলফনামা অনুযায়ী সংগ্রামের শেয়ার হোল্ডিং ৪ কোটি ও শেয়ার এক কোটি ৪২ লাখ ১৯ হাজার ৪৬৭ টাকা হয়েছে। তার স্ত্রীর শেয়ার হোল্ডিং দেড় লাখের স্থলে গত ৫ বছরের দাঁড়িয়েছে মোট এক কোটি ৩০ লাখ টাকার। এছাড়া ২০১৮ সালে সংগ্রামের স্ত্রীর কোনো স্বর্ণালঙ্কার না থাকলেও গত পাঁচ বছরে ১০০ তোলা স্বর্ণালঙ্কারের মালিক হয়েছেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় সংগ্রামের অন্য বিনিয়োগ ছিল ৯ লাখ ৫০ হাজার ৮০০টাকা। এবারের হলফনামায় তার অন্য মূলধন ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬৯ টাকা ও অন্য বিনিয়োগ ৩৪ লাখ ৫০ হাজার ৮০০ টাকা।
এছাড়া ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের দায় ছিল ৭৬ লাখ ৯৮ হাজার ৮১৮ টাকা। এবার নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় তার মার্জিন লোন ২২ লাখ ৩১ হাজার ৭৯৭ টাকা ও অফিস ভাড়া বাবদ দায় ৩৭ লাখ ৪২ হাজার ৮৯৮ টাকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপি-জামাতের নৈরাজ্যমূলক কর্মসূচির প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাল-সবুজের পতাকা মিছিল করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় শহরের লোকনাথ দিঘীর পাড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়। এসময় শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো.মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক এম এ এইচ মাহবুব আলম, জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি এড. আবু কাউসার, জেলা পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, জেলা তাঁতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল।
অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম,তানজিন আহমেদ,শেখ মো. মহসিন, হাজি মো. মহসিন, সেলিম রেজা হাবিব, জাহাঙ্গীর আলম, সৈয়দ মো. আসলাম, ফারুকুল ইসলাম, কাচন মিয়া, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ, জেলা শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আবদুর রহমান।