চলারপথে রিপোর্ট :
বাগেরহাটের রামপালে মৈত্রী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তামার তার চুরির মামলার দুই পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রামপাল থানা পুলিশ মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আসামিদের বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করে।
আজ ৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে গ্রেফতারকৃতদের বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাদের করাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন বাগেরহাট সদর উপজেলার খানপুর গ্রামের নিজাম ফকিরের ছেলে সোহাগ ফকির (৩০) ও রামপাল উপজেলার সিকিরডাঙ্গা গ্রামের আবু জাফর শেখের ছেলে রাসেল শেখ (২২)।
রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আশরাফুল আলম জানান, রামপালে মৈত্রী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তামার তার চুরির মামলার দুই পলাতক আসামি বাড়িতে অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আসামিদের বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। বুধবার সকালে গ্রেফতারকৃতদের বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাদের করাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে শুরু হতে পারে ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। একই সঙ্গে আগামী বছর এপ্রিলের শুরুতেই এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
আজ ৫ মার্চ মঙ্গলবার আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির আগে আমরা সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে আয়োজন করতাম। আমরা আগের সেই সূচিতে ফিরে যেতে চাই। এসএসসি পরীক্ষা দ্রুত শেষ করতে পারলে এইচএসসি পরীক্ষাও আগের সূচিতে আয়োজন করা যাবে।
ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিল মাসে আয়োজন করা হতো। করোনার কারণে পাবলিক পরীক্ষার সূচিতে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। আশা করছি আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এসএসসি এবং এপ্রিলের শুরুতেই এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করতে পারবো।
আগামী বছরের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস সম্পর্কে অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, আমাদের পরিকল্পনা ছিল পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হবে। তবে শিক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করা কঠিন হওয়ায় সংক্ষিপ্ত অর্থাৎ ২০২৩ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষা ও সংরক্ষণে ২২ দিন সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এ নিষেধাজ্ঞা বুধবার মধ্যরাত থেকে শুরু হয়ে ২ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে। নিষেধাজ্ঞার সময় নিবন্ধিত জেলেদের খাদ্য সরবরাহ করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এ সময় ইলিশ আহরণ, পরিবহন, সংরক্ষণ, বাজারজাতকরণ, মজুত, বেচাকেনা ও বিনিময় নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জেলেদের সচেতন করার জন্য নদী এবং উপকূলবর্তী এলাকায় মাইকিং, পোস্টারিংসহ সব ধরনের প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মৎস্য বিভাগ।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে প্রতিদিন নদীতে মৎস্য বিভাগ, উপজেলা প্রশাসন, নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করা হবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিষেধাজ্ঞার সময় নিবন্ধিত প্রত্যেক জেলেকে ২৫ কেজি খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল ৮৩ কেজি গাঁজা ও একটি পিকআপসহ রকিব (২৮) নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে।
৩০ আগস্ট শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার চৌদ্দশত ইউনিয়নের জালুয়াপাড়া এলাকার ইটাখোলা মোড় থেকে তাকে গ্রেফতার করে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার মৈন্দ গ্রামের হাফিজ উদ্দিনের ছেলে।
র্যাব সূত্র জানায়, একজন মাদক ব্যবসায়ী পিকআপে করে গাঁজা নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল থেকে ময়মনসিংহের গফরগাঁও এলাকায় যাচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিষয়টি জানতে পেরে র্যাবের দলটি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার চৌদ্দশত ইউনিয়নের জালুয়াপাড়া ইটাখোলা মোড়ের কাছে কিশোরগঞ্জ-ভৈরব মহাসড়কের ওপর তল্লাশি চৌকি স্থাপন করে। ভোর সাড়ে ৬টার দিকে একটি পিকআপ বেপরোয়া গতিতে যাচ্ছিল। র্যাবের দলটি সংকেত দিয়ে পিকআপটি থামায়। এ সময় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি পিকআপ থেকে নেমে পালানোর চেষ্টা করলে র্যাব তাকে আটক করে। পরে পিকআপ তল্লাশি করে গাড়ির পিছনের বডির উপরে একটি বক্সের ভিতর থেকে ৮৩ কেজি গাঁজা এবং আটক ব্যক্তির দেহ তল্লাশি করে দুটি মোবাইল ফোনসেট উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তার নাম রকিব বলে জানান।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার মো. আশরাফুল কবির জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার রকিব পিকআপে করে গাঁজা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর এলাকা থেকে পাইকারি বিক্রির জন্য ময়মনসিংহের গফরগাঁও এলাকায় নিয়ে যাচ্ছিল বলে স্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দিয়ে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অজ্ঞান পার্টির সক্রিয় এক দুর্ধর্ষ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন।
এয়ারপোর্টে বিভিন্ন সময় শিকারের আশায় যাত্রীবেশে ঘুরে বেড়ানো অবস্থায় মো কামাল মিয়া নামে এই অভিযুক্তকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
এয়ারপোর্ট এপিবিএন সূত্রে জানা যায়, ৩১ আগস্ট ও ৭ সেপ্টেম্বর অজ্ঞান পার্টির দুইটি অভিযোগ পাওয়া যায়। দুইটি অভিযোগেই একই ধরনের প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যায়। ৩০ আগস্ট ওমান থেকে শাহজালাল বিমানবন্দরে আসেন সুরুজ আলী। এরপর ২ নম্বর ক্যানোপি দিয়ে বের হওয়ার সময় যাত্রীবেশী কামালের পরিচয় হয়।
কৌশলে প্রতারক সুরুজের গন্তব্য জেনে নেয় কামাল। এর পর নিজেও একই দিকে যাবেন বলে এক সাথে যাওয়ার প্রস্তাব দেন অভিযুক্ত কামাল। এরপর সুরুজকে বিভিন্ন কথা বলে বহুতল কার পার্কিং এলাকায় নিয়ে গিয়ে গল্প করেন এবং আস্থা অর্জন করে যাত্রী সুরুজকে কামাল কৌশলে জ্যুস পান করান এবং ভুক্তভোগী জ্ঞান হারান। জ্ঞান ফিরে পাওয়ার পর তিনি বুঝতে পারেন অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে সকল মালামাল হারিয়েছেন।
৭ সেপ্টেম্বর আরো এক প্রবাসীর অভিযোগ পায় এয়ারপোর্ট এপিবিএন। যাত্রী রিপন হোসেন সৌদি থেকে ৬ সেপ্টেম্বর শাহাজালাল বিমানবন্দরে আসেন। ঢাকা ফেরার পর অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েন। তিনিও সাথে থাকা ৩ হাজার সৌদি রিয়াল, মোবাইলসহ সবকিছু হারান।
এ সকল অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করে এয়ারপোর্ট এপিবিএন। তদন্তে প্রতারক কামালকে অজ্ঞান পার্টির সদস্য হিসেবে শনাক্ত করে এপিবিএনের অপারেশন টিম। এর পর জাল বিছিয়ে অপেক্ষা করা হচ্ছিল কামালের। গতকাল মধ্যরাতে অভিযুক্ত কামালকে আবারো যাত্রী বেশেই বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ঘোরাঘুরি করতে দেখে তাকে গ্রেফতার করে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আরো জানান, আটক হওয়ার সময় নিজেকে যাত্রী দাবী করছিলেন কামাল। এ সময় যাত্রীর মত ব্যাগ বহন করতে দেখা যায় তাকে। কিন্তু বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদের পর নিজের অপকর্মের কথা স্বীকার করতে বাধ্য হয় কামাল। উপরে আলোচিত দুই যাত্রী রিপন ও সুরুজ দুইজনকেই সে নিজে অজ্ঞান করে মালামাল নিয়ে সটকে পড়েছে বলে স্বীকার করেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
গত এক যুগের বেশি সময় ধরে এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হলেও নতুন শিক্ষাক্রম সেই পরীক্ষা শুরু হবে ডিসেম্বর মাসে।
নতুন কারিকুলামে শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ওপর ভিত্তি করে এ এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে। সেখানে লিখিত মূল্যায়নে ওয়েটেজ ৬৫ শতাংশ এবং কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়নে ৩৫ শতাংশ। পুরো পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টাব্যাপী। এসব নতুন পদ্ধতি ঠিক করে প্রায় চূড়ান্ত করেছে পরীক্ষা পদ্ধতি। আগামী ৩১ মে- এর মধ্যে তা চূড়ান্ত করা হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তবে সেই পরীক্ষার নাম এসএসসি থাকবে নাকি অন্য কোনো নাম হবে, তা নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, নতুন কারিকুলাম নিয়ে গঠিত উচ্চ পর্যায়ে কমিটি নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। সেখানে স্কুলের বার্ষিক ও অর্ধবার্ষিক (ষান্মাষিক) মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সাতটি ধাপ বা স্কেলে নির্ধারণ করেছে। এসএসসি পরীক্ষায় বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। সেখানে ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে পরীক্ষা হবে ডিসেম্বরে। সব কিছু চূড়ান্ত করতে চলতি মাসের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে একটি বৈঠক ডেকেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম বলেন, এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে বেশ কিছু নতুন সিদ্ধান্ত আসতে যাচ্ছে নতুন কারিকুলামে। সেখানে পরীক্ষা সময় বাড়ার পাশাপাশি পরীক্ষা সময় পরিবর্তন হতে পারে। সব কিছু আরেকটি বৈঠকের চূড়ান্ত হওয়ার পর সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি জানান, মূল্যায়ন নির্দেশনা যেটি ঠিক করতে আগামী ২৭ তারিখ কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে। সেখান থেকে চূড়ান্ত হতে পারে নতুন কারিকুলামে মূল্যায়ন পদ্ধতি।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, বছরের শুরুতেই এসএসসি পরীক্ষা না নিয়ে বছরের শেষে নিলে শিক্ষার্থী শিক্ষাবর্ষ পুরোপুরি ব্যবহার করতে পারবে। এসব দিক বিবেচনায় ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে এসএসসি পরীক্ষা ডিসেম্বর নেওয়ার সুপারিশ রয়েছে। তবে তা এখনও চূড়ান্ত না। চলতি মাসে চূড়ান্ত বৈঠকের পর তা বলা যাবে।
৫ ঘণ্টা হবে এসএসসি পরীক্ষা:
এর আগে মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশের বলা হয়, নতুন শিক্ষাক্রমে হবে ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা। এই পাবলিক পরীক্ষায় মোট ১০টি বিষয়ের ওপর শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এতে থাকবে লিখিত পরীক্ষাও। প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়নে বিরতিসহ ৫ ঘণ্টা পরীক্ষা কেন্দ্রে থাকতে হবে শিক্ষার্থীদের। বর্তমান সময়ের মতো আলাদা পরীক্ষা কেন্দ্রে মূল্যায়নে অংশ নেবে শিক্ষার্থীরা।আর এসএসসি পরীক্ষা হবে কেবল দশম শ্রেণির বিষয়ের ওপর। অর্থাৎ আগে নবম-দশম এই দুই শ্রেণির ওপর পরীক্ষা হলেও নতুন শিক্ষাক্রমে শুধু দশম শ্রেণির ওপর পরীক্ষা হবে। এই শ্রেণিতে মোট ১০টি বিষয় পড়বে শিক্ষার্থীরা। বিষয়গুলো হলো- বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, ডিজিটাল প্রযুক্তি, জীবন ও জীবিকা, ধর্মশিক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, শিল্প ও সংস্কৃতি। এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার সার্বিক আয়োজনের জন্য বিষয়ভিত্তিক ৬০০ শিক্ষকের সমন্বয়ে রিসোর্সপুল (বিশেষজ্ঞ দল) গঠন করা হবে। প্রথমে তাদের বোর্ডের আয়োজনে এনসিটিবির বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে সাত দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের প্রতিটির জন্য প্রতি বিষয়ে চারজন করে মোট ৪৪ জন শিক্ষককে চূড়ান্ত করা হবে।