চলারপথে রিপোর্ট :
খুলনার মুজগুন্নী মহাসড়কের নতুন রাস্তার মোড় থেকে বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত প্রায় আধা কিলোমিটার স্থানে রোড ডিভাইডারে থাকা গাছ কাটার প্রতিবাদে এবং ওই স্থানে পুনরায় গাছ লাগানোর দাবিতে খুলনার নতুন রাস্তার মোড়ে ১৪টি নাগরিক ও পরিবেশবাদী সংগঠনের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ১০ সেপ্টেম্বর রবিবার অনুষ্ঠিত মামনববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ সুরক্ষা মঞ্চ সভাপতি অ্যাড. কুদরত-ই-খুদা।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)’র বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুলের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, শহরের সৌন্দর্যবর্ধনের নামে এসব গাছ কাটা হচ্ছে। কিন্তু গাছ কেটে সৌন্দর্যবর্ধন বা উন্নয়ন কোনটাই হতে পারে না।
পরিবেশ বিধ্বংসী কর্মকাণ্ডকে উন্নয়নের নামে অর্থ অপচয় মন্তব্য করে বক্তারা খুলনাকে সবুজায়ন ও পরিবেশ-প্রকৃতি সুরক্ষার লক্ষ্যে খুলনা মুজগুন্নী মহাসড়কের রোড ডিভাইডারে থাকা সব ধরনের গাছ কাটা বন্ধের দাবি জানান।
প্রতিবাদ জানানো সংগঠন গুলো হলো, এএলআরডি, নিজেরা করি, টিআইবি, বেলা, বাপা, সনাক, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), পরিবেশ সুরক্ষা মঞ্চ, পরিবর্তন-খুলনা, নাগরিক ফোরাম, আইআরভি, ক্লীন, ছায়াবৃক্ষ, হিউম্যানিটি ওয়াচ।
অনলাইন ডেস্ক :
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক এম.পি জাতীয় সংসদে বলেছেন, দেশের বিভিন্ন আদালতে ৪১ লাখ ৯ হাজার ৭৫৫টি মামলা রয়েছে।
আজ ৩০ জুন রোববার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে আইন ও বিচার বিভাগ খাতে বরাদ্দের ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় সংসদ সদস্যদের দেওয়া বক্তব্যের পর আইনমন্ত্রী এ কথা জানান।
এসময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। আনিসুল হক বলেন, সংসদ সদস্য যারা ছাঁটাই প্রস্তাব করেছেন, তারা অত্যন্ত যুক্তিসংগত কথা বলেছেন, মামলা জটের কথা বলেছেন। মামলা জটের কথা অস্বীকার করার কিছু নেই। আজকের হিসাব হচ্ছে ৪১ লাখ ৯ হাজার ৭৫৫টি মামলা আদালতে আছে। যতগুলো মামলা আছে তার নিষ্পত্তি করার জন্য বিচার বিভাগে যে বিচারক আছে তা অপ্রতুল।
২০০৯ সালে জুডিশিয়ারির সক্ষমতা ছিল ৮০০ বিচারক। আজকে সেই জুডিশিয়ারির সক্ষমতা হচ্ছে প্রায় ২ হাজার বিচারক। আমরা আরও আদালত বাড়ানোর জন্য প্রস্তাব দিয়ে রেখেছি। ১৫৮টি আদালত খুব শিগগিরই বেড়ে যাবে। মামলা জট নিরসনে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রকল্প নিয়ে ৬৪ জেলায় এ চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিট্রেসি ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিট্রেসি আদালত স্থাপনের পরিকল্পনা নেন। তার মধ্যে ৪১টি হয়ে গেছে, ২৩টি হচ্ছে এবং খুব শিগগিরই হয়ে যাবে।
সংসদ সদস্য মো. হামিদুল হক খন্দকার (কুড়িগ্রাম-২), সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথ (বরিশাল-৪), মো. আবুল কালাম (নাটোর-১) এবং সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ (ঠাকুরগাঁও-৩) আইন ও বিচার খাতে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত অর্থবছরের প্রয়োজনীয় সাকুল্য পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয় ২ হাজার ২২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা থেকে হ্রাস করে ১ টাকা করার প্রস্তাব করেন।
এছাড়া মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী এ টাকা হ্রাস করে ১ হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেন। ছাঁটাই প্রস্তাব গ্রহণ করতে না পারার যুক্তি তুলে ধরে আনিসুল হক বলেন, যে ২ হাজার ২২ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে, ওনারা বলেছেন ১ টাকায় নিয়ে আসতে, ১ টাকায় আনলে আমি কিন্তু এগুলো করতে পারবো না। আমার ২ হাজার ২২ কোটি টাকাই লাগবে। আমি ১ টাকায় কিছু করতে পারবো না। কিন্তু আপনাদের এ কথা বলে দিতে পারি এ ২ হাজার ২২ কোটি টাকা দিয়ে যতটুকু সম্ভব এ দুঃখী মামলা যারা করেন তাদের কষ্ট নিবারণ করার চেষ্টা আমি করবো। আইনমন্ত্রী বলেন, যদি আজ থেকে ১৭ বছর আগের কথা যদি বলা হয়, ২০০৭/০৮ সালে মামলা জট কিন্তু এর থেকে কিছুটা কম ছিল। ৩৫ লাখ বা ৩২ লাখের মতো ছিল।
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বশান্তি নিশ্চিত করা অতীতের চেয়ে এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রযুক্তির সাম্প্রতিক প্রসার ও অগ্রযাত্রার সঙ্গে বাড়ছে নতুন নতুন হুমকি। ফলে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনগুলোর শান্তিরক্ষীদের বহুমাত্রিক জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনগুলো উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে সমৃদ্ধ করার প্রয়োজনীয়তা এখন বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ও বিপজ্জনক অঞ্চলে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে, সেজন্য তাদের সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আজ ২৯ মে বুধবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ দিবস-২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, নারীর অধিকার ও জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করতে আমাদের পদক্ষেপ ‘উইমেন স্পিচ অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাজেন্ডা’ তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলাদেশ অন্যতম বৃহৎ নারী শান্তিরক্ষী দেশ হিসেবেও পরিচিতি লাভ করছে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩ হাজার ৩৮ জন নারী শান্তিরক্ষী অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে জাতিসংঘের শান্তি মিশন সম্পন্ন করেছেন। এখন দাবি আসছে, আরো নারী শান্তিরক্ষী প্রেরণ করার। জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল নিজেই আমাকে বলেছেন, আমরা যেন আরও বেশি করে নারী শান্তিরক্ষী প্রেরণ করি।
সরকারপ্রধান বলেন, আমরা স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ও জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছি। যেখান থেকে ৩০ প্রকার ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। আমাদের কমিউনিটি ক্লিনিকের অনুকরণে বর্তমানে সেন্ট্রাল আফ্রিকায় জাতিসংঘের শান্তি মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশের রক্ষীদের সহায়তায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্ট ফস্টিন আর্চেঞ্জ তোয়াদেরার নামে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে। যার নামকরণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু-তোয়াদেরা কমিউনিটি ক্লিনিক। বিদেশের মাটিতে জাতির পিতার নামে এমন সম্মাননা বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবের অধ্যায়।
অস্ত্র তৈরি ও প্রতিযোগিতা না করে সেই অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মানুষদের রক্ষার জন্য ব্যয় করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে দ্বন্দ্ব সংঘাত যুদ্ধ আজ বিশ্বশান্তি বিঘ্নিত করছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গাজায় ইসরাইলের হামলায় হাজার হাজার নিরীহ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা ইত্যাদি মানবজাতির জন্য এক ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি ঠিক জানি না এই সংঘাত বা এই যুদ্ধ মানবজাতির জন্য কি কল্যাণ বয়ে আনছে। অস্ত্র প্রতিযোগিতা প্রতিনিয়ত যত বৃদ্ধি পাচ্ছে, মানুষের জীবনও তত বেশি দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। বিশেষ করে নারী-শিশু, তারা সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছে। যুবকেরা অকাতরে জীবন দিচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সব কিছু সমাধান করতে চাই। বিশ্বের এক বিশাল সংখ্যক মানুষ এখনো দারিদ্রসীমার নিচে রয়েছে। কোটি কোটি মানুষ দু’বেলা খাবার পায় না, শিশুরা শিক্ষা পায় না, শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত। যারা অস্ত্র তৈরি ও অস্ত্র প্রতিযোগিতায় এত অর্থ ব্যয় করছে, তাদের কাছে আমার আহ্বান, আমরা শান্তির কথা বলি কিন্তু সংঘাতে লিপ্ত হই কেন?
সরকারপ্রধান বলেন, এই যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে, এই অর্থ যদি ক্ষুধার্ত মানুষের আহারের ব্যবস্থায়, শিক্ষায় ব্যবহার করা হতো, চিকিৎসায় ব্যবহার করা হতো তাহলে মানুষের জীবনমান আরও উন্নত হতো, মানুষ সুন্দরভাবে বাঁচতে পারত। কিন্তু এই সংঘাত মানুষকে আরও কষ্টের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সংঘাত নয়, যদি কোনো সমস্যা থাকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা, সেটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ। অস্ত্র তৈরি আর প্রতিযোগিতা, এই অর্থটা যেসব দেশ এখনো জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে যাচ্ছে, সেই জলবায়ু অভিঘাত থেকে মানবজাতিকে রক্ষার জন্য সেই ফান্ডে দিতে পারে এবং ক্ষুধার্ত ও শিক্ষা বঞ্চিতদের জন্য ব্যবহার করতে পারে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী কাজ করছে, তাদের রাষ্ট্র প্রধান, সরকার প্রধান বা মন্ত্রীদের সঙ্গে দেখা হয়, প্রত্যেকেই আমাদের শান্তিরক্ষীদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। আর এই প্রশংসা শুনে সত্যিই আমার গর্বে বুক ভরে যায়।
তিনি বলেন, জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করে আমরা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি। শান্তিরক্ষা মিশন ছাড়াও আমরা অন্য আন্তর্জাতিক ফোরামগুলোতে অবদান রেখে যাচ্ছি।
অনুষ্ঠানে এছাড়াও সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বক্তব্য দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আগামী ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত লাইসেন্সধারী ব্যক্তিদের সব আগ্নেয়াস্ত্র বহন ও প্রদর্শন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইসরাত জাহানের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ঘোষিত তপশিল অনুসরণে আগামী ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সধারীগণের আগ্নেয়াস্ত্র বহন ও প্রদর্শন সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে আরো উল্লেখ করা হয়, এ আদেশ লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে ‘দ্য আর্মস অ্যাক্ট ১৮৭৮’এর সংশ্লিষ্ট ধারার বিধান মোতাবেক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আজ ২৬ নভেম্বর রবিবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে অবস্থিত দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এসময় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টির প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন তিনি। বাকি দুটি আসনে প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে।
প্রার্থীরা হলো :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মোঃ ফরহাদ হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মোঃ শাহজাহান আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ বি তাজুল ইসলাম, পঞ্চগড়-১ মোঃ নাঈমুজ্জামান ভুইয়াঁ, পঞ্চগড়-২ মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ মোঃ ইমদাদুল হক, দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান, দিনাজপুর-৬ মোঃ শিবলী সাদিক, নীলফামারী-১ মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার, নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-৩ মোঃ গোলাম মোস্তফা, নীলফামারী-৪ মোঃ জাকির হোসেন বাবুল, লালমনিরহাট-১ মোঃ মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, লালমনিরহাট-৩ মোঃ মতিয়ার রহমান, রংপুর-১ মোঃ রেজাউল করিম রাজু, রংপুর-২ আবুল কালাম মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী, রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল, রংপুর-৪ টিপু মুনশি, রংপুর-৫ রাশেক রহমান, রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-১ মোঃ আছলাম হোসেন সওদাগর, কুড়িগ্রাম-২ মোঃ জাফর আলী, কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, কুড়িগ্রাম-৪ মোঃ বিপ্লব হাসান, গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী, গাইবান্ধা-২ মাহব্বু আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি, গাইবান্ধা-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ, গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান, জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান, বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক, বগুড়া-৩ মোঃ সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, বগুড়া-৪ মোঃ হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, বগুড়া-৫ মোঃ মজিবর রহমান (মজনু), বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান রিপু, বগুড়া-৭ মোঃ মোস্তফা আলম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডাঃ সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মুঃ জিয়াউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল ওদুদ, নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী, নওগাঁ-৪ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ, নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন জলিল (জন), নওগাঁ-৬ মোঃ আনোয়ার হোসেন হেলাল, রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী, রাজশাহী-৩ মোহাঃ আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী-৫ মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ, রাজশাহী-৬ মোঃ শাহ্রিয়ার আলম, নাটোর-১ মোঃ শহিদুল ইসলাম (বকুল), নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ জুনাইদ আহ্মেদ পলক, নাটোর-৪ মোঃ সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল জয়, সিরাজগঞ্জ-২ মোছাঃ জান্নাত আরা হেনরী, সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ শফিকুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন মন্ডল, সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম, পাবনা-১ মোঃ শামসুল হক টুকু, পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির, পাবনা-৩ মোঃ মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ গালিবুর রহমান শরীফ, পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দঃ প্রিন্স, মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-২ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক, কুষ্টিয়া-১ আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান, কুষ্টিয়া-৩ মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ জর্জ, চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন), চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ আলী আজগার, ঝিনাইদহ-১ মোঃ আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিকী, ঝিনাইদহ-৩ মোঃ সালাহ উদ্দিন মিয়াজী, ঝিনাইদহ-৪ মোঃ আনোয়ারুল আজীম (আনার), যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ মোঃ তৌহিদুজজামান, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৪ এনামুল হক বাবুল, যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার, মাগুরা-১ সাকিব আল হাসান, মাগুরা-২ বীরেন শিকদার, নড়াইল-১ বি, এম কবিরুল হক, নড়াইল-২ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন, বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার, বাগেরহাট-৪ এইচ, এম, বদিউজ্জামান সোহাগ, খুলনা-১ ননী গোপাল মন্ডল, খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন, খুলনা-৩ এস এম কামাল হোসেন, খুলনা-৪ আব্দুস সালাম মূর্শেদী, খুলনা-৫ নারায়ন চন্দ্র চন্দ, খুলনা-৬ মোঃ রশীদুজ্জামান, সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, সাতক্ষীরা-২ মোঃ আসাদুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা-৩ আ, ফ, ম রুহুল হক, সাতক্ষীরা-৪ এস. এম. আতাউল হক, বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু, বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা, পটুয়াখালী-১ মোঃ আফজাল হোসেন, পটুয়াখালী-২ আ, স, ম, ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ এস. এম শাহজাদা, পটুয়াখালী-৪ মোঃ মহিববুর রহমান, ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আলী আজম, ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্, বরিশাল-২ তালুকদার মোঃ ইউনুস, বরিশাল-৩ সরদার মোঃ খালেদ হোসেন, বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ, বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক, বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ মল্লিক, ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১ শ. ম. রেজাউল করিম, পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ^াস, পিরোজপুর-৩ মোঃ আশরাফুর রহমান, টাঙ্গাইল-১ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৩ মোঃ কামরুল হাসান খান, টাঙ্গাইল-৪ মোঃ মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মামুন-অর-রশিদ, টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম (টিটু), টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ, টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়, জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ, জামালপুর-২ মোঃ ফরিদুল হক খান, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, জামালপুর-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান, জামালপুর-৫ মোঃ আবুল কালাম আজাদ, শেরপুর-১ মোঃ আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ এ, ডি, এম, শহিদুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম, ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ মোঃ আব্দুল হাই আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ মোঃ মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ মোঃ হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী, ময়মনসিংহ-৮ মোঃ আব্দুছ ছাত্তার, ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ ফাহ্মী গোলন্দাজ (বাবেল), ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী, নেত্রকোনা-২ মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল, নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান, নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর, কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার আকন্দ, কিশোরগঞ্জ-৩ মোঃ নাসিরুল ইসলাম খান, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান, মানিকগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুস সালাম, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক, মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ, মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন, মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃনাল কান্তি দাস, ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা-২ মোঃ কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ, ঢাকা-৪ সানজিদা খানম, ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ মুন্না, ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাইদ খোকন, ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম, ঢাকা-৮ আ, ফ, ম, বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ মোঃ মাইনুল হোসেন খান, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব হাসান, ঢাকা-১৯ ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান, ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ, গাজীপুর-১ আ, ক, ম, মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ রুমানা আলী, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি), গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ, নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি খান, নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ মোঃ নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২ মোঃ জিল্লুল হাকিম, ফরিদপুর-১ মোঃ আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর, ফরিদপুর-৩ শামীম হক, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্যাহ, গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা, মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ মোঃ আবদুস সোবহান মিয়া, শরীয়তপুর-১ মোঃ ইকবাল হোসেন, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম, শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক, সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার, সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান, সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক, সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১ এ, কে, আব্দুল মোমেন, সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান, সিলেট-৪ ইমরান আহমদ, সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমদ, সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-১ মোঃ শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী, মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মোঃ আব্দুস শহীদ, হবিগঞ্জ-১ ডাঃ মোঃ মুশফিক হুসেন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরীফ, হবিগঞ্জ-৩ মোঃ আবু জাহির, হবিগঞ্জ-৪ মোঃ মাহাবুব আলী, কুমিল্লা-১ মোঃ আবদুস সবুর, কুমিল্লা-২ সেলিমা আহ্মাদ, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম খান, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দীন, কুমিল্লা-৭ প্রান গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন, কুমিল্লা-৯ মোঃ তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ আহম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১১ মোঃ মুজিবুল হক, চাঁদপুর১ সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর২ মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী, চাঁদপুর৩ ডাঃ দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর রহমান, চাঁদপুর৫ রফিকুল ইসলাম, ফেনী১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, ফেনী২ নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী৩ মোঃ আবুল বাশার, নোয়াখালী১ এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী২ মোরশেদ আলম, নোয়াখালী৩ মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন, নোয়াখালী৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী৫ ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী৬ মোহাম্মদ আলী, লক্ষ্মীপুর১ আনোয়ার হোসেন খান, লক্ষ্মীপুর২ নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, লক্ষ্মীপুর৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, লক্ষ্মীপুর৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম১ মাহাবুব উর রহমান, চট্টগ্রাম২ খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম৩ মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম৪ এস এম আল মামুন, চট্টগ্রাম৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম, চট্টগ্রাম৬ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম৭ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম৮ নোমান আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ মোঃ মহিউদ্দিন বাচ্চু, চট্টগ্রাম-১১ এম, আবদুল লতিফ, চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন, চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন আহমদ, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার, খাগড়াছড়ি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি দীপংকর তালুকদার, বান্দরবান বীর বাহাদুর উ শৈ সিং।
এর আগে সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় বেশির ভাগ আসনের প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত হলেও কৌশলগত কারণে সে তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছিল না।
চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের আগে আজ সকাল ১০টার পর গণভবনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওই সভায় শেখ হাসিনা মনোনয়প্রত্যাশীদের বলেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ পাস করে আসতে পারবেন না। প্রত্যেক প্রার্থীকেই একজন করে দলীয় ডামি প্রার্থী রাখতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রার্থী জানান, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যদি কোনো আসনে জয়ী হন, তাহলে বিজয়ী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দলীয় প্রধান জানিয়েছেন। দলীয় প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের যে কোনো নেতা বা যে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবে বলেও নির্দেশনা দিয়েছেন।
চলতি বছর আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন ৩ হাজার ৩৬২ জন। সর্বশেষ গত ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার আগের সংসদের ৫৬ জন এমপি দলীয় মনোনয়ন পাননি। আবার ২০১৪ সালের নির্বাচনে তার আগের সংসদের ৪৯ জনকে মনোনয়ন দেয়া হয়নি।
চলারপথে ডেস্ক :
২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে মোট পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আজ ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার দুপুরে প্রকাশিত ফলে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রকাশিত ফলে পাসের হারের দিক থেকে সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে প্রথম স্থানে আছে কুমিল্লা বোর্ড। এই বোর্ডে পাসের হার ৯০.০৭ শতাংশ।
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৮৩.৯৫ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭০৩ জন। ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮৭.৮৩ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৬২ হাজার ৪১৬ জন শিক্ষার্থী।
রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৮১.৫৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২১ হাজার ৮৫৫ জন। ময়মনসিংহ বোর্ডে পাসের হার ৮০.৩২ শতাংশ। এই বোর্ডে ৫০২৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৮৬.৯৫ শতাংশ। জিপিএ-৭ হাজার ৩৮৬ জন। চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৭৮.৭৬। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৭০ জন।
সিলেট বিভাগে পাসের হার ৮১.৪০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৮৭১। দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ০৬ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৩০ জন শিক্ষার্থী।
মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৯ হাজার ৪২৩ জন শিক্ষার্থী। কারিগরি বোর্ডে পাস করেছেন ৯১ দশমিক ০২ শতাংশ শিক্ষার্থী, এ বোর্ডে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৭ হাজার ১০৫ জন শিক্ষার্থী।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
ফল যেভাবে জানা যাবে
মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২২ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে (যেমন HSC Dha 123456 2022 send to16222)। ফিরতি এসএমএসেই ফল পাওয়া যাবে।
মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার ফল পেতে ALIM লিখে স্পেস দিয়ে Mad লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২২ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
কারিগরি বোর্ডের ক্ষেত্রে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২২ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠালে ফিরতি এসএমএসে ফল জানানো হবে।
এছাড়া বোর্ডের অধীন প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফল বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.dhakaeducationboard.gov.bd) রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন দিয়ে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।
আর www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।
করোনা পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হওয়ার পর গত ৬ নভেম্বর সারা দেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট পরীক্ষার্থী ১২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।