অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলার মাটিতে আর কোনো পাতানো নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সে নির্বাচন প্রতিহত করা হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার তারুণ্যের রোড মার্চ রংপুর থেকে দিনাজপুর অভিমুখে যাওয়ার পথে সৈয়দপুরে কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে আয়োজিত পথসভায় তিনি একথা বলেন।
রোডমার্চটি ওই দিন বেলা দেড়টায় সৈয়দপুর পথসভায় এসে মিলিত হয়। তিনি বলেন, বিএনপির অসংখ্য নেতাকর্মীকে মিথ্যে মামলা দিয়ে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। নিম্ন আদালতে গেলে জামিন দেওয়া হয় না। মিথ্যা মামলায় দিনের পর দিন বিএনপির নেতাকর্মীদের কারাগারে রাখা হয়েছে।
আজকে রোডমার্চ শুরু হলো, আর এ কর্মসূচি সেদিন শেষ হবে যে দিন এ সরকারের পদত্যাগ ঘটবে।
সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল গফুর সরকারের সভাতিত্বে অনুষ্ঠিত পথসভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বর্তমান সরকার জোর করে ক্ষমতায় টিকে আছে। তারা গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠাতে চায়। নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে কয়েকগুণ, বিদ্যুৎ থাকছে না, উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
সেচ ও কৃষিকাজ করতে পারছে না কৃষকরা। ব্যাংক খালি করে দিয়েছে, রিজার্ভ থেকে টাকা চুরি করছে তারা।
মির্জা ফখরুল আরো বলেন, শুধু বিএনপি নয়, দেশের সবগুলো রাজনৈতিক জোট ঘোষণা দিয়েছে এ সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচন নয়। এই সরকার বার বার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে বিএনপি সেখানে অংশ নেবে।
পথসভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) রাশেদ ইকবাল খান, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এস এম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, চলচিত্র অভিনেতা ও জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক শিবা শানু এবং স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
দীর্ঘ দিন পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ৮ নং নাটাই(উত্তর) ইউনিয়ন ৪ নং ওয়ার্ড বিহাইর বিএনপি’র সহযোগি সংগঠন জাতীয়তাবাদী তাতি দলের কার্যালয় উদ্বোধন ও আলোচনা সভার অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয়তাবাদি কৃষক দল (যুক্তরাজ্য) এর সদস্য সচিব এবং জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্য এর আহবায়ক শাহ মোঃ ইব্রাহীম মিয়ার এর সৌজন্যে এই কার্যালয়ে উদ্বোধন হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠা শহীদ প্রেসিডন্ট জিয়াউর রহমান দেশের মানুষের উন্নয়নে তাতি দল, শ্রমিক দল কৃষক দল গঠন করেছিলেন। তারা আমাদের দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি প্রবাসে এসে দক্ষতার সাথে অবদান রাখছে। আমাদের মাঝে সকল দ্বিধা দ্বন্দ্ব ভূলে সবাই একসাথে কাজ করে যাবো। তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মী জনগণের সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলেও তার ফ্যাসিজম রয়ে গেছে। তারা বিভিন্ন ভাবে অপকর্ম করে সরকার ও বিএনপির উপর দায় চাপাতে চাইবে। আমরা বিএনপির নেতাকর্মীরা এসব অপকর্ম রুখে দাঁড়াবো এবং শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় জনগণের মনে আস্থা অর্জন করে যাবো। আগামীতে আমাদের দল যেন ক্ষমতায় যেতে পারে সেই লক্ষ্যে ভাল কাজ করে যাবো এবং অন্যায় প্রতিহত করব জনগনকে সাথে নিয়ে। অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা তাতি দল সভাপতি মোঃ আবু তাহের গাজী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তাঁতি দলের সদস্য সচিব আরিফুর রহমানের যৌথভাবে সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তাঁতী দলের সভাপতি ইকবাল খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয়তাবাদি কৃষক দল (যুক্তরাজ্য) এর সদস্য সচিব এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম (যুক্তরাজ্য) এর আহবায়ক শাহ মোঃ ইব্রাহীম মিয়া। আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য এবং সাবেক জিএস ও এমএসসি চপল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা যুবদল আহবায়ক জিয়াউল হক জিয়া, সদর উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব তানভীর রুবেল প্রমুখ।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ৮ নং নাটাই (উত্তর) ইউনিয়নের বিএনপি সভাপতি ইয়াকুব ভূঁইয়া, শামীম রেজা, রুবেল, রনি, মনির গাজী, আবু বক্কর সিদ্দিক, জসীমউদ্দীন, সালাউদ্দিনসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর ও জনসাধারণ।
আলোচনা সভা শেষে তাতী দলে’র কার্যালয় আনুষ্ঠানিক ভাবে লাল ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন জাতীয়তাবাদি কৃষক দল (যুক্তরাজ্য) এর সদস্য সচিব এবং জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্য এর আহবায়ক শাহ মোঃ ইব্রাহীম মিয়া।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ডেস্ক :
বন্যার্তদের সহায়তায় জন্য বিএনপি নগদ আড়াই কোটি টাকাসহ ১০ কোটি টাকার ত্রাণ দিয়েছে বলে জানিয়েছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
আজ ৩০ আগস্ট শুক্রবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিচে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, বিএনপির ত্রাণ তহবিলে দলের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ ব্যাপক সাড়া দিয়েছে। গত ৫ দিনে নগদ আড়াই কোটি টাকাসহ প্রায় ১০ কোটির ত্রাণ সংগ্রহ করে সরবরাহ করা হয়েছে বন্যাকবলিত এলাকায়।
তিনি আরো বলেন, বন্যার পানি ইতিমধ্যে কমতে শুরু করেছে। ফলে এসব এলাকায় রোগবালাই বেড়ে যাবে। সেজন্য আমাদের চিকিৎসকগণ এবং বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিগুলো ওইসব এলাকায় ওষুধ বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বিএনপিএর স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বন্যায় উপদ্রুত মানুষদের সাহায্যার্থে শুকনো খাবার, শিশুদের কাপড়, মানুষের ব্যবহৃত কাপড়, মোমবাতি, দিয়াশালাই, বিশুদ্ধ পানি দেশের সর্বস্তরের জনগণ সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে। রিকশাচালক, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, মাদরাসার শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের মানুষ বিএনপির ত্রাণ তহবিলে সহায়তা দিচ্ছে।
চলারপথে ডেস্ক :
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী পরাজিত হলেও এতে গণতন্ত্রের জয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, বর্তমান সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব।
আজ ২৬ মে শুক্রবার বিকেলে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী বিজয়ী হলে দেশের মানুষ যতোটা খুশি হতেন, তার চেয়ে বেশি খুশি হয়েছেন ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার নির্বাচন হওয়ায়। এ জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানাই, জনগনকে ধন্যবাদ জানাই এবং বিজয়ী প্রার্থীকে অভিনন্দন জানাই।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আজকে আমাদের মাঝে আছেন, তিনি আছেন বলে আমরা আশ্বস্ত হই, মানুষ আস্থা পায়। মানুষ বলে বঙ্গবন্ধুর কন্যা দুর্নীতি করতে পারেন না, বঙ্গবন্ধুর কন্যা মিথ্যা কথা বলেন না, বঙ্গবন্ধুর কন্যা নিজের ভাগ্য উন্নয়ন বড় মনে করে না, জনগণের ভাগ্য উন্নয়ন বড় মনে করেন। তিনি জনগণের ভাগ্য উন্নয়ন চান, নিজেদের পকেটের উন্নয়ন চান না। এই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে যখন মির্জা ফখরুলরা গালিগালাজের ভাষায় কথা বলে, হত্যার হুমকি দেন, বাংলাদেশের মানুষ কষ্ট পায়। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে তোমাদের ভোট চলে যাবে। আরও কমে যাবে। কম কমতে তলানিতে গিয়ে ঠেকবে।
তিনি বলেন, আমি বলব আপনার কাজ করে যান। আমাদের মধ্যে কেউ খারাপ কাজ করলে তাকে সংশোধন করুন। তাকে ভালো কাজে অনুপ্রাণিত করুন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন আর আমাদের নেতাকর্মীদের ভালো আচরণ, এ দুটা বিষয়ই নির্বাচনে জয় লাভের হাতিয়ার।
গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও রংপুরের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী চারটি সিটি নির্বাচন ও এগুলোর মতো জাতীয় নির্বাচনও সুষ্ঠু হবে।’
২৫ মে অনুষ্ঠিত গাজীপুর সিটি নির্বাচনে ৪৮০ কেন্দ্রের মধ্যে ৪৮০টির বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত ফলাফলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন টেবিলঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খান পেয়েছেন দুই লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট। ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটে আজমত উল্লাকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন জায়েদা খাতুন। তাকে অভিনন্দন জানিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়ন ও আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার প্রাণকেন্দ্র মূসা মার্কেটের সামনে থেকে এ মিছিল শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি একেএম মূসা, সহ-সভাপতি মো. মাসুম মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএইচজেড শুকরী সেলিম চিশতী, পৌর বিএনপির সভাপতি এমদাদুল হক সাঈদ, সাধারণ সম্পাদক সালেহ মূসা, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক হারুন আকাশ, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেন্টু মিয়া, কৃষক দলের আহ্বায়ক ওয়াসে উদ্দিন মেহেদী, সদস্য সচিব রুবেল আহমেদ, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আবু কালাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব হাসান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন, সদস্য সচিব লিটন সরকার, কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক শাহাদত হোসেন, ছাত্রনেতা আশিকুর রহমান অন্তু, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি শারমিন আক্তার রুমা, পৌর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক বিউটি আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারা দেশে ৩ মাস ব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশের অংশ হিসাবে আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার জিনদপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে জিনদপুর ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মো. মাঈন উদ্দীন মাইনু’র সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপকমিটির যুগ্ম আহবায়ক কে.এম. মামুনুর অর রশিদ।
নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল এর সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সদস্য মো. সাইফুল হক, উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক জহিরুল হক জরু, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রহিম, পৌর কৃষকদলের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন, সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন খাঁন, ইউনিয়ন কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক রাব্বি হাসান প্রমুখ। এ সময় উপজেলা ও প্রত্যেক ইউনিয়ন কৃষকদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।