চলারপথে রিপোর্ট :
কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে ৪৮ বোতল বিদেশি মদ ও ১০ কেজি গাঁজাসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ ৫ সেপ্টেম্বর বুধবার ভোরে ভৈরব উপজেলার ভৈরবপুর নাটালের মোড় ফেরিঘাট সংলগ্ন রাস্তায় অভিযানটি চালায়।
জেলা পুলিশের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই (নিরস্ত্র) মো. নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ভোর সোয়া ৫টার দিকে অভিযান চালায়। এ সময় ৪৮ বোতল বিদেশি মদ ও ১০ কেজি গাঁজাসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে। তারা হলেন গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর গ্রামের রোছমত আলীর ছেলে হাবিবুর রহমান (২০), হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বদুলিয়া গ্রামের মৃত অলি মিয়ার ছেলে জহির মিয়া (২৮) ও সুনামগঞ্জ জেলা সদরের পূর্ব সাহেবনগর গ্রামের মৃত ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে বাদল মিয়া (২৮)।
এ ব্যাপারে ভৈরব থানায় ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সম্পূর্ণ বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ বাংলাদেশি কর্মী। আজ২৭ আগস্ট রবিবার রাতে তারা মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের উদ্দেশে যাত্রা করেন।
ওইদিন বিকালে রাজধানীর কাকরাইলে বিএমইটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রবাসী কর্মীদের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দেওয়া হয়। পরে তারা বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা দেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ‘স্বল্পব্যয় ও বিনা খরচে প্রবাসে কর্মী প্রেরণ’ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল।
মালেশিয়ার রেডউড ফার্নিচার এসটিডি কোম্পানির সম্পূর্ণ খরচে ওই শ্রমিকদের নিয়োগ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের ১৯ জুন প্রথমবার ২০ কর্মী নিয়োগ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বত্তৃদ্ধতায় বিএমইটির মহাপরিচালক শহিদুল আলম বলেন, কানাডাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমাদের জনশক্তি রপ্তানি হচ্ছে। ওইসব দেশে বাংলাদেশের কর্মীরা কর্মদক্ষতা দিয়ে প্রশংসা অর্জন করছেন। শ্রমিক ভাইদের মালয়েশিয়ায় গিয়ে প্রতিষ্ঠানের জন্য আরো বেশি করে শ্রম দিতে হবে। তাহলে তারা নিজ খরচে বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে কেথারসিস গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিনসহ বিএমইটির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আকস্মিক বন্যায় আফগানিস্তানে অন্তত ৩৩ জন নিহত হয়েছেন বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ২৭ জন। মূলত ভারী বর্ষণের জেরে আকস্মিক বন্যা দেখা দিলে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
বাড়ির ছাদ ধসে পড়ার কারণে বেশিরভাগ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে জানানো হয়েছে। মূলত ব্যাপক বৃষ্টিপাতের জেরে শত শত বাড়িঘর ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে।
এদিকে মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশুদের অবস্থাও বিপর্যস্ত। প্রায় ২০০টি গৃহপালিত পশুর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মুখপাত্র। এছাড়া প্রায় ৮০০ হেক্টর কৃষি জমি ও ৬০০ কিলোমিটার রাস্তা ক্ষতির মুখে পড়েছে।
বন্যায় সবথেকে বেশি বিপর্যস্ত পশ্চিম ফারাহ, হেরাত, কান্দাহার ও জাবুল প্রদেশ। দেশটির আবহাওয়া দফতর সতর্ক করে জানিয়েছে, এখনই বিপর্যয় কাটার কোনো সম্ভাবনা নেই। আফগানিস্তানের বেশিরভাগ প্রদেশে আগামী দিনে আরও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সতর্ক করা হয়েছে। ৩৪টি প্রদেশের সিংহভাগই এই বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হবে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চলারপথে ডেস্ক :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত রয়েছে। এমন কথা বলবো না, আইনটির কোন ত্রুটি-বিচ্যুতি নেই। যদি দেখি যে, আইনটির সংশোধন করা প্রয়োজন, সেটা করতেও আমরা পিছপা হবো না। পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া আছে এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করলেই কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।
আজ ৬ মার্চ সোমবার রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ‘শেপিং অব থার্ড সেক্টরল’স এন্ড পলিসিস’ বিষয়ক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যুক্তিসঙ্গত সব পরামর্শ সরকার শুনতে চায়। সুশীল সমাজের বক্তব্য বন্ধ করার উদ্দেশ্য সরকারের নেই। সুশীল সমাজের পরামর্শগুলো সরকার গুরুত্বের সঙ্গে নিবে।
আনিসুল হক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আবার বসা হবে, সেখানে যে কেউ মতামত দিতে পারবেন। কেন এই আইন করতে আমরা বাধ্য হয়েছি, তার প্রেক্ষাপট সকলেই জানেন। এটা ব্যাখ্যা করে বলার দরকার নেই। অনেকেই বলেছেন, এই আইন করে কোন উপকার হয়নি, আমার মনে হয় কিছু উপকার হয়েছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, সব আইনেরই কিছু পদ্ধতিগত সমস্যা থাকে। আবার কিছু বাস্তবায়নের সমস্যা থাকে। যখন বাস্তবায়নে সমস্যা হয়, তখন আলোচনার মাধ্যমে তার সমাধান করা হয়। সেকারণেই বলছি, এই আইন নিয়ে আমরা আবারও বসবো। যদি বিধি পরিবর্তন করে সমস্যার সমাধান করতে পারি, তাহলে অবশ্যই আমরা সেদিকে যাবো। যদি তারপরেও আমরা দেখি যে, আইনটির সংশোধন করা প্রয়োজন আছে, সেটা করতেও আমরা পিছুপা হবো না। কিন্তু সম্পূর্ণ আইনটিকে বাতিল করে দেওয়া যুক্তিসঙ্গত হবে না। সেজন্য আসুন আমরা আইনটি নিয়ে আবার বসি এবং সেখানে আইনটির সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের ব্যবস্থা করি।
তিনি বলেন, এই বৈঠক রমজানের আগেই হতে পারে।
অনুষ্ঠানে ইউএসএইড-এর অ্যাক্টিং অফিস ডিরেক্টর, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম, অধ্যাপক সি আর আবরার ও ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বক্তব্য রাখেন।
এছাড়া অনুষ্ঠানে নাগরিক সমাজের পক্ষে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, বিশিষ্ট সমাজকর্মী খুশী কবিরসহ দেশের শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, উন্নয়নকর্মী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার তুলশীগঙ্গা নদীর তীরবর্তী সন্যাসীতলায় মন্দিরের পাশে বসে দুই দিনব্যাপী ঘুড়ির মেলা। গ্রামীণ এ মেলা সন্যাসতলীর ঘুড়ির মেলা হিসেবে পরিচিত। মেলার সঠিক ইতিহাস কেউ বলতে না পারলেও জনশ্রুতি রয়েছে, সন্যাসী পূজাকে ঘিরে দুশ বছরের অধিক সময় আগে মেলাটির উৎপত্তি ঘটে। সেই থেকে পঞ্জিকা অনুসারে প্রতিবছর বাংলা জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ আজ ১৬ জুন শুক্রবার বিকেলে বসে গ্রামীণ এ মেলা। মেলায় আশপাশের গ্রাম ছাড়াও দূর দূরান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষের আগমন ঘটে।
জয়পুরহাটের এই সন্যাসতলীতে হিন্দু ধর্মের লোকজন মন্দিরে সন্যাসীকে পূজা দিয়ে দিনটি উদযাপন করলেও এটি মূলত হিন্দু-মুসলিমের একটি মিলন মেলা। বিকেলের পর সময় গড়ানোর সাথে সাথে মেলায় মানুষের ঢল নামে। মেলাকে ঘিরে জামাই এবং স্বজনদের আপ্যায়ন চলে মেলা সংলগ্ন আশপাশের কয়েক গ্রামে। রং বেরংয়ের ঘুড়ি মেলার আকর্ষণ হলেও বর্তমানে মেলায় বসে রকমারি মিষ্টির দোকান। যেখানে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি ও চিনির শাহী জিলাপি আকৃষ্ট করে মেলায় আসা দর্শকদের। মেলায় বাঁশ কাঠ ও লোহার তৈরি সংসারের বিভিন্ন সামগ্রী ও মাছ ধরার নানা যন্ত্রের আমদানিও নজর কাড়ে মানুষের। শিশুদের খেলাধুলার জিনিসপত্র এবং কসমেটিক্স এর দোকানও বসে দুইদিনের এ মেলায়। জামাই-মেয়ের পাশাপাশি স্বজনদের আপ্যায়নের রীতি এলাকায় চলে আসছে এ মেলাকে ঘিরেই। স্থানীয় মহব্বতপুর গ্রামের আনিছুর রহমান, দেওগ্রামের জেমিয়ার হোসেন বলেন, আমাদের বাবা-দাদারা এই মেলা করতে এসেছিল, আমরাও এই মেলাতে কেনাকাটা করতে আসি।
এ মেলাকে ঘিরে আশে পাশের জেলা থেকে অনেক মানুষের সমাগম ঘটে। মেলাতে আসা সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার ফারুক হোসেন, বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার নিতাই চন্দ্র, দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা আলিফ হোসেন বলেন, প্রতি বছর এই সন্যাসতলী মেলাতে আসি আমরা শুধু ঘুড়ি কিনতে। ঘুড়ি ছাড়াও এখানে সব ধরনের জিনিসপত্র পাওয় যায়।
সন্যাসতলী মেলা কমিটির সভাপতি মন্টু চন্দ্র বলেন, প্রতি বছরের মত এবারেও বসেছে সন্যাশতলী মেলা এই মেলা প্রায় দুশ বছরের পুরাতন মেলা। এ মেলা হিন্দু-মুসলিম সবাই মিলে পরিচালনা করে থাকি। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যবসায়ীরা এ মেলায় আসেন।
ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মশিউর রহমান বলেন, এই সন্যাসতলী মেলাকে ঘিরে আশপাশের জেলা থেকে অনেক মানুষের সমাগম ঘটে। মানুষের মিলন মেলায় পরিণত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশের লক্ষ্যে রংপুর অঞ্চলের অ্যাকসেলারেটিং অ্যানড স্ট্রেনদেনিং স্কিলস ফর ইকনোমিক ট্রান্সফরমেশন স্কিলস কম্পিটিশন দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৬ মার্চ শনিবার দিনব্যাপী দিনাজপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে রংপুর বিভাগীয় কারিগরি শিক্ষার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও প্রচারণাসহ শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশের লক্ষ্যে রংপুর অঞ্চলের আঞ্চলিক স্কিলস ও ইনোভেশন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন অ্যাসেট প্রকল্পের আওতায় এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
অ্যাসেট প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য দেশের ও আন্তর্জাতিক শ্রম বাজারের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে দেশের যুব, শ্রমিক, নারী, প্রতিবন্ধী, অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশের বেকারত্ব হ্রাস করে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করা।
দিনব্যাপী আয়োজিত এ উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় রংপুর অঞ্চলের ১৩টি কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নির্বাচিত সর্বমোট ৩৭টি প্রকল্প প্রদর্শিত হয়। মূল্যায়ন কার্যক্রমের পর প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
প্রতিযোগিতার পাশাপাশি প্রায় ১০০০ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে বিভিন্ন প্লাকার্ড, ফেস্টুন ও ব্যানার নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। পরবর্তীতে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রায় ৩৫০ জন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রধানগণ অংশগ্রহণ করেন।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, সাধারণ শিক্ষায় সর্বোচ্চ ডিগ্রি গ্রহণের দুই বছরের মধ্যে চাকুরি প্রাপ্তির হার প্রায় ২০ শতাংশ, অন্যদিকে কারিগরি শিক্ষায় চাকুরি প্রাপ্তির হার ৭০ শতাংশ। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশের কারিগরি শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটবে। একইসাথে স্থানীয় প্রশাসন, মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীসহ তাদের অভিভাবক, শিক্ষক-কর্মকর্তা, শিল্পকারখানার মালিক, ব্যবসায়ী, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমকর্মীদের মাঝে এ আয়োজন কার্যকর ভূমিকা রাখবে। উক্ত উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ প্রধান অতিথি ছিলেন।